কিন্তু মা আমাকে আর দেখেনি শেষ পর্যন্ত!!
লিখেছেন লিখেছেন মোঃ রবিউল ইসলাম ২৭ মে, ২০১৩, ০৯:১৫:৩১ সকাল
মা আমার হারিয়ে গেছে। আবার দেখা হবে আশা করি ক্বেয়ামতের ময়দানে। আমার জন্মদাতা মা'র মৃত্যুর জানাজা নিজেই পড়েছি আমি মাত্র ক'টা দিন আর গেল! মা বলেছিলেন, আমার মৃত্যুর আগে একবার হলেও আমার ছেলে সাঈদীকে দেখতে দাও! কিন্তু মা আমাকে আর দেখেনি শেষ পর্যন্ত, যে মা আমাকে লালন করেছে, আদর করেছে, ভালবাসা দিয়েছে, আমাকে আমার মত মানুষ করেছে। আমি তো মাকে শেষ বারের মত দেখতে পারিনি। মাকে মুখে তুলে খাওয়াতে পারিনি। মায়ের সেবা ভাগ্যে জোটেনি। হে আল্লাহ, তুমি আমার মাকে জান্নাতবাসী করো!
আমি এক অবাধ্য সৃষ্টির শয়তানী জালে আটকে আছি। নিজের সংসার, কলিজার টুকরারা আজ আমার চোখের আড়ালে। আমার কথা না হয় থাক আমার সন্তানেরা কেমন আছে তা জানি না। জানি না আমার সাথীরা কেমন আছেন। এই তো জেনেছি আবারও, আমার ছেলে রাফিকও চলে গেছে! বাবা আমার রাফিকও আমাকে দেখতে চেয়েছিল। একবার পিতার চেহারার দিকে চেয়ে নিজের অসহ্য ব্যাথাটাকে কিছুটা মুছে দিতে। বাবার একাকী জীবনের সামান্য সঙ্গ দিতে। মনে একটু হলেও যদি সান্ত্বনা হয়! আমি আবারও আমার সুপথের হাজারো সঙ্গীদের নিয়ে কলিজাল টুকরার জানাজা পড়েছি.. আমি উপর দিকে চেয়েছি। আমার ভাষা নিরব। তুমি আল্লাহ সব জান। চোখের চাহনি তোমার দিকে.. সব কিছু তুমি গ্রহণ করো। তোমার সন্তুষ্টি যেন আমার ভাগ্যে জোটে। সকল মাজলুমের মনের শান্তির জন্য তুমি বাংলাদেশকে তোমার ইচ্ছার স্বাধীন করে দাও আল্লাহ!
হে আল্লাহ আমার কলিজার টুকরা, হে আল্লাহ আমার কলিজার টুকরা রাফীককে তুমি বেহেশত দান কর। তার কবরকে তুমি জান্নাতের টুকরা বানিয়ে দিও। তার কবরের সাথে তুমি জান্নাতের সরাসরি রাস্তা করে দিও!মা আমার হারিয়ে গেছে। আবার দেখা হবে আশা করি ক্বেয়ামতের ময়দানে। আমার জন্মদাতা মা'র মৃত্যুর জানাজা নিজেই পড়েছি আমি মাত্র ক'টা দিন আর গেল! মা বলেছিলেন, আমার মৃত্যুর আগে একবার হলেও আমার ছেলে সাঈদীকে দেখতে দাও! কিন্তু মা আমাকে আর দেখেনি শেষ পর্যন্ত, যে মা আমাকে লালন করেছে, আদর করেছে, ভালবাসা দিয়েছে, আমাকে আমার মত মানুষ করেছে। আমি তো মাকে শেষ বারের মত দেখতে পারিনি। মাকে মুখে তুলে খাওয়াতে পারিনি। মায়ের সেবা ভাগ্যে জোটেনি। হে আল্লাহ, তুমি আমার মাকে জান্নাতবাসী করো!
আমি এক অবাধ্য সৃষ্টির শয়তানী জালে আটকে আছি। নিজের সংসার, কলিজার টুকরারা আজ আমার চোখের আড়ালে। আমার কথা না হয় থাক আমার সন্তানেরা কেমন আছে তা জানি না। জানি না আমার সাথীরা কেমন আছেন। এই তো জেনেছি আবারও, আমার ছেলে রাফিকও চলে গেছে! বাবা আমার রাফিকও আমাকে দেখতে চেয়েছিল। একবার পিতার চেহারার দিকে চেয়ে নিজের অসহ্য ব্যাথাটাকে কিছুটা মুছে দিতে। বাবার একাকী জীবনের সামান্য সঙ্গ দিতে। মনে একটু হলেও যদি সান্ত্বনা হয়! আমি আবারও আমার সুপথের হাজারো সঙ্গীদের নিয়ে কলিজাল টুকরার জানাজা পড়েছি.. আমি উপর দিকে চেয়েছি। আমার ভাষা নিরব। তুমি আল্লাহ সব জান। চোখের চাহনি তোমার দিকে.. সব কিছু তুমি গ্রহণ করো। তোমার সন্তুষ্টি যেন আমার ভাগ্যে জোটে। সকল মাজলুমের মনের শান্তির জন্য তুমি বাংলাদেশকে তোমার ইচ্ছার স্বাধীন করে দাও আল্লাহ!
হে আল্লাহ আমার কলিজার টুকরা, হে আল্লাহ আমার কলিজার টুকরা রাফীককে তুমি বেহেশত দান কর। তার কবরকে তুমি জান্নাতের টুকরা বানিয়ে দিও। তার কবরের সাথে তুমি জান্নাতের সরাসরি রাস্তা করে দিও!
সংগৃহীত!!!!!!!!
বিষয়: বিবিধ
২১৯৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন