"চূর্ণ বিচূর্ণ রহস্যময়ী ভুবন"
লিখেছেন লিখেছেন নতুন মস ১১ অক্টোবর, ২০১৩, ১২:৫৩:২০ দুপুর
আজ ও পৃথিবীর অদ্ভুত সব রহস্যে ঢাকা জগত নিয়ে ভাববে।তাই কলম ছুঁড়ে ফেলে.. পেন্সিল নিয়েছে।
যখন খুশি মুছে ফেলে, নতুন করে লিখবে কি ভাবছে।
অথবা শত রং ব্যবহার করে তা দিয়ে মনের ক্যানভাসে ছবি আঁকবে।যদিও সাদা কাগজ সাদায় থাকবে।
এখন ও সাত আসমানের উপরে উঠছে।পর্দা সরানো আকাশের
নানান রং ।এটা ঠিক আকাশ কিনা বরং বায়ু মন্ডল বলা যেতে পারে।ক্ষণে ক্ষণে পাল্টায় রং
ও শুধু চেয়ে দেখে।সকলে ও যা দেখে দুপুর বেলা অন্য রূপ আকাশ দেখে অবাক হয়।
বিকেল বেলার রূপের কোন শেষ নেই যেন বেলাহীন বিকেল,পড়ন্ত বিকেল,সাজ বিকেল,মেঘলা বিকেল,মায়া ঢাকা বিকেল কত যে নাম আর রূপের সাজ।যেমনি প্রকৃতি তেমনি সাজ।কিন্তু কোন নির্দিষ্ট সময়ের ছকে সে ফেলতে পারছে না।
বিঞ্জানের কল্পিত কাহিনী ছোট্টবেলা থেকেই তার চোখের বিষ।মানুষ নাকি ভিন্ন গ্রহে যায়।তার মগজ নাকি রোবটের মধ্যে ডুকিয়ে দেয়া যায়।সেই রোবট কে পাঠানো হয় ভিন্ন কোন নক্ষত্রের সন্ধানে।যত আজগুবি কল্প কাহিনী।মানুষ পারেও বটে।
যাইহোক কয়েক দিন নাকি কয়েক মাস নাকি কয়েকশ বছর ধরে ও আকাশ দেখছে ত দেখছে।অদ্ভুত ব্যাপার ওর মোটেও খারাপ লাগছে না।কোন ক্ষুধা অনুভূতি নেই,
নেই কষ্ট,
নাহ..তেমন ব্যাথার অনুভূতি নেই, কিন্তু খুব ভাল লাগছে আবিরের।কি গভীর মনোযোগ দিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করছে ও।শুধুই কি আকাশ?
হঠাত্ একটা ভয়েজ ভেসে এল।
"মিঃ আবির সাহেব আজকে তথ্য আপডেটে এত বিচ্ছিন্ন কম্পন দেখছি যে,
আপনার কি ঞ্জান ফেরেছে!কিছু অনুভব করছেন কোথায় আপনি।
আবিরের হঠাত্ নিরবতার রোগ ধরেছে।এটাও স্বয়ংক্রিয় সুতরাং আবির শুনছে।কিন্তু কিছুই সে বলতে পারছে না।
"আশ্চার্য! ডিজিটাল গোলযোগ এটা কি আদৌ সম্ভব।"আবার কন্ঠ থেকে মধুর বানী ভেসে আসে।যতই ভয়ানক কর্কশ তবুও মধুর কারণ দীর্ঘ শূন্যতার পর কার উপস্থিতি সত্যি চমত্কার অনুভূতি জাগ্রত করছে আবিরকে।ও অনুভব করতে পারছে।নিরব
মস্তিষ্কে ছক আঁকছে কেউ তবুও
কিভাবে যেন বেঁচে আছে?
আচ্ছা কেমন করে এল এই রহস্যপুরী নগরীতে
আর এই নগরীর রহস্যই বা কি?
(চলবে)
[বি দ্রঃছোট বেলা থেকে কিছু গল্পের বই পড়ে ফেলেছিলাম সময়কে আটকে রাখতে
কখন তিন গোয়েন্দা
কখন সাইমুম
কখন শরত্ আর হুমায়নের রাজ্যে ডুকে পড়ি।যাইহোক,
ভাবছি সবার চরিত্রকে রূপক বানিয়ে সাইন্স ফিকশন লিখি|যদিও পারব কিন এখন জানি না তবুও আল্লাহ ভরসা। শুরু করে দিলাম।]
বিষয়: বিবিধ
১৫৮১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন