কাল সকাল সন্ধ্যা হরতাল!! রায়ের কয়েকটি দিক বিশ্লেষণ! সাকা সাহেবের হয়তো আর আল্লামা সাঈদীর সাথে ফাঁসির কাষ্টে ঝুলতে হবে না!! রায় সাঈদীর অনুকূলে যাবে মনে হচ্ছে!! মিথ্যার পতন সত্যের জয় অবশ্যম্ভাবী!
লিখেছেন লিখেছেন মোঃ রবিউল ইসলাম ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০৩:০৩:২০ দুপুর
ওরা আবার ফিরে আসবে! রাজপথ কাঁপপে!! জনগণ সুবিধা পাবে সুরাজনীতিতে!! তারা দুজন মন্ত্রী ছিল কোন দুর্নীতি হয়নি!
তোমার মুক্তি হবে ইনশাল্লাহ!!
১. দেশে আইনের শাসন চলছে বলে প্রধান মন্ত্রী ঘোষণা দিলেও এই আন্তর্জাতিক বিচারটা মোটেও সুবিচার হচ্ছে না বলে বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছে। দেশে বিদেশে রয়েছে এই বিচারের বিরেদ্ধে সোচ্চার কন্ঠ! আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চোখে ও দেশের সৎ চিন্তাশীল লোকদের কাছে এই ট্রাইব্যুনালের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই।
২. যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালকে প্রথমে একবাক্যে সমর্থন দিলেও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এখন একবাক্যে একে প্রত্যাখ্যান করছে। জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপ, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক মার্কিন রাষ্ট্রদূত স্টিফেন র্যাপ, ব্রিটিশ লর্ড অ্যাভেবুরি, ইউকে বার হিউম্যান রাইটস কমিটিসহ বহু সংস্থা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছে, বিচারে আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করা হচ্ছে না এবং অনেক ঘাপলা রয়েছে। বিচারপতির স্কাইপ সংলাপ খ্যাতনামা ব্রিটিশ সাময়িকী ইকোনমিস্ট ও আমার দেশ-এ প্রকাশের পর ওই ট্রাইব্যুনালের আর কোনো গ্রহণযোগ্যতা অবশিষ্ট নেই। এ ট্রাইব্যুনালের বিচার মানে অবিচারকে প্রশ্রয় দেয়া। যত দ্রুত এ ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেয়া হবে ন্যায় বিচারের জন্য তা ততই মঙ্গলজনক।
৩. বিচারকরা বিচারকে কলঙ্কিত করেছেন বলে এজলাসে দাঁড়িয়ে দাবি করেছেন কাদের মোল্লা। মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিলে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এজলাসে দাঁড়িয়ে তিনি এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
এজলাসে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, “এই বিচারকরা বিচারকে কলঙ্কিত করেছেন। এরা এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন। একদিন কোরআনের আইন অনুযায়ী আমি এদের বিরুদ্ধে মামলা করবো। সেদিন এদের হাত পা কথা বলবে।”
তিনি বলেন, “আজ আমার বিরুদ্ধে যে রায় দেওয়া হয়েছে তা মিথ্যা, আবার যে মামলায় খালাস দেওয়া হয়েছে তাও মিথ্যা। এমনকি আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এনে রায় দেওয়া হয়েছে সেসবও মিথ্যা।”
বিচারকরা উঠে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এজলাসে দাঁড়িয়ে তিনি আল্লাহু আল্লাহু আকবর বলে চিৎকার করে এসব কথা বলেন।
৪. রায়ের পর তার বড় ভাই ইব্রাহিম মোল্লা বলেন, ‘‘কাদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার। ওর অপরাধ ও জামায়াত করে। জামায়াত না করলে এভাবে কাদেরের শাস্তি হতো না।’’
ইব্রাহিম মোল্লা বলেন, ‘‘নিজ এলাকা সদরপুর কেন, পুরো জেলায় কাদেরের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। আমার ভাইয়ের ওপর জোর-জুলুম করা হল।’’
৫. ‘বিচার বিভাগীয় হত্যাকাণ্ডে’র শঙ্কা জামায়াতের! বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এক বিবৃতিতে সরকারের প্রতি কড়া হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, তাদের নেতারা জুডিসিয়াল কিলিং বা বিচার বিভাগীয় হত্যাকাণ্ডের শিকার হলে নেতাকর্মীরা নীরব দর্শক হয়ে থাকবে না। উদ্ভূত পরিস্থিতির দায় সরকারকেই বহন করতে হবে।
৬. বিচারপতি নিজামুলের ভাষায় বিচারের নামে পরিচালিত এই নাটকে কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে ফাসির রায় দিমু না, ফলে আ.লীগ ও সুশীল ঘাদানিরা অসন্তুষ্টির ভান করবে, লোকে মনে করবে ট্রাইব্যুনালের তাগো লগে খাতির নাই, টার্গেট আসলটা।
দিল্লীর কথা যা কর তা কর আমাগো চাই ১ নম্বরটার ফাঁসি। আদালতের ভাষ্যমতে, যার বিরুদ্ধে এতগুলো অভিযোগের প্রমাণ, তার ফাসির হুকুম না হওয়ায় দিবালোকের মত পষ্ট অভিযোগগুলো ভুয়া।
৭. বিশিষ্ট সাংবাদিক আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনা ৬টি অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, ১. কবি মেহেরুন্নেছাসহ বুদ্ধিজীবী হত্যা, ২. পল্লবীর আলোকদি গ্রামে ৩৪৪ জনকে হত্যা, ৩. আইনজীবী-সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেবকে হত্যা, ৪. বাংলা কলেজের ছাত্র পল্লবসহ সাত জনকে হত্যা, ৫. কেরাণীগঞ্জের শহীদনগর গ্রামের ভাওয়াল খান বাড়ি ও
৬. ঘাটারচরসহ পাশের আরো দু’টি গ্রামের অসংখ্য লোককে হত্যার ঘটনা। এর মধ্যে ঘাটের চরের ঘটনা ছাড়া বাকি সবকটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলেই রায়ে বলা হয়েছে।
আমরা বিষ্ময়ে হতবাক হচ্ছি যে, একটি গ্রামের ৩৪৪ জন ব্যক্তিকে হত্যা, আইনজীবী-সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেবকে হত্যা, বাংলা কলেজের ছাত্র পল্লবসহ ৭(সাত)সাত জনকে হত্যা, কেরাণীগঞ্জের শহীদনগর গ্রামের ভাওয়াল খান বাড়ি ও ঘাটারচরসহ পাশের আরো দু’টি গ্রামের অসংখ্য লোককে হত্যার মতো ঘটনা আদালতে প্রমাণিত হওয়া সত্বেও তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলো না, দেওয়া হলো যাবজ্জীবন। সমস্যাটা তাহলে কোথায় ? মৃত্যুদণ্ড হওয়ার জন্য তো ১জন মানুষকে হত্যা প্রমাণিত হলেই তো যথেষ্ট !
৭. ৬টি অভিযোগই যে মিথ্যা তা রায়, প্রসিকিউটর, এটর্নি জেনারেল ও ঘাদানিকের প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমেও প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে। কোন অভিযোগ আসলে প্রমাণিত না হওয়ার পরও কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন ও ১৫বছরের কারাদন্ড দেয়া হয়েছে শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হওয়ার কারণে। রায়ে প্রমাণিত হলো ইসলামী রাজনীতি করে এটিই কাদের মোল্লার একমাত্র ও শুধুমাত্র অপরাধ। একাত্তর সালে কাদের মোল্লা যদি অভিযোগে আনীত অপরাধগুলো করেই থাকতো এবং প্রত্যক্ষ কোন সাক্ষী পাওয়া যেত তাহলে আইন মতে তার মৃত্যুদন্ড হতো। কারণ যে ধরনের অভিযোগে মাওলানা আজাদকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে সেই ধরনের বা তার চেয়েও বড় অভিযোগে কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে বুঝা যাচ্ছে তার বিরুদ্ধে আসলে কোন অভিযোগই প্রমাণিত হয়নি।
৮. রাজনৈতিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত ট্রাইব্যুনাল সরকারের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে একটি বিচারের নাটক করেছে। যদি অভিযোগ প্রমাণিতই হবে তাহলে মাওলানা আজাদকে ফাঁসির দন্ড আর কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন ও ১৫বছরের কারাদন্ড দেয়া হলো কিভাবে? আসলে কোন অভিযোগই প্রমাণিত হয়নি। তারপরও একটি রায় দিতে হবে এবং অবশ্যই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দিতে হবে। তাই এই ধরনের একটি রায় দেয়া হলো। চরম দলীয় মানসিকতা বিচারপতিদের না থাকলে এবং তাদের বিবেক যদি সামান্যেও কথা বলতো তাহলে কাদের মোল্লাকে আজকেই মুক্তি দেয়ার নির্দেশ দিতো।
৯. ক্ষমতা পরিবর্তনের সাথে সাথেই এই রায় ও পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। সকল রাজবন্দী মুক্ত হয়ে আবারও দলীয় কর্মকান্ডে অংশ গ্রহন করে দেশ সেবায় নিয়োজিত হবেন। তাই এই সরকারের অত্যাচার থেকে রক্ষা পাবার জন্য আগামী নির্বাচনের জন্য দেশ প্রেমিক জনতাকে ঐক্যবন্ধ হতে হবে! আজকের এই রায়ের পর জামাত-শিবিরকে আরো ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। রাজপথ দখলে রাখতে হবে। আন্দোলন করেই সকল অপকর্মের জবাব দিতে হবে। আর বিএনপির ভুমিকা নিয়ে জামাত-শিবিরকে নতুন করে ভাবতে হবে।
১০. এসব রায় দিয়ে সরকারের নির্বাচনী এজেন্ডাপূর্ন হবে কিন্তু জাতির কোন উন্নতি হবে না! সরকারকে আরো সচেতনভাবে দেশ চালাতে হবে!! সুবিচার করতে হবে!! ন্যায় বিচারের জন্য মানুষকে দ্বারে দ্বারে যেন ঘুরতে না হয়!
১১. মামলার যুক্তি-তর্ক ও রায়ে দেখা গেছে, আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনীত কোনো অভিযোগেরই প্রত্যক্ষদর্শী কোনো সাক্ষী নেই। এই মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে ১২ জন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে এসে জবানবন্দি দিলেও সাক্ষীদের কেউই কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগের প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য দিতে পারেননি।
১২. বিতর্কিত বিচারকরা নিজেরাই Confused ! একই ধরণের সাজানো মামলায় মাওলানা আজাদের ফাঁসি, আর মোল্লা সাহেবের যাবজ্জীবন ।
এ ধরণের প্রহসনের বিচারের জন্য Law পড়া লাগবে না ।
মামলার যুক্তি-তর্ক ও রায়ে দেখা গেছে, আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনীত কোনো অভিযোগেরই প্রত্যক্ষদর্শী কোনো সাক্ষী নেই। এই মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে ১২ জন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে এসে জবানবন্দি দিলেও সাক্ষীদের কেউই কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগের প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য দিতে পারেননি।
এ ধরণের সাজানো মামলা দেশের জন্য সাংঘাতিক ক্ষতি বয়ে আনবে । বিচার ব্যবস্থার উপর ন্যূনতম আস্থা মানুষ হারিয়ে ফেলবে।
মিথ্যা আর সাজানো মামলার মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার এক নজির স্থাপন করলো এই বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল ! এর রেশ যুগের পর যুগ, শতাব্দীর পর শতাব্দী টানতে হবে!
১৩. তিনি ২৩ বছর বয়সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে দেশের হাজার হাজার আবাল-বালক-বৃদ্ধকে হত্যা করার মত ক্যারিশম্যাটিক ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন। দেশের সেনাবাহিনী, আধা সামরিক বাহিনী সহ সকল বাহিনী সরকারী খরছে প্রশিক্ষণ নিয়ে যে যোগ্যতা দেখাতে পারেনি, তিনি কোন ট্রেনিং ছাড়াই, গায়েবী মদদে এই যোগ্যতা হাসিল এবং অসম্ভব দক্ষতা দেখিয়ে দুনিয়াবাসিকে হতবাক করতে সক্ষম হন। জাতি এই ধরনের যোগ্য ব্যক্তিকে কখনও মন্ত্রী না বানিয়ে মুর্খ, আধা মুর্খ, বাচাল, ক্যাচাল ধরনের হাজারো ব্যক্তির কাছে জাতির দায়িত্ব তুলে দিয়েছে। সে জাতি ভিক্ষা করবে না তো কে ভিক্ষা করবে এই প্রশ্ন জাতির বোবা বিবেকের কাছে রাখা যায়।
১৪. যদি অভিযোগ প্রমানিত না হয়, চাক্ষুস সাক্ষ্যি না থাকে তাহলে কিভাবে তাঁকে যাবতজ্জীবন কারাদন্ড দেওয়া হল! ট্রাইবুনালে হয় মৃত্যু না হয় মুক্তি, এটাই হবার কথা ছিল। সুতরাং বিচারের রায়ে প্রমানিত হয়ে গেল, এটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত, তামাসা আর মষ্করার নামান্তর। কেন তবে পুলিশদের রাত দিন এভাবে ভোগান্তিতে রাখা হল! কেন একটি সুশৃঙ্খল ছাত্র সংগঠনকে আগ্রাসী বানানো হল! এর দায় দায়িত্ব কে নেবে!
আওয়ামীলীগ যদি ক্ষমতা ত্যাগের পরে এই ট্রাইবুনাল আইন ব্যবহার করে, তাদের বিরুদ্ধে হাজার মামলা রুজু করা যাবে। শুধুমাত্র বিডিআর হত্যাকান্ডের উছিলা দিয়ে পুরো দলটিকে খালি করা সম্ভব হবে। অন্যায় সর্বদা নিজের দিকেই ফিরে আসে। ভবিষ্যতে অনেকেই এই গর্তে বহুবার পড়ে যাবার সুযোগ তৈরী হল।
১৫. বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ১৩২ পৃষ্টার রায়ের সার সংক্ষেপে এই মৃত্যুদন্ড দিলেন! সদস্য শাহিনুল ইসলাম ৩৫ পৃষ্টার সংক্ষিপ্ত রায় পড়ে শোনান!! অন্য একজন সদস্য মুজিবুর রহমানও সেখানে ছিলেন!
বিচারক তোমারও কিন্তু বিচার হবে! তোমার রায় আমরা মেনে নিলাম কিন্তু শেষ বিচারর দিন কিন্তু আর একটা রায় হবে!! প্রস্তুতো সেই দিনের জন্য! সরকারেরও কিন্তু সেইদিন বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে!! আপনাকে সেইদিন কেহ সাহায্যের থাকবে না!! তাই আসুন আমরা সকলে শেষ বিচারের দিনকে ভয় করি!!! সঠিক রায় প্রদান করে মানুষের মনে শান্তি ফিরিয়ে আনি! দেশের শান্তি ফিরিয়ে আনি!!
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়ার প্রতিবাদে আগামীকাল বুধবার সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদন্ডের এই ঘোষণা দেয় বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
হরতালের খবরটি দিগন্ত মিডিয়া থেকে নেওয়া!
বিষয়: বিবিধ
১৩৪৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন