এরশাদের বাণী চিরন্তনী

লিখেছেন লিখেছেন কথার কথা ২৩ এপ্রিল, ২০১৩, ০৬:৫০:২৬ সন্ধ্যা

গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেলে যুব সংহতির ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় এরশাদ মৌলিক কিছু কথা বলেন।এ সাবেক রাষ্ট্রপতি নাকি সকালে এক কথা বিকালে আরেক কথা বলেন।দেখা যাক তার নিম্নলিখিত বানী চিরন্তনী কতদিন থাকে।সরকার,নিজের সম্মান,জাতীয় সংসদ নির্বাচন,রাষ্ট্রপতি নির্বাচন,পদ্মা সেতুর দুর্নীতি,জামায়াত হেফাজত কানেকশন এবং ইসলাম বিরোধীদের শাস্তি প্রদানের বিষয়গুলো প্রাধান্য পেয়েছে।যারা এরশাদ সমর্থক বা এরশাদ বিরোধী তাদের কাজে লাগতে পারে।আমি পক্ষে বিপক্ষের কোন লোক নই।তথ্য সংগ্রহকারী মাত্র।

এরশাদের বাণী চিরন্তনী

১/ মামলার ভয় দেখিয়ে সরকার তাঁকে পকেটে রাখতে চায়।

২/ আমি আর কারও পকেটে থাকব না।

৩/ যত দিন বাঁচব, সম্মান নিয়েই বাঁচব

৪/ দালাল হয়ে বাঁচতে চাই না।’

৫/ জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়েছিল ১৯৮১ সালের ৩১ মে। আর মামলা হয় ১৯৯৫ সালে। ১৯ বছরেও মামলাটির নিষ্পত্তি হচ্ছে না। কারণ, অতীত সরকারের মতো এই সরকার মনে করে, মামলা নিষ্পত্তি হয়ে গেলে এরশাদকে পকেটে রাখা যাবে না।’

৬/ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে সরকারের প্রতি আহ্বান

৭/ দেশে নির্বাচনের কোনো পরিবেশ নেই। পরিবেশ সৃষ্টি না হলে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে যাবে না।

৮/ আবদুল হামিদ একজন সজ্জন, ভালো মানুষ। স্পিকার হিসেবে নিরপেক্ষ থাকার চেষ্টা করেছেন। তাই রাষ্ট্রপতি হিসেবে তাঁর নাম আমিই প্রথম প্রস্তাব করেছিলাম।

৯/ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ব্যাপারে আওয়ামী লীগ আমার সঙ্গে কোনো আলোচনা করেনি।’

১০/ পদ্মা সেতু দুর্নীতিতে কে কত ভাগ পেয়েছে, জানা গেছে। সেই টু পার্সেন্ট কার পকেটে যাচ্ছিল, সেটি জাতি জানতে চায়।’

১১/ জামায়াতে ইসলামীর কাছ থেকে হেফাজতে ইসলাম টাকা নিয়েছে বলে যারা প্রচার করছে, তারা ইসলামের শত্রু। আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এটা ডাহা মিথ্যা।’

১২/ বঙ্গবন্ধু বা প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কথা বললে শাস্তি হয়। প্রিয় নবী (স.)-এর অবমাননা করলে শাস্তি হবে না, তা হতে পারে না। ইসলামবিরোধীদের শাস্তি দিতে হবে। (সূত্র প্রথম আলো)

বিষয়: বিবিধ

২৩৯৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File