শেখ হাসিনা সরকারের ডিজিটাল কিছু মাডার/ডিজিটাল দূর্নীতি/ ডিজিটাল নির্যাতন/ ও মুন্ত্রীপরিষদে ডিজিটাল কিছু মুন্ত্রী ।
লিখেছেন লিখেছেন টবমন ১৬ মার্চ, ২০১৩, ০৬:১৮:৩৪ সন্ধ্যা
১ । শেখ হাসিনার ডিজিটাল সরকারের ডিজিটাল প্রথম হত্যা পিলখানায় ৬৪ জন সেনা অফিসারদের কে হত্যা করে মাটি চাপাদেয়া ৭১ এর কথা স্বরন করিয়ে দেয় ।এ গঠনায় বিচারের
নামে অনেক নিরাপরাধ লোক ডিজিটাল প্রহসনের শিকার হয় ।
২ ।কমিশনার চৌধরী আলম ডিজিটাল গুম, আজও তাকে পাওয়া যায়নি । এর পর শেখ হাসিনাসহ তার মুন্ত্রীদের ডিজিটাল উক্তি জনগনের হাসির খুরাক যোগিয়েছে ।
৩ ।জনপ্রিয় মেয়র লোকমান হোসেন কে প্রকাশ্যে গুলি করে ডিজিটাল হত্যা করার পর ডিজিটাল ভাবে মুল আসামী গ্রেফতার না করা ।
৪ ।সাংবাদিক দম্পতি সাগর+রুনি নিজ বাসায় অবোঝ সন্তানের সামনে ডিজিটাল খুন হবার পর ডিজিটাল আসামীরা ধরা না পরা, এছারা ডিজিটাল মুন্ত্রী বিশ্ব সুন্দরি
সাহারা খাতুনের ডিজিটাল কথার্বাতা পরে ম খ চৌদরীর ডিজিটাল হাসি,এবং ডিজিটাল মিথ্যাচার ।
৫ ।নাটোরের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান বাবু কে রাজ পথে পিটিয়ে
হত্যা করে, ডিজিটাল হাসিনার ডিজিটাল ছাত্রলীগ ও ডিজিটল
আ+যুবলীগ শত শত মানুষের সমনে, অথচ ডিজিটাল ভাবে
অপরাধীরা পার পেয়ে যায় ।
৬ ।বি এন পির সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াছ আলী ডিজিটাল
গুম, হাসিনাসহ অন্যান আ+মীলিগ ডিজিটাল নেতারা ডিজিটাল ঠাট্বা মসকরা করে ডিজিটাল হাসি হাসা ।
৭ । সুরঞ্জিৎ বাবুর ডিজিটাল দূর্নীতির কালো বিড়াল ডিজিটাল ফসকে বেরিয়ে পরে, বিরালটি খিল খিল করে ডিজিটাল হাসা হাসি করা । মুন্ত্রীত্ব থেকে পদত্যাগ করার পরও ডিজিটার মুন্ত্রী করে রাখা । যাকে বলে মুন্ত্রী-এ-খাঁমা-খাঁ ।৮ । শেয়ার মার্কেট থেকে প্রায় ৮৪ হাজার কোটি টাকার ডিজিটাল দূর্নীতির ডিজিটাল আ+মা+লে+আ =মুহিদ অচেনা
ডিজিটাল হাসি দেখায়ে সঠিক তথ্য থাকার পরও অপরাধীদের বিচারের আওতায় না,আনা। ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় ভূক্তভোগির পক্ষ না,নিয়ে অপরাধীদের পক্ষ নিয়ে
উল্টো তাদের আন্দোলন করতে না দেওয়া । শুধু তাই নয় বিনিয়োগ কারিরা আন্দোলন যাতে বেগমান, না করতে পারে পুলিশ দিয়ে তা দমন করে ৩৩লক্ষ ক্ষুদ্র বিনিয়োগ কারির পেটে ডিজিটাল লাথি মারা । এবং যা বাংলাদেশে এই প্রথম ঘটনা এদের মধ্যে ৫ জন স্বর্বস্ব হারানোর বেদনায় আত্বহুতি দেওয়া ।আর এসব দেখে মুহিদ সাহেব ঠাট্ব্রা বিদ্রোপ করা সহ
রাবিশ পাগল বলে তামাশা করা । যাকে বলে আধুনিক ডিজিটাল গালি ।
৯ । শেখ হাসিনা সরকারের আর এক ডিজিটাল মুন্ত্রী হল আবুল হোসেন, যার মুখে সব সময় ডিজিটাল হাসি থাকে,
পদ্মা সেতুর দূর্নীতির জন্য জাতির মাথায় এত বড় কলংকের
বোঝা বহন করতে হয়েছে।অথচ শেখ হাসিনা তাকে দূর্নীতি করার করনে ডিজিটাল দেশ প্রেমিক উপাধীতে বূষিত করেছে
অবশ্য ঠিকই আছে,বিশ্ব ব্যাংকের টাকা দূর্নীতি করলে তো আমাদেরই লাভ অন্তত্য দেশেতো টাকা গুলো থাকল ।এধরনের
দূর্নীতির জন্য জনাব আবুল ভাইকে দেশ প্রেমিক বললে দোষ হওয়ার কথা না। বলে রাখি, জয়নাল হাজারীও একজন প্রকৃত দেশ প্রেমিক ছিলেন,বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের মরতে পারলে আওয়ামীলিগের পক্ষ থেকে দেশ প্রেমিক উপাধী ও রাষ্ট্রীয় পুরষ্কার পাওয়া যায়। যেমন, এ ডি সি বিপ্লব বিরোধী দলিয় চিপহুইব জয়নূল আবেধীন ফারুক কে ঠেংঙা দেওয়ার কারনে এবার আওয়ামীলিগের দেশ প্রেমিক প্রতিযোগিতায় প্রকৃত দেশ প্রেমিক হিসাবে বিজয়ী হয়েছেন, পুরষ্কার হিসাবে
তাকে পদন্বোতি দিয়ে ডিসি করে অত্যন্ত নূন্যতম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে এ সরকার ।আজ এ পর্যন্তই পরে আরো ডিজিটাল গঠনা আছে>>>>>>>>>>>>>>?
বিষয়: রাজনীতি
১৬৮৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন