ইসলামী নেতাদের ছেলে-মেয়েরা কোথায় শিক্ষা গ্রহন করেন ?

লিখেছেন লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ১৬ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:৪২:২৫ রাত

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ সব সময়ই দাবী করে তাদের মূল লক্ষ্য হলো ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েম করা। ইসলামী শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ...কিরূপ হওয়া উচিত সেই বিষয়ে তাদের অবস্থান সুস্পষ্ট। এ দেশে প্রচলিত শিক্ষা পদ্ধতি যেটি তাদের ভাষায় আধুনিক শিক্ষা, এই আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতির বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান।...

গোলাম আযম ‘শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা’ পুস্তিকার ৭ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন, ‘ইংরেজ প্রবর্তিত আধুনিক শিক্ষাই যদি আদর্শ শিক্ষা বলে প্রচারিত হয় তাহলে এ শিক্ষার ফল দেখে কোনো ইসলামপন্থী লোকই সন্তুষ্টচিত্তে এ ধরনের শিক্ষাকে সমর্থন করতে পারে না।’ ১২ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘পাশ্চাত্য মতাদর্শে বিশ্বাসীরা মানুষকে অন্যান্য পশুর ন্যায় গড়ে তুলবার উপযোগী শিক্ষাপদ্ধতির প্রচলন করেছেন। এ শিক্ষা দ্বারা মানুষ্যত্বের বিকাশ অসম্ভব।’ এই বইয়ের ২১ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, ‘আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গোটা পরিবেশ একেবারেই ইসলামবিরোধী।’

==্

ভালো কথা, কিন্তু জামাতের মূল নেতাদের সন্তানরা কোথায় পড়াশোনা করছে/ করেছে? নিশ্চয়ই মাদ্রাসা-মক্তবে?

অনুসন্ধান করে পাওয়া গেল এর উল্টো চিত্র।

কিন্তু কেন ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থার কথা বলে নিজেদের ছেলেমেয়েদের আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় পড়াচ্ছেন - এই ব্যাখ্যা গোলাম আযমের কাছে চাইতে গেলে তিনি এ ভাবে বলে-

"আমি আমার ছেলেদের মাদ্রাসায় দেইনি এজন্য যে আমি তাদের যোগ্য বানাতে চাই"

তাহলে, মাদ্রাসা শিক্ষার গুনাগুন কীর্তন করে অন্যকে মাদ্রাসায় পড়ার জন্য প্ররোচিত করে গোলাম আজম। কিন্তু নিজের ছেলে-মেয়েদের বেলায় মাদ্রাসায় পড়ায় না। তাহলে কি মাদ্রাসায় পড়লে যোগ্য ভাবে মানুষ গড়ে উঠে না? যদি না-ই উঠে, তবে হাজার হাজার মানুষকে গোলাম আজম সাহেব কেন বিভ্রান্ত করছে? কেন করছে এইসকল মিথ্যাচার?

****দেখুন,জামাতের নেতাদের ছেলে মেয়েরা কোথায় পড়েছে-

গোলাম আযম (৬ ছেলে)

সাবেক আমীর, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ

গোলাম আযম (৬ ছেলে)

সাবেক আমীর, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ

১. আব্দুল্লাহহিল মামুন আল আযমী : খিলগাঁও গভর্নমেন্ট স্কুল থেকে

এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি। ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার

থেকে অর্থনীতিতে এমএ।

২. আব্দুল্লাহ হিল আমিন আল আযমী : খিলগাঁও গর্ভমেন্ট স্কুল

থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থায় বাংলাদেশ

স্বাধীন হলে দেশত্যাগ এবং লন্ডনে নিটিং ফ্যাক্টরিতে কাজ শুরু করেন।

৩. আব্দুল্লাহ হিল মোমেন আল আযমী : সিদ্ধেশ্বরী স্কুল থেকে এসএসসি, হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ থেকে এইচএসসি। একই কলেজ থেকে বিকম পাস করেছেন।

৪. আব্দুল্লাহ হিল আমান আল আযমী : আমান আযমী ১৯৭৫ সালে সিলেট সরকারি অগ্রগামী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে এসএসসি, ঢাকা সেন্ট্রাল কলেজ থেকে তৃতীয় বিভাগে এইচএসসি পাস। এরপর ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন (সবার জন্য নির্ধারিত তারিখের একমাস পর তিনি মিলিটারি একাডেমীতে যোগদান করেন)। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণী পাওয়া একজন অতি সাধারণ ছাত্র জিয়ার সময় সেনাবাহিনীতে কিভাবে কমিশন পেলেন সে প্রশ্ন অনেকেরই। ২০০৯ সালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে কর্মরত অবস্থায় বরখাস্ত।

৫. আব্দুল্লাহ হিল নোমান আল আযমী : ঢাকা গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনায় অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন।

৬. আব্দুল্লাহ হিল সালমান আল আযমী : মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল থেকে এসএসসি, এইচএসসি ঢাকা কলেজ থেকে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে অর্নাসে ভর্তি হয়েছিলেন কিন্তু শেষ করতে পারেননি। এরপর আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স এবং মার্স্টাস করেন।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

আলী আহসান মুজাহিদ (৩ ছেলে ১ মেয়ে)

সেক্রেটারি জেনারেল, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ

১. আলী আহমেদ : আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও

কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে অর্নাস। এরপর অস্ট্রেলিয়ার সিডনি

ইউনিভার্সিটিতে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছেন।

২. আহমেদ আহকিক : মগবাজার আইএস স্কুল কলেজ

থেকে এসএসসি, এইচএসসি করেছেন ঢাকা কলেজ থেকে, ঢাকা

বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে অর্নাস করেছেন।

৩. আহমেদ মাবরুর : আইএস স্কুল থেকে এসএসসি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে অর্নাস, আল মানারাত ইউনিভার্সিটি থেকে ইংরেজিতে মাস্টার্স।

৪.তামরিনা : ভিকারুননিসা স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি, আল মানারাত ইউনিভার্সিটিতে ইংলিশে অনার্স।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

আব্দুল কাদের মোল্লা (৪ মেয়ে, ২ ছেলে)

সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ

১. আমাতুল্লাহ পারভীন : ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি ও এইসএসসি, ইডেন কলেজ থেকে অর্নাস ও মাস্টার্স করেছেন।

২. হাসান জামিল : বাদশাহ ফয়সাল স্কুল থেকে এসএসসি, তেজগাঁও

কলেজ থেকে এইচএসসি, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ।

৩. আমাতুল্লাহ সায়মিন : এসএসসি ও এইচএসসি ইস্পাহানী স্কুল ও কলেজ থেকে, অনার্স করেছেন হোম ইকোনমিক্স কলেজ থেকে, বর্তমানে একই কলেজে ফুড অ্যান্ড নিউট্রেশন বিষয়ে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত।

৪. হাসান মওদুদ: রাইফেলস পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি, মালয়েশিয়াতে অধ্যয়নরত।

৫. আফতুল্লাহ লারদীন : ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি। এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হননি।

৬. আমাতুল্লাহ নাজনীন : ইস্পাহানী গার্লস স্কুল ও কলেজে অধ্যয়নরত।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

মুহাম্মদ কামারুজ্জামান

(৫ ছেলে, ১ মেয়ে)

সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ

১. হাসান ইকবাল ওয়ামী : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে। ইসলামি ইউনিভার্সিটি থেকে মিডিয়া এন্ড ম্যাস কমিনিকেশনে অনার্স করেছেন, এখন মাস্টার্স এ অধ্যয়নরত। সামহোয়ারইনের ব্লগার।

২. হাসান ইকরাম : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল ও কলেজ থেকে, অনার্সে ভর্তির অপেক্ষায়।

৩. হাসান জামান : এসএসসি ও এইসএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে, অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ছেন মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটিতে।

৪. হাসান ইমাম : এসএসসি ও এইচএসসি ন্যাশনাল ব্যাংক স্কুল থেকে,

ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ অধ্যয়নরত।

৫. আহম্মদ হাসান জামান : ও লেভেল পরীক্ষা দেবেন একাডেমিয়া ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল থেকে।

৬. আতিয়া : মিরপুর লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে কেজি ক্লাসে পড়ছে।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

শাহজাহান চৌধুরী (২ মেয়ে)

সাবেক সংসদ সদস্য, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ

১. তানজিলা আক্তার চৌধুরী : চট্টগ্রাম পাথরঘাটা গার্লস হাইস্কুল থেকে এসএসসি, চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচএসসি এবং একই কলেজে অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ছেন।

২. শেরিফা আক্তার চৌধুরী : চট্টগ্রাম পাথরঘাটা গার্লস হাইস্কুল থেকে এসএসসি, চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচএসসি এবং একই কলেজে অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়ছেন।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

মীর কাসেম আলী (২ ছেলে, ৩ মেয়ে)

সদস্য, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ

স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন

১. মোহাম্মদ বিন কাসেম (সালমান) : আল মানারাত ইংরেজি মিডিয়াম থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল করেছেন। এরপর পাকিস্তান ডেন্টাল কলেজে পড়েছেন।

২. মীর আহমেদ বিন কাসেম (আরমান) : আল মানারাত থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল। এরপর লন্ডনে বার এট ল সম্পন্ন করেছেন।

৩. হাসিনা তাইয়্যেবা : অনার্স এবং মাস্টার্স করেছেন হোম ইকোনোমিক্স কলেজ থেকে।

৪. সুমাইয়া রাবেয়া: আল মানারাতে স্কুল ও কলেজ থেকে এ লেভেল এবং ও লেভেল সম্পন্ন করার পর আল মানারাত ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ পড়ছেন ।

৫. তাহেরা হাসনিন : আল মানারাতে এ লেভেলে পড়ছেন

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

কওমী মাদ্রাসার ডিগ্রীধারীদের স্বীকৃতি এনে দিয়েছে ইসলামী

ঐক্যজোট। কিন্তু ঐক্যজোট নেতাদের সন্তানরা কী পড়ছে কওমী

মাদ্রাসায়? এ রকম একজন... মাওলানা মুহিউদ্দিন খান

(৩ ছেলে, ২ মেয়ে)

সহসভাপতি, ইসলামী ঐক্যজোট এবং সম্পাদক, মাসিক মদীনা

১. রাবেয়া পারভিন : গেন্ডারিয়া মনিজা রহমান গার্লস হাইস্কুল থেকে

এসএসসি, নারায়ণগঞ্জ সরকারি মহিলা ডিগ্রি কলেজ থেকে

এইচএসসি।

২. মোস্তফা মঈন উদ্দিন খান : গেন্ডারিয়া হাইস্কুল থেকে

এসএসসি পরীক্ষা দিলেও পাস করেন নাই।

৩. মোর্তোজা বশিরউদ্দিন খান : কোরআনে হাফেজ হয়েছেন

চাঁদপুর শাহতলী মাদ্রাসা থেকে। এরপর করাচি নিউটাউন মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছিলেন।

৪. আহমদ বদরউদ্দিন খান : আলিয়া মাদ্রাসা থেকে দাখিল

পাশ করেছেন, মক্কা ইউনিভার্সিটিতে ইসলামী ইকোনমিতে অনার্স করেছেন।

৫. ইয়াসমিন : গেন্ডারিয়া মনিজা রহমান হাইস্কুল থেকে

এসএসসি পাস করেছেন ।

**** এ হাসান নিটোলের এই লেখা প্রচ্ছদ প্রতিবেদন বের হয়েছিল ২০০৮ সালে।

বিষয়: বিবিধ

১৯১৬ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

284623
১৬ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০১:৪৯

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : দিলেন তো জামাতের ১২ টা বাজিয়ে........
284630
১৬ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:২৭
মুক্তির মিছিল লিখেছেন : একাডেমিক ভাবে পাশ্চাত্য শিক্ষায় থেকেও কেউ চাইলে ইসলামী শিক্ষা নিতে পারে। যেমন নিচ্ছে ইসলামী দলসমূহের নেতা কর্মীরা।
আমার দেখামতে ইসলামী দলের প্রায় সব নেতারাই নিজেদের সন্তানদের একাডেমিক শিক্ষার সাথে নিজেরা ইসলামী জ্ঞান দানও করে থাকেন ও নিয়মিত চর্চাও করে থাকেন।
যদি দেশের পূরা শিক্ষা ব্যবস্থাটাই ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে হত, তাহলে দেশের সব সন্তানেরাই ইসলামিক আদর্শ নিয়ে বড় হতে পারত, যেমন হয়েছে মরহুম গোলাম আযমের সন্তানেরা।
284634
১৬ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:৪০
কাহাফ লিখেছেন :
শুধুই বিরোধীতা মুলক পোস্ট! আপনার লেখায় একমত হতে পারলাম না! শিক্ষার বিষয়ে আপনার দ্বীনি ইলম কমতি তা বুঝা যায়! সব ধরণের ইলম(শুধুই দুনিয়াবী সংশ্লিষ্ট হলেও) শিখার তাকিদ এসেছে কোরান-হাদীসে! সাধারণ জেনারেল লাইনেও বুৎপত্তি অর্জন করা ফরজে কেফায়া!যা জামাতের নেতৃবৃন্দের ছেলেরা-মেয়েরা আদায় করছে!
284642
১৬ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:৫৯
তহুরা লিখেছেন :
284670
১৬ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫৯
বিবেকবান লিখেছেন : Our education system not up-to-date..Jammat wants the reformation of madrassa education system.Today lot of Islamic scholar are educated from western country...Ur speech like a extreme opposition....
284680
১৬ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৩০
আয়নাশাহ লিখেছেন : আব্দুল্লাহ হিল আমান আল আযমী এর শিক্ষা নিয়ে যা লোখেছেন তা ভুল এবং মিথ্যা। তার শিক্ষা ক তা আমার জানা আছে। একটা যখন প্রমানিত মিথ্যা তখন বাকী গুলোর ব্যাপারেও সনদেহ চলে আসে।
আপনি দেখেছি ইসলাম নিয়ে বেশ লিখেন। তা সত্য মিথ্যা যাচাই না করেই যা আপনার পক্ষে পেলেন সব গারবেজ ছাপিয়ে দেবেন?
এই মিথ্যা পরচারণার জন্য আপনাকে কি জবাব দিহি করতে হবেনা?
১৬ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
227977
বাংলার সিংহ লিখেছেন : জাঝাকাললাহু খয়রান।
284713
১৬ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:২৩
কঠিন লিখেছেন : সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছেন জামায়াত নেতারা। আমাদের দেশের মাদরাসাগুলিতে পড়ালে কূপমন্ডুক ও আধাশিক্ষিত হয়ে যেত সন্তানগুলি। আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষার পাশাপাশি ইসলামী জ্ঞান অর্জন করাই বেশি যুক্তিসঙ্গত। এটাই পরীক্ষিত সত্য। মাদরাসায় পড়লেই ইসলাম অন্তরে প্রবেশ করেনা। ইসলাম অন্তরে প্রবেশ করাতে হলে আপনার সন্তানকে বাড়িতেই ইসলামি শিক্ষা দিন, আদব শেখান, চর্চা করুন, চর্চা করতে উৎসাহ দিন, বাড়িতে ইসলামি পরিবেশ বজায় রাখুন, ইসলামি বইপত্র পড়তে দিন, আলোচনা করুন। আর অবশ্যই সম্ভব হলে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য পাঠান। এভাবেই গড়ে তোলা সম্ভব যোগ্য ইসলামি প্রজন্ম। তবে বিদেশে গিয়ে যেন বিপথে না চলে যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখা অতীব দরকার। শিশুকাল থেকেই যদি ইসলামী মানসিকতা গড়ে দেয়া যায়, তাহলে বিদেশে গেলেও ঈমান হারাবে না, ইনশা আল্লাহ।
284752
১৬ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
এ কিউ এম ইব্রাহীম লিখেছেন : কে মাদ্রাসায় পড়লো বা কে স্কুলে পড়লো সেটা মূল বিষয় নয়। মূল বিষয় হলো জানা অনুযায়ী কে কতটুকু আমল করলো। দ্বীন ইসলামের স্বার্থে যুগোপযোগী জ্ঞান অর্জনই যুক্তিসঙ্গত। আর জ্ঞান অর্জনের জন্য কেবল মাদ্রাসায়ই যেতে হবে এটা কোন কথা নয়। পারিবারিকভাবেও দ্বীন শিক্ষা দেওয়া যায়। উদাহরন স্বরূপ বলা যায় যেমন ড. জাকির নায়েক। তিনি কখনো মাদ্রাসায় ভর্তি হননি কিন্তু বিশ্বব্যপী একজন ভালো দায়ী হিসেবে তাঁর সুখ্যাতী ব্যাপক।
284761
১৬ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : চৈত মপাসের ওয়াজ পেীষ মাসে হয়েি গেলোনা!!!
এই পুরান মিথ্যা প্রতিবেদনটি কেন রিপোষ্ট দিলেন সেটা বুঝলাম না!!!
ব্রিগেডিয়ার আমান আযামি সম্পর্কে যা লিখা হয়েছে সেটা সম্পুর্ন মিথ্যা। তিনি ১৯৮০ সালে ৫ম বিএমএ লংকোর্স এ কমিশন পান। যেটা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর সময়।
১০
284915
১৬ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : ইসলামী আন্দোলনের অনেক নেতার ছেলেকে দেখেছি সাধারণ শিক্ষিত হয়েও মাদ্রাসা পাশ অনেক আলেমের চেয়ে অধিক দ্বীনি জ্ঞান এবং আমল-আখলাখের অধিকারী। তা কিভাবে সম্ভব এবং আদৌ সম্ভব কি না, তা বুঝতে হলে এক্টু নিকটে আসতে হবে। দূরে দূরে থেকে তা বুঝার সুযোগ হবে না। ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File