চূর্ণ বিচূর্ণ রহস্যময় ভুবন-২

লিখেছেন লিখেছেন নতুন মস ১১ অক্টোবর, ২০১৩, ০২:৫৯:৫০ দুপুর

আরিবকে ভাবিয়ে তুলছে আজ নতুন কিছু করার অদম্য সম্ভবনা।

ওর মনে হচ্ছে ও জানে না আসলে ও কে তবুও অনেক স্বপ্ন ও এখন দেখতে শিখেছে?ওর নেশা এখন তা সফল করার পিছনে ছুটা।

কেন যেন

অনেক গ্যাঞ্জাম দেখা দেয়েছে ওর নিউরন থেকে নিউরনে।আজ ও আবিস্কার করেছে নতুন একটা নক্ষত্র।এই রহস্যপুরীর সবাই আজ ওর সাফল্যে খুব খুশি।

তাই ওর মস্তিষ্কের আরেকটি পাঠকে ওরা ওর নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে দিয়েছে।তাই ত স্বপ্নরা বাসা বেঁধেছে ওর মনে।ওর প্রাণে একটু একটু আনন্দ অনুভূতি দোল খায়।

এখন সে অনেক কিছুই বুঝতে পারে বুঝতে পারে ও পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট প্রাণী।তবে এখনও সে বুঝতে পারে না কেন সে এই রহস্যপুরীতে।

তবে ও আজ খুব অবাক কারণ যে নক্ষত্রের দেশকে সে তার নেটওয়ার্কে ধরতে পেরেছে সেখানে কিছু প্রাণী আছে।তাদের জীবনধারা সে স্পষ্ট দেখতে পারছে।

সেখানের সকল প্রাণীই মুসলমান।সবাই উন্নত নৈতিক চরিত্র সম্পূর্ণ।আর অপূর্ব রূপ আর সৌন্দর্যে ঢাকা সেখানকার পরিবেশ।জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ও প্রশান্তি দেখতে পাচ্ছে।আজ ওর মন বেশ প্রফুল্ল।ভাবে একটা কবি কবি ভাব

"দেখ

আমাদের পৃথিবীতে

একদিন প্রশান্তি

নেমে আসবে

অপরূপ ঝর্ণার মতন

বৃষ্টির ফোঁটা হয়ে

সেই ফোঁকা

একে দিবে

একে দিবে

মুসলমান

মানুষদের পবিত্র অন্তর।"

যাক ওর এখন অনেক কাজ।হাতে সময় অনেক কম।দীর্ঘপথ পাড়ি দিতে হবে।ও ভাবতে যানে।যানে দেখতে স্বপ্ন।ও বিভিন্ন জগতে ঘুরতে যানে।এখন ওর হাতে অনেক অনেক কাজ।নিজেকে সে কখনই ক্ষুদ্র ভাবতে শিখেনি।শিখেছে ছোট্ট এক টুকর কাঠ করে অতল আর উত্তল সমুদ্রের ঢেউয়ের বাধাকে পেরিয়ে আটকে রাখতে নিজেকে।

সত্যিকার অর্থে বাচার মত পবিত্র স্বপ্ন আঁকতেই সে ভালবাসে।

কিন্তু করবে কি সে এখানে?

(চলবে)

বিষয়: বিবিধ

১৩৬১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File