হেফাজতে ইসলামের বানচালে সরকারের চেয়ে প্রথম আলো পত্রিকা বেশি সোচ্চার
লিখেছেন লিখেছেন মুক্তপাতা ০৩ এপ্রিল, ২০১৩, ০১:৪৯:৫৫ দুপুর
হেফাজতে ইসলামরে ৬ এপ্রিল কর্মসূচী ইসলামের পক্ষে, হেফাজতে ইসলাম কোন রাজনৈতিক দল নয়। সরকার, মিডিয়া অনেক চেষ্টা করেও হেফাজতে ইসলামের জামাতের সংঙ্গে সম্পৃক্ততা আবিষ্কার করতে পারে নি। যার কারনে সরকার হতাশার ভেতর দিন পার করছে। বিভিন্ন অপকৌশলও অবলম্বন করছে।
আল্লাহ,মহানবী (স.) ও ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করার প্রতিবাদে হেফাজতে ইসলামের এই আন্দোলন। হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা এটার একটিও রাজনৈতিক নয় সম্পূর্ন ইসলামের পক্ষের আন্দোলন।
কিন্তু বিভিন্ন পত্রিকা, সরকারী লোকেরা বার বার এই ইসলামী আন্দোলনকে রাজনৈতিক হিসেবে প্রচারনা করার চেষ্টা করছে। কয়েকজন ইসলাম বিদ্ধেষী ব্যক্তিরা সরাসরি নাহলেও আকার ইঙ্গিতে এর বিরোধিতা করেছে। বিভিন্ন সরকারকে উষ্কানিমুলক কথা বলে সরকার ও জনমনে ভীতি সৃষ্টি করার চেষ্টাও করছে। বিশেষ ভাবে মাধ্যম হিসেবে কয়েকটি পত্রিকা সহযোগীতা করছে। তার মধ্যে প্রথম আলো যথেষ্ট ভূমিকা রাখছে। আজ প্রথম আলো পত্রিকায় ‘ হেফাজতে ইসলামের লংমার্চে কে লাভবান হবে?” শিরোনামে একটি লেখা ছাপা ছাপা হয়েছে, লেখাটি একজন সম্মানিয় ব্যক্তিত্ব -আবুল মোমেন, কবি, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক তার লেখার আলোচনা বা সমালোচনা করার ক্ষমতা আমার নেই তবে কিছু কথার মন্তব্য না করে পারি নি। কারণ তার লেখাতে আমার কাছে অতি উৎসাহী সরকার পক্ষের পুলিশের কার্যক্রমের মত মনে হয়েছে।
তিনি হেফাজতে ইসলামের ৬এপ্রিল লংমার্চকে ব্যর্থ করার জন্য একটু উষ্কানি মুলক লিখেছেন বলে মনে হয়েছে। যেমন তিনি লিখেছেন-
তবে ১৩ দফা দাবি তুলে ধরা হলওে এবার তাদরে আন্দোলনে উত্তজেনা ছড়ানোর মূল কারণ—দশেরে কোনো কোনো ব্লগে ইসলাম ও মহানবী (সা.) সর্ম্পকে কটূক্তরি প্রচারণা। এসব অবমিৃষ্যকারতিা যকেোনো শুভবুদ্ধসিম্পন্ন মানুষকইে আহত, বরিক্ত ও ক্ষুব্ধ করব,ে তাতে সন্দহে নইে। এর বরিুদ্ধে প্রতবিাদী র্কমসূচি পালন করাও গণতান্ত্রকি অধকিাররে মধ্যইে পড়।ে
কন্তিু এবাররে র্কমসূচকিে বড় আকারে আয়োজন এবং কছিুটা আক্রমণাত্মক রূপ দওেয়ার পছেনে হফোজতে ইসলামরে দকি থকেে তনিটি কারণ থাকতে পার।ে প্রথমত, হফোজতে ইসলামরে নতোরা সম্ভবত মনে করছনে, ইসলাম সর্ম্পকে অবমাননাকর যকেোনো প্রবণতা বন্ধ করার জন্য অঙ্কুরইে শক্ত অবস্থান নওেয়া দরকার; দ্বতিীয়ত, পুরোনো যসেব দাবি নয়িে তাঁরা সরকাররে কাছে প্রতবিাদ জানাচ্ছলিনে, সগেুলোকে নতুনভাবে সামনে এনে সরকাররে এই নাজুক অবস্থায় চাপ বাড়য়িে তা আদায় করওে নতিে চান তাঁরা; তৃতীয় কারণটি হতে পার,ে এই সুযোগে ইসলামি আন্দোলনরে প্রধান ধারা হসিবেে নজিদেরে অবস্থান দাঁড় করানো। এটুকুতে জনমনে আশঙ্কার কারণ ঘটনেি বলইে মনে হয়।
প্রথম প্যারায় তিনি স্বীকার করেছেন ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করা হয়েছে এবং এসব নিয়ে যে কোন শুভ বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষকেই আহত বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ করবে তাতে সন্দেহ নেই। এবং এর জন্য কর্মসুচিও গণতান্ত্রিক বলে মনে করেন।
তাহলে এই আন্দোলনে যারা অংশ নিবেন তার শুভবু্িদ্ধ সম্পন্ন মানুষ। এক কথায় শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মুসলমান সচেতন মানুষ। আর এদেশের শতকরা ৯০ ভাগ মানুষ মুসলমান ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী। অতএব এই গনতান্ত্রীক অধিকার আদায়ের কর্ম সুচিতে এই সচেতন মুসলমারাই অংশ নিবে।
অন্য দিকে তিনি এই শুভ বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের কর্মসুচিকে আক্রমানত্মক বলে মনে করেছেন এবং তিনটি করান ও দিয়েছেন ২য় প্যারায়। এই তিনটি করনের জন্য সম্পূর্ন সরকার ব্যর্থ বলে আমি মনে করি। প্রথম কারণটির জন্য সরকার স্বপ্রনধিত হয়ে এই ঘৃন্য কাজের জন্য ব্যবস্থা নেয়া দরকার ছিল। দ্বিতীয় কারনের জন্য পুরোনো যেসব দাবি সব যুক্তি যুক্ত হয় তাহলে কেন মেনে নেওয়া হয়নি এতো দিনে তার মানে এই দাবিগুলো মেনে নিলে হয়তো এখন এতো ভয়ংকর আন্দোলনের রূপ হতো না তাহলে সরকার যুক্তি যুক্ত দাবি আগেও মানেনি এখনও মনবে না বলে মনে হয়। এতে করে পুরোনো নতুন সব দাবী এক সাথে আদায় করবে এটাই তো যুক্তি যুক্ত। তৃতীয় করাণ হেফাজতে ইসলাম একটি অরাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে বার বার বলা হচ্ছে এবং সরকার বা মিডিয়া কেউ এখনো প্রমাণ করতে পারেনি এই সংগঠনটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য কাজ করছে। এই সংগঠন টি যদি অরাজনৈতিক দল হিসেবে ইসলামি আন্দোলনের প্রধান ধারা হিসেবে নিজেদের দাঁড় হয় তা হলে ক্ষতি কি যারা ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করছে তারা তৃতীয় বা চর্থুত অবস্থানে চলে যাবে। এতে ধর্ম নিয়ে যারা রাজনীতি করে তারা দিন দিন জনপ্রিয়তা হারাবে।
এটুকুতে জনমনে আশঙ্কার কারণ ঘটনেি বলইে মনে হয়।
প্রিয় লেখন নন জনগণ যে কারণে শঙ্কিত এর কারণ হিসেবে তিনি লিখেছেন হেফাজতে ইসলাম ৫০ লাখ লোক জমায়েত করবে। বাংলাদেশে এটাই প্রথম আন্দোলন হবে যেখানে ঘোষনা দিয়ে এবং পুলিশের নিযার্তনে ভয়ভীতি উপেক্ষা করে এতো লোক জমায়ত হবে। তাহলে স্পষ্ট যে শুভবুদ্ধি সম্পন্ন জনগন স্বইচ্ছায় এই আন্দোলনে শরিক হবেন। লেখকের ভাষ্যমতে লেখক নন জনগন শঙ্গিকত ইসলামের নামে জঙ্গিবাদী কার্যকলাপ চালিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্ত হতে পারে। তা হলে বুঝে নিব সরকার গোয়েন্দা সহ সকল প্রশাসন ব্যর্থ, তারা বিরোধী দলের নেতা কমীরা ৭ তলায় একটি ঘরে ২/৩ জন মিলিত হয়ে গোপন মিটিং করছে সেগুলো গোযেন্দা নজরদারিতে ধরা পরছে। কোন মহিলা কোন করে নাশকতা করার পরিকল্পনা করছে গোপন মিটিং করছে সেখান থেকে মহিলা গ্রেফতার করা হচ্ছে। আর এতো ঘটা করে ঘোষনা দিয়ে কর্মসূচি সম্পর্কে গোয়েন্দারা ভুমিকা রাখতে পারবে না। তাহলে প্রশাসন কি বিরোধী দল নিমূলের জন্য সত্যিকারের সন্ত্রাসী বা নাশকতাকারীদের সম্পর্কে তথ্য জানতে দূবর্ল। এ রকম ভাবনার আরোও কারণ হিসেবে লেখক নন জনগণ ভাবছে জামায়াতে ইসলামী নাশকতামূলক কার্যকলাপে লিপ্ত রয়েছে। লেখক মনে হয় লিখতে লিখতে ভুলে গেছেন কর্মসূচী হেফাজতে ইসলামের জামায়াতে ইসলামের নয়। তিনি আরো ভয় পাচ্ছেন প্রধান বিরোধী দল বিএনপি সমর্থন দিয়েছেন যাদের একমাত্র কর্মসূচী সরকারের পতন ঘটানো। আমার প্রশ্ন যদি শুভবুদ্ধি সম্পন্ন জনগন আন্দোলনের ডাক দেয় সেখানে প্রধান বিরোধীদল সমর্থন দেয়া কি অযৌক্তিক তাহলে তারা তো ভাল শুভবুক্ধি সম্পন্ন লোকদের আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছে কোন অশুভবুদ্ধি সম্পন্ন লোকের আন্দোলনে সমর্থন দেয়নি।
এখানে এসে লেখকরা কয়েকজন দেখেছেন, বিএনপি পুলিশ ও রাষ্ট্রেরসংঘাতে লিপ্ত জামায়াত-শিবিরকে সহযোগিতার নীতি গ্রহণ করেছে। এখানে লেখন স্বীকার করেছেন বিএনপি নিজেরা সংঘাত করছে না সহযোগিতা করছে। তাহলে প্রধান বিরোধীদলের হেফাজতে ইসলামকে সমর্থনে বিএনপি অংশ নিলেও সংঘাত করছে না।
বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য জামাতকে সহায়তা করছে। আমারদেশ পত্রিকায় স্কাইপ এর বিচারকদের কথপোকথন প্রকাশ, সরকারী দলের মন্ত্রী, নেতা, বিচারক নিয়োগ সহ বিভিন্ন বিতকির্ত কার্যকলাপে তৈরী ট্রাইবুনাল। এই ট্রাইবুনাল লেখক ছাড়া বিশ্বের সকল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন লোক নেই যে যিনি জানেনা এই ট্রাইবুলাল কতটা নিরপেক্ষ রয়েছে। যার কারণে লেখক কাছে মনে হয়েছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করায় বিএনপিকে সহায়তা করছে।
আবার লেখকই বলছেন হেফাজতে ইসলাম যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে সমর্থন জানিয়েছেন। যুদ্ধাপরাধীর বিচারে শুধু হেফাজতে ইসলাম নয় একজন শুভবুদ্ধি সম্পন্ন লোক অবশ্যই সমর্থন করবেন। আবার একজন শুভবুদ্ধি সম্পন্ন লোক অবশ্যই এরকম বিতর্কির্ত ট্রাইবুনালে বিচার হলে তারও বিরোধীতা করবেন। অতএব একজন শুভবুদ্ধি সম্পন্ন লোক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অবশ্যই চাইবে সেই সাথে অবশ্যই চাইবে সুন্দর স্বচ্ছ ও নিরোপেক্ষ ভাবে বিচার সম্পন্ন হোক। শুধু অশুভবুদ্ধি সম্পন্ন লোকই শুধু বিচার চাইবে সেটা যেভাবেই হোক। যেমনটা লেখক সাহেব চাচ্ছেন।
এবার লেখক নয় জনমনে শঙ্কা হচ্ছে বলে লিখেছেন-
ফলে জনমনে শঙ্কা তরৈি হচ্ছ,ে হফোজতরে ঢাকামুখী লংর্মাচ যদি সত্যইি বড়সড় আন্দোলনে রূপ নয়ে, তাহলে তাদরে এতকালরে সহনশীল রূপটি থাকবে না। ইতমিধ্যইে এটা পরষ্কিার যে বএিনপি ও জামায়াত তাদরে নজিস্ব রাজনতৈকি এজন্ডো বাস্তবায়নে হফোজতে ইসলামরে র্কমসূচকিে কাজে লাগাব।ে
বড়সড় সমাবশে থকেে অল্পকছিু সংঘবদ্ধ মানুষরে পক্ষে বোমা ফাটানো, ভাঙচুর চালানো বা অন্য যকেোনো হংিসাত্মক নাশকতার কাজরে সূত্রপাত করা কঠনি কছিু নয়। একবার শুরু হলে তা থামানো হবে কঠনি। কছিু ঘটার আগে কথার্বাতা, আলাপ-আলোচনা র্অথাত্ শান্তপর্িূণ সমাধান করা সম্ভব। কন্তিু রাজপথরে আন্দোলনে হংিসাত্মক কছিু ঘটলে শান্তশিৃঙ্খলা রক্ষায় নয়িোজতি বাহনিীর পক্ষে তাত্ক্ষণকি ব্যবস্থা হসিবেে বল প্রয়োগ ছাড়া বকিল্প পথ থাকে না। তাতে হতাহতরে ঘটনা ঘট,ে যা আবারও প্রতহিংিসা, হানাহানি ও অশান্তরি জন্ম দয়ে, সরকারকে বর্তিকতি করে ফলে,ে বাহনিীর মনোবলে নতেবিাচক প্রভাব পড়।ে
লেখক সংশয় প্রকাশ করছে অবশ্বিাস ও রয়েছে তাই বলেছেন যদি সত্যিই বড়সড় আন্দোলনের রূপ নেয়। যেখানে লেখক নিজেই স্বীকার করেছেন- কোনো কোনো ব্লগে ইসলাম ও মহানবী (সা.) সর্ম্পকে কটূক্তরি প্রচারণা। এসব অবমিৃষ্যকারতিা যকেোনো শুভবুদ্ধসিম্পন্ন মানুষকইে আহত, বরিক্ত ও ক্ষুব্ধ করব,ে তাতে সন্দহে নইে। এর বরিুদ্ধে প্রতবিাদী র্কমসূচি পালন করাও গণতান্ত্রকি অধকিাররে মধ্যইে পড়।ে
তাহলে তার ভাষ্যমতে যে কোন মানুষ আহত হলে ক্ষুব্ধ হলে আন্দোলন বড় সড় না হওয়ার কারনও নেই।
সর্বশেষ লেখক সহ কয়েক জন সকরারের পক্ষে সাফাই গেয়ে বলেছেন-
আমরা ঠকি জানি না, হফোজতে ইসলাম বাংলাদশেরে নতোরা তাঁদরে ৬ এপ্রলিরে র্কমসূচরি সম্ভাব্য পরণিতি সর্ম্পক,ে বশিষেত এর ঘোষতি বশিালতার সুযোগ নয়িে জামায়াত-শবিরিরে আক্রমণাত্মক ভূমকিা বা নাশকতার সম্ভাব্যতা নয়িে তাঁরা কী ধরনরে সর্তকতামূলক ব্যবস্থা নচ্ছিনে। যকেোনো পরস্থিতিি ও পরণিতরি জন্য কবেল সরকারকে দায়ী করে বসে থাকার সুযোগ নইে।
এই প্যারায় দ্বিমত পোষন করে বলছি অবশ্যই এই পরিবেশও নাশকতার জন্য সরকারই দায়ী থাকবে কারণ যেখনে আপনিই বলেন শুভবুদ্ধি সম্পন্ন এই গনতান্ত্রিক আন্দোলন করছে তাদের এই দাবি গনতান্ত্রীক তার চেয়ে বড় ব্যাপার যেখানে দেশের প্রায় সকল বিরোধী দল এমন কি সরকার জোটের অন্যতম শরিক দল এই আন্দোলনে সমর্থন করেছে অবশ্যই আরো আগে এর জাগরণের পূর্বে সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা। অতএব আমার মতে নাশকতা যদি হয় তার সকল দায়দায়ীত্ব সরকারকেই নিতে হবে।
অন্য দিকে বলা হয়েছে বশিষেত সরকাররে দকি থকেে বারবার আলোচনা ও সমঝোতার চষ্টো চালানো হয়ছে,ে যাতে হফোজতে ইসলামরে নতোরা তাঁদরে দাবি পুর্নব্যক্ত করছেনে।
এখানো কিভাবে আপনার দৃষ্টিতে মনে হলো বারবার আলোচনা ও সমঝোতার চেষ্টা সকরার করছে। “বিচার যাই হোক তালগাছ আমার ” সেই প্রক্রিয়ায় সমঝোতার চেষ্টা করলে হবে কি করে। হেফাজতে ইসলামরে দাবিগুলো স্পষ্ট। মানা হবে কি হবে না। কোন টা মানা যাবেনা সেটা সুস্পট ব্যখ্যা দিয়ে সরকার প্রস্তাব দিলেই তো সমাধান হয়ে যায়।
মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায়ের পর সহিংসতা নিয়ে লিখেছেন-
যুদ্ধাপরাধীদরে বচিাররে ও রায় প্রদানরে এ সময় জামায়াত প্রায় একাত্তররে মতোই রাষ্ট্র ও সরকাররে বরিুদ্ধে রীতমিতো যুদ্ধ ঘোষণা করছে।ে ইতমিধ্যে কবেল সাঈদীর রায় ঘোষতি হওয়ার পর সহংিসতায় ১৩৭ জন নহিত হয়ছে।ে তার মধ্যে সাতজন পুলশি, ৭০ জন নরিীহ সাধারণ মানুষ, ৪৪ জন জামায়াত-শবিরিরে র্কমী ও সর্মথক। তনি মাসে হরতালকে কন্দ্রে করে জামায়াত-বএিনপরি র্কমীরা কয়কে হাজার গাড়ি পুড়য়িছেনে। রলেসম্পদ বনিষ্ট করছেনে প্রায় ২০ কোটি টাকার। কবেল কানসাটইে ২০০ কোটি টাকা মূল্যরে বদ্যিুকেন্দ্র সর্ম্পূণ ধ্বংস করছে।ে এটা প্রতবিাদরে গণতান্ত্রকি রীতি নয়। আর থকেে থকেে সংখ্যালঘু হন্দিুদরে মন্দরি ও বসতবাড়তিে যে আক্রমণ ও ধ্বংসযজ্ঞ চলছ,ে তাকওে তো প্রতবিাদরে ভাষা বলা যাবে না। প্রতবিাদ যখন রাষ্ট্র ও জনগণরে সম্পদহান,ি সাম্প্রদায়কি নপিীড়নরে দকিে গড়ায়, তখন পুলশিরে পক্ষে কড়া ব্যবস্থা নওেয়া ছাড়া উপায় থাকে না।
এব্যাপারে বলতে একজন যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির রায়ে মানুষ মিষ্টি খাওয়া বাদ দিয়ে জীবন কেন উৎসর্গ করবে। কখন মানুষ খুব্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে পরবে। দেশে অনেক রাষ্ট্রপ্রধান এমন কি বঙ্গবন্ধুর নৃশংস ভাবে নিহত হওয়ার পর এক দিনে এত লোক মারা যায় নি। কিন্তু একজন সাঈদীর মৃত্যু দন্ডাদেশ দেওয়াতে এত মানুষ নিহত হবে কেন?
সর্বশেষ লেখক নিজের মুল ভাবনা ব্যাখ্যা দিয়ে সরকারের পক্ষে সর্ম্পন সাফাই ও নাস্তিক দের পক্ষ নিয়েই বলে ফেললেন
তাঁদরে মূল দাব,ি ব্লগে ইসলাম ও নবী (সা.)-এর অবমাননাকারীদরে শাস্তরি বষিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং র্দ্ব্যথহীন কণ্ঠে ঘোষণা দওেয়ার পর র্কাযত তাঁদরে লংর্মাচ র্কমসূচরি মূল দাবি মনেে নওেয়াই হলো। দাবি পূরণ হওয়ার পরে লংর্মাচ র্কাযত আর দাবি আদায়রে র্কমসূচি থাকে না। তাহলে দশেরে এই নাজুক সময়ে এত ঝুঁকপর্িূণ এ র্কমসূচি কনে তাঁরা চালয়িে যতেে চাইছনে?
র্ধমপ্রাণ র্ধমভীরু এ মুসলমিপ্রধান দশেে নাস্তকি দমনরে অজুহাত তুলে কনে এবং কার র্স্বাথে তাঁরা প্রায় আগুন নয়িে খলোর মতো এ র্কমসূচি চালয়িে যাচ্ছনে, তা সবার মনে প্রশ্ন তুলে ধরছ।ে
আবুল মোমনে: কব,ি প্রাবন্ধকি ও সাংবাদকি।
লেখক সাহেব কি প্রধান মন্ত্রির স্বর্য় দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠের ঘোষনা শোনে নি বা পত্রপত্রিকায় দেখেন নি-
রোববার সন্ধ্যয়ে তার দল আওয়ামী লীগরে র্কাযনর্বিাহী সংসদরে এক বঠৈকে প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা বলছেনে, র্ধমীয় অনুভুততিে আঘাত দওেয়ার প্রশ্নে কোনও দল বা বশিষে গোষ্ঠীর র্কমসূচি দওেয়ার দরকার নইে।
সোমবার সন্ধ্যায়-প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা বলছেনে, তার সরকার মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অথবা ইসলামসহ কোনো র্ধমরে বরিুদ্ধে কোনো ধরনরে অবমাননা বা কটূক্তি বরদাশত করবে না। যারা এর সঙ্গে জড়তি তাদরে বরিুদ্ধে কঠোর শাস্তরি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হব।ে গতকাল সন্ধ্যায় তার সরকারি বাসভবন গণভবনে বাংলাদশে তরকিত ফডোরশেনরে চয়োরম্যান সয়ৈদ নজবিুল বশর মাইজভান্ডারীর নতেৃত্বে ১৩ সদস্যরে একটি প্রতনিধিি দল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গলেে তনিি একথা বলনে।
প্রথম আলো প্রকাশিত- কবি প্রাবন্ধিকও সাংবাদিক আবুল মোমেন সাহেবের দৃষ্টি ভঙ্গির দৃষ্টি আকর্ষন করে বলবো দয়া করে সঠিক ও সত্যের কথা বলেন। আর উস্কানি মুলোক ও তেল মারা কথা না বলে দেশের পরিবর্তন ও শান্তির জন্য সঠিক কথা বলুন। অন্য কার লাভ লোকসান হিসেব না কষে দেশের লাভের কথা ভাবলে জাতি মুক্তি পাবে।
আবুল মোমেন সাহেব সহ সকল বন্ধুদের উদ্দেশ্য বলবো যদি কোন ভুল থাকে তাহলে সংশোধনের জন্য দিক নিদের্শনা দিবেন।
সকলকে ধন্যবাদ
বিষয়: বিবিধ
১৫৮৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন