হাইকোর্টে কি ছুটি চলছে ?

লিখেছেন লিখেছেন স্বপ্নতরী ২৩ মে, ২০১৩, ০১:২২:২৯ দুপুর

হাই কোর্টের বিচারকরা এখন কোথায় ? কোথায় আমাদের মানিক সাহেবরা ? কোথায় তাদের স্বপ্রনোদিত রুল ? কোথায় মানবাধিকার কমিশনের অন্ধ চেয়ারম্যান ? কোথায় সুশিল সমাজের মান্যবরেরা ? হাইকোর্ট তার স্বপ্রনোদিত রুলে উল্লৈখ করেছেন যে, কাউকে পর্দা করতে বাধ্য করা যাবে না, আবার কেউ তার নিজের প্রয়োজনে যেকোন ভাবে পর্দা করতে চাইলে তাকে বাধাও দেয়া যাবে না। হাইকোর্টের এই রুলকে পদদলিত করে উদয়নের অধ্যাক্ষ ম্যাডাম ছালমা বেগম যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন তা কেবল আওয়ামী মন্ত্রী এমপি ও তাদের গুনী নেতাকর্মীদের বেলায় প্রযোজ্য ছিল কিন্তু এবার সেই কাতারে মন্ত্রীর স্ত্রীরাও শরিক হলেন। এটা বাঙ্গালী জাতির মানবিক অধঃপতনের আরো একটি মাইল ফলক হয়ে রইল।

আমরা শংকিত এমন বিচার বিভাগ নিয়ে যারা কেবল বিশেষ মহলের জন্য আইনের পাতা বন্ধ করে দিয়ে উটপাখির মতো অন্ধকারে মাথা গুঁজে দিতে ভালো বাসেন। তারা কেবল মাত্র নিজেদের বেতন ভাতা আর বিশেষ সুবিধা বৃদ্দির জন্য সরকারের অপশাষনের সাথে একাতœ হয়ে যান। এমন বিচারকরা কেয়ামতের মাঠে কোন হিসেব ছাড়াই সৌভাগ্যশালী (??) জাহান্নামীদের অর্ন্তভুক্ত হয়ে যাবেন। আমরা অনুরোধ করবো তারা যেন আখেরাতের ওপর দুনিয়াকে প্রাধান্য না দেন। কারণ তাদের অনেকের পা ইতিমধ্যেই কবরে চলে গেছে। এখন কার জন্য নিজের আখেরাত ধ্বংস করছেন। মুসলিম মিল্লাতের জন্য, আত্যাচারিত মানবতার জন্য কিছু একটা করুন। স্মরন করুন সেই মহারাক্রমশালীকে যিনি আপনাকে এতটা সম্মানিত করেছেন। যিনি আপনাকে তার দেওয়া সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে তার সাথে অকৃতজ্ঞ আচরনের পরেও কত ধৈর্য ধারন করে আপনাকে এতটা সুযোগ দিয়েছে কর্মধারা সংশোধন করার জন্য। এই সুযোগটি কে কাজে লাগান। নিজেদের দায়িত্ব্যের ঘড়িটিকে আবারো সচল করুন। এটাই মোক্ষম সুযোগ নিজেদের ঈমানের পরীক্ষা দেওয়ার।

ছাত্রীদের কে মারাতœক ভাবে অপমানিত করে, আইন, সংবিধান এবং সর্বোপরি নিজের ধর্ম বিশ্বাস কে পদদলিত করে ছালমা বেগম প্রমান করেছেন তিনি আসলে কোন ধর্মে বিশ্বাসী নন, তিনি আইন এবং বিচারের উর্দ্ধে, বরং আাে একধাপ এগিয়ে গিলে বলা যেতে পারে যে, তিনি একজন সাচ্চা আওয়ামী লীগ। একটি দলের আনুগত্যে এবং তার আদর্শে দ্বীধাহীন বিশ্বাসের ক্ষতিকর কি প্রভাব একজন শিক্ষিত মানুষের ওপর পড়তে পারে তার উৎকৃষ্ট আরো একটি নুমান দেখা গেল ছালমা বেগমের কর্মকান্ডের মধ্যো দিয়ে। তিনি বুঝিয়ে দিলেন যে, আসলে আওয়ামী লীগরা কোন কালেই মানিবকতা এবং ধর্মীয় মুল্যবোধ কে শ্রদ্ধা করতে শিখেনি। তাদের হাতে প্রতিনিয়ত মানুষকে তার স্বাধীনতাকে বিসর্জন দিতে হবে।

গতকালকের ঘটনাটি কে আমাদের মিডিয়া ততটা ফলোআপ করার প্রয়োজন বোধ করেননি। তাদের কাছে এসব কোন ঘটনা নয়, বরং তাদের দৃষ্টিতে স্বাধীনচেতা নারীর এক প্রতিমুতিৃ হিসেবে নোবেল পুরস্কারে ভুষিত হবার যোগ্যতা অর্জন করেছেন এই ছালমা বেগম। অন্যদিকে কোন নষ্টা নারী যদি পরকিয়া প্রেমে ধরা খেয়ে সমাজের সম্মানিত মানুষদের দ্বারা বিচারের মুখোমুখি হন, তাতে এই সকল মিডিয়াগুলো অন্তুর কেপে উঠে, তারা নারী স্বাধীনতায় সংবিধানের সকল ধারার ব্যাখ্যা বিশ্লেষনে নেমে পড়েন। টেলিভিশন টক শো গুলো সক্রিয় হয়ে পড়ে বিশেষ পর্ব প্রচারের জন্য। নারী স্বাধীনতার এই সংজ্ঞা তাদের কে শিখিয়েছে যারা তারাই আজকে নারীদের সম্মানের বার বার কুঠারাঘাত করছে। নারীদের কে উলঙ্গ না করার পর্যন্ত তাদের প্রগতির কোন কর্মসুচীই যেন শুরুই হতে পারে না। নারীদের ভোগ্য পন্যে রূপান্তরের যত বাধা তার সবটাই পর্দা কেন্দ্রিক। তাই এদেশের ইসলাম বিদ্ধেষী মহল বার বার চাইছে আমাদের মা বোন দের কে পর্দার বিষয়ে হতাশ করে দিতে। জোড় করে তাদের কে প্রগতির পন্যে রূপান্তর করতে। এই কাজের সরাসরি টেন্ডার নিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী হিসেবে আতœপ্রকাশ করেছে সুশীল নামধারী টয়লেট প্যাপার গুলো।

সরকারের বিশেষ বদন্যতায় এ দেশের মিডিয়াগুলো তার পদলেহনে ব্যাস্ত থাকায় সঠিক তথ্য এখন জানার জন্য ব্লগ এবং স্যোসাল মিডিয়া গুলোই ভরশা হয়ে দাড়িয়েছে। অনেকে বলেন আজকাল পত্রিকা পাঠকের সংখ্যা গানিতিক হারে কমেছে। এর কারণ হচ্ছে অতি মাত্রায় চামচামী করা। অন্যথায় পত্রিকাগুলো যদি সত্যিকার অর্থে দেশ ও দশের কথা বলার জন্যই প্রকাশিত হতো তাহলে এতগুলো মেয়ের চোখের পানি তাদের পত্রিকার প্রতিটি পাতায় দেখা যেত। অসহায়, অপমানিতা ছাত্রীগুলোর কান্না তাদের বিবেক কে নাড়া দিত। তারা তাদের পেশাগত দায়িত্ব্য থেকে দলিয় দায়িত্ব্য পালনে এতটাই ব্যাস্ত যে কোনটি আওয়ামী লীগের মুখপাত্রের অফিস আর কোন পত্রিকা অফিস সেটা বুঝাই দুস্কর হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় জাতির আকাশে ঘনদুর্যোগের আশংকা করা ছাড়া আর কি বা করা যেতে পারে।

সব শেষ আপডেট হচ্ছে ছালমা বেগম নিজের পক্ষ থেকে আতœপক্ষ সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছেন । তিনি দাবি করেছেন যে, ধর্মীয়অনুভতিতে আঘাত করার জন্য তিনি এমনটি করেন নি,তিনি নিয়ম রক্ষা করার জন্য করেছেন। তার এই বিবৃতিতে আরো কয়েকটি আশংকার খবর রয়েছে। কয়দিন পরে হয়তো তিনি মেয়েদের কে প্রকাশ্যে উল্গং করে বলবেন যে, শাষন করার জন্য এমনটি করেছেন। তাহলে তো আমাদের যুবকরাও ইভটিজিংয়ের জন্য মোক্ষম যুক্তি খুজে পেয়ে যাবে। তারাও মেয়েদের উত্যাক্ত করে বলবে যে, অপমান করা বা তার ইজ্জতের ওপর আঘাত করার জন্য কিছু করিনি তাকে আনন্দ দেয়ার জন্যই করছি। তখন হয়তো আমাদের ছালমা বেগম এরকম দারুন যুক্তি অনুসন্ধানের জন্য নোবেল পুরস্কারে ভুষিত হয়েও যেতে পারেন। তখন এসবের দারুন কাভারেজ দেয়ার জন্য সুশিল নামধারী টয়লেট প্যাপারগুলো নিজেদের বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করতে দেরি করবে না। কোথায় আমাদের মানিক সাহেবরা ? কোথায় তাদের স্বপ্রনোদিত রুল ? কোথায় মানবাধিকার কমিশনের অন্ধ চেয়ারম্যান ? কোথায় সুশিল সমাজের মান্যবরেরা ? হাইকোর্ট তার স্বপ্রনোদিত রুলে উল্লৈখ করেছেন যে, কাউকে পর্দা করতে বাধ্য করা যাবে না, আবার কেউ তার নিজের প্রয়োজনে যেকোন ভাবে পর্দা করতে চাইলে তাকে বাধাও দেয়া যাবে না। হাইকোর্টের এই রুলকে পদদলিত করে উদয়নের অধ্যাক্ষ ম্যাডাম ছালমা বেগম যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন তা কেবল আওয়ামী মন্ত্রী এমপি ও তাদের গুনী নেতাকর্মীদের বেলায় প্রযোজ্য ছিল কিন্তু এবার সেই কাতারে মন্ত্রীর স্ত্রীরাও শরিক হলেন। এটা বাঙ্গালী জাতির মানবিক অধঃপতনের আরো একটি মাইল ফলক হয়ে রইল।

আমরা শংকিত এমন বিচার বিভাগ নিয়ে যারা কেবল বিশেষ মহলের জন্য আইনের পাতা বন্ধ করে দিয়ে উটপাখির মতো অন্ধকারে মাথা গুঁজে দিতে ভালো বাসেন। তারা কেবল মাত্র নিজেদের বেতন ভাতা আর বিশেষ সুবিধা বৃদ্দির জন্য সরকারের অপশাষনের সাথে একাতœ হয়ে যান। এমন বিচারকরা কেয়ামতের মাঠে কোন হিসেব ছাড়াই সৌভাগ্যশালী (??) জাহান্নামীদের অর্ন্তভুক্ত হয়ে যাবেন। আমরা অনুরোধ করবো তারা যেন আখেরাতের ওপর দুনিয়াকে প্রাধান্য না দেন। কারণ তাদের অনেকের পা ইতিমধ্যেই কবরে চলে গেছে। এখন কার জন্য নিজের আখেরাত ধ্বংস করছেন। মুসলিম মিল্লাতের জন্য, আত্যাচারিত মানবতার জন্য কিছু একটা করুন। স্মরন করুন সেই মহারাক্রমশালীকে যিনি আপনাকে এতটা সম্মানিত করেছেন। যিনি আপনাকে তার দেওয়া সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে তার সাথে অকৃতজ্ঞ আচরনের পরেও কত ধৈর্য ধারন করে আপনাকে এতটা সুযোগ দিয়েছে কর্মধারা সংশোধন করার জন্য। এই সুযোগটি কে কাজে লাগান। নিজেদের দায়িত্ব্যের ঘড়িটিকে আবারো সচল করুন। এটাই মোক্ষম সুযোগ নিজেদের ঈমানের পরীক্ষা দেওয়ার।

ছাত্রীদের কে মারাতœক ভাবে অপমানিত করে, আইন, সংবিধান এবং সর্বোপরি নিজের ধর্ম বিশ্বাস কে পদদলিত করে ছালমা বেগম প্রমান করেছেন তিনি আসলে কোন ধর্মে বিশ্বাসী নন, তিনি আইন এবং বিচারের উর্দ্ধে, বরং আাে একধাপ এগিয়ে গিলে বলা যেতে পারে যে, তিনি একজন সাচ্চা আওয়ামী লীগ। একটি দলের আনুগত্যে এবং তার আদর্শে দ্বীধাহীন বিশ্বাসের ক্ষতিকর কি প্রভাব একজন শিক্ষিত মানুষের ওপর পড়তে পারে তার উৎকৃষ্ট আরো একটি নুমান দেখা গেল ছালমা বেগমের কর্মকান্ডের মধ্যো দিয়ে। তিনি বুঝিয়ে দিলেন যে, আসলে আওয়ামী লীগরা কোন কালেই মানিবকতা এবং ধর্মীয় মুল্যবোধ কে শ্রদ্ধা করতে শিখেনি। তাদের হাতে প্রতিনিয়ত মানুষকে তার স্বাধীনতাকে বিসর্জন দিতে হবে।

গতকালকের ঘটনাটি কে আমাদের মিডিয়া ততটা ফলোআপ করার প্রয়োজন বোধ করেননি। তাদের কাছে এসব কোন ঘটনা নয়, বরং তাদের দৃষ্টিতে স্বাধীনচেতা নারীর এক প্রতিমুতিৃ হিসেবে নোবেল পুরস্কারে ভুষিত হবার যোগ্যতা অর্জন করেছেন এই ছালমা বেগম। অন্যদিকে কোন নষ্টা নারী যদি পরকিয়া প্রেমে ধরা খেয়ে সমাজের সম্মানিত মানুষদের দ্বারা বিচারের মুখোমুখি হন, তাতে এই সকল মিডিয়াগুলো অন্তুর কেপে উঠে, তারা নারী স্বাধীনতায় সংবিধানের সকল ধারার ব্যাখ্যা বিশ্লেষনে নেমে পড়েন। টেলিভিশন টক শো গুলো সক্রিয় হয়ে পড়ে বিশেষ পর্ব প্রচারের জন্য। নারী স্বাধীনতার এই সংজ্ঞা তাদের কে শিখিয়েছে যারা তারাই আজকে নারীদের সম্মানের বার বার কুঠারাঘাত করছে। নারীদের কে উলঙ্গ না করার পর্যন্ত তাদের প্রগতির কোন কর্মসুচীই যেন শুরুই হতে পারে না। নারীদের ভোগ্য পন্যে রূপান্তরের যত বাধা তার সবটাই পর্দা কেন্দ্রিক। তাই এদেশের ইসলাম বিদ্ধেষী মহল বার বার চাইছে আমাদের মা বোন দের কে পর্দার বিষয়ে হতাশ করে দিতে। জোড় করে তাদের কে প্রগতির পন্যে রূপান্তর করতে। এই কাজের সরাসরি টেন্ডার নিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী হিসেবে আতœপ্রকাশ করেছে সুশীল নামধারী টয়লেট প্যাপার গুলো।

সরকারের বিশেষ বদন্যতায় এ দেশের মিডিয়াগুলো তার পদলেহনে ব্যাস্ত থাকায় সঠিক তথ্য এখন জানার জন্য ব্লগ এবং স্যোসাল মিডিয়া গুলোই ভরশা হয়ে দাড়িয়েছে। অনেকে বলেন আজকাল পত্রিকা পাঠকের সংখ্যা গানিতিক হারে কমেছে। এর কারণ হচ্ছে অতি মাত্রায় চামচামী করা। অন্যথায় পত্রিকাগুলো যদি সত্যিকার অর্থে দেশ ও দশের কথা বলার জন্যই প্রকাশিত হতো তাহলে এতগুলো মেয়ের চোখের পানি তাদের পত্রিকার প্রতিটি পাতায় দেখা যেত। অসহায়, অপমানিতা ছাত্রীগুলোর কান্না তাদের বিবেক কে নাড়া দিত। তারা তাদের পেশাগত দায়িত্ব্য থেকে দলিয় দায়িত্ব্য পালনে এতটাই ব্যাস্ত যে কোনটি আওয়ামী লীগের মুখপাত্রের অফিস আর কোন পত্রিকা অফিস সেটা বুঝাই দুস্কর হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় জাতির আকাশে ঘনদুর্যোগের আশংকা করা ছাড়া আর কি বা করা যেতে পারে।

সব শেষ আপডেট হচ্ছে ছালমা বেগম নিজের পক্ষ থেকে আতœপক্ষ সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছেন । তিনি দাবি করেছেন যে, ধর্মীয়অনুভতিতে আঘাত করার জন্য তিনি এমনটি করেন নি,তিনি নিয়ম রক্ষা করার জন্য করেছেন। তার এই বিবৃতিতে আরো কয়েকটি আশংকার খবর রয়েছে। কয়দিন পরে হয়তো তিনি মেয়েদের কে প্রকাশ্যে উল্গং করে বলবেন যে, শাষন করার জন্য এমনটি করেছেন। তাহলে তো আমাদের যুবকরাও ইভটিজিংয়ের জন্য মোক্ষম যুক্তি খুজে পেয়ে যাবে। তারাও মেয়েদের উত্যাক্ত করে বলবে যে, অপমান করা বা তার ইজ্জতের ওপর আঘাত করার জন্য কিছু করিনি তাকে আনন্দ দেয়ার জন্যই করছি। তখন হয়তো আমাদের ছালমা বেগম এরকম দারুন যুক্তি অনুসন্ধানের জন্য নোবেল পুরস্কারে ভুষিত হয়েও যেতে পারেন। তখন এসবের দারুন কাভারেজ দেয়ার জন্য সুশিল নামধারী টয়লেট প্যাপারগুলো নিজেদের বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করতে দেরি করবে না।

বিষয়: বিবিধ

১১৪৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File