শিবিরের এই মেয়ে পিকেটার সাময়িকভাবে বিবাহ করিতে চাই
লিখেছেন লিখেছেন গেরিলা ২০ মার্চ, ২০১৩, ০৪:২৩:৪০ বিকাল
আমার বন্ধু একটা গল্প বলল এভাবে,
আমি চেয়েছিলাম একজনকে শিক্ষিকা। আমার চাকরী হতে হতে তার বিবাহ হয়ে গিয়েছে। সবই আল্লাহর ইচ্ছা ভেবে বুকে পাথর চেপে বসেছি। বখতিয়ার ভাই বিবাহের পরে আমার খঁজ খবর নেয় না। তার ২টি বিবাহযগ্য শেলিকা থাকলেও আমাকেও বলে নি। আমিও তাদের পছন্দ করি না। তারা বেশ আধুনিক ও বড় লক। আমাকে দাম দেবে না।
বর্তমানে ইসলামের সৌনিকদের মুক্তি ও ইনকিলাবের দাবীতে আমার দেশের রাজপথে সংগ্রাম চলছে। ভরের প্রথম আল ফুটতে না ফুটতেই কত মানুষ দ্বীনের রাস্তায় পিকেটিং করছে। কয়েকটি মানুষকে ছবি দেখে অনেক মেয়েকেও পিকেটিং করতে দেখেছি।
তারা কেউ পর্দা মেনে পিকেটিং করছে। কেউ বুকের ওড়না কমরে পেচিয়ে পিকেটিং করছে। কার বুকের বক্ষ সৈন্দর্য দেখা যাচ্ছে। তবে ইসলামের কর্তব্য পালনের ন্যয় মহান কাজের জন্য বুকের ওড়না কন ফেক্ট না। ইসলামের বৃহত্তর সার্থে সমায়িকভাবে ইসলামের নির্দেশ অমান্য করা যেতে পারে।
অনেকে আমাকে কোস্শেন করেছে আমরা খালেদা জিয়ার অধীনে রাজনীতি করি কেন। তাদের বলে দিতে চাই আমরা কন নারী নেত্রীর আন্ডারে রাজনীতি করি না। তার উপরে আমাদের অনেক নেতা রয়েছে। তার সংগে সুসম্পর্ক হয়েছে তার মরহুম স্বামী জিয়াউর রহমানের জন্য। তিনি মুক্তিযদ্ধা হয়েও ইসলামকে ভুলে যান নি। বাংলাদেশের বুকে ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করে গিয়েছেন। খালেদা জিয়া নারী হলেও আমরা হিকমাহ র কারনে তার সংগে রাজনীতি করি। ইহা একটি সাময়িক সিদ্ধান্ত। আগেই বলেছি ইসলামের বৃহত্তর সার্থে সাময়িকভাবে ইসলামের নির্দেশ অমান্য করা যেতে পারে। একদিন জামায়াত-এ-ইসলামী যখন এককভাবে ক্ষমতা পাবে তখন খালেদা জিয়ার সংগে রাজনীতি করতে হবে না।
তেমনিভাবে আমি একটি পিকেটার মেয়েকে বিবাহ করতে চাই। সে যদি পর্দা মেনে পিকেটিং করে খুব ভাল। পর্দা না মেনে পিকেটিং করলে তাকে সাময়িকভাবে বিবাহ করিতে চাই। আপনার কাছে তাদের কন ছবি থাকলে পষ্টে গঠনমূলক ছবি দিয়ে মন্তব্য করুন।
বিষয়: বিবিধ
২৩৯৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন