একটা নতুন সকালের অপেক্ষায় আছি!
লিখেছেন লিখেছেন রাইস উদ্দিন ০১ মার্চ, ২০১৩, ০২:৪৯:৪৩ রাত
যারা আল্লাহর পথে সংগ্রাম সাধনাকরে তাদের সব পথ বন্ধ হলেও তাদের রব তাদের জন্য নতুন পথের সন্ধান দিয়ে থাকেন।একটা নতুন সকালের অপেক্ষায় আছি।যে সকালে নতুন দগিন্তের সূচনা করবে বয়ে আনবে একটি নতুন স্বপ্নের বাংলাদেশ।আমি বিশ্বাসকরি যেখানে মুমিনদের চেষ্টা সাধনার পরিসমাপ্তি ঘটে সেখানেই আল্লাহ সাহায্য শুরু হয়।আমাদের ভাইয়েরা আত্মদান করছে অকাতরে।আল্লাহ হাজির ও নাজির।তিনি সব দেখছেন।
আমাদের তারই কাছে সাহায্যকামনা করতে হবে।আমাদের অনেক ভাই,অভিমান করে বলেন" জীবন্ত কোরানেরক গলে ওর ফাঁসির দড়ি পড়াতে চায় এক্ষেত্রে আল্লাহর ফায়সালা কেন আসেনা।আমি তাদেরকে বলি!রাসুলের(সদৌহিত্র ইমাম হুসাইন রা:কে যখন কারবালায় নির্মম ভাবে সপরিবারে সাহীদ করা হয়েছিল,আমাদের রব তখনও ছিলেন এখনো আছেন।তিনি নিশ্চয়ই কোন ভাল ফলাফল দান করবেন।আমার দূ:খ হয় ইসলামী দল গুলোর চিন্তার দৌড়ত্বদেখে।এরা ভাবছে জামায়াত নিষিদ্ধ হলে তাদের কোন যায় আসেনা।এরা বুঝতে পারছেনা যে শাহবাগী নাস্তিক মুরাতাদরা যুদ্ধাপরাধীর বিচার চায়না এদের ইসলামী আন্দোলনকে চীরতরে উত্খাত করাই এদের পরিকল্পনা।এগুলো তো নাটকের প্রথম দৃশ্যায়ন।এটি ভারতের পরিচালনায় এনাটক চলছে।আলেমরা যদি এরশাদের মত ঘোলাপানিতে মাছশিকার করতে চান তাহলে ভুলকরবেন।আলেমদেরকে বিভক্তিকরনও তাদের পরিকল্পনায় রয়েছে।যারা আজকে নিজেদের ইসলামরক্ষায় গুটিয়ে রাখবেন তাদের ধরাহবে পরবর্তি ধাপে।সর্বশেষ একটি ঘঠনমুলক গল্প দিয়ে শেষ করতে চাই।এক হিন্দুর আখ ক্ষেতে তিনজন চোর আখ চুরি করেছে।কিন্তু চোর হলেন তিনজন আর জমির মালিক হিন্দু ব্যচারা একা তাই চিন্তাকরলনে আমি একা তিনজনকে কিকরে ধুলাই দিব?চোরদের মধ্যে একজন হিন্দু একজন মুসলিম অপরজন খৃষ্টান।তাই তিনি চাতুরি ছলে প্রথম নিজ গুত্রের লোককেই প্রথম ধরলেন এইবলে"শালা ওরা নাহয় অন্যধর্মের চুরি করতেই পারে তুই স্বজাতী চুরিকরলি কোন আক্কেলে? এর ধরলেন খৃষাটনকে"আমার স্বজাতী হিসেবে আমার জমির আখ খেতেই পারে তুই খেয়েছিস কেন?শেষে ধরলো মুসলমানটিকে তোর ধর্ম নাকি সর্বত্তম।তুই চুরি করছিস কোন সাহসে?এই ভাবে বুদ্ধির বলে তিনজনকে একাই ধরাসায়ী করলো ।আমার উপমা আলেমদেরকে ছোটকরা নিশ্চয়ই উদ্দেশ্য নয়।আমি বলতে চা্চ্ছি তিনজন চোর যদি একতাবদ্ধ হয়ে বুদ্ধিকরে জমির মালিকে বাধতে পারতো তাহলে নিরাপদে পিঠবাচিয়েই চলে যেতে পারতো।এক্ষেত্রে বর্তমানপ্রেক্ষাপটে ইসলামীঐক্য্য জরুরী।সাঈদীর ফাসিতে আমরা বিচলিত নই।মিশরে হাসানুল বান্নাহ সায়দ কতুবের মত ইসলামী বেক্তিত্ব নেতৃবৃন্দকে মিশরের ইহুদীদের দূসরসরকার নির্মমভাবে সাহীদ করেছে।তেমনীভাবে আজ ভারতের দূসরসরকার আপনাদের কিকরে ছাড়তে পারে। অপেক্ষা করুন বিচ্ছিন্ন থাকার পরিনতিদখেতেপাবেন।জামায়াত যদি ইমানেরপরিক্ষিায়য় উত্তৃর্ন হতেপারে তাহলে বিজিয়ের কৃতিত্ত্ব তারা একাই নিবে আপনরা আত্মযন্ত্রনায় গলেদরিও দিতে পারবেন না কারন আত্মহত্যাইসলামে নিষিদ্ধ।
বিষয়: বিবিধ
১৩৮০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন