ইহুদি খ্রিষ্টানদের ফুটবল খেলা আর খেলোয়ারদের আমরা ভালবাসি। আর ওরা------------!!!!

লিখেছেন লিখেছেন নেহায়েৎ ১০ জুলাই, ২০১৪, ০২:১৫:৫৮ দুপুর

আমরা ভালবাসি নেইমার, মেসি! ওদের ফুটবল খেলা! ওরাও আমাদের এভাবেই প্রতিদান দেয়!!!

১.



২.



৩.



৪.



৫.



৬.



৭.



৮.



৯.



১০.



১১.



১২.



১৩.



১৪.



১৫.



১৬.



১৭.



১৮.



১৯.



২০.



২১.



(ওদের জার্সি পরে ওদের আপনারা সমর্থন দিতে থাকুন, ওদের ভালবাসুন)

বিষয়: বিবিধ

১৫৩৬ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

243406
১০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৩১
হতভাগা লিখেছেন : ইয়া আল্লাহ ! তুমি মুসলমানদের রক্ষা কর।
243416
১০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৪১
গ্যাঞ্জাম খান লিখেছেন : মুসলমানরা ইয়াহুদী নাসারাগো খেলা ধুলা ভালবাসে, তাদের তৈরী বিভিন্ন আরাম আয়েশের পণ্য সামগ্রী ভোগ করে বিলাসিতা করতে ভালবাসে। আর ইয়াহুদী-নাসারা পোত্তলিক গোষ্টী ভালবাসে মুসলমানগো রক্ত।
243425
১০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৫৯
ইমরান ভাই লিখেছেন : Worried Worried Worried আল্লাহু আকবার আল্লাহ আমাদের মুসলিমদেরকে সাহায্য করো।
243511
১০ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৩
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আল্লাহ মজলুমকে সাজ্জ কর। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন
243631
১১ জুলাই ২০১৪ রাত ০২:২৯
নিশা৩ লিখেছেন : ইয়া আল্লাহ আমাদের মাফ করুন, আমদের কে সাহায্য করুন। দুশমনেরা বেছে বেছে বাচ্চাদেরকে টার্গেট নিয়েছে। এই নিষ্পাপ রক্ত বৃথা যাবে না।
243691
১১ জুলাই ২০১৪ রাত ০৪:৪১
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : ইয়া আল্লাহ তোমার পক্ষ থেকে কখন সাহায্য আসবে।
270990
০৩ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:১১
তিমির মুস্তাফা লিখেছেন : আত্মরক্ষার অধিকার মানুষের জন্মগত!
রাসূল যখন ইন্তেকাল করেন –তখন তাঁর ঘরে রক্ষিত ছিল কয়েক খানা করে তরবারি- এর সাথে ঢাল / বর্ম । একটা দুটো নয়, তার চেয়ে অনেক বেশী। অথচ তিনি খুব বিচলিত ছিলেন এই জন্য যে কয়েক টুকরা স্বর্ণ তখন পর্যন্ত ঘরে ছিল- বিলিয়ে দেয়া হয়নি! রাসূলের জিন্দেগী আমাদের জন্য শিক্ষা! এ ঘটনা থেকে কি শিক্ষা নেয়া যায়?
আর এখনকার মুসলমানদের ঘরে একটা ইঁদুর মারার জন্য লোহার কাঠি ও পাওয়া যাবে না। অথচ হয়তো তার সোনাদানা জমি জমার পরিমাণ তিনদিন ধরে হিসেব করতে হবে! হতাশা ব্যঞ্জক নয়?
মুসলমানদের আত্মরক্ষার জন্য হাতিয়ার বানাতে বাধা দিয়েছিল কে? এখনও পর্যন্ত একটা রাইফেল পিস্তলের মত অস্ত্রও মুসলিম দেশ গুলো কেনে ওদের কাছে থেকেই, ওদের উপর নির্ভরশীল । ফলতঃ ওরা আরও বড়লোক হয় এবং আরও ভয়াবহ অস্ত্র তৈরী করে – এবং সেটা শেষ পর্যন্ত মুসলমানের মাথাতেই ফেলা হবে। “বোকামী রোগের কোন চিকিৎসা নেই!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File