শাহবাগে চলছে তামাশা-নাটক দেখার লোকই বেশি...
লিখেছেন লিখেছেন ইবনে বেলাল ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১২:৪২:৫৬ রাত
শাহবাগে গঞ্জিকাসেবিদের হাটে ভাল ও সুস্থ মানুষদের টেকাই দায়। ওরা একটা স্লোগান দেয়তো তিনটা টান দেয়। গায়ের শক্তি বাড়ানোর জন্য আবার টান দেয়। ওরা নাকি বিপ্লব করতে শাহবাগে হারমোনিয়াম আর তবলা নিয়া পুলিশ পাহারায় বসেছে। আহারে তাহারা করিবে বিপ্লব, হাতে গুনিলে ধরা পরিবে গোটা চারেক।
আচ্ছা মাতাল দিয়ে কি কোন কালে বিপ্লব হয়েছে। বাম ভাদারা এক সময় সাংবাদিকতার নামে, সাহিত্যের নামে মাতলামি করত। দেশের সব জায়গা থেকে তারা আজ বিতাড়িত। এক শাহবাগের গাঁজার হাট তাদের আখরা। তাও এবার হারাবে এ ভাকু ও ছাগুর দল।
ওদের চারপাশ দিয়ে প্রটেকশন দিচ্ছে পুলিশ ও র্যাব। বাংলামোটরে পুলিশ বেড়া দিয়ে সব ধরনের গাড়ি চলাচল ব্ন্ধ করে দিয়েছে। মৎস্যভবন, টিএসসিসহ সব জায়গায় পুলিশ তাদের রক্ষায় পালন করছে সক্রিয় ভূমিকা। ওরা চারপাশ বেস্টিত পুলিশ নিয়া বলে 'রাজপথ ছাড়ি নাই'
আরে হাদারামের দল রাজপথ ছাড়বি কেন? পুলিশ তোদের পথের উপর বসিয়ে দিয়েছে, সকাল বিকাল আওয়ামী লীগ খাওয়া দিচ্ছে। তাপরও পুরো বাংলাদেশ মিলিয়ে এ গঞ্জিকাসেবিদের সংখ্যা শ' দুয়েক হবে! ছাত্রলীগ বিভিন্ন হল ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকজন এনে দল ভারি করার চেষ্টা করছে। সমস্যা হচ্ছে বিরানী খাওয়ার পর্ব শেষ হলেই ছাত্রলীগের ছেলেরা চলে যাচ্ছে! তাদের খাওয়ার সময় ছাড়া আর খুঁজে পাওয়া যায় না। আওয়ামী শিক্ষকরা ছাত্রদের নিয়ে আসার প্রাণপন চেষ্টা করছেন।
অনেক দর্শক এসেছে শাহবাগের এ তামাশা দেখতে। তারা বাদাম খেতে খেতে রং দেখছে। অনেক কাপলকে বসে থাকতে দেখে মনে হলো এ বুঝি এক পার্ক। প্রেম করার মহামহিম জায়গা।
এখানে সরকারি আন্দোলনের নামে কি যৌন কেলেঙ্কারি হচ্ছে কে জানে? আমরা অচিরেই জানব শাহবাগের কবিদের যৌন উন্মাদনা। র্যাপের নিত্য নতুন কাহিনী। আসুন শাহবাগ থেকে গঞ্জিকাসেবিদের উঠিয়ে দিতে সবাই সম্মিলিত পদক্ষেপ নেই। ওরা আসলে কোন একটি গোয়েন্দা সংস্থার ক্রীড়নক হয়ে কাজ করছে। দেশ রক্ষায় গঞ্জিকাসেবিদের বনে বা জঙলে পাঠানো জরুরি। ব্ন্যদের বনে মানায়/গঞ্জিকাসেবিদের জঙ্গলে...
বিষয়: বিবিধ
১০৮৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন