বিজ্ঞানের মতে ! নারী দেহ অম্ল ও চুম্বকধর্মী এবং পুরুষের দেহ ক্ষার ও বিদ্যুতধর্মী।
লিখেছেন লিখেছেন Hossain Al Irfan ০৪ আগস্ট, ২০১৪, ১১:৫৫:০৭ রাত
বিজ্ঞানের মতে !
নারী দেহ অম্ল ও চুম্বকধর্মী এবং পুরুষের দেহ ক্ষার
ও বিদ্যুতধর্মী। প্রাকৃতিক নিয়মানুযায়ী অম্লের
প্রতি ক্ষারের আকর্ষণ তীব্র ও অনমনীয়।
একইভাবে চুম্বকধর্মী পদার্থের
প্রতি বিদ্যুতধর্মী পদার্থের আকর্ষণও প্রবল।
কাজেই নারীদেহের কোন অংশ খোলা থাকলে পুরুষ ঐ
অংশের উপর প্রকৃতিগত কারণেই বারবার
দৃষ্টি ফেলতে চায়। আর এমতাবস্থায় মানুষ একমাত্র
আল্লাহর ভয়েই এ পাপ থেকে বাঁচতে পারে।
কিন্তু যাদের অন্তরে খোদার ভয়
পূর্ণমাত্রায় বসেনি তাদের পক্ষে এ পাপ
থেকে বেঁচে থাকা এবং দৃষ্টিকে সংযত রাখা কিছুতেই
সম্ভব হবে না।
এতে চুম্বকধর্মী দেহের (নারীর) উপর
বিদ্যুতধর্মী দেহের (পুরুষের) প্রতিফলনের
ফলে নারী দেহের
কোমলতা লাবন্যতা হারিয়ে যেতে বাধ্য।
ফলে সঙ্গত কারণেই নারী তার নারীত্ব
হারিয়ে পুরুষালী মেজাজের হয়ে উঠবে।
তখন তার লাগামহীন চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ
করা সমাজের পক্ষেও সম্ভব হবে না।
ফলে অহরহ দুর্ঘটনা সংঘটিত হবে।
যেমন এর বাস্তবতা আজ আমাদের
সামনে দিবালোকের ন্যায় উজ্জ্বল হয়ে আছে।
¤ ইমামুদ্দিন ইবনে কাসীর (রহঃ) বলেন,
নর-নারীর দৃষ্টি এমন সুতীক্ষ্ন তীর
যা হৃদয়কে ঘায়েল করেই ছাড়বে।
এজন্যই বিজ্ঞানময় খোদা আপন আপন
দৃষ্টিকে সংযত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।
রাতের অন্ধকারে মুখোমুখি দুটি মোটর গাড়ীর হেড
লাইটকে ক্ষনিকের জন্য না নেভালে যেমন নিশ্চিত
সংঘর্ষের সম্ভাবনা থাকে তেমনি নারী পুরুষ পরস্পর
মুখোমুখী হয়ে দৃষ্টির তীক্ষ্ন
লাইট দুটি অবনত না করলে আশু বিপদের
সম্ভাবনা থেকে যায়। এ অশুভ ও অবৈধ দৃষ্টিপাত
থেকে নারীর সুন্দর জীবনকে হেফাযতের জন্য শরীয়ত
নর-
নারীর প্রতি পর্দার বিধান
জারী করেছেন।
পর্দাহীনতার কারণেই সমাজের
ঘরে ঘরে স্বামী স্ত্রীতে ঘটছে মনোমালিন্য,
চলছে অবাধ যেনা ব্যভিচার। যুবক যুবতীরা অবৈধ
মেলামেশায় তাদের মনোষত্ব বোধ
হারিয়ে দেউলিয়া হয়ে পড়েছে। আর এ সকল
বেহায়া অমানুষগুলোর দ্বারাই
সমাজে সৃষ্টি হচ্ছে চরিত্র বিধ্বংসী সব রকম শিল্প
সাহিত্য ও সংস্কৃতি। তাদের দ্বারাই ব্লুফ্লিমসহ
যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী নানা ধরনের চলচ্চিত্র
তৈরী ও প্রদর্শণ করা হচ্ছে।
অশ্লীল পত্র পত্রিকা ও বই
পুস্তকে সারা দেশ ছেয়ে ফেলা হয়েছে।
আসলে নগ্নতার শেষ কোথায় ??
বর্তমানে পর্দাহীন ও উগ্রপন্থী নারীদের জন্য
মহা সম্মানজনক (!) কিছু উক্তি---
¤> "বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদেরকে দেখলে আমার
চুইংগামের মতো চাবাতে ইচ্ছে করে। "
---- অধ্যাপক হুমায়ূন আজাদ।
¤> "নারীদের স্তনে কামড়ের দাগ দেখতে চুনির
মত সুন্দর লাগে"
--- অধ্যাপক হুমায়ূন আজাদ
¤> " নারীদের প্রস্রাবের গন্ধ আম্বরের মত সুন্দর "
--- অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদ '(
¤> "একজন মেয়ে যাকে মন দিতে পারে,
তাকে শরীরটা দেওয়াও কিছুই নয়।
এই শরীরে আছেটা কি ?"
---- সাহিত্যিক বুদ্ধদেব গুহ। '(
¤> "মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচেয়ে কম !"
----কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
¤> "কম বয়েসী মেয়ে হল রসগোল্লার মত,
যেখানে রাখবে সেখানে পিঁপড়ে ধরবে! "
---- শংকর কুমার দাস '(
বাংলাদেশের মাওলানা শাহ আহমাদ শফী ছাহেব যখন
বললেন যে, নারীরা হল তেঁতুলের মত,
বেপর্দা নারীকে দেখলে স্বাভাবিকভাবেই পুরুষদের
ভেতর আকর্ষন সৃষ্টি হবে, তখনই শুরু হল সুশীলদের
চুলকানী।
তার কারন, বাংলাদেশের সুশীলরা হল পিতৃপরিচয়বিহীন
অবৈধ সন্তান
¤আল্লাহ পাক আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান
করুক. . .আমীন ।
বিষয়: সাহিত্য
১৭১৭ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমার এই বরকতময় লেখাটা পড়ার জন্য সবাইকে অনরোদ করছি । এই লেখা পড়রে দোজাহানের অশেষ নেকি হাসিল হবে ।
সম্মানিত ভাই ও দোস্ত !
সম্মানিত বোন ও খালাম্মা !
আমার হৃদয়ে অন্তস্হল হতে সালাম ও শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন ।
আমার লেখা যদি ভাল লাগে আমার জন্য আপনারা দুয়া করবেন । প্রচন্ড পড়াশোনা করে আমি লেখালেখি করে থাকি । শুধুমাত্র আপনাদের কাছে ইসলামের সত্যিকার মর্মবানীর সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য ।
কিন্তু ইদানিং বিপথগামী মুসলিম আমাকে ক্রমাগত হুমকি প্রদান করে যাচ্ছেন যাতে আমি কোনক্রমেই নেট ব্যবহার না করি এবং মসজিদে যাতায়াত না করি ।
তাদের অনেকে আমাকে প্রকাশ্যেই হত্যার হুমকি দিয়েছেন এবং আমার বিয়ে পর্যন্ত ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য তারা হেন কাজ নেই করছেন না । । আমি অত্যন্ত ধৈর্যশীল হওয়ায় আমি তাদের সাথে বিনয়ী আচরণ করে যাচ্ছি এবং আমি তাদের সত্যিকারভাবে ইসলামের আদর্শকে ধারণ করার আহবান জানাচ্ছি ।
আর কিছু লোক এই ব্লগে আর ফেসবুকে আমার সম্পর্কে আজে বাজে কথা বলে যাচ্ছে । আর কুচ্ছিত ভাষায় মন্তব্য লিখে যাচ্ছেন । অথচ তারা এক সময় প্রচন্ড ভদ্র ও অমায়িকভাবেই এই ব্লগ সাইটে মন্তব্য লিখতেন । এই ব্যাপারে সবাইকে বিনয়ী ও নম্র হওয়ার আহবান জানাচ্ছি । অন্যথায় আল্লাহ আমাদের সবাইকে হাসরের মাঠে মুসলিম ভ্রাতৃত্ব বিনষ্ট করার জন্য পাকড়াও করবেন ।
সবাইকে আমার জন্য এবং আমার বিরোধী মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য দুয়া করার জন্য অনুরোদ করছি ।
আমি চাই আপনাদের প্রেম,ভালবাসা,প্রীতি,শ্রদ্ধাঞ্জলি ও স্নেহ ।
আল্লাহই সব । বাকি সব মিথ্যা ।
ওয়ামা আলাইনা ইল্লাল বালাগুল মুবিন ।
শফিরাও হতে পারতো যদি তারা এরকম সাহিত্যের মুর্ছনায় কথা বলতো ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন