নিজেকে খুঁজে ফিরি নিজেরই মাঝে......৪

লিখেছেন লিখেছেন আফরোজা হাসান ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৪:৫২:৫৯ বিকাল



ভালো ও খারাপের পার্থক্য করা খুব সহজ। যে যেদিকে চলতে চায় খুব সহজেই বেছে নিতে পারে ভালো বা মন্দ যে কোন একটি পথ। কিন্তু দুটি ভালোর মধ্যে উত্তমটি বেছে নেয়া প্রায়ই সময়ই খুব কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। জীবন মাঝে মাঝে অংকের রূপে সজ্জিত হয়ে মানুষের সামনে হাজির হয়। উল্লেখ যেহেতু থাকে না চট করে বোঝাও সম্ভব হয় না সেটা কি পাটিগণিত না বীজগনিত? পাটিগণিত গণিত হলে তাও তো শেষ রক্ষা হয়। কিন্তু বীজগণিতের সমাধানের জন্য তো আবার জন্য জানা থাকতে হয় সূত্র! অবশ্য বিশ্বাসী মনের জন্য সবকিছুই খুব সহজ হয়ে যায়। দুটা ভালো মধ্যে থেকে উত্তমটি তারা বেছে নেন অধিক কল্যাণের বিবেচনায়। আর এই বেছে নিতে পারাটাই হয়তো তারজন্য পরীক্ষা। উভয় সংকটের মুহুর্তগুলোকে সবসময়ই পরীক্ষা মনেহয় অধরার কাছে। আজও ছোট একটা পরীক্ষা দিতে হয়েছে তাকে মুন্নি-জুম্মি ও শোয়েবকে ঘিরে। কথা দিয়ে সেটার বরখেলাপ করতে চায়নি আবার স্বামীর হকও নষ্ট করতে মন সায় দিচ্ছিলো না।

মেয়ের করা প্রশ্নটা মনে পড়ে গিয়েছিলো অধরার। জিনান একদিন দুষ্টু দুষ্টু হাসি ভরা মুখে জিজ্ঞেস করেছিলো, মামণি তুমি তো সাঁতার জানো না। এখন আমি যদি তোমার সামনে কোন নদীতে পড়ে যাই তাহলে তুমি কি করবে? অধরা জবাবে বলেছিল, শুধু তুমি কেন সাঁতার না জানা যে কেউ যদি আমার সামনে নদীতে পড়ে যায় আমি তার দিকে একটা লাইফ জ্যাকেট ছুঁড়ে দেব। কাউকে ডুবে যাওয়া থেকে বাঁচাতে সবসময়ই যে নিজেকে সাঁতার জানতে হবে এমন কোন নিয়ম নেই। সাহায্য করার ইচ্ছে থাকলে নদীতে না নেমেও একটা লাইফ জ্যাকেট ছুঁড়ে দিয়ে তাকে হাবুডুবু খাওয়া থেকে রক্ষা করা যায়। যার ফলে হয়তো ডুবে মরতে না হবে না সেই ব্যক্তিকে। নিজের চেষ্টার দ্বারা হাতড়ে হাতড়ে এক সময় পৌছে যাবে সে তীরে। এখন সেটা জীবন নদী হোক বা পানির নদী।

আসলে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার ইচ্ছে থাকতে হবে মনে। কেননা মানুষ যখন বিশ্বাস নিয়ে পথ চলতে শুরু করে তখন কিছু বাঁধা-বিপত্তি পথ আগলে দাঁড়ালেও একসময় গন্তব্যে পৌছে যাওয়া যায়। কিন্তু পথের শুরুতেই যদি শেষ মাথা কত দূর, পথ মাঝে কি আছে সেই চিন্তায় অস্থির হয়ে যায়, তাহলে সেখানেই দাঁড়িয়ে থাকতে হয় তাকে। এতে কিন্তু সমস্যারা বিদায় জানিয়ে চলে যায় না। বরং পায়ে পায়ে এগিয়ে এসে ঘিরে ধরে তাকে আর সে ভাবে ভাগ্যিস পথে কদম রাখিনি। এখানে দাঁড়িয়েই এত কিছু সইতে হচ্ছে চলতে গেলে না জানি আরো কত বাঁধা ঘিরে ধরতো আমাকে। এই তো সেদিন এক ফ্রেন্ডের বাসায় যেতে হয়েছিলো। পাহাড়ের উপড়ে ছোট্ট এক কুটিরে থাকে। গাড়ি থেকে নেমে যখন উপরে তাকিয়েছিল শঙ্কা জেগে উঠেছিল মনে কিছুতেই পারবে না পায়ে হেঁটে এই পাহাড়ে উঠতে। শোয়েব তার হাত চেপে ধরে হাসি মুখে বলেছিলেন, মনেকরো যে একশোটা সিঁড়ি আছে এখান থেকে কটেজ পর্যন্ত। তোমাকে সুপারওম্যান হয়ে উড়তে হবে না। জাস্ট ছোট্ট একটা শিশুর মত দু’হাতে গ্রীল আঁকড়ে ধরে প্রতিটা সিঁড়িতে পা রাখতে হবে। সত্যিই ধীরে ধীরে হাঁটতে হাঁটতে যখন উপড়ে পৌছে গিয়েছিলো নিজেই অবাক হয়ে গিয়েছিল অধরা।

আসলেই যে কোন কিছু করার আগে ফলাফল নিয়ে অতিরিক্ত ভাবনা সেই কাজকে জটিল করে তোলে অনেক বেশি। যারফলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হয়তো মানুষ ব্যর্থ হয় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে। মুন্নি ও জুম্মিকে নিয়ে হাসি-মজা ও গল্প করতে করতেই সাড়া পথ এসেছিলো অধরা। বাসায় দরজা চাবি লাগানোর সময় ভাবছিলো শুধু রাতে থাকার প্রোগ্রামটা বাদ দিয়ে আর যা যা ঠিক করেছিলো সেইমত সময় কাটাবে মুন্নি ও জুম্মির সাথে। এইটুকু ত্যাগ করার কথা শোয়েবকে বুঝিয়ে না বললেও উনি বুঝবেন ও খুশি মনে মেনে নেবেন। আর সব প্ল্যান ঠিকমত হবার পর সারারাত গল্প করাটা অন্য কোন দিনের জন্য তুলে রাখার আইডিয়াটা আনন্দিত মনেই নিশ্চয়ই মেনে নেবে মুন্নি ও জুম্মি। কিন্তু দরজা লক দেখে বেশ অবাক হয়েছিলো অধরা। পরে জানতে পেরেছে জরুরী একটা কারণে ফ্লাইট ক্যান্সেল করতে হয়েছে শোয়েবকে। উনি আরো দু’দিন পর আসবেন। দুটি ভালোর মধ্যে উত্তমটি বেছে নিতে পারার জন্য মনেমনে আল্লাহ্‌র শুকরিয়া আদায় করলো অধরা। অনুভব করলো ছোট্ট একটা পরীক্ষায় হয়তো সে টেনেটুনে পাশ নাম্বার পেয়ে গিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।

ম্যাম দেখেন না জিলাপি কেমন যেন ছড়িয়ে যাচ্ছে।

জুম্মির ডাকে মনের ভাবনা গুলোকে ভাঁজ করে কিচেনে গেলো অধরা। কি হয়েছে?

দেখেন না তেলে দেবার সাথে সাথে ছড়িয়ে যাচ্ছে।

অধরা ঠিক করে দিলে মহা আনন্দে জিলাপি ভাজতে ভাজতে জুম্মি বলল, আমি যখন বাসায় গিয়ে আব্বুকে গরম গরম জেলাপি ভেজে দেবো কি যে খুশি হবেন আব্বু। জাযাকিল্লাহ ম্যাম। আব্বুর পছন্দের কিছু শেখার আইডিয়া দেবার জন্য।

মুন্নি সিঙ্গারার ভাঁজ নিয়ে মহা বিপদে ছিল। জামা-কাপড়-চেহারাতে ময়দা লাগিয়ে একাকার অবস্থা করে ফেলেছে। অধরাকে দেখে শুকনো মুখে বলল, তিন কোণা হচ্ছে নাতো ম্যাম। দেখেন কেমন গোল গোল হয়ে যাচ্ছে।

অধরা হেসে বলল, এই গোল গোল সিঙ্গারাই তোমার আম্মুর কাছে স্বর্গীয় খাবার মনেহবে। জিনানের যখন সাড়ে তিন বছর বয়স প্রথম আমাকে চা বানিয়ে দিয়েছিলো। ঠাণ্ডা পানিতে টিব্যাগ দিয়ে আনন্দে গদগদ হয়ে আমার কাছে এসে বলেছিল, মামণি দেখো আমি তোমাল দন্য(জন্য) চা নিয়ে এতেতি(এসেছি)। সেই চায়ের স্বাদ এখনো আমার মুখে লেগে আছে।

মুন্নি হেসে বলল, আপনার বাবুরা সবাই কোথায় ম্যাম?

ওরা সবাই প্রতি শুক্রবার ওদের নানুর বাসায় চলে যায় স্কুল শেষ করে। শনিবার বিকালে ফিরে আসে আবার। সব নাতি-নাতনীদের সাথে নিয়ে বাবা মসজিসে জুম্মা পড়তে যান।

এটা তো অনেক সুন্দর কাজ করেন। বললো জুম্মি।

অধরা বলল, আসলে এই বৈরী পরিবেশে নিজেদের অস্তিত্ব ও আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মেকে সঠিক পথে টিকিয়ে রাখার জন্য আমাদের পরিবারগুলোকে পরিপূর্ণ মুসলিম পরিবার হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চালাতে হবে আমাদেরকে। আমরা সবাই যদি নিজ নিজ পরিবারকে গড়ে তুলতে পারতাম দুর্গের মত করে, তাহলে ইসলামী সমাজ ব্যবস্থা কায়েম হওয়াটা অনেক বেশি সহজ হয়ে যেত।

মুন্নি বলল, সেটাই আমরা নিজেদেরকে না গড়ে অন্যকে গড়তে যাই বলেই আমাদের চাওয়ায় কোন বরকত নেই। জানেন ম্যাম আমি এমন একটা পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি যেটা কল্পনার মতই সুন্দর। যে পৃথিবীর বড় মানুষেরা শিশুদের মত নরম, কোমল, সুন্দর ও নিষ্পাপ হবে। যে পৃথিবীতে কোন খারাপ মানুষ থাকবে না। থাকবে না কোন অভাব-অনটন, সন্ত্রাস, নির্যাতন, থাকবে না ধনী-গরীব, উঁচু-নিচু ও সাদা-কালোর পার্থক্য। যে পৃথিবী মানুষের তৈরি নিয়ম-কানুন ও আইনের দ্বারা পরিচালিত হবে না। যার ফলে শয়তান মানুষকে বিপথে পরিচালিত করতে না পেরে আহাজারি ও আর্তনাদ করবে। দূষিত হবে না যে পৃথিবীর বাতাস। সবুজে সবুজে ঘেরা থাকবে যে পৃথিবী। প্রকৃতির কোলে মানুষ খুঁজে পাবে প্রশান্তিকর আশ্রয়। বনের পশুপাখীরা নির্ভয়ে ঘুরে বেড়াবে মানুষের আশেপাশে। কারণ তারা জানবে যে এরা পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী না। এরা তো আশরাফুল মাখলুকাত। এরা সৃষ্টির সেরা জীব। এদের দ্বারা কখনোই কারো অমঙ্গল হওয়া সম্ভব নয়।

জুম্মি বলল, ঠিক এমন স্বপ্ন আমিও দেখি ম্যাম। এমন একটা পৃথিবী যেখানে কেউ কাউকে ভুল বুঝবে না বরং সবাই সবাইকে বুঝবে। ‘পরের কারণে স্বার্থ দিবো বলি’ এই শ্লোগান আপন মনে গুনগুন করবে যে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ। যেখানে কোন এতিমখানা থাকবে না। শিশুশ্রমের কারণে নষ্ট হবে না কোন শিশুর শৈশব। বাসা বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে কোন শিশুকে ঝলসে যেতে হবে না। যে পৃথিবীতে প্রতিযোগীতার ম্যারাথন দৌড়ে সন্তানদেরকে লক্ষ্য বানাবে না বাবা-মায়েরা। ছিনিয়ে নেবে না তাদের শৈশবের আনন্দঘন দিনগুলোকে। বাবা-মায়েরা সন্তানদেরকে বুঝবে। বিকশিত হতে সাহায্য করবে তাদের ভেতরকার সৃজনশীলতাকে। যে পৃথিবীতে কোন বৃদ্ধাশ্রম থাকবে না। কারণ সন্তানরা "হে আল্লাহ, আমার পিতা-মাতাকে ভাল রেখ, শান্তিতে আদরে সুখে রেখ, যেভাবে তারা আমাদেরকে রেখেছেন আমাদের শৈশবে; কিংবা তারচেও বেশি” এই দোয়া শুধু মুখে মুখে পাঠ করবে না। তারা নিজেরাও চেষ্টা করবে বাবা-মার আদর-যত্ন করতে। মোট কথা এমন একটা পৃথিবী যেখানে সবাই সবাইকে ভালোবাসবে, শ্রদ্ধা করবে।

হাসলো অধরা। একটা সময় আমিও তোমাদের মত করেই ভাবতাম, স্বপ্ন দেখতাম। কিন্তু এখন আর এভাবে ভাবি না। কারণ জানি যে জগতে বিরাজমান নানাধরণের বৈষম্য আল্লাহরই পরিকল্পনার অংশমাত্র। দুনিয়ার সবাই যদি একই রকম ভালো হতো, সর্বত্র যদি একই পরিবেশ ও পরিস্থিতি বিরাজমান থাকতো তাহলে তো দুনিয়াটা পরীক্ষাক্ষেত্র হতো না। আল্লাহ মানুষকে স্বাধীন চিন্তাশক্তি দিয়েছেন, বিচার-বিবেচনা করার জন্য বিবেক দিয়েছেন। যার প্রয়োগ করে মানুষ প্রমাণিত করবে যে সে সৃষ্টির সেরা জীব। এটাই তো পরীক্ষা। যে পরীক্ষা দিতে পৃথিবীতে আসা সেই পরীক্ষার প্রশ্নপত্রকেই যদি অস্তিত্বহীন করে দিতে চাও তাহলে কিভাবে হবে? আমাদের প্রত্যেকের মনে শুধু একটাই স্বপ্ন থাকা উচিত আর সেটা হচ্ছে আদর্শ মুসলিম হতে হবে আমাদেরকে। সীমাবদ্ধ জ্ঞানের কারণে মানুষ দৃষ্টিসীমার বাইরে সবকিছু দেখতেই অক্ষম। তাই মানুষ যাতে সঠিক পথে চলতে পারে সেজন্য আল্লাহ যুগে যুগে পাঠিয়েছেন পথপদর্শক। যারা আল্লাহর পাঠনো পথপদর্শকদের দেখানো সেই পথে চলবে, আল্লাহ্‌র আনুগত্য করবে তারা নিজের জন্যই করবে। দুনিয়ার অন্ধকার পথে যাতে আমরা মুখ থুবড়ে পড়ে না যাই, ভুল পথে চলে না যাই সেজন্য যে আলো আল্লাহ প্রেরণ করেছেন আমাদের জন্য, আমরা যদি সেই আলোতে পথ চলতে চেষ্টা করি তাহলে কোন মরীচিকা আমাদেরকে সঠিক পথ থেকে বিপথে নিয়ে যেতে পারবে না, ইনশাআল্লাহ। সুতরাং অলীক স্বপ্নের ফুল ফুটিয়ে নষ্ট করো না তোমাদের মূল্যবান স্বপ্নের বীজ। কুরআন ও হাদীসের আলোতে আলোকিত করো নিজ নিজ মনোজগত অতঃপর সেই আলোতে নিজের অন্ধকারকে দূরীভূত করে ছড়িয়ে দাও আলো। হয়ে উঠতে চেষ্টা করো জোনাকি। অন্তত একটি জীবনের জন্যে হলেও...............

বিষয়: বিবিধ

১৯৪৩ বার পঠিত, ৩৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

171489
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:২৩
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : কুরআন ও হাদীসের আলোতে আলোকিত করো নিজ নিজ মনোজগত অতঃপর সেই আলোতে নিজের অন্ধকারকে দূরীভূত করে ছড়িয়ে দাও আলো। হয়ে উঠতে চেষ্টা করো জোনাকি। অন্তত একটি জীবনের জন্যে হলেও...............
Love Struck Love Struck Love Struck

০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
125282
আফরোজা হাসান লিখেছেন : ইশশ...কি সুন্দর ফুলগুলো। Love Struck

ফুলে ফুলে ঢোলে ঢোলে বাহে কিবা মৃদু বায়........ Day Dreaming
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:৫২
125951
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : তুমি আবার গানের লাইনও জানো নাকি? Surprised Worried Rolling Eyes Winking Tongue
171491
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:২৪
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : কুরআন ও হাদিসের আলোকে জীবন গড়তে পারলে সেই জীবনে কোন দুঃখ-দুর্দশা-অশান্তি থাকার কথা নয়। অনেক অনেক ভাল লেগেছে। কয়েকটি মূল্যবান কথা আমার ফেইসবুকে শেয়ার করেছি।


=========================
যে পৃথিবীর বড় মানুষেরা শিশুদের মত নরম, কোমল, সুন্দর ও নিষ্পাপ হবে। যে পৃথিবীতে কোন খারাপ মানুষ থাকবে না। থাকবে না কোন অভাব-অনটন, সন্ত্রাস, নির্যাতন, থাকবে না ধনী-গরীব, উঁচু-নিচু ও সাদা-কালোর পার্থক্য।

লিখেছেন আফরোজা হাসান ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৪:৫২:৫৯ বিকাল

http://www.onbangladesh.net/newsdetail/detail/200/64559
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১১
125298
আফরোজা হাসান লিখেছেন : অনেক অনেক শুকরিয়া ভাইয়া।Happy Good Luck Happy শেয়ার করার জন্য জাযাকাল্লাহ। Praying Praying
171517
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৫০
ইক্লিপ্স লিখেছেন : কুরআন ও হাদীসের আলোতে আলোকিত করো নিজ নিজ মনোজগত অতঃপর সেই আলোতে নিজের অন্ধকারকে দূরীভূত করে ছড়িয়ে দাও আলো। হয়ে উঠতে চেষ্টা করো জোনাকি। অন্তত একটি জীবনের জন্যে হলেও।

চমৎকার লাগল গল্পে গল্পে নৈতিক কথাগুলো।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১২
125300
আফরোজা হাসান লিখেছেন : তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আপুমণি। অনেক শুভকামনা রইলো। Happy Good Luck Happy
171535
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২০
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : মাশা আল্লাহ ,চালিয়ে যান
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১২
125301
আফরোজা হাসান লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। Happy Good Luck Good Luck Happy
171542
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৮
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : তোমার এ সিরিজের পোস্টগুলো পড়ে কি ভাবছিলাম জানো?

উদাসী স্বপ্নালু চোখের কোন এক চিত্রশিল্পীকে একটা বিশাল স্কেচ দেয়া হলো, পাশে ছিলো বাহারি রকমের নানান রং, বলা হলো আঁক,সৃজনশীল মনটা দিয়ে তোমার মনের মাধুরী মিশিয়ে সৃস্টিকরো নতুন কোন শিল্পকর্ম ! রাংগিয়ে দাও, মাতিয়ে দাও, উজার করে ভালোবাসার তুলিতে ছুঁয়ে ছুঁয়ে দাও সকল হূদয়!

সুন্দর পোস্টটির জন্য আন্তরিক শুকরিয়া! Love Struck Good Luck


০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫১
125264
আফরোজা হাসান লিখেছেন : কালের স্রোতে রঙের খেলা গিয়েছি ভুলি
ভেঙ্গে গেছে মোর স্বপ্ন সাধের সেই তুলি
অবগুণ্ঠিত মনে ঝরে না চিত্রের বর্ষণ
ব্যহত হয় বারংবার কল্পনার সংমিশ্রণ
ক্যানভাসে তাই রঙের বদলে কালি ঝরে
স্বপ্নরা এখন রূপ বদলে শব্দে খেলা করে..... Day Dreaming

অনেক অনেক শুকরিয়া ও ভালোবাসা আপুনি Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:০০
125441
রাবেয়া রোশনি লিখেছেন : চিত্রশিল্পী মনের মাধুরী মিশিয়ে আঁকছে বিধায় প্রতিটি কথা মনে কে ছুঁয়ে যাচ্ছে খুব। আমার তাই মনে হয়েছিল আপু। সাদিয়া আপুর সাথে আমিও একমতLove Struck Happy
171564
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৮
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : আসলেই যে কোন কিছু করার আগে ফলাফল নিয়ে অতিরিক্ত ভাবনা সেই কাজকে জটিল করে তোলে অনেক বেশি। যারফলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হয়তো মানুষ ব্যর্থ হয় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে।
চমৎকার.।.।.।.।.।.।.।.।।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৩
125303
আফরোজা হাসান লিখেছেন : অনেক অনেক শুকরিয়া। অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে। ভালো থাকুন। Happy Good Luck Good Luck Happy
০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৭
125740
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : মনে রাখার জন্য মোবারকবাদ।
হায়েনাদের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড জীবন যাত্রা.।.।.।। দোয়া করবেন আপুজি।
171660
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৬
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : এ পর্বটাও কিচ্ছুই বুঝি নাই! At Wits' End At Wits' End লেখা অবশ্যই ভালো হবে, এটা আমার বিশ্বাস। সম্ভবত আমার মূড ডিজ্অর্ডার এর কারনে এমন লাগতেছে! Frustrated
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৪৩
125459
আফরোজা হাসান লিখেছেন : এই পর্বটা লেখার সময় আমার মনে হচ্ছিলো যে, হারিকেন না আমার বলে কিচ্ছুই বুঝি নাই! এখন তো দেখছি আমার ভাবনা মিলে গিয়েছে! Tongue
বুঝেছি একটা গল্প শুধু আপনার মুড আর অভিমান নিয়েই লিখতে হবে। "হারিকেন কাব্য" Big Grin
171689
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৫৬
বেকার সব লিখেছেন : কেউ যদি অধরার সামনে নদীতে পড়ে যায়, তখন লাইফ জ্যাকেট না থাকলে কি করবে।

কোন কিছু করার আগে ফলাফল নিয়ে অতিরিক্ত ভাবতে গেলে যে কোনো বাঁধা সৃষ্টি হবেই হবেই কিন্তু, আল্লাহর নাম নিয়ে শুরো করলে আর কোনো বাঁধা-বিপত্তি থাকেনা।

আপনার সব গুলো পর্ব খুব চমৎকার কিন্তু, সময়ের অভাবে গল্প গুলো পড়া হয়ে ওঠেনা
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৪৮
125462
আফরোজা হাসান লিখেছেন : অধরার কাছে লাইফ জ্যাকেট না থাকলে নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা একটা কলা গাছ কেটে ছুঁড়ে দেবে ডুবন্ত ব্যক্তির দিকে। Smug

যে কোন কিছু করার আগে অবশ্যই ভাবতে হবে। কিন্তু ফলাফল নিয়ে চিন্তায় অস্থির না হয়ে কাজ শুরু করতে হবে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে। মনে এই বিশ্বাস রাখতে হবে যে, যা ঘটবে তাতেই নিহিত আছে কল্যাণ। Happy

হুমম..অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে। ভালো থাকুন। অনেক শুকরিয়া। Good Luck Good Luck
171733
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:১৩
রাবেয়া রোশনি লিখেছেন : কোথাও না থাকুক
হানাহানি রাহাজানি
অন্যায় অবিচার ।
শোষিতের হাহাকার ধ্বনি ।
থাকুক সবাই মিলেমিশে
প্রাণে থাকুক আদর্শ
মুসলিম হওয়ার আকাঙ্ক্ষা Big Hug
অনেক সুন্দর লিখেছেন আপু মাশাআল্লাহ ।
জাযাকাল্লাহু খাইরান Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Praying Praying

১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৫৭
129984
আফরোজা হাসান লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীক রোশনি মণি। Love Struck Love Struck
১০
171901
০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
লুকোচুরি লিখেছেন :


মুন্নি ও জুম্মির পক্ষ থেকে আমি, ভালোবাসায় পরিপূর্ণ এক স্বপ্নের পৃথিবী অধরা ম্যামকে উপহার স্বরূপ দিলাম। এই স্বপ্ন বিকশিত হোক প্রতিটি প্রানে সবাই সুন্দরের স্বপ্ন দেখুক আর আল্লাহ্‌র দেয়া বিধান নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করে সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলুক সবাই। আমীন।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৫৯
129985
আফরোজা হাসান লিখেছেন : এত কষ্ট করে লিখি আমি আর উপহার দেয়া হয় অধরা ম্যামকে?? Frustrated Frustrated Frustrated

অধরাকে অ-ধ-রা-ই থাকতে দাও...Smug
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
130086
লুকোচুরি লিখেছেন : ওরে মোর আল্লাহ্‌। এর আগে তোমাকে ম্যাম বলেছিলাম, তখন বল তুমি না, অধরা হচ্ছে ম্যাম। এখন তাই অধরাকে বললাম। এখন আবার বল.... আই কুনাই জাইতাম অন। (আমি এখন কোথায় যাব) phbbbbt
১১
171982
০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
ভিশু লিখেছেন : এক গল্পের একটিমাত্র পর্বে বেশ কয়েকটি জীবনঘনিষ্ট শিক্ষা! অনেক শুকরিয়া!
আচ্ছা, বইমেলায় আনন্দবাড়ির কি কোনো পড়ার / দেখার বা গলাধঃকরণের আইটেম পাওয়া যাবে?!?!...Rolling EyesDay DreamingHappyGood LuckRose
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০০
129986
আফরোজা হাসান লিখেছেন : আমাকে দিয়ে কোনদিন বই বের হবে কিনা আল্লাহই জানেন। এত্তো অলস আমি। Worried
অনেক শুকরিয়া আপনাকে। Happy Good Luck
১২
172759
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:১২
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আসলে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার ইচ্ছে থাকতে হবে মনে। কেননা মানুষ যখন বিশ্বাস নিয়ে পথ চলতে শুরু করে তখন কিছু বাঁধা-বিপত্তি পথ আগলে দাঁড়ালেও একসময় গন্তব্যে পৌছে যাওয়া যায়। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
যে কোন কিছু করার আগে ফলাফল নিয়ে অতিরিক্ত ভাবনা সেই কাজকে জটিল করে তোলে অনেক বেশি - Doing something good is an end in itself. So we should not be bothered so much about success or failure and just do good things for the pleasure of it Big Grin Love Struck Love Struck Love Struck

১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০২
129987
আফরোজা হাসান লিখেছেন : ফুলটা দেখে মন ময়ূরের মত পেখম মেলে দিয়েছে। এত্তোগুলা ভালোবাসা আমার আপুমণিকে। Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck Love Struck
১৩
173859
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৩
বিন হারুন লিখেছেন : "সর্বত্র যদি একই পরিবেশ ও পরিস্থিতি বিরাজমান থাকতো তাহলে তো দুনিয়াটা পরীক্ষাক্ষেত্র হতো না" হ্যাঁ আমিও মাঝে মধ্যে ভাবতাম দুনিয়ার সবাই যদি ভাল হত Day Dreaming
অনেক অনেক ভাল লেগেছে.
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০৩
129988
আফরোজা হাসান লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। Happy Good Luck Good Luck Happy
১৪
175293
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০৫
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : এত সুন্দর সুন্দর কথামালা দিয়ে সাজানো ভালো না লেগে পারে। প্রতিটা লাইন শিক্ষনীয় উপদেশে ভরপুর Love Struckটিচারজী দ্রুত সুস্থ হয়ে আবার সবার মাঝে ফিরে আসুক Praying Good Luck Roseদোয়া রইলো

১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০৩
129989
আফরোজা হাসান লিখেছেন : পুরোপুরি সুস্থ্য না হলেও চলে এসেছি আবার আপনাদের মাঝে। Happy
অনেক অনেক শুকরিয়া আপুনিটাকে। Love Struck Love Struck Love Struck
১৫
178118
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:২৩
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : এলেমের সংকীর্ণতা হচ্ছে অনেক ক্ষতিকর। এক ব্যাক্তি এক অযোগ্য [ফাসেক] লোককে এক জামাতের ফায়সাল বানিয়ে দিলো। যদিও সেখানে অনেক যোগ্য লোক ছিলো!! "কারন হিসেবে বললো আমির যদি হাবশি গোলাম হয় যদি তার মাথা আঙুরের মত হয় তথাপি তাকে মানতে হবে।" একদম ঠিক ভাই কিন্তু প্রয়োগটাতো ঠিকমত হতে হবে কারন আমির সে দুনিয়াবি পদমর্যাদায় কম যোগ্য হতে পারে কিন্তু সেতো ফাসেক হতে পারেনা অর্থাৎ দ্বীনের লাইনে তার যোগ্যতাতো কম হবেনা। তুমি অসংখ্য যোগ্যদের মধ্যে একজন অযোগ্যকে আমির বানিয়ে দিলে এটাতো জাহেলিয়াত হলো।
"সমস্ত মুসলমান একটি শরীরের মত এক যায়গায় ব্যাথা পেলে সমস্ত যায়গায় ব্যাথা অনুভব করবে" এই বাক্যটির একটা আজিব ব্যাখ্যা শুনলাম । এইবার প্রথম শুনলাম তাই আজিব এবং দিলে অনেক আঘাত লাগলো " কোন মুসলমান যদি আঘাত পায় বা কোন মুসলমানের উপর যদি জুলুম করা হয় তবেতো অনেক কাফের মুশরিক দেখলেও তাদের মনে কষ্ট লাগে। কিন্তু একজন মুসলমানের নামাজ ক্বাজা হয়ে গেলো আর রোজা ক্বাজা হয়ে গেলেতো আর কাফের কখনও কষ্ট পাবেনা কিন্তু মুসলমানের আমালে কমতি হলে আরেক মুসলমান কষ্ট পাবে বা পাওয়া উচিৎ। এটাই হলো উম্মতের দরদ একজন মুসলমান বেদায়াত করছে তার জন্য আমার হৃদয়ে ব্যাথা এটাইতো আসল দরদ" এটাইতো কষ্ট।" আসলে কাগজের এলেম আর মেহনতের এলেমের মধ্যে আমি দেখেছি আসমান আর জমীনের পার্থক্য। কারন একেকটি কুরআনের আয়াত নাযীল হওয়ার সময় নবিজী (সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কত কষ্ট করেছেন।?

আর এলেম যদি ১ ফোঁটা আসে সেটা প্রয়োগের জন্য ১কেজি হিকমাহ্ আর ১ কেজি বিনয় প্রয়োজন। এবং এলেম যদি আসে সেটাতে যদি অহংকার যুক্ত হয় তবে অহংকারি এলেমকে বলি তুমি শয়তানকে দেখে নাও।
Good Luck আচ্ছা আপু লাইফ জ্যাকেট বা ছুড়ে দেয়ার মত অন্যকিছু যদি না পাই তবে কি করবো?
Good Luck আমার মরহুম ভাই, শিক্ষক বন্ধুটি আমার শিক্ষার জন্য বলেছিলেন "কুকুর যেভাবে দৌড়ায় তাতে সে মক্কাশরিফ (গন্তব্যে) পৌছুতে বেশি সময় প্রয়োজন হয়না কিন্তু সে মক্কা শরীফে পৌছুতে পারেনা কারন সে রাস্তায় এখানে একটু ওখানে একটু ঝগড়া করে।
Good Luck অসাধারণ শব্দমালার লিখাটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইরান আপু।
Good Luck প্রথম চায়ের স্বাদ Good Luck
সামনের পর্বে চলে গেলাম।
[আমি আপু মন্তব্যে ভুল ক্রুটি দেখরে প্লীজ ক্ষমা করে দিবেন। আর বলে দিলে আমি শুধরে নেবো ইনশাআল্লাহ ]
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:২৫
132216
আফরোজা হাসান লিখেছেন : আপনার মন্তব্য গুলো এত সুন্দর, মাশা আল্লাহ। আপনি লিখেন না কেন সেটাই বুঝতে পারি না আমি! মন্তব্যের কথাগুলো আরেকটু বিস্তারিত লিখলেই তো পোষ্ট হয়ে যেতে পারে। আপনার নতুন পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম।
লাইফ জ্যাকেট বা ছুড়ে দেয়ার মত অন্যকিছু যদি না পাওয়া যায় তাহলে কি করতে হবে সেটা ডিটেইল বলবো, ইনশাআল্লাহ।
ভালো থাকুন। অনেক অনেক দোয়া রইলো আপনার জন্য। Happy Good Luck Good Luck Happy

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File