প্রহসনের বিচারের জবাব জনগন একদিন দিবে
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজুর রহমান ২৬ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৯:৩০:৫৭ সকাল
১৯৭১ সালের অন্যায় অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে ৪২ বছর পরে।
মুক্তিযুদ্ধের পর এদেশীয় যারা পাক বাহিনিকে সহযোগীতা করেছিলেন তাদেরকে তখনকার রাষ্ট্রপতি সাধারন ক্ষমা করে দিয়েছিলেন।
বর্তমান যাদেরকে এই বিচারের আওতায় আনা হয়েছে তখন যুদ্ধাপরাধি তালিকায় তাদের কারোরই নাম ছিলনা, বর্তমান সরকার তাদের ভিতকে মজবুত করার জন্য আয়োজন করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল নামের এই কসায়খানার, যেখানে ন্যায় বিচরের সম্ভাবনা ০% ও নায়।
আমরা দেখেছি বর্তমান যারা অভিযুক্ত তারা সকলেই এক সময় বর্তমান সরকারের প্রভাবশালী সেতাদের সাথে এক কাতারে আন্দোলন করেছেন।
যাক সে কথা বিচার হচ্ছে হোক, তবে প্রকৃত অপরাধির বিচার হোক এটা আমরা সকলেই চায়-বিচারের নামে যে প্রহসন করা হচ্ছে একটা রাজনৈতিক দলকে শেষ করে দেওয়ার যে চক্রান্ত হচ্ছে সেটা বাংলাদেশের জনগন কখনই মেনে নেবে না।
আমরা দেখেছি এই পর্যন্ত যে কয়জন সাক্ষীকে ট্রাইবুনালে হাজির করা হয়েছে তাদের কারোর সাক্ষিই গ্রহনযোগ্য নয়। তাদেরকে যখন জেরা করা হয়েছে তখন তারা সু স্পষ্ট কোন জবাব দিতে পারেনি।
Click this link
আমরা দেখেছি অভিযুক্তদের পক্ষের সাক্ষীকে আদালত প্রাঙ্গন থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
যারা সক্ষ্য দিতে চেয়েছে তাদেরকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।
ট্রাইবুনালের প্রধান বিচারপতির স্কাইপি কেলেংকারীও বাংলাদেশের মানুষ দেখেছে।
Click this link
এই ট্রাইবুনালে এ পর্যন্ত যারা অভিযুক্ত হয়েছে তারা সকলেই সরকার বিরোধী আন্দোলেনের নেতা ।
অথচ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রীর মত রাজাকারেরা দেশের মন্ত্রীত্ব পরিচালনা করতেছেন।
সত্যকে কখনো মিথ্যা দিয়ে ঢেকে রাখা যায়না। সরকারের উচিত এই জাতী বিদ্ধংসী প্রহসনের বিচার বন্ধ করে দেশ গড়ার কাজে আত্বনিয়োগ করা।
যারা জীবন দিয়ে আমাদের দেশকে স্বাধীন করেছিলেন তারা কখন আমাদের দেশের ভিতরে আভ্যান্তরিন কোন্দল দেখতে চাননি যেটা শুরু করেছে বর্তমান সরকার।
বিষয়: রাজনীতি
১২৪৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন