প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী / বৃত্তি নিয়ে আমার কয়েকটি কথা:
লিখেছেন লিখেছেন নকীব কম্পিউটার ২১ এপ্রিল, ২০১৬, ০২:২৮:৩৯ দুপুর
ব্যাপক উতসাহ উদ্দীপনার সাথে ছাত্র ছাত্রীরা ৫ম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে থাকে। ইহা একটি সার্টিফিকেট পরীক্ষা যদিও ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি ব্যতীত সরকারী কোন চাকুরীতে এর চাহিদা নেই। আমরা যখন ৫ম শ্রেণীতে পরীক্ষা দিতাম, তখন বৃত্তির জন্য আলাদাভাবে পরীক্ষা দিতে হতো। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে সেই সিস্টেমে পরিবর্তন এসেছে। সকলেই সমাপনী দেয়, কিছুটা নম্বরের ভিত্তিতে বৃত্তি ফলাফলটা এসে থাকে।
মূল কথা এখানেই- মেধার ভিত্তিতে প্রতিটি ইউনিয়নে/ পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে ২টি ছেলে ২টি মেয়েকে বৃত্তি দেওয়া হয়। এটা ছাত্র ছাত্রীদের বিরাট একটা উতসাহ সৃষ্টি করে থাকে। যদিও এ সামান্য টাকা দিয়ে বিশাল কোন উপকার হয় না।
দেখা গেল- গ্রামে কোন শিক্ষার্থী 4.00 পেয়েও বৃত্তি পাচ্ছে। অথচ শহরে জিপিএ 5.00 পেয়েও কোন শিক্ষার্থী বৃত্তি পাচ্ছে না। এটা একটা বিরাট বৈষম্য।
বৃত্তিটা যদি মেধার ভিত্তিতে প্রদান করা হয়ে থাকে তাহলে এক্ষেত্রে শহরের / মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাথে বৈষম্য করা হচ্ছে। ইউনিয়ন / ওয়ার্ড ওয়ারী বিভাজন না রেখে সকল জিপিএ 5.00 প্রাপ্ত দেরকে বৃত্তির আওতায় আনা হোক।
বিষয়: বিবিধ
১৩৩৫ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
৯৮.৫% পাশ করিয়ে কি লাভ যদি তাদের জন্য পরবর্তীতে ভালমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিশ্চয়তা না দেওয়া যায় ?
প্রশ্ন পেয়ে যায় আগেই।
মন্তব্য করতে লগইন করুন