খানার প্লেট ও আঙ্গুল চুষে খেলে ভিটামিন-বি-কমপ্লেক্স ওডাইজেষ্টের উপকার একটি বৈজ্ঞানীক সমিক্ষা :-
লিখেছেন লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ৩০ জুলাই, ২০১৫, ০৪:০৮:০৯ বিকাল
খানার প্লেট ও আঙ্গুল চুষে খেলে ভিটামিন-বি-কমপ্লেক্স ওডাইজেষ্টের উপকার একটি বৈজ্ঞানীক সমিক্ষা :-
আজকাল একটা ফেশন হয়ে গেছে যে খানা খাওয়ার সময় খানার কিছু অংশ প্লেটে রেখে দেয়া হয়,এবং খানার প্লেট ও আঙ্গুল চুষে খাওয়াকে অভদ্র মনে করা হয়।আসলে এটা একটা মূর্খতা জেহালত,এটা একদিকে অপচয় অপরদিকে আল্লাহর নেয়ামতের সাথে অবজ্ঞা করার শামীল। واما بنعمت ربك فحدث কেয়ামতে প্রত্যেকটি নেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।এমনকি একগ্লাস পানি, একলোকমা ভাত,একটুকরো রুটি আর খেজুর যাই হউকনা কেন?
খানা খাওয়ার সময় খানার প্লেট বা হাতের আঙ্গুল চুষে খাওয়া নবী সাঃ এর সারা জীবনের একটা সুন্নত।আজকের বিজ্ঞানের যুগে পরিক্ষা-নিরীক্ষায় প্রমান হয়েছে যে,এসুন্নতটা কতই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যখন খানা খাই তখন আঙ্গুল থেকে এক প্রকার প্লাসভাটা নির্গত হয়,যা খালি চোখে দেখা যায়না।যেটা ডাইজেষ্টের উপকার করে এবং ভাটামিন বি-কমপ্লেক্সের উপকার করে।কিন্তু মজার ব্যাপার হল এই ভিটামিনটা খাদ্যের সর্বশেষ কণিকার মধ্যে পাওয়া যায়,যা একমাত্র প্লেট ও আঙ্গুল চুষে খেলেই তাসম্ভব।তাইতো নবী সাঃ বলেছেন فان البركة فى اخره অর্থাৎ "নিশ্চয়ই খানার বরকত শেষ কণিকাতেই"নবী সাঃ যেটাকে বরকত বলেছেন সেটাকেই বৈজ্ঞানীকরা ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স বলছেন,আবার আঙ্গুল চুষে খাওয়ার ব্যাপারে নবী সাঃ আরও বলেছেন فان لم يلعقها فيلعقها اخاه অর্থাৎ কেউ যদি (খানা খাওয়ার শেষে) নিজের আঙ্গুল গুলো চুষে না খায়,সে যেন তার ভাইকে আঙ্গুল গুলো দিয়ে দে,চুষে খাওয়ার জন্য।তারপরও যেন এই খাদ্য কণীকা গুলোকে নষ্ট না করে।কেননা এই কণিকাতেই বরকত নিহীত রয়েছে। গবেষক বৈজ্ঞানীকেরা বলেছেন যে আঙ্গুল গুলো চুষে খেলে যে প্লাসভাটা নির্গত হয়, ঐ প্লাসভাটার কারণে ৫টা আঙ্গুল চুষে খেলে ৫টা ডাইজেষ্ট তথা হজমের জন্য যে সকল পানীয় বা ট্যাবলেট সেবন করা হয়,তার চেয়েও বেশী উপকার হবে ইনশাআল্লাহ।যারা বদহজমী সহ গ্যাষ্টিকের সমস্যায় ভূগছেন তাদের জন্য মহৌষধ।
বিষয়: বিবিধ
১৩৬১ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তবে বিজ্ঞানের জ্ঞান খুবই কম।
আইনস্টাইন বুঝতে সক্ষম হননি কোয়ানটাম মেকানিকস। এই তত্ত্ব অনুযায়ী কেউ একই সাথে মৃত এবং জিবীত থাকতে পারে।
প্যারালাল ইউনিভার্স এর ধারণা অনুযায়ী এক মানুষ বিভিন্ন ইউনিভার্স এ থাকতে পারে।
বিজ্ঞান এতদিন ধারণা দিয়েছে মাত্র একটা ইউনিভার্স। এখন বলাবলি হচ্ছে অনেক গুলো ইউনিভার্স।
প্যারালাল ইউনিভার্সের তত্ত্ব অনুযায়ী মানুষের মৃত্যু হয়না। শুধু ট্রানযিশন হয় from one universe to another.
এই সব কনসেপ্ট গুলো কোরানে হাজার বছর আগেই বলা হয়েছে।
কোরানে বর্ণিত হলে মানতে রাজী না। নাক সিটকানো হয়না সেকেলে সনাতন গ্রন্থ হিসাবে।
কিন্তু যখন পাগল তথাকথিত বিজ্ঞানী একই কথা বলে তখন এক সাবাড়ে গিলে ফেলি।
আমরা আমাদের চিন্তার জগতে একটা বদ্ধমূল ধারণা গড়ে তুলি, এরপর সব কিছু ঐ প্রিজমের মধ্য দিয়েই দেখি, সচেতন বা অবচেতন মনে।
ফেসবুকেও আপনার এই ষ্টেটাসটা পড়েটি
সুন্দর পোষ্টটির জন্য শুকরিয়া।
জাযাকাল্লাহ খাইর
মন্তব্য করতে লগইন করুন