ফাঁসি চাই স্লোগান তুলছে জামায়াত!!
লিখেছেন লিখেছেন মোঃ আবদুর রহিম ০৬ নভেম্বর, ২০১৪, ১১:০৩:৩৪ রাত
জামায়াতের আজকের এই দুর্যোগ একদিন কেটে যাবে। এই নামে হোক অথবা পরিবর্তিত নামে ক্ষমতার ভার আল্লাহ হয়ত তাদের হাতে তুলে দিতে পারে! কারন আদর্শিক রাজনীতি একদিন সফল হবেই। আদর্শকে বাধা দিয়ে কিছু সময়ের জন্য আটকানো যায় তবে চুড়ান্ত ভাবে ধমিয়ে রাখা যায় না। হয়ত এটা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার! হয়ত সহ্নিকটে। সেটা সময়ে বলে দিবে।
ট্রাইবুনালের বিচার নিয়ে জামায়াত আজ আন্দোলন করছে। নেতৃবৃন্দকে নির্দোষ দাবী করছে। বিচারের অসঙ্গতি তুলে ধরে জনমতকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এবং দেশের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ বিশ্বাস করছে এই বিচার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আবার এদের বিশাল অংশ মনে করছে এটা ভয়ংকর জুডিশিয়াল কিলিং! জামায়াতকে রাজনৈতিক ভাবে ধমিয়ে দেওয়াই এর উদ্দেশ্য!
অন্য দিকে স্বাধীনতার স্বপক্ষের একমাত্র শক্তি বলে দাবীদার গুষ্টি এ বিচারকে ইতিহাসের দায় মুক্তি হিসেবে দেখছে। এদের বেশিরভাগ বিশ্বাস করে, অভিযুক্তরা প্রকৃত পক্ষেই অপরাধী। ট্রাইবুনালের অসংগতিকে তারা মনে করে জামায়াতের অপপ্রচার। বিচারীক প্রক্রিয়া নিয়ে বিদেশী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রশ্নকে মনে করে বিচার নস্যাতের ষড়যন্ত্র। স্কাইপি ক্যালেঙ্কারীকে মনে করে ঐ ষড়যন্ত্রের অংশ! মিডিয়ার প্রচারনায় গা বাসিয়ে চলতে তাদের পচন্দ। অন্তর্নিহিত খবর নিয়ে ভাবার সময় বা মন-মানষিকতা এদের নেই।
যে বিষয়টা নিয়ে শুরু করেছিলাম, জামায়াত হয়ত একদিন ক্ষমতায় বসবে (একক অথবা কোয়ালিশন)। বর্তমান ঘটনা তখন ইতিহাস হিসেবে আবার আলোচনায় আসবে। এ্ই বিচারের রায় গুলো আবারো রিভিউ হতে পারে। ফলাফল জামায়াতের পক্ষে গেলে, জামায়াত সমর্থক বৃন্ধ আজকের বিচার প্রক্রিয়ায় জড়িতদের পুনরায় বিচারের দাবী তুলতে পারে। আবারো ইতিহাসের দায়মুক্তি নামক স্লোগানকে জনপ্রিয় করে তুলতে পারে।
হয়ত তখন আবারো এই দেশের মানুষ দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে আজকের মত পরিস্থিতি তৈরী হবে। কেউ ফাঁসি চাই স্লোগানে রাজপথ প্রকম্পিত করবে, অপর পক্ষ করবে ফাঁসি ঠেকানোর আন্দোলন!
জামায়াতের আজকের এই দুর্যোগ একদিন কেটে যাবে। এই নামে হোক অথবা পরিবর্তিত নামে ক্ষমতার ভার আল্লাহ হয়ত তাদের হাতে তুলে দিতে পারে! কারন আদর্শিক রাজনীতি একদিন সফল হবেই। আদর্শকে বাধা দিয়ে কিছু সময়ের জন্য আটকানো যায় তবে চুড়ান্ত ভাবে ধমিয়ে রাখা যায় না। হয়ত এটা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার! হয়ত সহ্নিকটে। সেটা সময়ে বলে দিবে।
ট্রাইবুনালের বিচার নিয়ে জামায়াত আজ আন্দোলন করছে। নেতৃবৃন্দকে নির্দোষ দাবী করছে। বিচারের অসঙ্গতি তুলে ধরে জনমতকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এবং দেশের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ বিশ্বাস করছে এই বিচার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আবার এদের বিশাল অংশ মনে করছে এটা ভয়ংকর জুডিশিয়াল কিলিং! জামায়াতকে রাজনৈতিক ভাবে ধমিয়ে দেওয়াই এর উদ্দেশ্য!
অন্য দিকে স্বাধীনতার স্বপক্ষের একমাত্র শক্তি বলে দাবীদার গুষ্টি এ বিচারকে ইতিহাসের দায় মুক্তি হিসেবে দেখছে। এদের বেশিরভাগ বিশ্বাস করে, অভিযুক্তরা প্রকৃত পক্ষেই অপরাধী। ট্রাইবুনালের অসংগতিকে তারা মনে করে জামায়াতের অপপ্রচার। বিচারীক প্রক্রিয়া নিয়ে বিদেশী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রশ্নকে মনে করে বিচার নস্যাতের ষড়যন্ত্র। স্কাইপি ক্যালেঙ্কারীকে মনে করে ঐ ষড়যন্ত্রের অংশ! মিডিয়ার প্রচারনায় গা বাসিয়ে চলতে তাদের পচন্দ। অন্তর্নিহিত খবর নিয়ে ভাবার সময় বা মন-মানষিকতা এদের নেই।
যে বিষয়টা নিয়ে শুরু করেছিলাম, জামায়াত হয়ত একদিন ক্ষমতায় বসবে (একক অথবা কোয়ালিশন)। বর্তমান ঘটনা তখন ইতিহাস হিসেবে আবার আলোচনায় আসবে। এ্ই বিচারের রায় গুলো আবারো রিভিউ হতে পারে। ফলাফল জামায়াতের পক্ষে গেলে, জামায়াত সমর্থক বৃন্ধ আজকের বিচার প্রক্রিয়ায় জড়িতদের পুনরায় বিচারের দাবী তুলতে পারে। আবারো ইতিহাসের দায়মুক্তি নামক স্লোগানকে জনপ্রিয় করে তুলতে পারে।
হয়ত তখন আবারো এই দেশের মানুষ দুই পক্ষে বিভক্ত হয়ে আজকের মত পরিস্থিতি তৈরী হবে। কেউ ফাঁসি চাই স্লোগানে রাজপথ প্রকম্পিত করবে, অপর পক্ষ করবে ফাঁসি ঠেকানোর আন্দোলন!
বিষয়: বিবিধ
১৮৩২ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
সেদিন জামাতও থাকবে না
নিজেকেই শান্তনার বানী শোনানো হল যেন!
তারপরও যেন এমনই ঘটে ভবিষ্যতে এই আশায় রইলাম!!!
সুরন্জিত বলেছিলো-বাঘে ধরলেও ছাড়ে,শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না।
মন্তব্য করতে লগইন করুন