রাবির সেই ছাত্রলীগ ক্যাডার তুহিন হামলা করেছে নিজ দলের কর্মীদের : ছেলেদের আবাসিক হলে মেয়ে নিয়ে বিরোধ

লিখেছেন লিখেছেন তিতা করল্লা ১৪ জানুয়ারি, ২০১৩, ০১:২৯:২৩ দুপুর



রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের আবাসিক হলের নিজ কক্ষে বান্ধবীকে নিয়ে ছাত্রলীগ নেতার ফুর্তি করার ঘটনায় ছাত্রলীগের ওই নেতাকে কুপিয়ে জখম করেছে ছাত্রলীগের আরেক আলোচিত অস্ত্রধারী নেতা তৌহিদ আল তুহিন। গতকাল দুপুরে শেরে বাংলা একে ফজলুল হক হলের ২১৪ নম্বর কক্ষে হল শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোজাহিদুল ইসলাম হিমু বান্ধবী নিয়ে ফুর্তি করার পর সন্ধ্যার দিকে তুহিন ছাত্রলীগ নেতা শিমুল ও হিমুকে ব্যাপক মারধর করে। বর্তমানে তারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিত্সাধীন।

হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতারা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্রদের হলগুলোতে মেয়ে গেস্ট প্রবেশের অনুমতি না থাকলেও গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জন্মদিন পালন করার জন্য ছাত্রলীগ নেতা হিমু তার বান্ধবীসহ বন্ধু-বান্ধব নিয়ে শেরে বাংলা হলের ২১৪ নম্বরের নিজ কক্ষে নিয়ে আসে। প্রায় দুই ঘণ্টা অবস্থানের পর ওই কক্ষেই শুরু হয় জন্মদিনের উত্সব। দুপুরে জন্মদিনের কেক কাটার পর আনন্দে মেতে ওঠেন তারা। হলে মেয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা অমান্য করে ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিমুর জন্মদিন পালন করার জন্য তার বান্ধবীকে নিয়ে আসায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খোদ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। তাদের অভিযোগ, ছাত্রদের আবাসিক হলে একটি মেয়েকে নিয়ে এসে প্রায় দু’ঘণ্টা যাবত কক্ষে অবস্থানের ঘটনা খুবই লজ্জাজনক।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে মোজাহিদুল ইসলাম হিমু বলেন, মেয়েটা তার বান্ধবী নয়। আমার বন্ধু পিংকু ও ওই বান্ধবী তৃষা স্বামী-স্ত্রী। তারা দু’জনই এসেছিল। এরা আমার ক্লাস ফ্রেন্ড।

ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও শেরে বাংলা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী জহিরুল হক জাকির বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্টে ছাত্র হলে মেয়ে প্রবেশের কোনো ধরনের অনুমতি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অমান্য করে ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মী হলে মেয়ে নিয়ে এসে জন্মদিন পালন করেছে। এ ঘটনায় অস্ত্র, লাঠিসোটা নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা শিমুল-হিমুকে ব্যাপক মারধর ও কুপিয়ে জখম করে তুহিন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালের ডাক্তার জানিয়েছেন, হিমু ও শিমুলের মাথায় প্রায় ১০ থেকে ১২টি সেলাই দেয়া হয়েছে। তাদের অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে।

মারধরের বিষয়ে ছাত্রলীগ নেতা তুহিন জানান, তারা হলে মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করে অপরাধ করেছে। তাদের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে হিমু তার সঙ্গে খারাপ আচরণ ও উল্টো মারার হুমকি দেয়। এজন্য হিমুকে মারধর করা হয়েছে বলে তুহিন জানান।রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের আবাসিক হলের নিজ কক্ষে বান্ধবীকে নিয়ে ছাত্রলীগ নেতার ফুর্তি করার ঘটনায় ছাত্রলীগের ওই নেতাকে কুপিয়ে জখম করেছে ছাত্রলীগের আরেক আলোচিত অস্ত্রধারী নেতা তৌহিদ আল তুহিন। গতকাল দুপুরে শেরে বাংলা একে ফজলুল হক হলের ২১৪ নম্বর কক্ষে হল শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোজাহিদুল ইসলাম হিমু বান্ধবী নিয়ে ফুর্তি করার পর সন্ধ্যার দিকে তুহিন ছাত্রলীগ নেতা শিমুল ও হিমুকে ব্যাপক মারধর করে। বর্তমানে তারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিত্সাধীন।

হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতারা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্রদের হলগুলোতে মেয়ে গেস্ট প্রবেশের অনুমতি না থাকলেও গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জন্মদিন পালন করার জন্য ছাত্রলীগ নেতা হিমু তার বান্ধবীসহ বন্ধু-বান্ধব নিয়ে শেরে বাংলা হলের ২১৪ নম্বরের নিজ কক্ষে নিয়ে আসে। প্রায় দুই ঘণ্টা অবস্থানের পর ওই কক্ষেই শুরু হয় জন্মদিনের উত্সব। দুপুরে জন্মদিনের কেক কাটার পর আনন্দে মেতে ওঠেন তারা। হলে মেয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা অমান্য করে ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিমুর জন্মদিন পালন করার জন্য তার বান্ধবীকে নিয়ে আসায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খোদ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। তাদের অভিযোগ, ছাত্রদের আবাসিক হলে একটি মেয়েকে নিয়ে এসে প্রায় দু’ঘণ্টা যাবত কক্ষে অবস্থানের ঘটনা খুবই লজ্জাজনক।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে মোজাহিদুল ইসলাম হিমু বলেন, মেয়েটা তার বান্ধবী নয়। আমার বন্ধু পিংকু ও ওই বান্ধবী তৃষা স্বামী-স্ত্রী। তারা দু’জনই এসেছিল। এরা আমার ক্লাস ফ্রেন্ড।

ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও শেরে বাংলা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী জহিরুল হক জাকির বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্টে ছাত্র হলে মেয়ে প্রবেশের কোনো ধরনের অনুমতি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অমান্য করে ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মী হলে মেয়ে নিয়ে এসে জন্মদিন পালন করেছে। এ ঘটনায় অস্ত্র, লাঠিসোটা নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা শিমুল-হিমুকে ব্যাপক মারধর ও কুপিয়ে জখম করে তুহিন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালের ডাক্তার জানিয়েছেন, হিমু ও শিমুলের মাথায় প্রায় ১০ থেকে ১২টি সেলাই দেয়া হয়েছে। তাদের অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে।

মারধরের বিষয়ে ছাত্রলীগ নেতা তুহিন জানান, তারা হলে মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করে অপরাধ করেছে। তাদের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে হিমু তার সঙ্গে খারাপ আচরণ ও উল্টো মারার হুমকি দেয়। এজন্য হিমুকে মারধর করা হয়েছে বলে তুহিন জানান।

আমারদেশ, ১৪/০১/২০১৩

বিষয়: রাজনীতি

১১৩৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File