ব্রেকিং: নিজামী ও মীর কাশেম আলীর বিরুদ্বের ২ জন সাক্ষীকে নিয়োগ দিতে মরিয়া NASA
লিখেছেন লিখেছেন মোঃ আবদুর রহিম ০৫ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:৪৯:২৫ দুপুর
স্পেশাল বিরানীবেদক : এমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা , NASA যার সম্পূর্ণ নাম National Aeronautics and Space Agency .. বিরানী ডট নেটের এক স্পেশাল বিরানীবেদনে জানা যায় , ১৯৭১ এ মানবতা বিরোধী অপরাধে দন্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা রাজাকার নিজামী ও মীর কাশেম আলীর বিরুদ্বে সাক্ষী দেওয়া ২ জনকে নিয়োগ দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA .. ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর নাসা বিভিন্ন টেলিস্কোপ ও টেকনোলজি দিয়ে বিভিন ধরনের মহাকাশে বিভিন্ন গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছে। এর জন্য দরকার হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের দক্ষ জনশক্তির। জ্যোতির্বিজ্ঞানের উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করেছে উন্নত মানের টেলিস্কোপ। যার জন্য খরচ হচ্ছে লক্ষ কোটি ডলার।
কিন্তু গত সপ্তাহে রাজাকার নিজামী ও মীর কাশেম আলীর রায় দেওয়ার পর নড়ে চড়ে বসেছে NASA . আন্তর্জার্তিক গণমাধ্যমে নিজামী ও মীর কাশেম আলীর বিরুদ্বে আন্তর্জার্তিক কমেডি ওরফে স্কাইপে ট্রাইবুনালে , সিনহা বাবু কইছে ২ টা রায় দিয়ে দেন , তাহলে আপনাকে আপিল বিভাগে নিয়ে আসমু , সরকার গেছে পাগল হইয়া , তারা একটা রায় চায় খ্যাত ট্রাইবুনালে সাক্ষী দেওয়া ২ জন সাক্ষীর , সাক্ষ্য দেওয়ার স্টাইল দেখে NASA এই ২ জন সাক্ষীকে তাদের প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দিতে চায়।
খবরের পিছনে আসল রহস্য জানতে আমেরিকায় অবস্থিত বিরানী ডট নেটের স্পেশাল করস্পন্দেন্ট মিস্টার বারাক বিরানি জানান , নিজামীর বিরুদ্বে একজন সাক্ষী আমাবশ্যার রাতে নিজামীকে দেখেছেন খুন করতে। সেই সাক্ষ্যের ভিত্তিতে নিজামীকে ফাসি দেওয়া হয়। যদি একজন ব্যক্তি অমাবস্যার রাতে খুন করতে দেখে, তাহলে এই ব্যক্তিকে NASA তে নিয়োগ দিলে নিশ্চিত আমাদের মহাকাশ গবেষণায় হাবল টেলিস্কোপ লাগবে না। কারণ আমাদের কাছে এই বলে প্রতিয়মান হচ্ছে যে , উনার চোখ নিশ্চিত হাবল টেলিস্কোপ থেকে ও শক্তিশালী। হাবল টেলিস্কোপ দিয়ে আমাদের কোটি কোটি ডলার খরচ হচ্ছে। উনাকে নিয়োগ দিলে সেই খরচ বাচবে।
অন্যদিকে মীর কাশেম আলীর বিরুদ্বের সাক্ষীকে কেন NASA তে নিয়োগ দিতে চায় ? জানতে চাইলে NASA র রিক্রুটম্যান্ট বিভাগের ,স্যার জন এফ মানিক মিয়া জানান , আমরা খবরে শুনেছি এই সাক্ষী নাকি ১৯৭৭ সালে জন্ম নিয়ে ১৯৭১ সালের ঘটনা বর্ণনা করতে পারে। এবং সেই সাক্ষীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে ফাসি ও হতে পারে। তাহলে আমাদের বিশ্বাস হচ্ছে উনি উনার জন্মের এক হাজার বছর পূর্বে কি হয়েছে সেটি ও বলে দিতে পারবে। যেমন কৃষ্ণ গহ্বরে কি হয়েছে ? মানুষ কি বাদর থেকে এসেছে ? অথবা বিভিন্ন ফসিল পাওয়া গেলে সেটি দেখে এই সাক্ষী অতি সহজেই সনাক্ত করতে পারবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
এতে আমাদের কোটি কোটি টাকা বেচে যাবে।
সর্বশেষ , নাসার এই আগ্রহের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে অবৈধ আওয়ামী কমেডি সরকারের পুন্দানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মৃনাল। তিনি বলেন , এদেরকে যদি নাসায় নিয়োগ দিতে পারি তাহলে আমার ছেলের মাসে ২ কোটি টাকার সাথে সাথে এখান থেকে ও ২৫% কমিশন পেলে, আমেরিকায় আরো ভালোভাবে মাতলামি করতে পারবে।
নাসার এই নিয়োগ প্রক্রিয়া জানার পর সিপি গ্যাংয়ের রাসেল আহমেদ এক প্রতিক্রিয়ায় জানান, জয় ভাইয়া এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ২৫% কমিশন পেলে আমরা ও ইয়াবা খাওয়ার টাকা পাবো। শাহবাগে গিয়ে জন্মযুদ্ব ও করতে পারবো। আমরা এখন থেকে ভুয়া সাক্ষী দিবো। আর ট্রাইবুনালের ভুয়া বিচারকদের মাধ্যমে এই ভুয়া সাক্ষীদের অসাধারণ নৈপুন্যে আমরা বেশি করে ইয়াবা খেতে পারবো। এই ঘটনা শুনার পর অমি পিয়াল ট্রাইবুনালে সাক্ষী দেওয়ার জন্য কিল ঘুষি খাওয়া বিচারপতি মানিকের পা ধরে পড়ে আছেন বলে জানা গেছে।
কপি সুত্র: Click
এই ধরনের লেখা কি আদালত অবমাননার আওতায় পড়ে? যদি পড়ে তাহলে সরকার সরকার একটু নজর দিতে পারে!
বিষয়: বিবিধ
১৬৪৭ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বিচারক চিনখা আর বিচারক মাফিকের অনুভূতি কী এ ব্যাপারে তা জালাইলেন না!!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন