গল্পঃ সন্ধিক্ষণ!
লিখেছেন লিখেছেন ইক্লিপ্স ২৮ মার্চ, ২০১৪, ০৮:৩৯:৪৯ রাত
সবাই দৌড়ে দৌড়ে জাহাজে উঠছে। আশেপাশে তাকানোর সময় নেই কারো। আমিও তাদের পিছু পিছু যাচ্ছি! কেন যাচ্ছি, কোথায় যাচ্ছি জানি না! শুধু জানি প্রাণপণে ছুটছি! অবশেষে এক বিশাল বড় জাহাজের ডেকে এসে পৌছালাম! এত বড় জাহাজ আমি আমার জীবনে কোন দিন দেখিনি। জাহাজে উঠে একটা অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করলাম! জাহাজের পাটাতন শুধুমাত্র পাতলা কাঠ দিয়ে তৈরী। তার এক প্রান্তে দাঁড়ালে অপর প্রান্ত ডুবে যায়! ছরছর করে পানি ঢুকছে! কিন্তু সেদিকে খেয়াল নেই কারো! সবাই জাহাজের সিঁড়ি বেয়ে ওপর তলায় উঠায় ব্যস্ত! কিন্তু এভাবে পানি ঢুকতে থাকলে জাহাজটা কিছু সময়ের মধ্যেই ডুবে যাবে! আমি জাহাজের অন্য প্রান্তে গিয়ে যে নেমে যাবো সে সুযোগও নেই! ওদিকে গেলে হয়ত আমার ভরেই জাহাজটি ডুবে যাবে! কি মহা মুসিবতে পড়া গেলো! আমি কয়েকজন যাত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করলাম। কিন্তু আমার দিকে খেয়াল নেই কারো! আমার কথা শোনার জন্য কেউ এক মুহূর্ত দাঁড়াল না। জাস্ট হাত নেড়ে চলে গেলো। আমি হতাশ হয়ে বসে পড়লাম! পরক্ষণেই একটা ব্যাপার খেয়াল হল! এখানে যারা আছেন সবাই ওজনহীন! তারা জাহাজের রেলিং এর কাছে গেলেও জাহাজ হেলে পড়ছে না! শুধু মাত্র আমি গেলেই হেলে পড়ছে! তারমানে শুধুমাত্র আমার ওজন আছে! আমার মধ্যে কিছুটা ভয়ও কাজ করতে লাগল। এ কোথায় আছি আমি? এই কি আমার চিরচেনা সেই পৃথিবী? রেহানা আর নিতুকেও তো কোথায় দেখা যাচ্ছে না!
আমিও অন্যদের মত সিঁড়ি বেয়ে উপরের দিকে চললাম! দেখি এই ভুতুড়ে জাহাজ থেকে নামার কোন উপায় বের করা যায় কিনা? জাহাজের ক্যাপ্টেনের সাথে কথা বলতে পারলে ভালো হত! সে নিশ্চয়ই জানে এই জাহাজ কোথায় যাচ্ছে? আমি দোতালায় চলে আসলাম। এসে দেখলাম একজন বৃদ্ধ পত্রিকা পড়ছেন। আমি তাকে দেখে জিজ্ঞাসা করলাম,''চাচাজি এই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে দেখেছেন?''
চাচা আমার দিকে তাকিয়ে ধমকে উঠলেন,''আমাকে চাচা না, দাদা বল গাধা!''
আমি কিছুটা থতমত খেয়ে গেলাম। তারপর ভালো করে তাকিয়ে দেখলাম ইনি আমার দাদা! আগে চোখে চশমা পড়তেন। কিন্তু এখন চশমা নেই। আগে দেখতে কুচকুচে কালো ছিলেন। কিন্তু এখন একদম ফর্সা! আমি দাদাকে দেখে আনন্দে তার কাছে ছুটে গেলাম। অন্তত এই অপরিচিত পরিবেশে একজন পরিচিত পাওয়া গেল। দাদা আমার মাথায় হাত রেখে জিজ্ঞাসা করলেন,'' কেমন আছিসরে রাশেদ? অনেক দিন পর তোকে দেখলাম!''
আমি আপ্লুত হয়ে বললাম ,''দেখো না দাদা কি একটা জাহাজে এসে উঠে পড়েছি! দেখে মনে হচ্ছে এই মুহূর্তেই ডুবে যাবে! কিন্তু কারো কোন মাথা ব্যাথা নেই! সবাই কেমন নিশ্চিন্তে আছে!''
-'' ডুববে না দাদা ভাই! ডুববে না! আর কিছুক্ষণ থাকো তুমিও নিশ্চিন্ত হয়ে যাবে!''দাদা আত্মবিশ্বাসের সাথে বললেন।
কিন্তু আমি কিছুতেই নিশ্চিন্ত হতে পারলাম না। আর রেহানা, নিতুকেও দেখিনি অনেক ক্ষণ হল। ওদের দেখার জন্যও মনটা ছটফট করছে। যত তাড়াতাড়ি এই জাহাজ থেকে নামতে পারব তত তাড়াতাড়ি ওদের কাছে পৌছাতে পারব। আমি আবার ক্যাপ্টেনকে খুঁজতে সিঁড়ি বেয়ে উঠতে থাকি। হঠাৎ আমার মনে হল আমার দাদা তো প্রায় অন্ধ ছিলেন! মরার আগে চশমা দিয়ে আবছা আবছা দেখতে পেতেন! তবে তিনি পত্রিকা কি করে পড়ছেন! আমি নিজেই মনে মনে এর একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করালাম। দাদার চোখে বোধয় nuclear cataract হয়েছে। এটা হলে চোখে myopia ডেভেলপ করে। তখন যে সব বুড়োরা আগে চশমা ছাড়া একদমই দেখতে পেতেন না, তারাও স্পস্টভাবে বই পড়তে শুরু করেন। একে অনেকে অলৌকিক ঘটনা মনে করে। কিন্তু ব্যাপারটা তা নয়। এটি হল second sight of aged. আমি দাদাকে তার চোখের সমস্যাটার কথা বলতে আবার নিচে নেমে আসি। কিন্তু দাদা আর সেখানেই নেই! সেখানে কিছু লোক জটলা করে কি যেন খেলছে। আমি ডাকাতে একবার ফিরে তাকিয়ে আবার খেলায় মনোযোগ দিল। আমি দীর্ঘ শ্বাস ছেড়ে আবার সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে শুরু করলাম। এবার উঠতে উঠতে একেবারে ছাঁদে চলে এসেছি।
ছাঁদে এসে দেখলাম মুসল ধারে বৃষ্টি হচ্ছে। আমার শার্ট ভিজে বুকের সাথে লেগে যাচ্ছে। তবুও নিচে নামতে ইচ্ছে করছে না। আকাশের দিকে তাকালাম। লালচে আকাশ। পৃথিবীর মত নয়! তবুও ব্যাপারটা আমার মাঝে তেমন ভাবনার উদ্রেক করল না। যেন অস্বাভাবিকতায় অভ্যস্থ গেছি! আকাশের রঙ এমন হওয়াই স্বাভাবিক! ছাঁদে উঠে আরেকটা আজব ব্যাপার লক্ষ্য করলাম। আমি ছাঁদের রেলিঙের কাছে দাঁড়াতে পারছি! এখন আর আমার ভরে জাহাজ ডুবে যাচ্ছে না! হঠাৎ আমার ভালো লাগতে শুরু করল। শুধু মাঝে মাঝে একটা আওয়াজ এসে বুক কাঁপিয়ে দিয়ে যায়! কেন যেন কানের কাছে এসে ডেকে ওঠে ,''রাশেদ ওঠো! ওঠো রাশেদ! প্লিজ ওঠো! আমাকে ছেড়ে যেও না! আমি তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না!''
'কোন রমনী আমাকে ছাড়া বাঁচবে না' এই অনুভূতিটা চমৎকার। কিন্তু আমার শিরদাঁড়া বেয়ে একটা ভয় নিচে নেমে যায়! কে আমাকে ছাড়া বাঁচবে না! তার সাথে আমার সম্পর্ক কি! আমার ভাবনায় বাঁধা দিয়ে এক অপরুপ রুপবতী মেয়ে আমার সামনে এসে দাঁড়ায়। আমি আমার জীবনে এত রুপবতী মেয়ে দেখিনি! মেয়েটি আমার কাছে বলে ,''কি ভাবছেন একা একা দাঁড়িয়ে?'' মেয়েটির গোলাপী ঠোট থেকে যেন মুক্ত ঝোরে পড়ে!
আমি মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে কোনমতে আমতা আমতা করে বললাম,'' কিছু না! কিন্তু কে আপনি কে? এত রাতে জাহাজের ছাঁদে কেন এসেছেন?''
-''আমি সুরোভী! বৃষ্টিতে ভিজতে ছাঁদে এসেছি! এসে আপনাকে দেখলাম! নতুন যাত্রী বুঝি?''
আমি সংক্ষেপে বললাম ,''হুম!'' মেয়েটিকে দেখে খুব ভালো লাগছে। কিন্তু মনের কোথা থেকে যেন একটা প্রতিরোধও হচ্ছে! ঠিক বুঝতে পারছি না!
মেয়েটি আবার বলল,'' আপনার কাছে খাবার কিছু হবে? খুব খিদে পেয়েছে!''
এ জাহাজে আমি খাবার পাবো কই? তবুও আনমনে পকেটে হাত চালালাম। আশ্চর্য একটা মিমি চকলেট পকেট থেকে বেরিয়ে এলো! আমি চকলেটটি মেয়েটির দিকে বাড়িয়ে দিলাম। সে খোসা ছাড়িয়ে কামড় দিয়ে খেতে খেতে বলল ,''আপনি এই বুড়ো বয়সে চকলেট খান বুঝি?''
-''না মানে! এটা নিতুর জন্য কিনেছিলাম।''আমি কিছুটা লজ্জাও পেলাম। আমার বয়স মাত্র পয়ত্রিশ! কি এমন বুড়ো হয়ে গেছি!
''নিতু কে?'' মেয়েটি আবার বলল! ওর প্রশ্নে আমি ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেলাম! আসলেই তো! নিতু কে? আমি কেন ওর জন্য চকলেট কিনে এনেছি!আর রেহানাই বা কে? বার বার আমার অবচেতন মনের ভাবনায় নিতু আর রেহানার নাম কেন আসে?
আমার চিন্তায় ছেদ দিয়ে সুরোভী বলল,'' কি ভাবছেন এত? আসুন ঐ দিকটায় যাই! ওদিকে বেশি জোরে বৃষ্টি হচ্ছে!''
আমি সুরোভীর হাত ধরে জাহাজের ওপর প্রান্তে গেলাম। সত্যিই সে দিকে খুব জোরে বৃষ্টি হচ্ছে! বড় বড় ফোটা এসে ভিজিয়ে দিচ্ছে আমাদের দুজনকে। আমার কাছে হঠাৎ জাহাজটাকে স্বর্গ মনে হতে থাকল! সুরোভীকে পেয়ে দিব্যি জাহাজের ক্যাপ্টেনকে খোঁজার কথা ভুলে গেছি। জাহাজ থেকে এখন আর নেমে যেতেও ইচ্ছে করছে না! মনে হচ্ছে এখানেই থেকে যাই অন্ততকাল!
একজনের হাঁকডাক শুনে পেছনে ফিরে তাকালাম। একজন লোক টর্চ হাতে দাঁড়িয়ে আছে! সুরোভী বলল ঐ লোকই এই জাহাজের ক্যাপ্টেন। আমি কিছুটা বিরক্ত হলাম। যখন তাকে দরকার ছিল তখন খুঁজে পাইনি, আর এখন যখন সুরোভীর সাথে কিছুটা সময় একাকী থাকতে চাচ্ছি তখনই এসে হাজির! তবুও আমি তার কাছে ছুটে গেলাম। গিয়ে জানতে চাইলাম,''একটা কাঠের উপর এই জাহাজ কি করে ভেসে আছে? এই জাহাজ তো তার সমপরিমাণ পানি অপসারণ করছে না! আর জাহাজের ভেতরে জাহাজের ঘনত্বকে পানির ঘনত্বের চেয়ে কম করার জন্য কোন ফাঁকা স্থানও রাখা হয়নি। শুধুমাত্র একটা পাতলা কাঠ আছে! তবে কোন ব্যাখ্যার উপর এই জাহাজ টিকে আছে? আর আমরা যাচ্ছিই বা কোথায়?''
ক্যাপ্টেন হো হো করে হেসে উঠলেন! যেন বিশাল কোন জোকস বলে ফেলেছি! তারপর পান চাবানোর মত করে বললেন'' প্রথম প্রথম সবারই এমন মনে হয়! কিছুক্ষণ থাকো! সব ঠিক হয়ে যাবে!''
ক্যাপ্টেন চলে গেলেন। কিন্তু আমি দুশ্চিন্তায় ডুবে গেলাম! ক্যাপ্টেন এমন কথা কেন বললেন! আর এখন ঐ নারী কন্ঠের সাথে একটা শিশুর কন্ঠও শুনতে পাচ্ছি! সে বার বার বলছে,''বাবা ওতো! বাবা ওতো!'' কচি কন্ঠ! এখনো স্পষ্ট করে কথা বলতে পারে না! তবুও তার বাবাকে সমানে ডেকে চলেছে! আমার কেমন যেন মায়া হতে লাগল!
আমি সুরোভীর সাথে নিচে নেমে এলাম। এবার এলাম তৃতীয় তলায়। সেখানে এক নারী একটা বাচ্চা মেয়েকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমি তার কাছে ছুটে গেলাম! এরাই আমাকে নীরবে ডেকে যাচ্ছে না তো? যে করেই হোক আমাকে জানতে হবে কোন্ নারী আর শিশু অনবরত আমাকে ডাকছে? কাছে যেতেই নারীটি বলে উঠলো,''আমাকে চিনতে পেরেছেন রাশেদ ভাই?''
হুম আমি এখন চিনতে পেরেছি! ইনি হেনা ভাবি। আমার বন্ধু সায়েমের স্ত্রী। বছর তিনেক আগে বাচ্চা হতে গিয়ে মা, মেয়ে দু জনেই মারা গেছে। কোলের শিশুটি বুঝতে পারলাম হেনা ভাবির মেয়ে! আমি কাছে গিয়ে শিশুটির গাল টেনে আদর করে দিলাম। হেনা ভাবি আবার জিজ্ঞাসা করলেন,''রেহানা ভাবি কেমন আছেন? আর নিতু মামনি কেমন আছে? কতদিন ওদের দেখি না!''
আমি চমকে উঠলাম,''রেহানা!'' হুম রেহানা আমার স্ত্রী! আমার এতক্ষণে মনে পড়েছে! অনবরত আমি যার ডাক শুনি সে রেহানা! সে বহু দূরে কোথাও থেকে আমাকে ব্যাকুল হয়ে ডেকে চলেছে! আমাকে তার কাছে ফিরে যেতে হবে!
আমি হেনা ভাবিকে ধন্যবাদ দিয়ে চলে দৌড়ে চলে আসতে চাইলাম। কিন্তু আমার পথ আগলে ধরে দাঁড়াল সুরোভী,''কোথায় যাচ্ছো আমাকে ছেড়ে?''
-''এটা আমার পৃথিবী নয় সুরোভী! আমাকে চলে যেতে হবে! আমার স্ত্রী সন্তান আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে!''
আমাকে অবাক করে দিয়ে সুরোভী কাঁদতে শুরু করল! আমি বুঝতে পারছি সে আমাকে মায়াজালে বাঁধতে চাইছে! সে আমাকে কিছুতেই আমার আসল জগতে ফিরে যেতে দিতে চায় না! কিন্তু আমি সুরোভীর জলকে অগ্রাহ্য করে দৌড়ে নিচে ছুটে এলাম। এই মুহূর্তে আমার শিশু কন্যা নিতু আর আমার স্ত্রীর কান্নাই আমার কাছে সব থেকে দামী। নিচে আমার দেহের ভরে জাহাজ এক প্রান্তে হেলে গেলো! চারিদিকে মানুষের হৈ হৈ রৈ রৈ শুরু হয়েছে! জাহাজটি ডুবে যাচ্ছে!
কিছুক্ষণ পর জাহাজের এক প্রান্ত ভেঙ্গে মহাসমুদ্রে বিলীন গেলো। আরেক প্রান্তটি ডুবু ডুবু করছে! আমি অসহায় হয়ে চেয়ে রইলাম! আমি হয়ত আর রেহানা ,নিতুর কাছে ফিরে যেতে পারব না! বুকটা ধ্বসে যেতে চাইছে! চোখ থেকে পানি পড়ছে!
অবশেষে জাহাজটি যখন পুরোপুরি ডুবে যাবে তখন আরেকটি বিশাল জাহাজ এসে পাশে দাঁড়াল! একটা হাত এসে আমার হাত জাপটে ধরল। আমাকে টেনে তুলতে লাগল। কিন্তু হঠাৎ আবার আমার হাত ছেড়ে দিল! আমি তীব্র গতিতে নিচের দিকে পড়তে থাকলাম! আমি ভাবলাম যম বোধয় আমাকে মৃত্যুর দুয়ারে ঠেলে দিয়ে আমার সাথে মশকরা করছে! আমাকে বাঁচার প্রলোভন দেখিয়ে আবার আমার প্রাণ কেঁড়ে নিচ্ছে! কিন্তু না! পানিতে পড়ে যাবার ঠিক আগ মুহূর্তে আবার আমার হাত টেনে ধরল। আমাকে পাড়ে তুলে নিয়ে এল। আমি ভয়ে শক্ত করে চোখ বন্ধ করে রইলাম!
*****************
কতক্ষণ চোখ বন্ধ করে আছি ঠিক বলতে পারব না! হঠাৎ এক নারীর কান্না জড়িত কন্ঠে চোখ মেলে তাকালাম। আমার স্ত্রী রেহানা, কন্যা নিতু আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমাকে চোখ মেলে তাকাতে দেখে ওদের মুখে হাসি ফুটলো। আমি আশেপাশে তাকিয়ে বুঝলাম আমি হাসপাতালে আছি। রেহানা জানালো আমি এক্সিডেন্ট করেছিলাম! তিন দিন পর জ্ঞান ফিরেছে! যমের দুয়ার থেকে ফিরে এসেছি!
বিষয়: সাহিত্য
২০৩৩ বার পঠিত, ৩৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভালো লাগলো || ধন্যবাদ || পিলাচ || মাইনাস || অনেক ধন্যবাদ || স্বাগতম ||
কুইক কমেন্ট তৈরি করুন
আসলে আমারও তাই মনে হয়। একটু দুষ্টু টাইপের মেয়ে।
অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন।
ফাইজলামির যায়গা পাওনা বই পাইছেন বই পইড়া দুষ্টু থেকে মানুষ হন।
সতত শুভকামনা।
সুন্দর থাকুন।
সুন্দর হয়েছে গল্পটা। অভিনন্দন রইল
এই ধরণের ঘটনা নিয়ে লেখার খুব ইচ্ছে ছিল। কতটুকু পেরেছি আসলে জানি না। কারণ এটা কি কেউ জানে এই অভিজ্ঞতা আসলেই কেমন!
পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
আচ্ছা ঠিক আছে বলব। তবে আমার ধারণা সে বলবে না।
শুভেচ্ছা জানবেন।
সতত শুভেচ্ছা।
যা হোক তবুও যে এসে পড়েছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন