পাঁচ বছরে ইন্টারনেট ব্যবহারে আমার সফলতার কারগুজারী
লিখেছেন লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ১২ জানুয়ারি, ২০১৭, ০৪:১৮:৪০ বিকাল
পাঁচ বছরে ইন্টারনেট ব্যবহারে আমার সফলতা
আমার এ আওয়াজ গুলো প্রায় ৯,৪৬,৩,৩১ জন দর্শক শ্রোতার কাছে পৌঁছেছে
=================================
প্রায় ২০১০ সাল থেকে মূলত আমি ভার্চুয়াল (ইন্টারনেট) জগতের ভ্রমন শুরু করি এবং সেই থেকে আলহামদুলিল্লাহ হাটি হাটি পাঁ পাঁ করে ফেইজবুক, ব্লগ ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট সহ বিভিন্ন ফেইজে লেখালেখি সামান্য পরিসরে করতে থাকি। ভ্যার্চুয়াল জগতটা আমার কাছে কেমন যেন শূন্যের উপর ভাসমান একটি রনতরীর মতই মনে হচ্ছে যার কোন কিনারা খুজে পাওয়াই দুস্কর। ২০১০-২০১৬ দীর্ঘ ৫ বছরের ব্যাবধানে আলহামদুলিল্লাহ যে পরিমান সফলতা অর্জন করছি বলে মনে হয় আবশ্যাই তা আমার মত সাধারণ একজন নেট ব্যবহারকারীর জন্য অত্যন্ত খুশির বিষয়।
তাই আমার শুভাকাংখী সহ সকল বন্ধুদের কাছে আমার সে সফলতার কিছু গল্প সংক্ষেপে তুলে ধরার প্রয়াস পাই।
এতে করে আমার কাজের মধ্যে যেমন গতি বাড়াবে তেমনি ভাবে এখনও যারা নেট ব্যাবহার করা সত্বেও হেলায় খেলায় সময়টা পার করছেন তারাও আমার এ সফলতা দেখে অবশ্যই ঈশ্বান্নিত না হয়ে পারবেননা ।
আমরা দেখেছি অনেকে ফেইজবুক ব্যবহার করেন শুধু মাত্র *বিনোদনের জন্য *কেউবা নিজের ফিকচার সহ ফ্যামেলি আর বন্ধু বান্ধবের ফিকচার আদান প্রদান ও আনন্দ পূর্তি করার জন্য।*আবার কেউবা অশ্লিলতা আর ফেতনা আর ফাসাদ ছডানোর জন্য কিংবা বিরোধী মতকে ঘায়েল করতে সদাতৎপর মূলত এতে ফলাফল জিরো *
আবার কেউবা ফেইজবুক সহ অন্যান্য সাইটকে সত্য ও দ্বীন প্রচারের অন্যান্য মাধ্যমের মত এগুলোকেও দ্বীন প্রচারের আধুনীক মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করে থাকেন।এবং হক্বের আওয়াজ ও বাতেলের সমূচীত জবাব দিয়ে থাকেন, মূলত এরাই সফলকামী।
মূলত আমি কিন্তু শেষোক্ত পন্হাটিই অবলম্ভন করেই এগুতে থাকি। আমার ফেইজবুক,ফেইজবুক পেইজ, ব্লগ,ওয়েবসাইট ও ইউটোব চ্যানেল সহ সর্বমোট ১১টি সাইটকে এমনভাবে সাজিয়েছি যে, মনে হবে যেন এক একটি সাইট দ্বীনি মিনি প্লাটফর্ম আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অনন্য তথ্য ভান্ডার ।
এ সব সাইট গুলোর মধ্যে এত যে সফলতা আছে আমি কিন্তু চিন্তাও করতে পারিনি । হঠাৎ একদিন ভাবলাম আমি দীর্ঘদিন ধরেই যেহেতু বিভিন্ন সাইটে প্রবন্ধ ও কলাম লেখেই চলেছি আসলে কি কোন উপকার হচ্ছে? নাকী খামখা সময়ই নষ্ট!
তখন আমার ব্যক্তিগত সাইটগুলোর উপর সমীক্ষা চালালাম যে আমার এ সকল লেখার সংখ্যা ও পাঠক সংখ্যা ও প্রতিক্রিয়াই বা কি । তখন অভাক করা যে তথ্যগুলো পেয়েছি সর্ব প্রথম আপনাদের অবগতির জন্য উপস্হাপন করছি।
1, আমার ব্যক্তিগত ব্লগ blogspot http://www.blogger.com/blogger.g?blogID=1563896843655415173#allposts/src=dashboard
চলমান- এই সাইটে বিভিন্ন প্রবন্ধ আকারে যে সব লেখা পোষ্ট করা হয়েছে এর সংখ্যা প্রায় ৪৯৮ টি এবং এ সাইটটির পৃষ্ঠা দর্শন হয়েছে ২,০৭ ,৪৮১ বার অনুসরণকারী ৩
2, http://www.bdtoday.net/blog/
পোস্ট সংখ্যা ৩০৮ টি মন্তব্য করা হয়েছে ৫৩৯ টি,
প্রতি মন্তব্য করা হয়েছে ৬৪৭ টি ব্লগ পঠিত হয়েছেঃ ২,০৬,৪,৫৪ বার, এই ব্লগে আছি প্রায় ৩ বছর 11 মাস ২৩ দিন
3, সোনার বাংলাদেশ ব্লগে (বন্ধ )পোষ্টের সংখ্যা 450 প্রায় । ব্লক হওয়াতে দর্শক সংখ্যা নিরুপন সম্ভব হয়নি।
4, http://www.islamforuniverse.com/ (সাময়ীক স্হগিত) ইসলাম সাবজনীন ব্লগে পোষ্টের সংখ্যা 150 প্রায় দর্শক সংখ্যা সম্ভব হয়নি।
5, http://www.sylhetexpress.com (সাময়ীক স্হগিত) পোষ্ট সংখ্যা ১২০ টি। দর্শক সংখ্যা সম্ভব হয়নি।
6 , অপর দিকে আমার ইউটোব চ্যানেলে
http://www.youtube.com/watch?v=HoQSvShWjUU&feature=relmfu
5/12/2011-31/12/2016 অদ্যাবধি আপলোডকৃত ভিড়ি 434 subscribers, তন্মধ্যে ৩৩৩টি favorites, and abdullah ab channel এ ২৯৮ টি ভিডিও । ২৯২৩৯৬ views দেখা হয়েছে,
7, ফেইজ বুক https://www.facebook.com/abdullah.nezami.1
ফ্রেন্ডস ২২৫৬ জণ ,অনূসরন ১২৬৯ জন,আপলোডকৃত ভিডিও সংখ্যা -৩৪৯ টি । নোটে-কলাম সংখ্যা ১৪৩ টি ।এ্যালবাম সংখ্যা 121+টি । স্ট্যাটাস অগনিত
8, ফেইজবুক পেইজের সংখ্যা ৫টি ,
1 এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া এ নামে
https://www.facebook.com/%E0%A6%8F%E0%A6%AE-%E0%A6%8F%E0%A6%AE-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9-%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%81%E0%A6%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE-418304661604943/
আমার এ পেইজে = 40 টি ভিডিও -৯৪৯ দর্শন
2 দাওয়াত তাবলীগ মিরসরাই
https://www.facebook.com/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A4-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87-1141829279222756/
57 টি ভিডিও ১০৫ দর্শন
3 আল্লাহর মনোনীত শেষ ধর্মই ইসলাম এ শিরোনামে
https://www.facebook.com/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4-%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%87-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-238246216329116/
আল্লাহর মনোনীত শেষ ধর্মই ইসলাম 7 টি ভিডিও 151 দর্শন
4 নুরুল গনি ইসলামি একাডিমী https://www.facebook.com/%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%80-413303822123168/
নুরুলগনি ইসলামী একাডিমী 7 টি ভিডিও 30 দর্শন
5, d x n Abdullah bhuiyan bd ডি এক্স এন এটা মালয়েশিয়ান বিশ্বময় একটি আলোডন সৃষ্টিকারী ঔষুধ কোম্পানী
https://www.facebook.com/D-X-N-abdullah-bhuiyan-bd-1702269636750529/
ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমার এ আওয়াজ টুকু কত জনের কাছে পৌঁছেছে তার একটি খতিয়ান
ফেইজবুক ভিজিটর সংখ্যা কমাজকম
সাপ্তাহীক ১০০০ জন করে হলেও অর্থাৎ আমার স্টাটাস গুলো ১ হাজার জনের কাছে পৌঁছালেও
মাসে ১০০০*4=4০০০ হাজার জন।
বৎসর 4০০০*১২=৪৮০০০ হাজার জন।
৫ বছরে 48000*৫=২৪০,০০০ লক্ষ মানুষ শুধু মাত্র ফেইজবুক দেখেছেন ৷
এটা কিন্তু অনুমানীক সর্ব নিন্ম সংখ্যা কিন্তু বাস্তবতা কিন্তু অনেক বেশী ।
অপর দিকে অন্যান্য ব্লগ ও ইউটোব চ্যানেলে দর্শক সংখ্যা
যথাক্রমে প্রায়
1 আমার ব্যক্তিগত ব্লগ blogspot ২,০৭ ,৪৮১ বার
2 Bdtoday bloge পঠিত হয়েছেঃ ২,০৬,৪,৫৪ বার,
3 ইউটোব চ্যানেল ২৯২৩৯৬ views দেখা হয়েছে,
মোট ৭০৬৩৩১ জনের কাছে পৌছেছে
(৫টি পেইজের দর্শন সংখ্যা ব্যতিত)
সব মিলিয়ে পাঁচ বৎসরের ব্যবধানে
অর্থাৎ আমার এ আওয়াজ গুলো প্রায় ৯৪৬৩৩১ জন মানুষের কাছে পৌঁছেছে
9, তাছাডা সব চেয়ে আরও একটি সফলতা যেটা অতুলনীয় তাহল দীর্ঘ ৫ বছরের ব্যাধানে ইন্টারনেট ভিত্তিক বিভিন্ন তথ্য উপাথ্য সংগ্রহ করে ৩টি বই লেখার মত সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং স্বল্প সময়ে বাজারজাতও হবে ইনশাআল্লাহ ।
১, তাবলিগের সম্পর্কে বিভ্রান্তি ও কিছু অবান্তর প্রশ্ন
2, সপত রত্ন
৩।"ধূমপান সহ তামাকজাত দ্রব্যের কূফল ও শরয়ী বিধান"
আমাদের দায়িত্ব হল হক্বের আওয়াজ পৌঁছিয়ে দেয়া মাত্র। হেদায়েতের মালিক আল্লাহ ছোবহানাহু ওয়াতায়ালা ।
এখন জানার বিষয় হল আমার মত সাধারন একজন মানুষ এত বিশাল সংখ্যক জন গোষ্ঠির কাছে আমার এই আওয়াজটা পৌঁছে দিতে যদি একটা জনসভার আয়োজন ও যদি করতে হয় তাহলে কত লক্ষ টাকাই না খরচ করতে হবে তার কোন সীমা পরিসীমা নেই।যারা সাধারনত কোন একটা সীরাত বা তাফসীর মাহফিল পরিচালনা করেছেন তারা আবশ্যই আমার কথাটা অনুধাবনে বেগ পেতে হবেনা। কিন্তু এই বিশাল আয়োজন না করেই জায়গায় বসেই আমার আপনার আওয়াজটা পৌঁছে যাচ্ছে লক্ষ কোটি মানুষের ধারে। ইন্টারনেট সেবার মাধ্যমে।
তবে আমি কোন জন সভা বা সেমিনার না করার কথাও বলছিনা বা তা অস্বীকার ও করছিনা কিন্তু বাস্তব প্রেক্ষাপটটাই বলছি। প্রত্যেকটার ফলাফল কিন্তু ভিন্ন, কিন্তু যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাবেশ হবে কিন্তু সেই সব সমাবেশে স্টেইজে উঠে আমার মত ছোট মানুষের পক্ষে কথা বলাতো দূরের কথা, হয়তোবা ঐ সকল জনসভার বলন্টিয়ার হিসাবেও কেউ আমাকে নিবেনা।
কিন্তু বর্তমান যুগে বার্চুয়াল জগতে ইন্টানেট সেবার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আমি আপনি চাইলে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারব।আমার আপনার হক্বের আওয়াজ হাজারো লাখো মানুষের কর্ণকূহরে পৌঁছে দিতে সক্ষম হব এক মূহূর্তের মধ্যে।
ইন্টারনেটে কি আছে এ কথা প্রশ্ন করার আগে প্রশ্ন করুন কি নেই ইন্টারনেট বা ভার্চুয়াল জগতে। তবে এই জগতটকে আপনি যে ভাবে চালাতে চান বা যে ভাবে চলতে চান সবই সম্ভব।যেমনিভাবে এই জগতে অশ্লিলতার কমতি নেই তেমনিভাবে ভালোরও সীমা পরিসীমা ও নেই।
অনেকে অশ্লীলতার ওজুহাতে ইন্টারনেট জগতে আসতে চাননা।ঐ সকল বন্ধুদের জিজ্ঞাসা, যে দুনিয়ার মধ্যে সর্ব নিকৃষ্ট স্হান হল বাজার আর সর্ব উত্তম স্হান হল মসজিদ তাইনা। আল্ হাদিস । এখন সর্ব নিকৃষ্ট স্হান বাজারে অশ্লিলতা খুন খারাবি নাচ-গান মদ জুয়া ইত্যাদি সব কিছুই বিদ্যমান থাকা সত্বেও কি আমরা দৈনন্দিন জীবনের কোন কাজকর্ম কি বর্জন করেছি?
এক কথায় বলবেন যে ,না বর্জন করিনি।তেমনি ভাবে ভার্চুয়াল জগতেও অশ্লিলতার আশংকা থাকার অজুহাতে ভার্চুয়াল জগত বর্জন বুদ্ধিমত্তার পরিচয় বহন করেনা।
বর্তমান ইন্টারনেট সেবার মাধ্যমে সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ ও বাতেলের মোকাবেলা করা যে সর্ব সন্মতিক্রমে জায়েয এই মর্মে বর্তমান যুগের সকল ওলামাদের ঐক্যমত ও রয়েছে। তাই এই সেবা ব্যবহারে কারো সংশয় থাকারও কথা নয়। এই মর্মে ২০১৩ সালে আমেরিকাতে হক্কানী ওলামায়ে কেরামের উদ্দৌগে অনুষ্ঠিত তাহাফ্ফুজে সুন্নাহ কনফারেন্সে দারুল উলুম দেওবন্দের মুহতারম আল্লামা আরসাদ মাদানী মাঃ জিঃ এক ঘোষনায় বলেছিলেন যে বর্তমান ভার্চুয়াল তথা ইন্টারনেট জগতের সব সাইটগুলোর সদ্বব্যবহারের মাধ্যমে বাতেলের মোকাবেলায় হক্কানী ওলামাদের এগিয়ে আসা জরুরী। এবং বাতেলের মোকাবেলায় হক্কানিয়তের আওয়াজ বলন্দ করতে যা যা করা দরকার অর্থাৎ অডিও ভিড়িও লেখনী সব কিছুই জায়েয। অপর দিকে এই জন্য আমেরিকার আহলে হক্ব ওলামা কাউন্সিলের সন্মানীত প্রেসিডেন্ট লুৎফর রহমান কাসেমী সিলেটে এক বক্ততায় বলেছেন যে বর্তমান সাধারন সভা সেমিনারের চেয়ে ইন্টারনেট ভিত্তিক আলোচনা সমালোচনার কার্যকরীতা অনেক বেশী। তাঁর বক্তব্যটা কিন্তু যথার্থ মনে হয়েছে।
কারণ সভা-সেমিনার আয়োজনের মাধ্যমে যেই সকল বক্ততা বা আলোচনা করা হয় তা কিন্তু সীমিত সময় ও সীমিত এলাকাও সীমিত সংক্ষক লোকের জন্যই তাও এক দিন বা কয়েক ঘন্টার জন্যই।পরবর্তিতে এই সকল বক্ততা হাওয়া হয়ে যায়।তাছাড়া নির্দিষ্ট একটা এলাকায়ই সীমাবদ্ধ থাকে।কিন্তু ইন্টারনেট সেবার মাধ্যমে যে কোন সভা সেমিনারের অডিও ভিডিও বা লেখনী নির্দিষ্ট এলাকার গন্ডি ফেরিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়া যায় মূহুর্তের মধ্যে।
শুধু তাই নয় এই অডিও ভিডিও বা আমার আপনার লেখা কলাম গুলো যতদিন নেটে থাকবে যতক্ষন পর্যন্ত মুছে ফেলা না হবে ততদিন পর্যন্ত মানুষ এর থেকে উপকৃত হতে থাকবে সমান ভাবে।তাই সেই হিসাবে এটাকে ছদকায়ে জারিয়াহ স্বরুপ নব্য দ্বীনি ফ্লাটফর্ম বললেও ভূল হবেনা আমার মতে আমার আপনার মৃত্যুর পরও যত দিন পর্যন্ত এই কর্ম গুলো প্রদর্শীত হবে আর মানুষ উপকৃত হবে ততদিন পর্যন্ত এর ছাওয়াব আমি আপনি পেতেই থাকব ইনশাআল্লাহ। এই জন্যই সকল আলেম ওলামা-মাশায়েখ সহ সর্বস্তরের দ্বীনের দায়ীদের এই জগতে তাদের পদচারনার বিকল্প নেই।আল্লাহ আমাদের সহায় হউক আমিন।
ওয়া ছাল্লালাহু আলা ছাইয়্যেদেনা মোহাম্মাদ ওয়া আলা আলিহী ওয়া আছহাবিহী ওয়াবারিক ওয়াছাল্লিম
এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া
ফাজেলে জামেয়া ইসলামিয়া পটিয়া ১৪১৪ হিজরী
লেখক-গবেষক, ব্লগার ও ইসলামি অনলাইন এক্টিভিস্ট ।
বিষয়: বিবিধ
১৮৮৩ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন