বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ ও তার প্রভাব

লিখেছেন লিখেছেন মিশন ১১ মে, ২০১৩, ০৬:২১:৩২ সন্ধ্যা



ধর্ম বলতে আমরা কি বুঝি। কোন ধর্মে জন্ম গ্রহন করলেই কি আমরা সেই ধর্মের অনুসারী হয়ে যাই। কিন্তু বাস্তব প্রেক্ষাপটে তা কখনই সম্ভব নয়। আল্লাহ সুবহানুতালা পবিত্র কালামে এরশাদ করেছেন যে ইসলাম হচ্ছে আমার নিকট একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম ধর্ম ব্যতীত পৃথিবীতে আরও অনেক ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে যার ফলশ্রুতিতে এইসব ধর্মের কিছু কুলাঙ্গারের আবির্ভাব হয়েছে যারা বর্তমানে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগে গেছে। তারা সব সময় আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) কে নিয়ে সব সময় নাড়াচাড়া করে যাতে মুসলিমেরা ক্ষেপে উঠে। জামাতসহ অন্যান্য ধর্মীয় রাজনৈতিক দলের বর্তমানে যখন নাস্তিকদের শাস্তির দাবিতে আন্দোলন করছে তখনি এদের আচরণে ক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছে খোদ সরকার নিজেই। তাদের এই আন্দোলনকে প্রতিহত করতে পুলিশ ও আওয়ামী ক্যাডার, গুন্ডা বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছে ধর্মীয় ওলামাদের মাশায়েখদের বিরুদ্ধে। শুধুমাত্র লেলিয়ে দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি তাগুত সরকারের পা চাটা পুলিশ ও পেটুয়া ছাত্রলীগ এবং যুবলীগ নামক গুন্ডা বাহিনী। তারা আলেম ওলামাদেরকে দাড়ি ধরে টান মেরেছে যা অবলোকন করেছে বাংলার তৌহিদি জনতা। তারা আলেম ওলামাদেরকে এত অপমান করার পরেও আবার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের পরিকল্পনা করছে। কি আজব দেশ কি সব আজব কাহিনী বোঝা অনেক কঠিন ব্যাপার। কেন আওয়ামীলিগ ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে চায়। প্রথমত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি নিবন্ধিত দল। যারা এর আগে অনেক কয়েকবার নির্বাচনে লড়েছে। তাদের ভোট সংখ্যা বর্তমান মোট ভোটারের প্রায় ৬-৮ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় অর্ধকোটি জনগন এই দলের সাথে জড়িত এবং এর ছাত্র সংগঠনের রয়েছে প্রায় কয়েক লক্ষ কর্মী, যারা জীবন দিয়ে হলেও দলের স্বার্থ করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। তাদেরকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে এত কর্মী এরা কোথায় যাবে সেটাই সবার কাছে প্রশ্ন? অবশ্যই তারা আন্ডার গ্রাউন্ডে যাবে অথবা বর্তমানে যেসব ইসলামিক দল প্রতিষ্ঠিত আছে তাদের সাথে যোগ দিয়ে আবারও সেই আওয়ামী জালেম সরকারের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগে যাবে। তখন ইসলাম বিরোধী এই আওয়ামী জালিম সরকারের কি অবস্থা হবে তারা কি একটি বারের জন্য হলেও চিন্তা করে দেখেছেন কি?

দ্বিতীয় সকল ধর্মভিত্তিক দলের রাজনীতি করতে পারলে এদেশে ইসলামবিরোধী কোন কাজ করলেও বাধা দেওয়ার মত কেউ থাকবে না। কেননা যখনি কোন ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ডে কেউ লিপ্ত হয় তখন ইসলাম প্রিয় তৌহিদি জনতা সেসব কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলে। যার ফলশ্রুতিতে কাফের ও তাগুতেরা বারবার বিপর্যস্ত হয়েই এইরকম সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছে যে এইসব ইসলামিক ধর্মভিত্তিক দলগুলোকে দেশ থেকে চিরতরে উৎখাত করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে হিন্দুস্তানের দালাল এই তাগুত সরকার।

ধর্ম বলতে আমরা কি বুঝি। কোন ধর্মে জন্ম গ্রহন করলেই কি আমরা সেই ধর্মের অনুসারী হয়ে যাই। কিন্তু বাস্তব প্রেক্ষাপটে তা কখনই সম্ভব নয়। আল্লাহ সুবহানুতালা পবিত্র কালামে এরশাদ করেছেন যে ইসলাম হচ্ছে আমার নিকট একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম ধর্ম ব্যতীত পৃথিবীতে আরও অনেক ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে যার ফলশ্রুতিতে এইসব ধর্মের কিছু কুলাঙ্গারের আবির্ভাব হয়েছে যারা বর্তমানে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগে গেছে। তারা সব সময় আল্লাহ ও তার রাসূল (সাঃ) কে নিয়ে সব সময় নাড়াচাড়া করে যাতে মুসলিমেরা ক্ষেপে উঠে। জামাতসহ অন্যান্য ধর্মীয় রাজনৈতিক দলের বর্তমানে যখন নাস্তিকদের শাস্তির দাবিতে আন্দোলন করছে তখনি এদের আচরণে ক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছে খোদ সরকার নিজেই। তাদের এই আন্দোলনকে প্রতিহত করতে পুলিশ ও আওয়ামী ক্যাডার, গুন্ডা বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছে ধর্মীয় ওলামাদের মাশায়েখদের বিরুদ্ধে। শুধুমাত্র লেলিয়ে দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি তাগুত সরকারের পা চাটা পুলিশ ও পেটুয়া ছাত্রলীগ এবং যুবলীগ নামক গুন্ডা বাহিনী। তারা আলেম ওলামাদেরকে দাড়ি ধরে টান মেরেছে যা অবলোকন করেছে বাংলার তৌহিদি জনতা। তারা আলেম ওলামাদেরকে এত অপমান করার পরেও আবার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের পরিকল্পনা করছে। কি আজব দেশ কি সব আজব কাহিনী বোঝা অনেক কঠিন ব্যাপার। কেন আওয়ামীলিগ ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে চায়। প্রথমত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি নিবন্ধিত দল। যারা এর আগে অনেক কয়েকবার নির্বাচনে লড়েছে। তাদের ভোট সংখ্যা বর্তমান মোট ভোটারের প্রায় ৬-৮ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় অর্ধকোটি জনগন এই দলের সাথে জড়িত এবং এর ছাত্র সংগঠনের রয়েছে প্রায় কয়েক লক্ষ কর্মী, যারা জীবন দিয়ে হলেও দলের স্বার্থ করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। তাদেরকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে এত কর্মী এরা কোথায় যাবে সেটাই সবার কাছে প্রশ্ন? অবশ্যই তারা আন্ডার গ্রাউন্ডে যাবে অথবা বর্তমানে যেসব ইসলামিক দল প্রতিষ্ঠিত আছে তাদের সাথে যোগ দিয়ে আবারও সেই আওয়ামী জালেম সরকারের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগে যাবে। তখন ইসলাম বিরোধী এই আওয়ামী জালিম সরকারের কি অবস্থা হবে তারা কি একটি বারের জন্য হলেও চিন্তা করে দেখেছেন কি?

দ্বিতীয় সকল ধর্মভিত্তিক দলের রাজনীতি করতে পারলে এদেশে ইসলামবিরোধী কোন কাজ করলেও বাধা দেওয়ার মত কেউ থাকবে না। কেননা যখনি কোন ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ডে কেউ লিপ্ত হয় তখন ইসলাম প্রিয় তৌহিদি জনতা সেসব কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলে। যার ফলশ্রুতিতে কাফের ও তাগুতেরা বারবার বিপর্যস্ত হয়েই এইরকম সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছে যে এইসব ইসলামিক ধর্মভিত্তিক দলগুলোকে দেশ থেকে চিরতরে উৎখাত করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে হিন্দুস্তানের দালাল এই তাগুত সরকার।

বিষয়: বিবিধ

৩৫৫৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File