প্লীজ হাসবেন না

লিখেছেন লিখেছেন রকিব ইসলাম ১১ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৯:০৬:৪০ রাত





















অভাব

[img]http

একটা পিচ্চি ছেলে আরেকটি পিচ্চি মেয়ে পাশাপাশি দুইটি বাড়িতে থাকে। ছেলেটির মা ছেলেটিকে একদিন একটা ফুটবল কিনে দিল। ছেলেটি সেটা মেয়েটিকে দেখালে মেয়েটি বলল আমাকে খেলতে নাও। ছেলেটি বলল, ‘এটা ছেলেদের খেলা। তুমি খেলতে পারবে না।’

মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।

ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থ

া করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’

কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।

ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’

পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না

।’





মেয়ে আর বাচ্চাদের মধ্যে পার্থক্য

পদা: বলতো গদা, ছোট ললিপপ পেলে কারা সবচেয়ে বেশি সুখী হয়?

গদা: কারা?

পদা: বাচ্চারা। আর কারা সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়?

গদা: কারা?

পদা: মেয়েরা!

জীবনে হতাশা কিভাবে আসে

পদা: গদা, তোর জীবনটা খুব একঘেয়ে হয়ে যাচ্ছে সেটা কখন টের পাবি, বলতো?

গদা: কখন?

পদা: যখন তুই তোর লিঙ্গের সাইজ মাপতে যাবি। আর এই একঘেয়েমির সাথে প্রতিবার নতুন একটা উপসর্গ যোগ হবে।

গদা: সেটা কী?

পদা: হতাশা!

জামাই হওয়ার উপায়

:

তো, তুমি আমাদের মেয়েকে বিয়ে করে আমাদের জামাই হতে চাও?

: আসলে ঠিক তা নয়। তবে বিয়ে না করে অন্য ভাবে জামাই হওয়ার উপায় থাকলে বলতে পারেন।

ডুবুরি ইভান

এক বন্দরের একেবারে তীরের কাছে পানির ভেতর থেকে মুখ তুলল জলকন্যা। তার কোলে ছোট্ট এক শিশু। তীরের পাশে দাঁড়ানো এক লোককে জিজ্ঞেস করল জলকন্যা: ‘ভাই, আপনি ডুবুরি ইভানকে চেনেন?’

শুরুর লগেই শ্যাষ

এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার।

পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?

মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল আছিলো।

পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফিল?

মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই শ্যাষ।

সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে

এক ট্রাইনেশান প্রোগ্রামে ঈভা রহমানের গান চলতাসিলো। বেশী বোরিং লাগায় জয়সুরিয়া, শেওবাগ আর আছড়াফুলের বউ গল্প শুরু করসে। শেওবাগের বউয়ের আবার জামাইর মতো মুখ পাতলা। সে জয়সুরিয়ার বউরে কইলো: আপনের হাসব্যান্ড তো বুইড়া হইয়া গেসে, তার গায়ে কি কুনু শক্তি আছে?

জয়সুরিয়ার বউয়ের প্রেসটিজে লাগসে তার হাসব্যান্ডরে বুইড়া কইসে। সে উত্তর দিলো: ওহে মুখরা রমণী, ভুইল্যা যাইয়োনা, সে কিন্তু অলরাউরান্ডার ব্যাটে (!) না পারলে ঠিকই বলে(!) পুষাইয়া দেয়।

শেওবাগের বউ কয়: আমার হাসব্যান্ড কিন্তু হার্ডহিটার। তার স্ট্রোকগুলান (!)….. আহ হা হা হা বলার মতো না।

আশরাফিলের বউ চিন্তা করতাসে, এইরে খাইসে। আমার জামাইতো এর কোনোটাই না, আমি কি কই? বড়ই শরমের কতা। সে এট্টু চিন্তা কইরা গলা খাকরি দিয়া কইলো: আমার হাসব্যান্ডও কিন্তু কম না। সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে। এখন বুঝেন, তার বিচি কখন পাঁকসে।

শুধুই যদি ১ মারতাম

আশরাফিল বিয়া করসে এবং তার চাইরডা পুলা-মাইয়া হইসে। তার বউ কিন্তু তারে লইয়া বড়ই পেরেশান। প্রতি খেলায় ১ রান লইয়া আউট হইয়া যায়। একবার এক খেলায় পরত্তম বলে আউট হইয়া গেসিলো। কিন্তু আম্পায়ারের আউট না দেয়ার লাইফ পাইয়াও এক রান লইয়া ক্লিয়ার বোল্ড হইয়া যায়। পাড়া প্রতিবেশীর খোঁটা শুইন্যা আশরাফিলের বউয়ের মিজাজ বিলা। আছড়াফুল ঘরে আসনের লগে লগে শুরু কইরা দিসে বাউন্সার: তুমি এই এক মারা ছাড়া আর কিসু পারো না?

আশরাফিল কয়: শুধুই যদি ১ মারতাম তাইলে চাইরডা পুলা-মাইয়া কেমনে হইলো?

আশরাফিলের বউ: তুমার ওই আম্পায়ারের মতো লোটা কামাল যদি আমারে না হেলপাইতো তাইলে ডাক (০) লইয়া থাকতে হইতো।

প্রথমে যা ভেবেছিলেন

এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য। সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?

সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।

জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।

তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?

একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।

জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল। বলল, হয় নি। এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।

ভাবী জানে কেমনে

অফিস থেকে ফেরার সময় রেললাইনের পাশে অনেক লোকের জটলা দেখে উকি দেন, সাব্বির ভাই। দেখেন ট্রেনের নীচে পড়ে একটি লোক মারা গেছে এবং তার চেহারা ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। চেনাই যাচ্ছেনা। কেবল ১১ ইঞ্চি লম্বা পুরুষাংটি একদম অক্ষত আছে। সবাই বলছে এটা দিয়েতো আর লোক চেনা যাবেনা।

সাব্বির ভাই মন খারাপ করে বাসায় ফিরে বউকে বলেছেন, জানো একটা এক্সিডেন্ট দেখলাম ঐ নাখালপাড়া রেললাইনের ওখানে।

ভাবী বললো কি হয়েছে, কিভাবে হয়েছে? সাব্বির ভাই বললো, দুঘটনার শিকার লোকটিকে কেউ চিনতেই পারছেনা, সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। কিন্তু লোকটির ১১ ইঞ্চি লিংগটা অক্ষত আছে। এই কথা শুনা মাত্র ভাবী চিৎকার করে বললো, হায় আল্লাহ! পরশ মারা গেছে?

আপনি তো জানেন…

বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা।

সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।

সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি

রাজধানীতে দুপুরে বাসায় কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে গোসল করছেন। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল। মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবেনা। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবেনা আমি ল্যাংটা। দরজা খুলে-

মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি?

অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।

মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?

অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।

আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না

বিদেশ থেকে দুবছর পর বাড়ি ফিরে হাসান দেখল তার বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা।

হাসান বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?

: কার আবার, আমার।

: কী! বল, তার নাম বল! কে আমার এত সর্বনাশ করেছে!

বউ চুপ।

: বল, কে সে? নিশ্চয়ই শয়তান জামাল!

: না

: তা হলে নিশ্চয়ই শয়তান জাফর!

: না, তাও না।

: তা হলে কে?

: তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না।

বউকে মারাই সহজ

বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?

আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু। সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।

বাচ্চাকে নিয়ে নাচি না

ডান্স পার্টি হচ্ছে। এক স্মার্ট যুবক তার চেয়েও লম্বা সুন্দরী এক তরুনীকে তার সাথে নাচার আমন্ত্রন জানাল।

: ধন্যবাদ। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে আমি নাচি না।

: সরি! মিস, আপনার যে বাচ্চা হবে তা আমি জানতাম না।

শাড়ি খুলে ফেললে বয়স বেড়ে যায়

সেলসম্যান একটা শাড়ি দেখিয়ে মহিলাকে বললেন, আপা, এটা নিয়ে যান। এটা আপনাকে খুব সুন্দর মানাবে। পরলে মনে হবে আপনার বয়স কমে গেছে। মহিলা শাড়িটা ফেরত দিয়ে বললেন, না ভাই, যে শাড়ি খুলে ফেললে বয়স দশ বছর বেড়ে যায়, সে শাড়ি আমার দরকার নেই।

সারপ্রাইজ গিফট

: তোর স্যুটটা তো বেশ সুন্দর। কোথায় পেলি?

: এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে।

: কেমন সারপ্রাইজ গিফট?

: আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে।

মনে পড়ল

রবিবার গির্জায় ধর্মোপদেশের মাঝখানে এক লোক হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে দ্রুত বাইরে চলে গেল। লোকটার এই আচরণে অন্যরা অবাক হল । পর দিন পাদ্রী যখন এর কারণ জানতে চাইলেন তখন সে বলল, এক সপ্তা আগে আমার ছাতাটা হারিয়ে ফেলেছিলাম । আপনি কাল যখন বলেন, ‘তোমরা ব্যভিচার করিও না ’ তখন আমার মনে পড়ল ওটা আমি কেথায় ফেলে এসেছি ।

মুখদর্শন

: (ঘুম জড়িত কন্ঠে) হ্যালো…

: কিরে, কতবার ফোন করলাম ফোন ধরছিস না কেন?

: ও না কাল রাতে খুব ডিস্টার্ব করছিল। আমি খুব রেগে ওকে বলে দিলাম- তোমার মুখদর্শন করতে চাই না…

: ও তখন কী করল ?

: কী আর করবে, আস্তে আস্তে উঠে ঘরের লাইটের সুইচটা অফ করে দিয়ে এল…

আর না ঘুরে

স্বামী: ঢুকছে?

স্ত্রী: হুম্

স্বামী: ব্যাথা পাও?

স্ত্রী: না

স্বামী: ভালো লাগছে?

স্ত্রী: হুম্

স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।

এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া

পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।

যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।

এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা ।

ব্যবসায়ী সভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন :

১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।

২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।

৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,

কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা ।

কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন:

১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে?

২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে?

৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।

তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।

আকুতি

বিন্তির পোষা কাকাতুয়া রাত-দিন বলে, ‘আমার জীবনে সঙ্গী চাই। একটু স্পাইস চাই!’ কাকাতুয়ার এমন দাবির মুখে জেরবার হয়ে বিন্তি তার কাকাতুয়াকে একদিন এক কাউন্সেলরের কাছে নিয়ে বলল, এই কাকাতুয়াটা হরদম নিজের পুরুষ সঙ্গী খোঁজে। একে একটু ভদ্র-সভ্য করা যায় না? বিন্তির কথায় কাউন্সেলর বললেন, ‘চিন্তা করবেন না, আমার পোষা কাকাতুয়াটা খুব ধার্মিক। সারাক্ষণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান দেখে, শ্লোক আওড়ায়। ওর সঙ্গে থাকলে আপনার কাকাতুয়া শুধরে যাবে।’ কাউন্সেলর ভদ্রলোক নিজের পোষা কাকাতুয়া নিয়ে এলেন এবং দ্বিতীয় কাকাতুয়াটি দেখেই বিন্তির পোষ্য যথারীতি বলে উঠল, ‘আমার জীবনে একটু স্পাইস চাই!’

এ কথা শোনামাত্র দ্বিতীয় কাকাতুয়া ওপরের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘ঈশ্বর, তুমি আছ। এদ্দিনে আমার আকুতি শুনলে।’

খুকুমণি, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৯

তুমি কি তা চাইছ

নীল আলোর নিচে বিছানায় বেশ রোমান্টিক পরিবেশে শুয়ে আছেন স্বামী-স্ত্রী।

হঠাৎ স্ত্রী বললেনঃ প্রিয়, তুমি কি ঘুমাচ্ছ?

রোমান্টিক স্বরে স্বামী বললেনঃ না, প্রিয়তমা।

স্বামীর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে স্ত্রী বললেন, তুমি কি তা চাইছ?

-হ্যাঁ, প্রিয়তমা।

-তাহলে ঘুমাও।

জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে

প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।

পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?

একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।

উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?

পত্রিকায় ছাগ সংবাদ

একদা মনের সুখে কাঁঠাল পাতা চর্বন করিতে করিতে ছাগু ভীষণ টায়ার্ড হইয়া পড়িলো। সে শুইয়া শুইয়া জাবর কাটিতে লাগিত। ইত্যবসরে নিদ্রাদেবী তাহার চক্ষে স্থায়ী হইলে সে ঘোঁত ঘোঁত করিয়া নাক ডাকিতে থাকিলো।

সেই পথ দিয়া যাইতেছিলো ধেড়ে ইঁদুর। সে ছাগুর নিদ্রাযাপনের সুযোগ লইলো। সে দ্রুত ছাগুর পাছা মারিয়া দৌড় লাগাইলো। কিন্তু ছাগুর ঘুম ভাঙ্গিয়া গেলো এবং সে ব্যাপার বুঝিতে পারিয়া ধেড়ে ইঁদুরটিকে তাড়া করিল।

তাড়া খাইয়া সে ষ্টেশনের দিকে ছুটিল এবং এবং একটা ট্রেনে উঠিয়া পড়িলো। ছাগুও কিছুক্ষণ বাদে সে ট্রেনে আসিয়া উঠিলো। বাচাল ইদুঁরটি এরই মাঝে কিভাবে যেন শার্ট-প্যান্ট যোগাড় করিয়া পরিয়া নিলো এবং একটা পত্রিকা নিয়া মুখ ঢাকা দিলো।

ছাগু জনে জনে জিগাইতে লাগিলো, জনাব, আপনি কি একটা ধেড়ে ইঁদুরকে আসিতে দেখিয়াছেন?

একসময় সে শার্ট-প্যান্ট পরা ধেড়ে ইদুঁরকে একই প্রশ্ন করিলো। ধেড়ে পত্রিকা থেকে মুখ না তুলিয়া কহিলো, সে দুষ্ট ইদুঁরটা তো যে কিনা কিছুক্ষণ আগে আপনার পাছা মেরেছে।

ছাগু কহিলো, কি আর বলিব দু:খের কথা। দেখুন, পাছা মেরেছে এক ঘন্টাও হয় নাই, অথচ এরই মাঝে খবরটা পত্রিকায় এসে গেছে।

লিঙ্গ সমস্যা

একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত।

তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন।

যেমন স্বামী তেমন স্ত্রী

প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,

প্রিয় সুইট হার্ট,

আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ Kiss পাঠালাম।

ইতি তোমার স্বামী (অমুক)।

তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্তর দিল এভাবে,

প্রিয় সুইট হার্ট,

তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।

১। দুধ ওয়ালা ২টা Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।

২। বিদ্যুত বিলওয়ালা ৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।

৩। বাড়ি এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা Kiss দিতে হচ্ছে।

৪। সুপার মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই… (সেন্সর)

৫। আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি Kiss।

আমার জন্য কোন চিন্তা করোনা। বাকি রয়েছে ৩৫ টি Kiss। আমি আশা করছি সেগুলোও এই মাসেই ব্যাবহার করতে পারবো।

বিচি

এক লোকের তিনটি বিচি। সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত। লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না। উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল ।

লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি।

ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না।

লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টা।

ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না। পরিস্কার করে বলুন।

লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি।

ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??

ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?

: না।

: প্রেমিকা আছে ?

: না।

: পরকীয়া করেন ?

: ন…

: টানবাজার যান ?

: না।

: মাস্টারবেট করেন?

: না।

ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”

পুরুটাই আনন্দের

একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে।

জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের।

কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দে।

মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের।

এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে। জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক। অন্য দুজন তা মেনে নিল।

জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের। এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?

জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না।

কনডম

স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?

স্বামীঃ কনডম !!

আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন

স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়–

স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?

স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই।

বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।

ভিজিয়ে চেষ্টা করো

বাসর রাত। আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত। লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে…

স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই।

বউঃ সুতোর মাথাটে থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে।

বিষয়: বিবিধ

৭৩৩১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File