সত্য দেখতে চোখ লাগে, বুঝতে বিবেক লাগে। কিন্তু মিথ্যাচার করতে কিছুই লাগে না কেবল একটি মিডিয়া লাগে।

লিখেছেন লিখেছেন স্বপ্নতরী ১১ মে, ২০১৩, ০৯:৫৩:৫৮ রাত

লেখাটি ফেসবুকের একটি কমেন্টের জবাব হিসেবে আলাদা একটি পোষ্টে লিখেছিলাম। মনে হলো ব্লগের ভাইদের সাথে শেয়ার করলে খারাপ হবে না। (কিঞ্চিত সম্পাদিত)

একটি গল্প বলে লেখাটি শুরু করতে ইচ্ছে করছে। কোন এক ব্রাহ্মন নতুন এক জনপদে গিয়ে একজন মসজিদের ইমাম সাহেব কে কোন এক বিষয়ে ফতোয়া জানতে চাইলেন। ইমাম সাহেব অবাক হয়ে বললেন, এই বিষয়ে আমাদের ফতোয়া আপনার কি কাজে লাগতে পারে, আপনি তো হিন্দু। ব্রাহ্মন জবাব দিয়েছিলেন যে, আপনার ধর্মে যে হুকুম আসবে তার বিপরিতটিই হবে আমার ধর্মের হুকুম। যেহেতু এই বিষয়ে হিন্দু ধর্মের বিষয়টি আমার কাছে নেই, তাই আপনার ধর্মের বিষয়ে জেনে গেলেই তো হলো।

আজকে আওয়ামী লীগ সম্পর্কে আমাদের সচেতন মানুষের দৃষ্টি ভংগিও সেই ক্ষ্মামনের মতোই। যা কিছু আওয়ামী লীগ বলে সত্য তার বিপরিতে থাকে। সত্যকে তারা বরাবরই ভয় পায়। এ কারনে মিথ্যে গাল গল্পের ওপর ভর করে চলে এই দলটির নেতৃত্ব্য। এসব মিথ্যের নেতৃত্ব্যে আছে স্বয়ং হাসিনা দিদি।

এবার আসা যাক যুদ্ধপরাধ বিষয়ে। বাংলাদেশের প্রতিটি সচেতন নাগরিক জানেন যে, কি ভাবে যুদ্ধপরাধ শব্দটিকে মানবতা বিরোধী শব্দে পরিবর্তন করতে হলো। যুদ্ধপরাধ শব্দটির যে ব্যাপকতা তার সাথে জামায়াত কে জড়ানো কোন ভাবেই সম্ভব নয়, তাই নতুন শব্দ আমদানী করা হলো মানবতাবিরোধী অপরাধ। রক্ষী বাহিনীর হাতে অকাতরে বিরোধী পক্ষ খুন হওয়া কি মানবতা বিরোধী অপরাধ নয় ? হাজার হাজার জাসদ কর্মী হত্যা করে বাকশাল কায়েম করা কি মানুষের মৌলিক মানবাধিকার হরন নয়। ? মানবাধিকার হরনের পরে মানবতাবিরোধী অপরাধের সংজ্ঞায় কি তা পড়ে না ?

দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিলো আওয়ামী লীগ। তারা ক্ষমতায় এসেই শুরু করে রাজাকার নিধনের নামে হাজারো আলেম ওলামাদের হত্যাযজ্ঞ। আজকে যেই কাদির সিদ্দীকি এত হেফাজত প্রিতী দেখাচ্ছেন, তার হাতেও শহীদ হয়েছে শত শত আলেম। সেদিনের সেই মহাদুর্যোগেও জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে সারা দেশের কোথাও একটি সাধারন ডায়রিও পাওয়া যায়নি। যদিও হাজার হাজার রাজাকারের বিরুদ্ধে থানায় থানায় মামলা হয়েছিল। শুধু কি তাই ? রাজাকারদের বিচার করার জন্য দালাল আইনের ব্যাবহারও হয়েছিল যত্রতত্র। তখনো কোন জামায়াত কর্মীর বিরুদ্ধে একটি অপরাধের অভিযোগও ছিল না। নেতাদের নামতো ছিলই না সেই মামলা গুলোতে। অথচ বেয়াল্লিশ বছর পরে একমাত্র জামায়াত নেতাদের কেই যুদ্ধাপরাধী বলে সাভ্যস্ত করছে এই নাস্তিকদের সহযোগী সরকার। এই প্রপাগান্ডায় সহযোগী হয়েছে আমাদের কথিত ধর্মপালনকারী ব্যক্তিবর্গও। তারাও চায় মানবতাবিরোধী হিসেবে জামায়াতের বিচার কিন্তু এই সকল কথিত ধর্মপালন কারীদের একবারও ভাবার সুযোগ হলো না যে, আমরা যাদের যুদ্ধপরাধ মামলায় তদন্ত ছাড়াই গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখী করছি, একাত্তরের পরে তাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ কেউ করেছেন কিনা। যেহেতু আমরা নিজেরাই ক্ষমতায় ছিলাম সেহেতু অভিযোগ করতে কোন অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু সেই দারুন সুযোগেও কেও একটি ডায়রিও করেননি। ধরে নিতে হবে সেদিন জামায়াত নেতারা এত পরিচিত ছিলেন না, নতুবা তারা কোন অপরাধ করেছেন এমন চাক্ষুশ স্বাক্ষ্যও ছিলনা নতুবা জামায়াত এত ক্ষমতাধর ছিল যে তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়ার কোন সুযোগ সরকার পায়নি। সত্য কোনটি ?

বিবেক আর নৈতিকতা শূন্য কোন ব্যক্তিদের কাছে আমরা এসব আব্দার করছিও না। আমরা আমাদের পরিণতী জেনে বুঝেই এই পথে পা দিয়েছি। আমরা জানি যে, কোন অপরাধ না করেও আমাদের কে অপরাধী হতে হবে। আমাদের মহান নেতা, যার আদর্শ আমরা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিষ্টিত করতে চাই, সেই মহামানব হযরত মোহাম্মাদ (স) কে এ জাতিয় কুফরী শক্তির শত মিথ্যাচারের শিকার হতে হয়েছে। তাকেও দেশদ্রোহী, ধর্মদ্রোহী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। নৈতিক শক্তিতে হেড়ে যাওয়া বিরোধীরা মিথ্যাচার আর অবৈধ প্রপাগান্ডাকে হাতিয়ার হিসেবে নেবে এটা আমরা আগে থেকেই জানি। তাই এই বিষয়ে কারো সাথে কোন বিতর্কে লিপ্ত হতে চাচ্ছি না। তবে কেউ মিথ্যার পুজারী হয়ে, ইসলামের দুষশনদের কে আপন বন্ধ হিসেবে গ্রহণ করে, নাস্তিকদের শ্লোগানের সাথে একাতœ হয়ে যদি বলে আমরা খুবই নিরপেক্ষ মানবতাবাদি বিবেকের পুজারী, আমরা মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চাই এবং সেই সাথে সাথে মেকি ধর্ম পালনের উপমাও দেয় তখন বড় বিরক্ত হই। লজ্জীত হই এদের আচরনে। তাই আক্ষেপ জাগে বলেই দু চার লাইন লিখতে বসি। নতুবা এসব কুট চালে কি দরকার আমাদের সময় নষ্ট করার। ক্ষমতা কারো হাতে থাকলে নবীকেও লম্পট বানাতে পারে, তাই বলে কি নবীর চরিত্রের প্রতি তার অনুশারীরা দ্বীধাগ্রস্ত হয়ে যায় ? আমরাও ইসলামী নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখছি। কোন অবস্থায় আমরা কুফরের সাথে আতাত করবো না। নিরপেক্ষ থাকা যেহেতু শয়তানের লক্ষন, সেহেতু একটি পথ আমরা গ্রহণ করে নিয়েছি। এটই আমাদের এম্বিশান।

পাকিস্তানী শাষক গোষ্টি এতটাই বেয়াকুব ছিল যে, হানাদারদের অন্যতম সহযোগী আল বদরের কেন্দ্রিয় কমান্ডার বানিয়েছিল সতের বছরের একটি ছেলেকে, যে কিনা সবে মাত্র মেট্রিক পাশ করেছে। অথচ তখন মুসলিম লীগ, ন্যাপ, ভাষানীর ফ্রন্ট, জমিয়তে ইসলাম, আল জমিয়ত সহ বড় ব্ড় দলের জাদরেল নেতারা উপস্থিত ছিলেন এবং বহু দল তখনো স্বাধীনতা যুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। আমার অঞ্চলের রাজাকার কমান্ডার যিনি ছিলেন তিনি তৎকালিন মুসলিম লীগের জেলা সভাপতি ছিলেন। আমার আপন চাচা। তিনি তো জামায়াত করতেন না। কই তার নামতো কেউ নেয় না। তাকে কেন যুদ্ধপরাধ মামলায় জড়ানো হলো না। কারণ হচ্ছে তিনি এখন আর রাজনীতি করছেন না এবং তার ছেলেরা এখন আওয়ামী লীগ করছে। রাজনীতি না করলে জামায়াত নেতাদেরও বিচার করা হতো না। অন্যদিকে কেবল আওয়ামী বিরোধী হিসেবে পরিচিত জামায়াতের নেতাদের কে যুদ্ধাপরাধের বিকৃতরূপ মানবতাবিরোধী হিসেবে প্রমানের চেষ্টায় টাকায় কেনা স্বাক্ষী দিয়ে এবং সেফ হোমের ট্রেনিং প্রাপ্ত স্বাক্ষীদের কে দেখিয়ে ক্যাংগারু কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। এসব জুলুমের বিরুদ্দে কোন কথা বললে বা ন্যায় বিচারে দাবি করলেই তাকেই রাজাকার বলা হচ্ছে। যেহেতু দেশের সকল নাস্তিকরা এক বাক্যে বলছে জামায়াত নেতারা যুদ্ধপরাধী সেহেতু দেশের মানুষও মনে করছে এর বিপরিতটাই সত্য জামায়াত নেতারাই দেশপ্রেমীক।

আমরা বার বার বলছি যে, বিচার প্রক্রিয়া এমন হওয়া উচিত যাতে সরকারের কোন প্রভাব না থাকে এবং অভিযুক্তরা কোন অবিচারের মুখোমোখী না হয়। বাংলাদেশে প্যানেল কোর্টে পরিস্কার করে লেখা রয়েছে যে, যে মামলার স্বাক্ষীকে আদালতের কাঠগড়ায় এসে স্বাক্ষ্য দিতে হবে। তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দেওয়া স্বাক্ষ্য কোন অবস্থায় স্বাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হবে না যতক্ষন না স্বাক্ষী বিচারকের কাছে কাঠগড়ায় দাড়িয়ে জবানবন্দি না দেবেন। অথচ ইতিহাসের পাতাকে উলট পালট করে দিয়ে বিচার আর আদালতকে তামাশার বস্তুতে পরিণত করতে সরকারের আজ্ঞাবহ বিচারক নিজামুল হক ১৫ স্বাক্ষীর বক্তব্যকে স্বাক্ষ হিসেবে গ্রহণ করেছেন অথচ তারা আদালতে আসতে অনিহী দেখাচ্ছিল। কারণ তারা জানতো যে, দলীয় কর্মীদের পাহারায় তদন্ত কর্মকর্তাদের কাছে অনেক কিছু নির্ভিগ্নে বলা গেলেও আদালতে ক্রস কোশ্চেনে সব ধরা পড়ে যাবে। তাই তারা আর স্বাক্ষ দিতে রাজি হয়নি। অথচ প্রায় তিন মাস ধরে তাদের কে সেফ হোমে এনে সরকারী খরচে মিথ্যা স্বাক্ষ্য দেওয়ার ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে। এসব ডকুমেন্ট আদালতে উপস্থাপন করার পরে প্রসিকিউশান সেফ হোম নামক স্থানকেই অস্কিকার করে বসে যদিও ইতিপুর্বে তারাই আদালতের কাছে দরখাস্ত করেছিল আসামী দের কে সেফ হোমে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য। মিথ্যা চারের এই নমুনাও আদালত মুছে দিয়েছেণ কেবল মাত্র ন্যায় বিচার প্রতিষ্টার (???) জন্যই।

সর্বোপরি আইন এবং বিচার কার্য পরিচালনায় সরকারী মন্ত্রীদের সম্প্রক্ততা প্রমানিত হয়েছে বিখ্যাত স্কাইপ সংলাপের মাধ্যমে। যার সততার প্রমান মিলেছে মন্ত্রী এমপিদের কথা ও বিচার পতির পদত্যাগের মাধ্যমে। যে বিচার পতি নিজের শপথকে ভুলে গিয়ে প্রতিহিংসার বসে বিচার কার্য পরিচালনা করে আসামীর আইন জীবিদের সকল যুক্তিকে ডাস্টবিনে ছুড়ে দিয়েছেন তার পদত্যাগের পরে সেই জাজমেন্টের ওপর ভিত্তি করে রায় দেয়াও আরো একটি প্রহসন ছিলো।

অতঃপর শাহবাগের ধমকি তে আইন পাল্টানো, সাঈদীর স্বাক্ষীকে গুম করে দেয়া, এবং তার আইনজীবিদের কে মিথ্যে অযুহাতে আদালত থেকে বহিস্কার করার মতো কাজ এই বিচার পক্রিয়া কে আরো অস্বচ্ছ করে দিয়েছে। আন্তর্জাতিক আদালত অথচ বিদেশি আইনজীবি নিষিদ্ধ। বিদেশী একজন বিচারকও নেই। তাহলে এটা কেমন আন্তর্জাতিক আদালত। তারা কি পারতো না জাতিসংঘের পরিচালনায় একজন বিচার পতিকে সংযুক্ত করতে। কি হতো এসব করলে। মিথ্যাচার করে অবৈধ ভূয়া স্বাক্ষি গ্রহণ করতে পারতো না এই তো। এসব বললে তার বাংলাদেশের বার আইনের দোহাই দেয় যে, বাংলাদেশের বার আইনের বিদেশী বিচারক এবং আইনজিবীর অনুমতি নেই। ১১ মিনিটে যে দেশে সংবিধান সংশোধন হয়, যে দেশে বিরোধীদলকে দমনের জন্য বিশেষ ট্রাইবুনাল বিল অনুমোদন হয়ে যায়, সেদেশে বার আইন সংশোধন করতে নাকি তাদের ক্ষমতায় কুলায় না। এভাবে তারা এই বিচার প্রক্রিয়ায় নিজেদের মনগড়া বিধান তৈরি করার কারনে স্বচ্ছতার উদাহারন রাখতে ব্যার্থ হওয়ার পরে তাদের সাথে ঐক্যমত্য হয়ে মানবতাবিরোধী বিচার কামনা করা তাও আবার এমন আদালতে যার বিচারক নিজে রায় দেয়ার ক্ষমতা রাখেন না, তাকে বেলজিয়ামে আরো একজন ঘাদানিক নেতার পরামর্শ নিতে হয়, সেই বিচারের সাথে ঐক্যমত স্থাপন করা কোন সত্যিকারের মুসলমানের পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ জুলূমের বিপক্ষে অবস্থান নেয়া ঈমানের শিক্ষা। অথচ আমরা অনেক মুসলমান সেই কাজটি করে যাচ্ছি খুব সহজে। কারণ কিছু নোংরা চিন্তা চেতনা আমাদের কে এই কাজে প্রেরনা জোগাচ্ছে।

যে কেউ মানবতাবিরোধী অপরাধ করুক না কেন তার বিচার হওয়া জরুরী। তাই বলে রাজনৈতিক কারনে কাউকে হেয় করার জন্য বা কোন দলকে বিতর্কিত করার জন্য করা হলে তা কোন অবস্থায় মেনে নেওযার বিষয় নয়। আমাদের কাছে স্বাধীনতার ইতিহাস পর্যন্ত অবিকৃত অবস্থায় নেই। স্বাধীনতার সঠিক চিত্র যেখানে বিলুপ্ত সেখানে স্বাধীনতা বিরোধীদের এত সঠিক চিত্রায়ন সচেতন মানুষদের কে ভাবিয়ে তুলছে বৈকি। আমার কাছে জামায়াত শব্দটি তেমন গুরুত্ব্য পাচ্ছে না। গুরুত্ব্য পাচেছ বিচার পক্রিয়া নিয়ে। কাদের বিচার হচ্ছে এই বিষয়টি ভুলে গিয়ে কেবল মাত্র কিভাবে বিচার হচ্ছে তা নিয়ে যদি আমরা একটু ভাবতে পারি তাহলে সুস্থ্য বিবেকবান প্রতিটি মানুষ আতংকিত হবেন। একজন স্বাক্ষী যখন গুম হয়ে গেল এবং টেলিভিশনের পর্দায় দেখা গেল যে, নিরাপত্তা বাহিনী তাকে জোর করে গাড়িতে করে নিয়ে যাচেছ তখন বুঝতে বাকি থাকে না যে, ন্যায় বিচারে সরকারের সদিচ্ছ নেই। তারা চায় কোন মতে একটি রায় নিয়ে নিতে। দেশের বিচারকদের কল্যানে তারা সেই রায় পেয়েও যাচ্ছে। আমরা এই বিষয়ে উদগ্রিব নই। কারণ ইসলামী আন্দোলনের ইতিহাস এর চাইতেও করুন। মিশরের প্রধান ইসলামী রাজনৈতিক দল ইখওয়ানের নেতাদের কে কিভাবে, কি অপরাধে ফাঁসী দেওয়া হয়েছে তা আমরা দেখেছি। সেখানেও সেই ধর্মনিরপেক্ষতার শ্লোগানধারীরাই ছিল। বাংলাদেশেও তার ব্যতিক্রম নয়। অনেকে বলেন যে, বিচার তো স্বচ্ছ হচ্ছে। আমরাও বলি যে, মিডিয়া ট্রায়াল সব সময় সচ্ছই থাকে। কিন্তু সত্য সেখানে অনুপস্থিত থাকে। মিথা সেখানে রাজত্ব্য করে। আর মিথ্যার রাজত্ব্যের শেষ না হওয়া পর্যন্ত সত্যের আলো ফুটতে পারে না। আল্লাহ পাক আমাদের কে সেই দিন পর্যন্ত বাচিয়ে রাখুন যেদিন সত্যের পতাকা এই দেশে পতপত করে উড়বে।

বিষয়: বিবিধ

১৭৮৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File