গনহত্যা না হয়, নরহত্যা, না হয় বর্বরচিত হত্যা কান্ড, যে কোন একটিতো হবে, হত্যার বিশ্লেষন না করে পতিকারের কথা বলুন,দয়া করে বন্ধ করুণ এসব হিংসার রাজনীতি হত্যার রাজনীতি চাটুকারদের কথায় না, জাতীয় প্রয়োজনে ঐক্য বদ্ধ হউন প্লিস্।
লিখেছেন লিখেছেন টবমন ০৯ মে, ২০১৩, ০৭:০৮:৪৫ সন্ধ্যা
আমরা দেশের সাধারন মানুষ,আমাদের কে আপনারা সভাই নিজেদের স্বার্থে সম্প্রীক্ত করেন মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে নতুবা ছলেবলে কৌশলে, আপনাদের নৃশংস মানুষ মারার রাজনীতি দয়া করে বন্ধ করেণ,নতুবা যে সুখের আশায়,যে ক্ষমতার লোভে আপনারা দেশ ও দেশের মানুষকে নিয়ে মরন খেলায় মেতে উঠেছেন একদিন দেখবেন এর জন্য আপনাদের কত নির্মম খেষারত দিতে হয়, আপনারা জানেন কি? দেশের অধিকাংশ জনগন এধরণের অপরাজনীতিতে মর্মাহত অতিষ্ট হয়ে মক্তির পথ খুজছে, আপনারা জানবেন কি করে, বিনা পরিশ্রমে মানুষের কষ্টের উপার্জিত টেক্সের টাকায় বিলাসবহুল জীবন যাপন করে,মিথ্যা অহমিকায় ডুবে আছেন, বিশাল বাড়ি কোটি টাকা দামের গাড়ী এসি রোমে শুয়ে শুয়ে কি আর সাধারণ মানুষের কথা ভাবা যায়, এরাতো বোকা অসহায় গরিব,এদের কথা ভাবার কি দরকার,এদের কোন দরকার নেই,কারণ সাভারের রানার মত দাপটি সন্ত্রাসী প্রতি থানায় দু-একজন করে থাকলে জনসভা করে লোকদেখানু খুব বেশি বেগ পেতে হয়না, আর আমরা নিরীহ বাঙ্গালী আমরাতো অসহায় দুই তিন দল মিলে তাদের পালিত লোকদিয়ে বোকা ভেবে যেমনি নাচাঁচ্ছে তেমনি নাচচ্ছি, আর সেই সুবাধে সরকারে যারা থাকে তারা চিস্থায়ী ভোগ বিলাসের জন্য কতযে মিথ্যা কতযে ছলনার আশ্রয় নিয়ে সাধারণ মানুষকে নিয়ে মরন খেলায় মেতে উঠে তার কথা আর কি বলব,সরকার কিংবা সরকারের লোকজন দুধে দোয়া ভাল মানুষ,আর বাকিরা সবাই রাজাকার আলবদরের বাচ্ছা হয়ে যায়,কি চমৎকার তাদের মিথ্যা বলার ভাঁজ ভঙ্গি অপলকে সত্যকে মিথ্যা দিয়ে ডাকার ডিজিটাল সাংষ্কৃতি, অথচ ভূক্ত ভোগী সাধারন মানুষের কোন অপরাধ নেই, ক্ষমতার লোভ তারা করেনা, বিলাস জীবনও তারা চায় না,তারা সব কিছু সহজে মেনে নেয়,স্বদেশি ভাইদের বেলায়, নিজে না খেয়ে ক্ষুদ্রার্থ প্রতিবেশীদের খেতে দেয়,প্রতিবেশীর বিপদ আপদকে এজাতি সব সময় নিজের বিপদ মনে করে সমর্থ্য মত সাহায্য সহযোগীতা করে,বাঙ্গালী জাতি কোদিন নিজ সাংষ্কৃতির ঊর্দ্দে উঠে যায়নি আর যাবেও না,তার যথেষ্ঠ প্রমান এ জাতি দেখিয়েছে, অথচ ক্ষমতা লোভী কিছু পাষান্ড চটুকারেরা বর্তমানে দেশটাকে সন্ত্রাসীদের দিয়ে বিভিন্ন প্রকার অপরাধ সংঘঠিত করে দেশটাকে অস্থিতিশীল করছে, আর যেই সরকারে থাকে চাটুকারেরা চাটুকারি করে সরকার কে কু-পরামর্শ দিয়ে ছলেবলে কৌশলে সুস্থ্য গনতান্ত্রীক গতিকে ব্যহত করে,এবং তাদের অপকর্মের দায় সরকারের মাধ্যমে বিরোধীদের উপর চাপানুর অপচেষ্টা চালায়, চলে বিরোধী দলের উপর খুন, গুম, মামলা হামলা,নিপিরণ নির্যাতন, আর বিরোধীদল এসবের কারণে সরকারকে সহযোগীতার পরিবর্তে অসহযোগীতাই করে,যার কারণে দেশ বিভক্ত হতে চলেছে, এদের এসব কর্মকান্ডে শহর থেকে গ্রামের মধ্যেও বিস্তর প্রভাব পরছে, যার দরুন বারছে বিভিন্ন প্রকার অপরাধ প্রবনতা ঘঠছে নৃশংস হত্যা আজ অহরহ, আর এসবের দায় অন্যের ঘারে চাপানুর জন্য বিটিবির মত চ্যানেল দিয়ে অপরাধ সহ হত্যা বন্ধের আলোচনা না করে, নরহত্যা না, গনহত্যা হয়েছে তার যুক্তি দেয়, হয়রে চাটুকারের দল মিথ্যা অহমিকায় অন্ধ হয়ে মীরজাফর সাঁজলি,শত শত হত্যা করেও তুদের রক্ত খাওয়ার স্বাধ মিঠেনা, এর পরও বেহায়ার মত বলিশ গনহত্যা না, গনহত্যা না হউক হত্যাত, কেন ঘটালি এই হত্যা কান্ড, জবাবদে চাটুকারের বাচ্চারা,তুদের কারণে এদেশের আজ এ অবস্থা, দেশের সাধারণ মানুষ স্বস্থি ছেরে ঘুমাতে পারে না, ভেবেচিস তুরা চিরদিন বেচে থাকবি? না পরবি না, আজ না হউক কাল তুদের পতন নিশ্চিত জেনে রাখিস । এইসব চাটুকারদের জন্য আজ জাতীয় নেতাদের নিয়ে কুৎসা রটানু হচ্ছে, বিকৃত ভাবে তাদের চরিত্র হরণ করা হচ্ছে, অথচ তারা শেখ হাসিনা কিংবা খালেদা জিয়া চাটুকারদের কথার কাছে নতি স্বীকার করে নিজেদের উজ্জল অথিত নিয়ে একজন আর একজনকে কটাক্ক করতে দ্বিধা করছে না, তারা হয়ত ভুলে গেছে, দেশের জন্য এ দুই মহান ব্যক্তি দ্বয়ের হৃদয়ে কি পরিমান দেশ প্রেম ছিল, দুজনই দেশ ও জাতির মায়ায় নিজের জীবন বাজি রেখেছেন, একজন স্বাধীনতার জন্য বলিষ্ট নেতৃত্ব দিয়েছেন, আর একজন জীবনের মায়া ত্যাক করে যোদ্ধে জাপিয়ে পরেছেন, এখানে কারো অবদান কম নয়,,জাতি তা বিশ্বাস করে,আজও দেশের সব সাধারণ জনগন তাদের শ্রদ্ধা ভরে শ্বরণ করে, স্বাধীনতার পর সারে তিন বছরের বঙ্গ বন্ধুর শাসনামলে কোনদিন ও জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কোন রকম মন্তব্য করেননি, আবার জিয়ার শাসনামলেও বঙ্গ বন্ধুকে নিয়ে ও কোন মন্তব্য করেননি, তারা সবসময় নিজেদের অবস্থান ঠিকরেখে শ্রদ্ধার সাথে কথা বলেছে, অথচ দীর্ঘ দিন পর কিছু চাটুকারের কু-পরার্মশে সেই মহান ব্যক্তিদের নিয়ে নানা ভাবে আগামীর প্রজন্মদের সামনে হেয় পতিপন্ন করছে, এই হল আমাদের রাজনীতির হলচাল, অতএব আর না, এবার থামুন, সরকার কিংবা বিরোধদিল যেই হউন না কেন, চাটুকারের কথায় কান না দিয়ে সুস্থ্য গনতান্ত্রীক পদ্ধতিতে দেশ পরিচালনা করুন, অপরাধীদের ছার না দিয়ে, সঠিক বিচার করুন,হত্যা নিয়ে বিশ্লেষন না করে সকল হত্যা কান্ডকে হত্যা কান্ড ভেবেই স্বাধীন বিচার বিভাগ গঠন করে সুস্থ্য বিচার করুন, চাটুকার দের জেরে ফেলেদিন, রাষ্ট পরিচালনায় এদের প্রয়োজন নেই, কারণ এদেশে আপনারাই পর্যায় ক্রমে সরকারে আসবেন, অতএব দূশ্চিন্তার কোন কারণ নেই, হত্যার রাজনীতি ছেরে সুস্থ্য ধারার রাজনীতি করুন, দেশের সমস্থ নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করুন,সন্ত্রাসদিয়ে নয়, সাধারণ মানুষের ভালবাসা নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করার আহবান জানাচ্ছি, এটাই দেশের সমস্থ সাধারণ মানুষের আশা, সাধারণ জনতা আশা করে হানা হানি নয়, সহনশীল হয়ে বিরোধীদল সরকারের একটা অংশ ভেবে যথাযত স্বধাচরনের মাধ্যমে জাতীয় ইসু, যেমন যোদ্ধপরাধীর বিচার সহ যত এধরণের ইসু আছে প্রয়োজনে জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে বিচার করুন দেখবেন এধরণের বিচারকে কেউ প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারবে না, মাননীয় প্রধান মুন্ত্রী ও মাননীয় বিরোধীদলীয় নেত্রী আপনাধের কাছে আমাদের অনরোধ চাটুকারদের নয়,সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে সাধারণ মানুষের উপর আস্তারেখে এগিয়ে যান রাষ্ট্র চালান দেখবেন দেশের সকল অপকর্ম দুনীতি,গুম, খুন সন্ত্রাসী কর্ম কান্ডে অবষান হবে, দেশ হবে সুখি সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলাদেশ,যে স্বপ্নে বঙ্গ বন্ধু বলিষ্ট নেতৃত্ব আর জিয়াউর রহমান সহ বীর সৈনিকেরা পরাধীনতার কষাঘাত থেকে জাতিকে মুক্ত করেছিল নিজের জীবন বাজি রেখে, সেই সপ্ন আপনারা দুজন স্মৃতির দোয়ারে দাঁড়িয়ে হিংসা বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে স্বপ্নের সেই সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে আপনাদের আসে পাসে থাকা চাটুকারের কথায় নয়,সাধারণ জনগনের কথায় একটেবিলে বসে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে দেশ বিদেশের সকল ষরযন্ত্রের হাত থেকে জাতিকে উদ্ধারের বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি, আর যদি তা না করেণ চাটুকারদের চাটুকারিতার ফামে ফুলে এই অবস্থাই অনড় থাকেন,তাহলে হয়ত আগামীর বভীষ্যত কাহারো জন্য সুখকর হবেনা, হয়ত চাটুকারেরা চাটুকারি করতে করতে কখন দেশটাই বিদেশীদের কাছে বিক্রি করে দিবে টেরই পাবেন না, অতিতে এমন ইতিহাস আপনাদের অবশ্যই জানা আছে, আমরা সাধারন জনগন আশা করি সবাই একটু ভেবে দেখবেন, ভুলতুটি ক্ষমাচেয়ে শেষ করলাম, ধন্যবাদ ।
বিষয়: রাজনীতি
১৬৮৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন