দেবতা পুজাকে যেখানে সম্পূর্ণ ভাবে প্রত্যাখান করা হয়েছে ,সেখানে আল্লাহর ৯৯ নাম দেবতাদের নাম হয় কি করে ?

লিখেছেন লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ১৯ জুলাই, ২০১৫, ১২:৩৬:৪১ দুপুর

দেবতা পুজাকে যেখানে সম্পূর্ণ ভাবে প্রত্যাখান করা হয়েছে ,সেখানে আল্লাহর ৯৯ নাম দেবতাদের নাম হয় কি করে ? এই আগাছাদের জানা দরকার ।

**** ইসলাম ধর্ম, দেবতা তথা মূর্তি পুজাকে বিশ্বাস তথা এলাউ করেনা , ইসলামে দেবতা পুজার কোন স্হান নেই। আপনারা যারা ইতিহাস জানেন তাদের ও আবশ্যই জানা থাকার কথা যে আজকে যে হিন্দু ও -বৌদ্ধ-খৃষ্টান ধর্ম সহ অন্যান্য ধর্মে দেবতা পুজার যে হিড়িক চলছে, ঐ সকল ধর্মের মূল গ্রন্হেই বর্ণিত আছে যে মূর্তি দেবতা পুজা নট এলাউ । সেখানে ইসলাম ধর্মে আল্লাহর গুনবাচক নাম কে দেবতাদের নাম বলে মানুষ কে বিভ্রান্তি করার অপকৌশল মাত্র ।

পবিত্র কোরআনে পূর্ণাঙ্গ একটি সুরাই অবতীর্ণ করা হয়েছে ," সূরায়ে কাফেরুন" যেখানে দেবতা পুজাকে সম্পূর্ন ভাবে প্রত্যাখান করা হয়েছে ।

যেমন এরশাদ হচ্ছে قل يا ايهاالكافرون لا اعبد ماتعبدون ولا انتم عبدون ما اعبد অর্থাৎ 1 বলুন ( হে নবী) হে কাফেরকুল 2 আমি এবাদত করিনা ,তোমরা যার এবাদত কর । 3 এবং তোমরাও এবাদত কারী নও , যার এবাদত আমি করি । 4 এবং আমি এবাদতকারী নই যার এবাদত তোমরা কর। 5 তোমরা এবাদতকারী নও যার এবাদত আমি করি 6 তোমাদের কর্ম ও কর্ম ফল তোমাদের জন্য و এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে ।

এই পূর্নাঙ্গ একটি সুরা সহ অন্যান্য আয়াতে দেবতা পুজাকে যেখানে সম্পূর্ণ ভাবে প্রত্যাখান করা হয়েছে ,সেখানে আল্লাহর ৯৯ নাম দেবতাদের নাম হয় কি করে ? এই আগাছাদের জানা দরকার ।

এই সুরার শানে নুযুল দেখলে বিষয়টা আরও স্পষ্ট হয়ে যাবে হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ বর্নণা করেন ,একবার তৎকালীন মক্কার বড বড কাফেরদের লীডার যেমন ওলীদ ইবনে মুগীরা ,আস ইবনে ওয়ায়েল, আসওয়াদ ইবনে আব্দুল মুত্তালিব ও উমাইয়া ইবনে খলফ প্রমুখ মক্কার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কয়েকজন রাসুল সাঃ এর কাছে এসে প্রস্তাব দিল।

আসুন আমরা পরস্পরের মধ্যে এই শান্তি চুক্তি করি যে, একবছর আপনি আমাদের উপাস্য তথা দেবতাদের এবাদত করবেন এবং এক বছর আমরা আপনার উপাস্যের তথা আল্লাহর এবাদত করব । ( কুরতুবী ) মারেফুল কোরআন বাংলা পৃঃ 1479 ।

এর পরিপেক্ষিতে জিবরাইল আঃ এই পূর্নাঙ্গ সূরা নিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে হাজির হলেন এবং কাফের দের এই সকল ক্রিয়া-কর্মের সাথে সম্পূর্ন স্মপর্কচ্ছেদ ও ভয়কট করার নির্দেশ দিলেন এবং আল্লাহর অকৃত্রিম ভালবাসা ও এবাদতে মনোনিবেশ করার নির্দেশ দিয়েছন।

এখানে আগাছাদের কাছে প্রশ্ন যদি আল্লাহর ৯৯ নাম দেবতাদের নামই হতো তাহলে কাফেরদের প্রস্তাব মেনে নিলেইতো সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেতো ।

****, একবার কাফের /মুশরিকরা নবী সাঃ থেকে আল্লাহর বংশ পরিচয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছিল অথবা অন্য রেওয়াতে এসেছে মুশরিকরা আল্লাহর প্রিয় হাবীব সাঃ এর কাছে প্রশ্ন করেছিলেন যে আল্লাহ কিসের তৈরী? স্বর্নরৌপ্প অথবা অন্য কিছুর থেকে তৈরী ? তখন তাদের জবাবে সুরায়ে এখলাস সমপূর্ন অবতীর্ণ হয়।

আর" আল্লাহ "হলেন যিনি একক অদ্বিতীয় যার কোন শরীক নেই যার কোন মাতা পিতা নেই , তিনি কাউে জন্ম দেননি এবং তাঁকে ও কেউ জন্ম দান করেন নি , কারন সন্তান প্রজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট স্রষ্টার নয় । তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন , কেউ তাঁর সমতূল্য নয় এবং আকার আকৃতিতে কেউ তাঁর সাথে সামঞ্জস্য রাখেনা । তিনিই সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী তিনিই হলেন আল্লাহ ।

আর দেবতা বলা হয় যার শরীক আছে যাদের ছেলে-মেয়ে আছে, যাকে জন্ম দান করেছেন কেউ ,তিনিও কাউকে জন্ম দিয়েছেন। তাছাড়া দেবতা তথা মূর্তি গুলো কোন এক সময় মানুষ ছিল, তাদের মৃত্যুর পর ভক্তরা তার মূর্তি বানিয়ে তাদের পুজা শুরু করে দিয়েছে ।। ইসলাম তথা মুসলমানগন মানব পুজা করেনা ।

মুসলমান এমন দেবতাদের এবাদত করেনা । যাকে শরিয়তে ইসলামে শীর্ক ও হারাম করা করা হয়েছে ।

প্রশ্ন :-------------প্রশ্ন :_______------------- আর আল্লাহর গুনবাচক নাম গুলো দেবতাদের নাম হয় কি ভাবে ? এই নব্য নাস্তিকের কাছে আমার জিজ্ঞাসা যেমন ধরুন আল্লাহর গুনবাচক নাম সমূহের একটি حى القيوم অর্থাৎ যিনি জিবীত এবং চিরন্জীব । পৃথিবীতে এমন কোন দেবতার কি অস্হিস্ত আছে যে ,যিনি জিবীত এবং চিরজিবী ?

তাহলে এটা দেবতার নাম হয় কি ভাবে ؟

আল্লাহর অপর গুনবাচক নাম خالق সৃষ্টি কর্তা অর্থাৎ ভূমন্ডল- নবমন্ডলে মানব দানব আসমান জমিন গ্রহ -নক্ষত্র সহ সব কিছুরই যিনি সৃষ্টি কর্তা ।

পৃথিবীতে যারা দেবতা পুজক তারাও আজ পর্যন্ত এই কথার দাবী করার সাহস পায়নি যে তাদের দেবতা ছোট একটি মশা মাছি আর পিপিলীকার মত ছোট্ট প্রানী সৃষ্টি করেছে । তাহলে خالق দেবতার নাম হয় কি ভাবে ؟

তেমনি ভাবে الصمد অর্থাৎ অমুখাপেক্ষী و আল্লাহ যিনি মানব দানব তথা সৃষ্টি কুলের মত কোন কিছুরই মুখাপেক্ষী নয় ।

পৃথিবীতে এমন কোন দেবতা আছে কিو

যে কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নয় ? প্রথমত দেবতার অস্হিত্বের জন্য মাটি, পাথর ,রং, অলংকার ,পোশাক,আর মানবের হাতের স্পর্শের মুখাপেক্ষী, । মানবের হাতের তৈরী এ মূর্তি বা দেবতা কি ভাবে الصمد "অমুখাপেক্ষী" আল্লাহর এ গুনবাচক নাম ধারণ করতে পারে ؟

এই সকল নাস্তিকদের প্রতি জিজ্ঞাসা ।

আল্লাহ শব্দটি কাফেরদের সংস্কৃতি থেকে আসেনি, বরং আল্লাহ শব্দটি প্রথম মানব হযরত আদম আঃ এর সময় থেকেই পরিচিত ছিল,আর আদম আঃ থেকে শুরু করে নূহ আঃ এর যূগ পর্যন্ত তৎকালীন সকলমানুষই তাওহীদ তথা একত্ববাদে বিশ্বাসী ছিলেন,কোন কুফর- শীর্ক বা মূর্তি দেবতা পূজা তাদের কে স্পর্শ করেনি।আল্লাহকে আল্লাহ হিসাবেই মানতো,চিনতো। কিন্তু এর পরবর্তিতে নূহ আঃ বংশের থেকে কুফর শীর্ক মূর্তি পুজা আরম্ভ হলেও।আল্লাহ কে ডাকার সঙ্গে সঙ্গে মূর্তি বা দেবতাদের ডাকতো এই ভেবে যে তারা আল্লাহর নিকটবর্তি করে দেবে, আল্লাহর কাছে সুপারীশ করবে ইত্যাদি।পরবর্তিতে কাফেররা আল্লাহকে ডাকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের দেবতাদেরকেও ডাকতো সহযোগী হিসাবে, যেমন আজকাল আমাদের দেশের হিন্দুরাও মূর্তি-দেবতা পুজায় সেরা হওয়ার পরও জিজ্ঞাসা করলে বলবে , আল্লাহ একজন ,খৃষ্টানরাতাই বলে তবে সাথে অংশীদারিত্ব সাব্যস্হ করেন, যা ইসলাম এলাউড করেনা। সুতরাং আল্লাহ শব্দটি কাফেরদের শব্দ নয় বরং এই শব্দটি আদিকাল থেকেই পরিচিত একটি শব্দ একটা সত্বা, যিনি হলেন আমার আপনার সকলের সৃষ্টি কর্তা । আল্লাহ তায়ালা

বিষয়: বিবিধ

১৬৯৩ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

330613
১৯ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০১:০৪
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
330622
১৯ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০১:৫৪
হতভাগা লিখেছেন : আল্লাহ সৃষ্টির আদি থেকেই আছেন এবং সাথে সাথে তার গুন বাচক নামগুলোও ।

মূর্তি পূঁজা এসব শুরু হয়েছিল নুহ (আঃ) এর পর থেকে ।

২৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৫২
273946
এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া লিখেছেন : আল্লাহ শব্দটি কাফেরদের সংস্কৃতি থেকে আসেনি, বরং আল্লাহ শব্দটি প্রথম মানব হযরত আদম আঃ এর সময় থেকেই পরিচিত ছিল,আর আদম আঃ থেকে শুরু করে নূহ আঃ এর যূগ পর্যন্ত তৎকালীন সকলমানুষই তাওহীদ তথা একত্ববাদে বিশ্বাসী ছিলেন,কোন কুফর- শীর্ক বা মূর্তি দেবতা পূজা তাদের কে স্পর্শ করেনি।আল্লাহকে আল্লাহ হিসাবেই মানতো,চিনতো। কিন্তু এর পরবর্তিতে নূহ আঃ বংশের থেকে কুফর শীর্ক মূর্তি পুজা আরম্ভ হলেও।আল্লাহ কে ডাকার সঙ্গে সঙ্গে মূর্তি বা দেবতাদের ডাকতো এই ভেবে যে তারা আল্লাহর নিকটবর্তি করে দেবে, আল্লাহর কাছে সুপারীশ করবে ইত্যাদি।পরবর্তিতে কাফেররা আল্লাহকে ডাকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের দেবতাদেরকেও ডাকতো সহযোগী হিসাবে, যেমন আজকাল আমাদের দেশের হিন্দুরাও মূর্তি-দেবতা পুজায় সেরা হওয়ার পরও জিজ্ঞাসা করলে বলবে , আল্লাহ একজন ,খৃষ্টানরাতাই বলে তবে সাথে অংশীদারিত্ব সাব্যস্হ করেন, যা ইসলাম এলাউড করেনা। সুতরাং আল্লাহ শব্দটি কাফেরদের শব্দ নয় বরং এই শব্দটি আদিকাল থেকেই পরিচিত একটি শব্দ একটা সত্বা, যিনি হলেন আমার আপনার সকলের সৃষ্টি কর্তা । আল্লাহ তায়ালা
330623
১৯ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:০৮
চোথাবাজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
330634
১৯ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:২৩
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ সুন্দর পোষ্টটির জন্য শুকরিয়া। জাযাকাল্লাহ খাইর
২৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৫২
273945
এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া লিখেছেন : ওয়ালাইকুমচ্ছালাম Good Luck Good Luck
330641
১৯ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৫৯
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : বর্তমানে চলছে কিছু ছাগল শ্রেণীর যুগ তার মধ্যে নামে আব্দুল গাফ্ফার হলো আওয়ামী ছাগল...... ছাগলের ম্যা ম্যা করাই অভ্যাস।

মিড়িয়ায় কদর বাড়ানোর জন্য! সুতারাং বুঝতেই পরছেন।
330677
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:৪৪
আবু জারীর লিখেছেন : আরে ঐ ব্যাটা একটা দূর্ত।
330689
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:০৫
অপি বাইদান লিখেছেন : কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- আল্লার ৯৯ নাম যদি কাফের'দের দেব দেবতার নাম নাই হবে তো আল্লাহ শব্দটি কোথা থেকে এল এ বিষয়ে আলোকপাত করা যাক।

আগেই দেখা গেছে যে, ইসলাম পূর্ব যুগেও প্যাগান আরবরা আল্লাহকে ডাকত। কিন্ত সে আল্লাহ কোন আল্লাহ? অতি চালাক মুমিন'দের বক্তব্য- এ আল্লাহ সেই আল্লাহ যাকে ইব্রাহিম, ইসহাক, মূসা নবীরা যাকে তাদের প্রভু বলেছে। কিন্তু আসলেই কি তাই?সেই আরব দেশে বিশেষ করে মক্কা মদিনায় যেখানে মোহাম্মদের জন্ম ও ইসলাম প্রচার, সেখানকার প্যগানরা তারাও আল্লাহ কে ডাকত। উদারহরন স্বরূপ- মোহাম্মদের পিতার নাম ছিল আব্দুল্লাহ, আবদ+আল্লাহ= আব্দুল্লাহ। আরবী আবদ অর্থ- দাস, অর্থাৎ আল্লাহর দাস। কিন্তু কোন্ আল্লাহর দাস? তখন তো মক্কায় ইসলাম প্রচার হয় নি। অর্থাৎ মক্কার কুরাইশরা ছিল সবাই প্যাগান। যেমন- মোহাম্মদের নিজ চাচা আবু তালিব যার কাছে মোহাম্মদ লালিত পালিত হন, তিনি সর্বাত্মকভাবে মোহাম্মদকে রক্ষা করলেও নিজে ইসলাম গ্রহন করেন নি, প্রকাশ্যেও না, গোপনেও না। আবু তালিব যখন মৃত্যু শয্যায় শায়িত, মোহাম্মদ তার কাছে এসে সর্বশেষ আর্জি জানান ইসলাম গ্রহণ করতে, কিন্তু তা সত্ত্বেও আবু তালিব ইসলাম কবুল করেন নি। তার মানে আবু তালিব ছিলেন প্যাগান আর তিনিও আল্লাহকে ডাকতেন কিন্তু সেই আল্লাহ অবশ্যই ইসলাম কথিত আল্লাহ নয়, নয় ইহুদী খৃষ্টান কথিত ঈশ্বর। ইসলাম কথিত আল্লাহ হলে মোহাম্মদের আব্দার রক্ষা করা তার পক্ষে অতীব সহজ হতো। অন্যদিকে প্যাগানদের কথিত আল্লাহ ইহুদী বা খৃষ্টানদের আল্লাহও নয়, তা যদি হতো তাহলে তারা প্যাগান বা পৌত্তলিক হতো না। এতে কি প্রমান হয় না যে মোহাম্মদ স্বয়ং 'আল্লাহ' নামটি কাফের সংস্কৃতি থেকেই পেয়েছেন।
২৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৪৯
273943
এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া লিখেছেন : আল্লাহ শব্দটি কাফেরদের সংস্কৃতি থেকে আসেনি, বরং আল্লাহ শব্দটি প্রথম মানব হযরত আদম আঃ এর সময় থেকেই পরিচিত ছিল,আর আদম আঃ থেকে শুরু করে নূহ আঃ এর যূগ পর্যন্ত তৎকালীন সকলমানুষই তাওহীদ তথা একত্ববাদে বিশ্বাসী ছিলেন,কোন কুফর- শীর্ক বা মূর্তি দেবতা পূজা তাদের কে স্পর্শ করেনি।আল্লাহকে আল্লাহ হিসাবেই মানতো,চিনতো। কিন্তু এর পরবর্তিতে নূহ আঃ বংশের থেকে কুফর শীর্ক মূর্তি পুজা আরম্ভ হলেও।আল্লাহ কে ডাকার সঙ্গে সঙ্গে মূর্তি বা দেবতাদের ডাকতো এই ভেবে যে তারা আল্লাহর নিকটবর্তি করে দেবে, আল্লাহর কাছে সুপারীশ করবে ইত্যাদি।পরবর্তিতে কাফেররা আল্লাহকে ডাকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের দেবতাদেরকেও ডাকতো সহযোগী হিসাবে, যেমন আজকাল আমাদের দেশের হিন্দুরাও মূর্তি-দেবতা পুজায় সেরা হওয়ার পরও জিজ্ঞাসা করলে বলবে , আল্লাহ একজন ,খৃষ্টানরাতাই বলে তবে সাথে অংশীদারিত্ব সাব্যস্হ করেন, যা ইসলাম এলাউড করেনা। সুতরাং আল্লাহ শব্দটি কাফেরদের শব্দ নয় বরং এই শব্দটি আদিকাল থেকেই পরিচিত একটি শব্দ একটা সত্বা, যিনি হলেন আমার আপনার সকলের সৃষ্টি কর্তা । আল্লাহ তায়ালা

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File