গোপিবাগে নিহত কূলাঙ্গার লুতফুর রহমান নামক ব্যাক্তির পরিচয় পাওয়া যায় একুশে টিভির প্রতিবেদনে কথিত মাহদীর সেনাপতি { ভিডিও }

লিখেছেন লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ২২ ডিসেম্বর, ২০১৩, ০৩:৫৪:০৫ দুপুর

গত বছর ২১শে টিভিতে ২১ এর চোখ এ কুলাঙ্গার লুতফুর রহমানকে দেখেছিলাম যে নিজেকে ইমাম মাহাদির প্রধান সেনাপতি দাবি করেছিল ... এই কুকুর এর বাচ্চা ২ ওয়াক্ত নামাজ পরে তাও আবার সেজদা ছাড়া.. ,, সে কালিমা পরিবর্তন করেছে ৷

নিজেকে হযরত ইমাম মাহদী (আ.), আবার ইমাম মাহদীকে (আ.) নবী দাবি করে তার প্রধান সেনাপতি হিসেবে পরিচয় দেয়া, ইসলামের অপব্যাখ্যা দিয়ে ধর্মপ্রাণ মোসলমানদের বিভ্রান্ত করা, দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরিবর্তে দুই ওয়াক্ত নামাজ, নতুন কালেমা ‘আব্বা আল্লাহ ইমাম মাহদী হুজ্জাতুল্লা’ প্রচার ইত্যাদি অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। বিভিন্ন ইসলামি সংগঠন তার বিরুদ্ধে নানা সময় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে।

রোজা পরিবর্তন করেছে , হজ্ব ও যাকাতের পরিবর্তন করতে চেয়েছে, মানুষ তাকে সেজদাহ করে , আও নারী নিয়ে কতকি .

আজ তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে ,

ইসলাম ধর্মের প্রচলিত নিয়মকানুন নিয়ে ভিন্নমত ছিল লুৎফরের। তার ছোট ছেলে আব্দুল্লা জানান, তিনি (লুৎফর) বলতেন কোরআন শরীফের কোথাও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা বলা নেই।

তিনি সকাল-সন্ধ্যা দুইবার রুকু-সেজদা ছাড়া ধ্যানের মাধ্যমে নামাজ পড়তেন এবং শেষে মোনাজাত করতেন। প্রতিবছর ৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৮ অক্টোবর ভিন্নভাবে তিনি রোজা রাখতেন। রোজার সময় সকাল ৮টার আগে হালকা কিছু খাবার খেতেন। দুপুরে ক্ষুধা লাগলে ১০০ গ্রাম মুড়ি কিংবা একটা বিস্কুট খেতেন। সন্ধ্যার পর হালকা খাবার খেতেন।

‘আব্বা আল্লাহ’ বলে তিনি জিকির করতেন। প্রানী হত্যা বিষয়ে লুৎফরের কটোর নিষেধাজ্ঞা ছিল। এমনকি মশাও মারতেন না তিনি। তবে গরুর মাংস খেতেন।

‘আব্বা আল্লাহ, ইমাম মাহদী হুজ্জাতুল্লাহ’ নামে একটি বইও লিখেছিলেন লুৎফর রহমান। এই বইটি তিনি ও তার ভক্তরা প্রচার করতেন।

কোথায় ঈমাম মেহেদি আর কোথায় ফারুক ভন্ড কুলাঙ্গার । এমন কুলাঙ্গার কে হত্যা করার দারা জাতি শীর্ক থেকে মূক্তি ফেল ৷ আল্লাহ্‌ তায়ালা কোরআনের কোথায় বলেছেন নামাজ দুই ওয়াক্ত। হায়রে অন্ধ মানুষ যার তার কথায় খপ্পরে পডে নিজের ঈমানটাকে ধবংশ করছে , ওহে দেশবাসী জেনে নাও, ঈমাম মেহেদি আসবে কিয়ামতের আগে। তিনি শাসন করবে সমস্ত দেশ। আরও অনেক কিছুই ঘটবে পৃথিবীতে যা হাদীসে স্পষ্ট ভাবে বর্ননা করা আছে ৷

আর জিবীত অবস্থায় আল্লাহকে রাসূল (সঃ) ও দেখতে পারেন্নি।আর এ ভন্ড নাকি আল্লাহকে দেখেন। তার মৃত্যুতে অবুজ মানুষ তার অন্যায় খপ্পর থেকে নিষ্কৃতি পাবে

কোন গোপন সংগঠন হয়তো ওদের খুন করতে পারে। যদি তাই হয় তবে রাষ্ট্র শুরুতেই এই ইমাম মাহ্‌দী দাবি করা লোকটার বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নিলে খুব সম্ভবত আজকের ঘটনা দেখতে হতোনা। যে কোন মুসলিম দেশে হলে তার বিচার মৃত্যু দন্ডই হত। কিন্তু এভাবে গুপ্ত হত্যা যদি ও কখনো কাম্য নয়।

দেখুন কে সে সেই ফারুক ভিডিও

https://www.facebook.com/photo.php?v=709001422457834

বিষয়: বিবিধ

২১৮৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File