দারুল উলুম দেওবন্দের এই সাহসী ঈমানী সিদ্বান্তের জন্য ধন্যবাদ
লিখেছেন লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ২৭ মার্চ, ২০১৫, ০৮:৩৯:১৬ রাত
দারুল উলুম দেওবন্দের এই সাহসী ঈমানী সিদ্বান্তের জন্য ধন্যবাদ :--
সরকারী অনুদানে হারাম-হালাল,সুদ-ঘুষ,সহ মদ আর বেইস্যা খানার লাইসেন্সের টেক্সর টাকা সহ আরও কত খাতের টাকা থাকে , আর সেই টাকার অনুদান গ্রহন করে দ্বীন ধর্ম শিখলে সেখানে নূর আসেবেনা তাই তো দেওবন্দ কতৃপক্ষ ভারত সরকারর অনূদান প্রত্যাখান করেছে এই জন্য কতৃপক্ষকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
ভারত সরকারের অনুদান প্রত্যাখ্যান করলো দেওবন্দ মাদ্রাসা
সূত্র বিবিসি
http://www.bbc.co.uk/bengali/news/2015/03/150326_mh_india_madrasah?SThisFB&fb_ref=Default
বিষয়: বিবিধ
১২৭৮ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যারা হারাম টাকার মিশ্রণের কারণে সরকারের টাকা নেন না। ওনারাই আবার হারামখোরের বাড়ীতে দাওয়াত দিলে সবার আগে থাকেন। হারমখোর মাহফিল করলে প্রধান বক্তা হিসেবে আসন অলংকৃত করেন।
হারামখোরের ব্যবসার টাকা থেকে যাকাতের নামে যৎসামান্য মাদ্রাসা্য দান করলে খুব খুশী হন।
মিলাদের দাওয়াত দিলে এক বেলা হারামখোরের হারাম টাকার মজাদার রোষ্ট আর বিরানী খেয়ে হারামখোরের চৌদ্দ পুরুষ পর্যন্ত জান্নাতে পাঠিয়ে দেন।
হারামখোরের বাসায় কোরআন খতম, জালালী খতম, বোখারী খতম করে পকেট ভারী করেন।
সরকারী হারাম টাকা খাইলে নূর আসে না। আর ব্যক্তি মালিকানাধীন হারাম খাইলে নূর লাইন ধরে আসতে থাকে!! কী আশ্চর্য কথা!!! কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে দুঃখিত।
মোটামুটি ভাল ব্যাখা করছেন।
এরকম অসংখ্যা দ্বীনদার দেওবন্দী ওলামা দেখেছি। যারা সর্বদা হারাম হালালের পার্থক্য করে চলতেন । এমনকি যাদের বেলায় সন্দেহ থাকত তাদের কোন আপ্যায়ন ও কবুল করতেন না ।
বর্তমানে যাত্রাবাডীর মুফতি মাহমুদুল হাছান ছাঃ ও তেমন হারাম হালালের পার্থক্য নির্নয় করে চলেন । কিন্তু নেই আমাদের জানা , ধন্যবাদ সবাইকে
যারা শেষ হয়েছে তারা তো হয়েছেই, দেওবন্দী আর ননদেওবন্দী কি!!
তবে মুসলিম বিশ্বে দেওবন্দের অবদানকে যারা ছোট চোখে দেখেন তাদের জন্য করুণা হয়।
আমি মাসুম সরকার আযহারী কে অনেক ধীমতি সম্পন্ন আলিম মনে করি, তিনি ঢালাও ভাবে দেওবন্দীদের ব্যাপারে মন্তব্য করেন নি। নিজের বাবাকে কি গালি দেয়া যায়?
তবে দেওবন্দ এর সিদ্ধান্তটি ও সমর্থন করি। কারন এর মাধ্যমে সরকারি নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ ছিল।
মন্তব্য করতে লগইন করুন