জামাত সংকটে পড়লেই ধর্ম প্রাণ মানুষের অনুভূতি ব্যবহারে সিদ্ধহস্ত।
লিখেছেন লিখেছেন নীরু ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০৫:১৬:১০ সকাল
জামাত সংকটে পড়লেই
ধর্ম প্রাণ মানুষের অনুভূতি ব্যবহারে সিদ্ধহস্ত।
রাজনীতি বলুন বিচার বলুন তা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধের সাথে যুক্ত জামাতীদের সাথে মুক্তিযুদ্ধের আকাংখার।
দূর্ভাগ্য হলেও সত্য
উম্মাদনা এখন জামাত জড়িয়ে দিয়েছে-
মসজিদ মক্তব থেকে ছোট খাট আলেম ওয়ালাদের দলে।
জামাত ওদের বুঝাচ্ছে আক্রমন হচ্ছে ইসলামে
ভুলেও বলছেনা আক্রমনটা হচ্ছে জামাতের ওপর ৭১ এর কারনে।
সচেতন ভাবে ঈমান আকিদার প্রতি সম্মান রেখে বলুন-
রাজীব হত্যার পূর্বে ও পরে এখন পর্যন্ত একবারও কেউ কি গনজাগরণ মঞ্চ থেকে নাস্তিক্যবাদের পক্ষে যুক্তিতর্ক বা প্রচার করেছে!
নাকি জামাতের যুদ্ধাপরাধের বিচার চাচ্ছিল সবাই মিলে।
জামাত নিজেকে রক্ষা করতে ভর করেছে মিথ্যা প্রচারণার, বলছে-
রাজীব নাস্তিক মুরতাদ ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমরা যদি ধরেও নিই রাজীব মহানবী (সাঃ)কে অবমাননা সূচক মন্তব্য করেছে। রাজীব সন্দেহাতীত ভাবে খারাপ কাজ করেছে।
সবার কাছে জানতে চাই। এই খারাপ লোকটা কি অন্য যে কোন ভাল কাজে যুক্ত হতে পারেন না।
এই খারাপ লোকটি যুদ্ধাপরাধের বিচার চাওয়াটা কি অন্যায়?
খেয়াল করে দেখবেন,
রাজীবের মৃত্যুর পূর্বে কেউ কিন্তু রাজীব সম্পর্কে জানতেন না।
এখনও যারা জানছেন বেশীর ভাগ সরাসরি নয়, জানছেন লিফলেটের মাধ্যমে, সেখানে লিফলেট প্রকাশক তিলকে তাল বানচ্ছেন হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে।
ইসলামকে ভালবাসা থেকে প্রথম দেখা লোকটিত মামলা ঠুকে দিতে পারতেন। আমরা এ ধরনের মামলা অতীতেও হয়েছে এবং কঠিক শাস্তিও হয়েছে।
জামাত যুদ্ধাপরাধের চাপমুক্তির কৌশল হিসেবে রাজীবকে আবিস্কার করেছেন এবং সাথে সাথে গনজাগরণ মঞ্চর সবার গায়ে নাস্তিক লেবাস জড়িয়ে দিচ্ছেন।
এটা ৭১ এ করেছে ভারতের হিন্দুয়ানী যু্ক্তিতে আবার এখন নাস্তিক যুক্তিতে।
সত্যিই !! সেলুকাস!!
বিষয়: রাজনীতি
১৮৩৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন