কাদের মোল্লার রায় লেখা শেষ যে কোন দিন প্রকাশ-অতিরিক্ত এ্যার্টনি জেনারেল এম কে রহমান! ফাঁসির রশিও সম্ভবত যে কোন সময় গলায় উঠতে পারে!

লিখেছেন লিখেছেন মোঃ রবিউল ইসলাম ২৪ নভেম্বর, ২০১৩, ০৭:৪১:০৩ সন্ধ্যা



আব্দুল কাদের মোল্লা (জন্মঃ ১৪ আগস্ট, ১৯৪৮[৪]) বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবীদ, ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত[৫] ও সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী।[৬][৭] তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামিক রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বর্তমান সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল[৫][৮] ও দৈনিক সংগ্রামের সাবেক নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন। তিনি জামায়াতে ইসলামীর সমর্থনে ১৯৮৬ ও ১৯৯৬ সালে ফরিদপুর-৪ আসন থেকে দুইবার সংসদ নির্বাচন করে পরাজিত হন।[৯]

৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, কাদের মোল্লাকে মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধের জন্য আনীত ছয়টি অভিযোগের মধ্যে পাঁচটিতে দোষী সাবস্থ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার স্বাধীনতা বিরোধী বাহিনী আল বদরের সদস্য মোল্লাকে ৩৪৪ জন নিরীহ ব্যাক্তি হত্যা[৫][১০] ও অনান্য অপরাধের জন্য দোষী সাবস্থ করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।[১১]

এই রায়ের প্রতিক্রিয়া হিসেবে বিপুল সংখ্যক মানুষ ঢাকার শাহবাগে জড়ো হতে শুরু করে। গণহত্যা ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের শাস্তি হিসেবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডকে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ মেনে নিতে পারেনি। এর ফলশ্রুতিতে ফেব্রুয়ারির ৫ তারিখ শুরু হয় শাহবাগ আন্দোলন এবং এর অনুসরণে একসময় দেশটির অনেক স্থানেই কাদের মোল্লা তথা সকল যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের দাবিতে সাধারণ মানুষের বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়।[১২][১৩] মৃত্যুদন্ডের পাশাপাশি বিক্ষেভকারীদের আরো একটি দাবি ছিল জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করতে হবে।

আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে রায়ের বিরোদ্ধে আপিলের সুযোগ রেখে ১৭ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) সংশোধন বিল, ২০১৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়।[১৪] ৩রা মার্চ রাষ্ট্রপক্ষ তার সর্বোচ্চ শাস্তির আবেদন করে সর্বোচ্চ আদালতে আপিল করে এবং ৪ঠা মার্চ কাদের মোল্লার পক্ষ থেকে রায়ের বিরোদ্ধে তাকে খালাস দেওয়ার জন্য আপিল করা হয়। ১লা এপ্রিল আপিলের শুনানি শুরু হয় এবং শুনানি শেষে ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সালে সর্বোচ্চ আদালত মানবতাবিরোধী অপরাধ প্রমানিত হওয়ায় যাবজ্জীবন করাদন্ডের পরিবর্তে মৃত্যুদন্ডাদেশের নির্দেশ দেন।[১৪] উল্লেখ্য, এটিই মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের দণ্ডের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে করা আপিলের প্রথম রায়।[৬]

রারম্ভিক জীবন

আব্দুল কাদের মোল্লা ১৯৪৮ সালে ফরিদপুরের আমিরাবাদ গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তিনি আমিরাবাদ ফজলুল হক ইনস্‌টিটিউট থেকে মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ১৯৬৬ সালে ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যায়নের সময় তিনি জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র রাজনৈতিক শাখা ইসলামি ছাত্র সংঘে যোগ দেন এবং পরবর্তীতে কলেজ শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬৮ সালে তিনি রাজেন্দ্র কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন এবং একই বছর স্নাতোকত্তর অধ্যয়ন করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নের সময় তিনি ইসলামি ছাত্র সংঘের শহীদুল্লাহ হল শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন।[৯][৫]

রাজনৈতিক জীবন

১৯৭১ সালে জামায়াত নেতারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করে কারন তারা বিশ্বাস করতেন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট দেশকে ভাগ করে আলাদা করলে এটি ইসলামের বিরুদ্ধে যাবে। সুতরাং ইসলামি ছাত্র সংঘের সদস্য হিসেবে কাদের মোল্লা স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আধাসামরিক বাহিনী আলবদরে যোগ দেন।[৫][১৫][১৩] কিন্তু বাংলাদেশ যুদ্ধে জয় লাভ করে স্বাধীনতা অর্জন করে ও নতুন সরকার রাজনীতি থেকে জামায়াতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

১৯৭৫ সালে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান সেনাবাহিনীর একদল সদস্যের হাতে নিহত হওয়ার পর, নতুন সরকার জামায়াতকে পুনরায় রাজনীতি করার অনুমতি প্রদান করে। কাদের মোল্লা দলে সক্রিয় হতে থাকেন। তিনি দলের সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন।[১৩] তার জনপরিচিতির জন্য তিনি বাংলাদেশ জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্য মনোনীত হয়েছিলেন।[১৬]

গ্রেফতার

২০০৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর কাদের মোল্লাসহ কয়েকজন জামায়াত নেতার বিরোদ্ধে কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা হয়। ২০০৮ সালে তার বিরোদ্ধে পল্লবী থানায় আরো একটি মামলা হয়। ১৩ জুলাই, ২০১০ তারিখে কাদের মোল্লাকে পল্লবী থানা এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যার মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।[১৪]

ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল তার বিরোদ্ধে যুদ্ধাপরাধ অভিযোগের তদন্ত শুরু করে এবং ২০১১ সালের ১ নভেম্বর তদন্ত প্রতিবেদনে হত্যা, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগের ও সর্বপোরী মানবতাবীরোধী অপরাধের অভিযোগ আনে রাষ্ট্রপক্ষ। ২৮শে ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নেন এবং ২০১২ সালের ২৮শে মে ট্রাইব্যুনাল-২ খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ মানবতাবিরোধী ছয়টি অভিযোগের বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।[১৭]

যুদ্ধাপরাধের বিচার

১৯৭১ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচার বিষয়ে ২০০৯ সালের ২৯শে জানুয়ারি জাতীয় সংসদে একটি প্রস্তাব পাশ হয়। সংসদে গৃহীত প্রস্তাবের বাস্তবায়নে সরকার বিদ্যমান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালস অ্যাক্ট ১৯৭৩ অনুযায়ী অভিযুক্তদের তদন্ত এবং বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং সরকারের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত ঘোষণাটি আসে ২০০৯ সালের ২৫শে মার্চ।[১৮] [১৯]

২০১০ সালে মোল্লার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের তদন্ত শুরু হয় এবং ২০১২ সালের মে মাসে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে তার আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু হয়।[২০] কাদের মোল্লাকে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীকে সক্রিয়ভাবে সহয়তা, ধর্ষণ ও ঢাকার মিরপুর এলাকায় গনহত্যার দায়ে দোষী সাবস্থ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার আলবদর বাহিনীর সদস্য হিসেবে তার বিরুদ্ধে ৩৪৪ জন নিরীহ মানুষকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়।[৫][১০][২১]

যুদ্ধাপরাধের অভিযোগসমূহ

রাষ্ট্রপক্ষ কাদের মোল্লার বিরোদ্ধে যুদ্ধাপরাধের যেসব অভিযোগ আনেন সেগুলো হলো[৭][১৪],

১৯৭১ সালের ৫ এপ্রিল তার নির্দেশে মিরপুর বাঙলা কলেজের ছাত্র পল্লবকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

২৭ মার্চ কাদের মোল্লা ও তার সহযোগীরা মিরপুরে কবি মেহেরুননিসা, তার মা এবং দুই ভাইকে তাদের নিজ বাসায় হত্যা করেন।

২৯ মার্চ আরামবাগ থেকে সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেবকে অপহরন করে নিয়ে যান এবং পাম্পহাউস জল্লাদখানায় জবাই করে হত্যা করেন।

১৯৭১ সালের ২৫ নভেম্বর কাদের মোল্লা রাজাকার বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে কেরানীগঞ্জের ভাওয়াল খানবাড়ি এবং ঘাটারচরে শতাধিক গ্রামবাসীকে হত্যা করেন। রায়ে বলা হয়, প্রসিকিউশন এই অভিযোগ প্রমান করতে পারেননি।

১৯৭১ সালের ২৪ এপ্রিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সাথে মিরপুরের আলোকদী গ্রামে অভিযান চালিয়ে ৩৪৪ জনের বেশি মানুষকে হত্যা করেন।

২৬ মার্চ কাদের মোল্লা ও তার সহযোগীরা মিরপুর ১২ নম্বর সেকশনে হযরত আলী লস্করের বাসায় গিয়ে লস্করের স্ত্রী, দুই মেয়ে, দুই বছরের এক ছেলেকে হত্যা ও ১১ বছরের এক মেয়ে ধর্ষণের শিকার হন। যেখানে কাদের মোল্লা নেতৃত্ব দেন।

আদালতের রায়

আরও দেখুন: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল

৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭৩ এর ২০(৩) ধারা অনুযায়ী প্রমান সাপেক্ষে কাদের মোল্লাকে দোষী সাবস্থ করে ও যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করে। একই সাথে তাকে বাড়তি ১৫ বছরের কারাদন্ডের আদেশ দেন। রায়ে বলা হয়, এই ১৫ বছর তিনি গ্রেফতার হওয়ার পর যখন থেকে জেলে অবস্থান করছেন তখন থেকে কার্যকর হবে।[২২] পরবর্তীতে রাষ্ট্রপক্ষ সব্বোর্চ শাস্তি চেয়ে ও কাদের মোল্লা রায়ের বিরোদ্ধে আপিল করলে শুনানি শেষে সব্বোর্চ আদালত তাকে ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ সালে ষষ্ঠ অভিযোগের জন্য মৃত্যুদন্ডাদেশের আদেশ দেন, চতুর্থ অভিযোগ প্রমান হওয়ায় পূর্বের রায় খালাসের পরিবর্তে যাবজ্জীবন এবং বাকী অভিযোগে পূর্বের রায়ই বহাল রাখা হয়।[৭]

রায়ের প্রতিক্রিয়া

আরও দেখুন: ২০১৩-র শাহবাগ আন্দোলন

কাদের মোল্লার রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ঢাকার শাহবাগ মোড়ে একটি বড় ধরনের আন্দোলন শুরু হয়।[২৩][২৪] যে আন্দোলনের প্রধান দাবী ছিল, সকল যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে হবে। এই আন্দোলন শুরু হয়েছিল ইন্টারনেটের মাধ্যমে। ব্লগ ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যমে আন্দোলন সাড়া দেশে ছড়িয়ে পরে।[২৫][২৬] হাজার হাজার জনতা শাহবাগ একত্র হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে ও এই আন্দোলনকে ২০১৩-র শাহবাগ আন্দোলন বলা হয়।[২৭]

আন্দোলন শুরু হওয়ার পর, দশ হাজারেরও বেশি মানুষ ২৪ ঘন্টা শহবাগ অবস্থান করে ও তারা ঘোষণা দেয় যতক্ষন পর্যন্ত যুদ্ধাপরাধীদের সব্বোর্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করা না হবে ততক্ষন পর্যন্ত তারা শাহবাগ ত্যগ করবেন না।[২৮] এই আন্দোলনের বিরুদ্ধে জামায়াতও একটি আন্দোলন শুরু করে যাদের দাবি ছিল, কাদের মোল্লাসহ তাদের দলের সমস্ত নেতাকর্মীকে মুক্তি দিতে হবে।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রথমদিকে ২০০০ সালে গঠিত চার দলীয় জোটের[২৯] অন্যতম শরীক জামায়াতকে সমর্থন করে। বিএনপি শাহাবাগ আন্দোলন সম্পর্কে মন্তব্য করে, সরকারের যুদ্ধাপরাধীদের সব্বোর্চ শাস্তির দাবির এই আন্দোলন থেকে সুবিধা নেওয়া উচিত নয়।[৩০]

শহহাবাগ বিক্ষোভের ফলশ্রুতিতে ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সালে জাতীয় প্রেস ক্লাব কাদের মোল্লার সদস্যপদ বাতিল করে[১৬] ও আইন সংশোধন করে সর্বোচ্চ আদালতে রায়ের বিরোদ্ধে আপিলের ব্যবস্থা করা হয় যাতে ১৭ই সেপ্টেম্বর সর্বোচ্চ আদালত তাকে মৃত্যুদন্ডাদেশ প্রদান করেন।[৭][৬]

জামায়াতের সদ্যসরাও বিচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে এবং তারা এই বিচারকে সরকারের রাজনৈতিক বিচার বলে অবহিত করে। তারা তাদের আন্দোলনকে ঢাকার ধর্মঘট বলে উল্লেখ করে ও ঢাকার সকল প্রকার কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয়।

তথ্যসূত্র

Jump up ↑ http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=268072

Jump up ↑ http://archive.is/20130412051443/news.yahoo.com/bangladesh-islamist-sentenced-life-prison-war-crimes-123137810.html

Jump up ↑ http://www.guardian.co.uk/world/2013/feb/13/shahbag-protest-bangladesh-quader-mollah

Jump up ↑ Macpherson, Caroline (February 5, 2013)। "ICT convicts A. Q. Molla of 5 charges and sentences him to life imprisonment"। International law bureau।

↑ Jump up to: ৫.০ ৫.১ ৫.২ ৫.৩ ৫.৪ ৫.৫ "Summary of verdict in Quader Mollah case"। The Daily Star। 6 February 2013। সংগৃহীত 6 February 2013।

↑ Jump up to: ৬.০ ৬.১ ৬.২ "কাদের মোল্লার ফাঁসি"। বিবিসিবাংলা। ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩। সংগৃহীত ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩।

↑ Jump up to: ৭.০ ৭.১ ৭.২ ৭.৩ "গণহত্যা প্রমাণিত, ফাঁসির দড়ি কাদের মোল্লার সামনে"। বিডিনিউজ২৪। ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩। সংগৃহীত ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩।

Jump up ↑ "Bangladesh jails Islamic party leader for life"। The Guardian। 5 February 2013। সংগৃহীত 6 February 2013।

↑ Jump up to: ৯.০ ৯.১ "কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন : দ্বিতীয় রায় (Kader Molla life sentence: the second verdict)"। Amar Desh। 6 February 2013। সংগৃহীত 20 April 2013।

↑ Jump up to: ১০.০ ১০.১ "Bangladesh Islamist sentenced to life in prison for war crimes"। 5 Feb 2013। আসল থেকে 12 April 2013-এ আর্কাইভ করা। সংগৃহীত 6 February 2013।

Jump up ↑ "Huge Bangladesh rally seeks death penalty for War Crimes"। BBC। 8 February 2013। সংগৃহীত 9 February 2013।

Jump up ↑ Al-Mahmood, Syed Zain (23 February 2013)। "Bangladesh split as violence escalates over war crimes protests"। The Observer।

↑ Jump up to: ১৩.০ ১৩.১ ১৩.২ Philip Hensher (19 February 2013)। "The war Bangladesh can never forget"। The Independent। সংগৃহীত 26 February 2013।

↑ Jump up to: ১৪.০ ১৪.১ ১৪.২ ১৪.৩ "কাদের মোল্লার ফাঁসির আদেশ"। প্রথম আলো। ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩। সংগৃহীত ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩।

Jump up ↑ The Economist, 1 July 2010, accessed 7 March 2013.

↑ Jump up to: ১৬.০ ১৬.১ "Molla, Kamaruzzaman stripped of Press Club membership"। bdnews24.com। 2013-02-13। সংগৃহীত 2013-02-13।

Jump up ↑ "কামারুজ্জামান ও কাদের মোল্লা গ্রেপ্তার", নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১৪-০৭-২০১০

Jump up ↑ "৭৩ এর আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে", বিডিনিউজ২৪, ২৫শে মার্চ ২০০৯

Jump up ↑ "Opinion of the Law Commission on the technical aspects of the International Crimes (Tribunals) Act, 1973 (Act No. XIX of 1973"। সংগৃহীত 2010-09-19।

Jump up ↑ "বাংলাদেশে জামায়াত নেতা কাদের মোল্লা দোষী, যাবজ্জীবন কারাদন্ড"। বিবিসি বাংলা। 5 ফেব্রুয়ারি, 2013। সংগৃহীত 2013-06-27।

Jump up ↑ Tahmima Anam (13 February 2013)। "Shahbag protesters versus the Butcher of Mirpur"। The Guardian। সংগৃহীত 26 February 2013। "Mollah smiled because for him, a man convicted of beheading a poet, raping an 11-year-old girl and shooting 344 people during the 1971 Bangladesh war of independence – charges that have earned him the nickname the Butcher of Mirpur"

Jump up ↑ [১], The Daily Star

Jump up ↑ "OUTRAGED", The Daily Star, 6 February 2013

Jump up ↑ "Verdict surprises some top jurists", The Daily Star, 7 February 2013

Jump up ↑ "Bangladesh's rising voices"। Aljazeera। 19 February 2013। সংগৃহীত 21 February 2013।

Jump up ↑ "Compilation of Shahbag Movement: A new Sun Uplifts"। Priyo.com। 11 February 2013।

Jump up ↑ "Outrage explodes over verdict", The Daily Star, 7 February 2013

Jump up ↑ "Masses rally for death sentence to all war criminals"। Bdnews24.com। 8 February 2013। সংগৃহীত 9 February 2013।

Jump up ↑ "Bangladesh war crimes trial: Key defendants"। BBC। 21 January 2012। সংগৃহীত 22 February 2013।

Jump up ↑ "BNP cautiously welcomes Shahbag protests"। bdnews24.com। 13 February 2013। সংগৃহীত 13 February 2013।

বিষয়: রাজনীতি

১২৯৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File