বাংলাদেশে কেন ?
লিখেছেন লিখেছেন বলদের রাজা ১৮ মার্চ, ২০১৩, ১১:৪০:০০ রাত
পোস্টটি সরাসরি কপি করা। মূল লেখক সহজ পৃথিবী।
আর অবশ্যই সবখানে শেয়ার করতে পারেন। লেখকের অনুমতি দেয়া আছে। পারলে ফেসবুক শেয়ার অবশ্যই করবেন। সারা বাংলাদেশের এমন পোস্ট পড়া উচিৎ।
ব্যান্ডউইথ’ই তথ্যপ্রযুক্তি, তথ্যপ্রযুক্তি মানেই ব্যান্ডউইথ।একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে একটা দেশ তথ্যপ্রযক্তিতে কতটুকু ডেভলপ করেছে তা জানতে আর কোন ডাটা দরকার নেই, শুধু ঐ দেশের ব্যান্ডউইথ ইউজ ও জনসংখ্যা রেশিও দিয়েই ফুল জানা যাবে।যার মানে বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির অর্থনীতি- রাজনীতির এই বিশ্বে অর্থনীতি ও উন্নয়নের প্রথম ইন্ডিকেটর হচ্ছে দেশটির পারক্যাপটা ব্যন্ডউইথ কত ? তো চলুন তথ্যপ্রযুক্তিতে সর্বদা সবার পিছে পশ্চাদপদ বাংলাদেশ যে ২০০৬ সালে প্রথম সাবমেরিন ক্যবলে সংযুক্ত হয়ে তার অতীতের ক্ষতি কাটিয়ে না উঠে কি করছে ? যেখানে এর একমাত্র নীতিমালা হওয়া উচিত, কিভাবো আরও বেশি ব্যন্ডউইথ ব্যবহার করা যায়, সেই বাংলাদেশে ব্যান্ডউইথ নিয়ে কি করছে ? আজকাল মার্কেটে ১ জিবি কন্টেন্টের ভ্যাট সহ প্রায় ৪০০/- টাকায় বিক্রি হয় -গ্রামীনফোন ইন্টারনেটের পি-6 প্যাকেজে।আরএক প্যাকেজে ৩ এমবি কন্টেন্ট এর দাম ৯/- টাকা, অন্যএক প্যাকেজে ৯৯ এমবি ৯৯/- টাকা – গতি অবশ্যই সর্বদা সমান, ৫ কেবিপিএস।রেইটগুলো উল্লেখ করার কারন, সামান্য এক এমবি, এক জিবি নেট কন্টেন্টের জন্য দেশের সাধারন মানুষকে কত টাকা খরচ করতে হয় তার সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষন করতে।
এই যে, এত যে মূল্যবান ও প্রয়োজনীয় এই ব্যান্ডউইথ, বর্তমান যুগে অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের পরেই ব্রডব্যান্ড হবে জনগণের মৌলিক চাহিদার একটি, তাকে বুঝে, না বুঝে আমাদের রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারকরা কি রকম হাস্যকর অব্যবস্থাপনায় রেখেছে তা দেখলে, আমি শিওর হাসতে হাসতে আপনার লুঙ্গি খুলে যাবে।গত ২০০৯ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যবলের কোম্পানীর ওয়েবসাইটের এক নটিশে দেখেছিলাম – বাংলাদেশ ২০০৬ সালের মে মাসে ৭ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ নিয়ে সিমিউই-৪ সাবমেরিন ক্যবলে প্রথমবারের মত যুক্ত হয়ে, ২০০৭ সালের ডিসেম্বরে ১ম আপগ্রেডেশনের মাধ্যমে ২৪ জিবিপিএস ও ২০০৮ সালে ডিসেম্বরে ২য় আপগ্রেডেশনে এই সংযোগে ৪৫ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ অর্জন করে।সেখানে আরও উল্লেখ ছিল, ডিসেম্বর ২০০৯ এ এই ল্যান্ডিং স্টেশনে ৩য় আপগ্রেডেশন করা হবে যেখান আরও ১১০ জিবিপিএস যুক্তু হবে। আরও ছিল, ঐ মুহুর্তে সারাদেশে ১০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ ব্যবহার হচ্ছে এবং বাড়তি ব্যান্ডউইথ সরকার ২০১৩-১৪ সাল পর্যন্ত চাহিদার কথা বিবেচনা করে সংরক্ষণ ও রপ্তানী করার চিন্তা ভাবনা করছে।কত বড় ইডিয়ট চিন্তা করুন ? আপনি বিষয়টি বুঝলে অবশ্যই মাথার চুল ছিরতে ইচ্ছা করবে ? পরবর্তী আরেক নোটিশে দেখা যায় দেশে এখন ১৫ জিবিপিএস ব্যবহার হচ্ছে, এই মুহুর্তেও তাই।
তাহলে আমরা গত ৩ বছর ধরে কি করে আসছি ? মাত্র ১৫ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করছি আর বাকি ৩০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথের কি হইলো ? কোন ব্যাংকে জমা আছে ? ব্যান্ডউইথ কি বিদ্যুৎ নাকি, যে মোবাইলের ব্যাটারী চার্জ দিয়ে ল্যাপটপ চার্জ দিয়ে কিছু রেখে দিবেন ? তারমানে অব্যবহৃত রাখছি ? – ব্যবহার করিনি, মানে ফেলে দিয়েছি ? এক সময় শুনতাম, আমেরিকা নাকি তার উৎপাদিত বাড়তি গম সমুদ্রে ফেলে দিত – বাংলাদেশ কি ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথে সে পর্যায় চলে গেছে ? বলেন কি ? দঃকোরিয়া বাংলাদেশের অর্ধেক জনগণ নিয়েও এই মুহুর্তে কত ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করছে, জানেন ? ১১ টি ক্যবলে দঃকোরিয়া এই মুহুর্তে ২৫ টেরাবিট/সেকেন্ড বা ২৫০০০ জিবিপিএস ব্যবন্ডউইথ ব্যবহার করছে।আর আমরা ১৬ কোটি জনগণের বাংলাদেশ মাত্র ৪৫ জিবিপিএস এর মধ্য ৩০ জিবিপিএস ফেলে দিচ্ছি !!!! চলুন তো এই ফেলে দেয়া পরিমানটার বাজার মূল্যটা একটু দেখি! সাবমেরিন ক্যবলে গত ৩ বছরে (৩০ x ৬০ x ৬০ x ২৪ x ৩৬৫ x ৩) ভাগ ১০০০ = ২৮,৩৮,২৪০ টেরাবিট বা প্রায় ৩০ লক্ষ টেরাবিট কন্টেন্ট অব্যবহৃত ছিল।এখন প্রতি জিবি ১০০/- টাকা করে ধরলেও এই ক্ষতির আর্থিক পরিমান ২৮,৩৮,২৪০ x ১০০ x ১০০০ = ২৮৩,৮২,৪০,০০,০০০ টাকা বা প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা।
আচ্ছা বলুনতো, সাবমেরিন ক্যবল সংযোগের আগে অর্থাৎ ২০০৬ সালের আগে, বিটিসিএল এর তত্ত্ববধানে হংকং থেকে রেডিও লিংকে ভিস্যাটের মাধ্যমে যতটুকু ব্যান্ডউইথ লিজ নেয়া হতো আমরা কি তার সবটুকু ব্যবহার করতাম ? অবশ্যই ইউজ করতাম, কারন জনগণের টাকায় কেনা ব্যান্ডউইথ জনগণ ব্যবহার না করার কোন যুক্তি বা সুযোগ নেই, এটা খুব সহজ হিসাব, এটা ভিষন অন্যায়, আর বাংলাদেশের মত দেশের জন্য মহাপাপ।ব্যান্ডউইথ এমন কোন জিনিষ না যে তাকে এখন ব্যবহার না করে ভবিষ্যতের জন্য সরক্ষন করা যায় বা কিছু ব্যান্ডউইথ ভবিষ্যৎ চাহিদা মেটানোর জন্য রেখে দেয়াও নির্বুদ্ধিতা।পৃথিবীর কোন দেশ এই কাজটা করে না।কোন দেশের যদি একটা না, দশটা সাবমেরিন ক্যবলও থাকে তাহলেও তার সবটুকু ব্যান্ডউইথই ইউজারদের জন্য এ্যালোকেট করে। দেশে দেশে ব্যান্ডউইথ নিয়ে যা করা হয়, তা হলো হাজারো রকমের পলিসি করা, মূল্য, প্যাকেজ, ফ্রী, গতি ইত্যাদী ক্যাটাগরি করে কিভাবে আরও বেশি ব্যন্ডউইথ ইউজ করা যায় ও ইফিসিয়েন্ট ইউজ করা যায় সেই লক্ষ্য সামনে রেখে।
আর আমরা বিশ্বে সবশেষ দেশ হিসাবে সাবমেরিন ক্যবলে যুক্ত হয়ে গত ৩ বছর ধরে দুই-তৃতীয়াংশ ব্যান্ডউইথ অব্যবহৃত রেখে জনগণকে তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করলাম।একটু খেয়াল করে দেখেন, আমরা গত ৩ বছরে আপনার যে ডিজিটাল অগ্রগতি হয়েছেন বলে আপনি আস্ফালন করেন, তার পরিমান কিন্তু অব্যবহারের অর্থেক বা ১৪,১৯,১২০ টেরাবিট’ই।এইটুকু কন্টেন্টই বাংলাদেশ গত ৩ বছরে আপলোড ও ডাউনলোড করেছে।আজ নেটে সার্চ দিয়ে যা বাংলার কন্টেন্ট পান তা এরই অংশ -৩ বছর বাংলাদেশ এটুকুই দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে।যদি এই ব্যবহারের পরিমান ৪২,৫৭,৪০০ টেরাবিট হতো তাহলে আজ আরও এত পরিমান নেটে আপলোড/ডাউনলোড হতো নাকি ? এতে আপনার উন্নতি কি কম হতো, না বেশি ? আপনি জানেন কি আজ পর্যন্ত ভিয়েতনামের কন্টেন্ট অভিজ্ঞতা কয় শত কোটি টেরাবিট ?
এবার আর একটি মজার কাহিনী দেখুন, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে আজ আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সভাপতিরাও মাইকে গলা ফাটায়া বলেন, ১৯৯৪ সালে বিএনপি সাবমেরিন ক্যবলে সংযুক্ত না হয়ে বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ ক্ষতিটি করেছে – এই কথা শুনে গর্ধপ টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী থেকে শরু করে ঢাবির ভিসি পযন্ত হাত তালি দেয়।চলুনতো সে সময়ের ক্ষতির পরিমানটি টাকা ভ্যালুতে দেখি! কি বলেন ? সে সময় সাবমেরিন ক্যবল না থাকলেও আমারা ভিস্যাটের মাধ্যমে আনা নেট ইউজ করেছিলাম।যার পরিমান সর্বোচ্চ কয়েক এমবিপিএস থেকে ২০০৬ সালে এসে সর্বোচ্চ ৫০০ এমবিপিএস ছিল।ততকালীন সিমিউই-৩ ক্যবলে, ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ সংযুক্ত হলে ২০০৬ পর্যন্ত আপগ্রেড করে সর্বচ্চ ৫০০ এমবিপিএস থেকে ২ জিবিপিএস পর্যন্ত ব্যান্ডউইথ পেতো। তাহলে ১২ বছরে বিএনপি ক্ষতি করেছে সর্বোচ্চো ৩,৭৮,৪৩২ টেরাবিট কন্টেন্ট। সুতরাং দেখা যায় বর্তমান সরকার ৩ বছরেই সেই সময় বিএনপির করা ক্ষতির ৯ গুন বেশি ক্ষতি করেছে।
এখানেই শেষ নয়, সেদিন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী এক অনুষ্ঠানে জানালেন, গত বছর অক্টবর মাসে আমাদের সাবমেরিন ক্যবল তৃতীয় আপগ্রডেশনের মাধ্যমে মাত্র ৫০ কোটি টাকা খরচ করে ৪৫ জিবিবিএস থেকে ১৬৪ জিবিপিএস সংযোগে উন্নিত হয়েছে।তার মানে গত ৩ মাস যাবৎ ব্যবহার করছি ১৫ জিবিপিএস আর অব্যবহৃত রাখছি ১৫০ জিবিপিএস -হায়হায়হায়।এটাও কিন্তু ঠিক না, আরও আছে, এই যে তৃতীয় আপগ্রেডেশনটি তা সিডিউল মত হওয়ার কথা ছিল ২০০৯ সালে ডিসেম্বর মাসে।এরপর ২০১০ সালে ও ২০১১ সালের আপগ্রেডেশন এই ক্যবলটি আজ তার সর্বশেষ ১.২৮ টেরাবিট ব্যন্ডউইথে উন্নিত হয়ে গেছে।শ্রীলাংকার’ই এই একই ক্যবলে ১ টেরাবিট ব্যন্ডউইথ আছে আজ।এরপর এক সময় ক্যাপাসিটি কমে কমে তাড়টি রিজেক্ট হবে। তাহলে দেখেন ৩ বছরে বিএনপির কয়েকশ গুন বেশি ক্ষতি করেছে ? তাই বলছিলাম ১৯৯৪ সালে সাবমেরিন ক্যবল মাথায় না দিয়ে বিএনপি যা ক্ষতি করেছিল, গত ৩ বছরেই আওয়ামী লীগ তার ৩০০ গুনেরও বেশি ক্ষতি করেছে -হিসাব সহ দেখাইয়া দেওয়া যাবে -শুধু দেশের শিক্ষিত-মূর্খরা বুঝবে না এই যা, কারন এরা সব টিউব লাইট, তাই সরকারের প্রতিটি মাইর এদের বুঝতেই ৫ বছর লেগে যায়।
তারপরও আমরা আশা রাখি একদিন সময় থাকতেই আমরা বুঝব, সেদিন প্রথমেই এদের প্রত্যেকটার দপ্তরের চেয়ারের পেছনের অর্নার বোড থেকে নাম ঠিকানা নিয়ে এদের খুজে বের করবো!!!!! দেশের তথ্যপ্রযুক্তির ভবিষ্যৎ খুবই ভয়ংকর অবস্থার মধ্যে দিয়ে পার করছে।সঠিক সময়ে আপগ্রেডেশন করে সিমিউই-৪ ক্যবলে যত কম মূল্যে আমরা টেরাবিট ব্যান্ডউইথ পাব তা যদি এবার মিস করি তাহলে আর রক্ষা নাই।আবার হাজার কোটি টাকা খরচ করে এই ফ্যামেলির পরবর্তী ক্যবলে সংযোগ নিতে অনেক দেরী তারপর আবার কম ব্যান্ডউইথ দিয়ে শুরু করে গ্রেজুয়ালী আপগ্রেড করতে হবে।যেমন দেখুন ২০০৬ সালে ৮৫০ কোটি টাকায় মাত্র ৭ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ পেয়েছিলাম আবার একই ক্যবলে ২০০৯ সালে আপগ্রেডে মাত্র ৫০ কোটি টাকায় ১১০ জিবিপিএস যোগ হয়ে হয়েছে ১৬৫ জিবিপিএস।১৯৯৪ সালে সংযোগ না নিয়ে আমরা যে ক্ষতি করেছি সেটা তেমন ক্ষতি ছিল না, কারন চাহিদা কম থাকায় ভিস্যাটেই তা সম্ভব ছিল কিন্তু বর্তমান গিগাবিট গতির বিশ্বে এবারের ক্ষতি ২০২৫ সাল পর্যন্ত পঙ্গু করে দেবে আমাদের।এই ক্যবলে অলরেডি দুই বছর ড্রপ মারছেন।এই ক্যবলে যদি ক্যবলের সর্বোচ্চ ব্যন্ডউইথ না ধরতে পারেন তাহলে আপনাদের শেষ রক্ষাও হবেনা।তখন ভারত থেকে টেরেস্টারিয়াল লিংকে প্রতি জিবি ৫০ কোটি হারে নিলেও দেশকে বাঁচাতে পারবেন না।একটা কথা বলি, আপনাদের মাথায় না ঢুকলেও ধরে নেন অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচলেও ভবিষ্যতে সভ্যতা অর্থনীতি ব্যান্ডউইথ ছাড়া বাঁচবে না।
একবার ভেবে দেখেছেন, এখনই আমরা বলছি দেশে দুই কোটি নেট ইউজার আছে ১৫-২০% আরও আওয়াজ দিচ্ছি ২০১৫ সালের মধ্যে লক্ষ্য ৪৫% পেনিট্রেশনের, কিছু বোঝেন ? এই হিসাবে মুহুর্তেই বর্তমান নেটওয়ার্কেই বাংলাদেশের অন্তত ৪০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করার কথা ছিল।আর ৩জি করার পর এই দুই কোটি ইউজারকে ডেডিকেটেড ৫ এমবিপিএস দিতেও যদি ১ লক্ষ জিবিপিএস লাগে তাহলে সর্বচ্চ কোন ফর্মুলায় শেয়ার করে আপনি ১০০০ জিবিপিএস বা ১ টেরাবিটের নিচে ব্যান্ডউইথ দিয়ে ৫ এমবিপিএস গতির লোয়েস্ট থ্রীজি দিতে পারবেন ? হিসাব করে নীতিনির্ধারকদের দেখাতে বলেন ? অথচ এই মুহুর্তে আপনার আছে মাত্র ১৬৫ জিবিপিএস।আবার ব্যবহার করছেন ১৫ জিবিপিএস, আহাম্মক কোনহানকার।
ভাবছেন যেই বিষয়টি নিয়ে কারও মিনিমাম সচেতনতা নেই আমি কেন এত সিরিয়াস ? কারন আমি বিশ্বাস করি- তথ্যপ্রযুক্তি ছাড়া বাংলাদেশের আর কোন সমাধান নাই, আবার এই বিষয়েই দেশটি বিশ্বে সবচেয়ে পশ্চাদপদ, ভবিষ্যৎ পৃথিবীতে তথ্যপ্রযুক্তি ছাড়া একটা দেশ হয়ে পরবে সবচেয়ে অযোগ্য।আমি আরও বিশ্বাস করি, শুধু সঠিক নীতির মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ করা বিশ্বের অন্য যেকোন দেশের চেয়ে সহজ – বলতে পারেন এটা জাতির সৌভাগ্য, সৃষ্টিকর্তার আশির্বাদ।
পোষ্টটি যত পারেন শেয়ার করবেন। দেশের এই অসহায় করুন চিত্র অন্তত দশ লাখ লোকের পড়া উচিত।
বিষয়: বিবিধ
১৪০৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন