ঠিক কার নির্দেশে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজে হিযাব নিষিদ্ধ হল ?

লিখেছেন লিখেছেন শাফিউর রহমান ফারাবী ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ১০:৫০:৪৪ রাত



বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দ্বারা পরিচালিত ঢাকাস্থ আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজে (afmc) হিজাব নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজে (afmc) এমনও ব্যাচ আছে যেখানে ২৫% ছাত্রী হিজাব পড়তো। কিন্তু হিজাব নিষিদ্ধ করার পর ছাত্রীরা আর হিজাব পরতে পারবে না।

এখানে বলাই আছে 'অধ্যয়নরত সকল ক্যাডেট'. আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজের ছাত্রীরাই বলছে তারা হিযাব পরে গেলে শিক্ষকরা তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করে, পরীক্ষায় তাদের কম নাম্বার দেবার ভয় দেখায়। ঐ ১ বছর আগে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় যেমন ড্রেস কোডের ধোহাই দিয়ে নেকাব নিষিদ্ধ করেছিল ঠিক তেমনি আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ এখন তাদের কলেজে হিযাব নিষিদ্ধ করল। ৯০ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশে মুসলিম মেয়েরা হিজাব পরতে পারবে না এই রিকম একটা সিদ্ধান্ত আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ কিভাবে দিল তাই তো আমার মাথায় আসছে না। আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ কি তসলিমা নাসরিনের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেছে ?

এই দেখেন এখানে বলা হয়েছে যে afmc এর মহিলা ডাক্তাররাও হিযাব পড়তে পারবে না। মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের প্রতিটি মুসলমানকে এমন হীন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জোড়ালো প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। এই সময়ে সবচেয়ে বড় জোড়ালো ভূমিকা রাখতে পারে দেশে ইসলামী দলগুলি। জামাতে ইসলাম, চরমোনাইর পীরের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন উনারা সবাই যদি একসাথে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজের এই হিজাব নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে জোড়ালো প্রতিবাদ করে, এই সিদ্ধান্ত বাতিল করার জন্য হরতাল, মিছিল মিটিং এর ঘোষনা দেয় তাইলে ঠিকই আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের এই হিজাব নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটবে। আহমদ শফী যদি এই আন্দোলনে নাও আসতে চায় তাইলে ঢাকার ক্বওমী মাদ্রাসার হুজুরদের উচিত নিজেরাই একটি কমিটি করে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের এই হিজাব নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া। যেইখানে ইউরোপ আমেরিকার মেয়েরা হিজাব পড়ে ক্লাস করতে পারবে সেইখানে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ কি ইউরোপ আমেরিকার চেয়েও আধুনিক হয়ে গেছে নাকি ফ্রীম্যাসন ইলিউমিনিটি গোষ্ঠী কে সন্তুষ্ট করতে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজের এই হিজাব নিষিদ্ধ করার ঘোষণা ? একসময় স্পেনে মুসলিম শাসন ছিল। একটানা ৭০০ বছর স্পেন মুসলমানরা চালিয়েছে। কিন্তু আজ স্পেনে একটা স্পেনীয় মুসলমানও নেই। রাজা ফার্ডিনান্ড ও রানী ইসাবেলা স্পেনের সব মুসলমানকে পুড়িয়ে মেরে ফেলেছে। স্পেনের মুসলমানদের এই পরিনতির কারন কি জানেন ? স্পেনের মুসলিম শাসনের শেষ দিকে স্পেনের খৃস্টানরা রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে অনেক আজেবাজে অশ্লীল ছবি আঁকত, গল্প কবিতা রচনা করত। স্পেনের মুসলমানরা তা দেখেও না দেখার ভান করত। সেই সময়ে স্পেনের মুসলমানরা গনহারে খৃস্টান মেয়ে বিয়ে করা শুরু করেছিল। এরপর যা হবার তাই হল। রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অপমান দেখেও চুপ থাকার কারনে আল্লাহ স্পেনের মুসলমানদের কে সমূলে ধবংস করে দিয়েছে। ঠিক তদ্রুপ বর্তমানেও বাংলাদেশে অনলাইন ও অফলাইনে রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে অনেক ব্যঙ্গ কবিতা ব্লগ লিখা হচ্ছে। ৯০ ভাগ মুসলুমানের দেশে আমাদের মুসলিম মেয়েরা এখন হিজাব পরতে পারে না। এখন আমরা যদি এইসব ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করি তাইলে আমাদের অবস্থাও হবে স্পেনের মুসলমানদের মত।

আসলে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল এই শেখ হাসিনা। এই শেখ হাসিনার আস্করা পেয়েই এই ইসলাম বিরোধী শক্তিগুলা এত বাড় বেড়েছে। শেখ হাসিনা নিজেই এই নাস্তিকতাকে প্রমোট করছে। RAB SB চাইলেই তো পারে আইপি এড্রেস ট্র্যাক করে কারা ব্লগে ও ফেইসবুকে রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে গালিগালাজ করছে তাদের খুঁজে বের করতে। শেখ হাসিনা কে নিয়ে কেউ কিছু বললেই সাথে সাথে তাকে পুলিশ গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেয় আর রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে গালিগালাজ করলে সরকার তাকে ২য় প্রজন্মের ১ম শহীদ বলে সম্বোধন করে, তাকে ব্লগার উপাধি দেয়। এই আওয়ামী লীগ সরকার যতদিন থাকবে ঠিক ততদিনই এই ইসলাম বিরোধী আইন একটার পর একটা পাশ হবে। কয়েকদিন পর হয়ত বলা হবে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও পায়জামা পাঞ্জাবি টুপি পরে ক্লাস করতে পারবে না কারন আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিবের পিতা একজন হিন্দু ছিলেন। শেখ হাসিনার মূল লক্ষ্যই হল বাংলাদেশ কে একটি হিন্দুয়ানী দেশে পরিনত করা।

বিডিআর বিদ্রোহের পর থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ভারতের সেনাবাহিনীর একটা অংশে পরিনত হয়েছে। আর আজকে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ (AFMC) যে নিয়মটা করল এইটা দেখে মনে হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তসলিমা নাসরিনের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেছে। ধিক্কার জানাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এমন কর্মকান্ডকে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হাতে দেশ, আমরা এবং আমাদের ধর্ম এখন কতটা নিরাপদ এটা ভাবতেই আমার এখন ভয় হচ্ছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কার মদদে তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব নিষিদ্ধ করেছে তা আমরা জানতে চাই।

বিষয়: বিবিধ

৩৪৩৮ বার পঠিত, ১৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

267689
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৫২
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : ওখানে আগ থেকে তাছলিমার লোক রয়েছে।
ইসলাম পন্থী নাই বললেই চলে। যাষ্ট সিসির
পথে হাটছে।
267704
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৩৭
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : শাফিউর রহমান ফারাবী ভাই । আপনি ভুল কথা বলেছেন ।

কওমী মাদ্রাসার কোন হুজুর আপনার বা কারো কথা অনুযায়ী "মেয়েদের বুনিয়াদী ফরজ কাজ হিজাব পড়া বা শালীনভাবে পোষাক পড়া বা ইসলামী নীতিমালা মেনে পোষাপ পড়া" -র কাজটি রক্ষার জন্য এগিয়ে আসবেন না ।

বেশ কিছু হুজুরের সাথে কথা বলেছি । তারা এক বাক্যে আমাকে না করে দিয়েছেন । তারা আমাকে জোড় দিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশে মেয়েদের মাথার কাপড় কেন গায়ের থেকে ওড়না কেড়ে নেওয়া হলেও কওমী মাদ্রাসার বিশেষত ঢাকার কোন কওমী মাদ্রাসার কোন হুজুরতার বিরোদ্ধে কোন প্রতিবাদ করবেন না । কারণ -

হিসেবে তারা বলেছেন :
১। পরিবেশ পরিস্হিতি অনুকুল নয় ।
২। দেশটা কার্যত ধর্মহীন রাষ্ট্র যেখানে হুজুরদের খাওয়া পড়ার সমস্যা পকটতর হয়ে উঠছে ।
৩। খারাপ অবস্হায় অনেক ফরজ কাজও নফল হয়ে ।


আপনি যদি আমার কথা বিশ্বাস না হয় , তাহলে এই দুই হুজুরের সাথে কথা বলতে পারেন ।

১। লুৎফর রহমান ফরাজী । প্রধান মুফতি : জামায়াতুল আসাদ ।
বিশিষ্ট ব্লগার ও অনলাইন একটিভিস্ট ।
মোবাইল নম্বর : ০১৭২৩৭৮৫৯২৫

২। মুফতি দিলওয়ার হোসন

মসজিদুল আকবর কমপ্লেক্স, মুহতামিম ও মুফতি

৩। হাফেজ মাওলানা মো আব্দুল মোমেন
আলোচক : চ্যানেল আই , বাংলাদেশ টেলিভিশন ।


আরো অনেকের নাম্বার আছে উল্লেখ করলাম না ।

এব্যাপারে আমাদের খুব শীগ্রই সোচ্চার ভুমিকা পালন করতে হবে ।

আমি যত দুর জানি আপনি খুব উল্টা পাল্টা কথা বলেন । দয়া করে উল্টা পাল্টা কথা না বলে আপনি আমার মতো হুজুরদের সাথে কথা বলুন । আর জনগণের সাথে সম্পৃত্ত হোন । জনগণ এই বিষয়টি ভালভাবে বুঝতে পারলে তখন আমার আর আপনার কথাগুলো বাস্তবে রূপ দেওয়ার কাজ অনেক সহজ হয়ে যাবে ।


নাসরুম্মিনাল্লাহি ওয়া ফাতহুন কারীব ।
267711
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৫৪
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনার লেখাটা আবার পড়লাম । বার বার ঘুরে ফিরে কওমী মাদ্রাসার কথা বলছেন । কওমী মাদ্রাসাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন কেন ?

কওমী মাদ্রাসা কি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ? এটার উৎপত্তি ভারতে । তাদের নেতারা ভারতের নেতাদের কথায় উঠে বসে । আমার মনে হয় আপনি তাদের ইতিহাস সম্পর্কে ভালভাবে জানেন না । বাংলাদেশ ১৯২৮ সালে কওমী মাদ্রাসা বিস্তার লাভ করে । সেই তুলনা এই মাদ্রাসার কোর্স কারিকুলাম বাংলাদেশে নতুন । উপরন্তু তাদের ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সত্যিকার ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গির তফাৎ আছে । এজন্য জনগণের একটা বড় অংশ তাদের ভাল চোখে দেখে না । তাদের খারেজী বলে অভিহিত করে ।

আপনি হয়ত হেফাজতে ইসলামীর ব্যানারে তাদের কার্যক্রমের কারণে তাদের প্রতি সহানুভতিশীল হয়েছেন ।

আমি ভারতে আজমিরে গিয়েছিলাম । সেখানে ভারতের বিভিন্ন ভাষা-ভাষী মুসলিমদের সাথে কথা হয়েছে । তারা এক বাক্যে বলেছে দেওবন্দ মাদ্রাসা বা দেওবন্দীরা বা কওমী মাদ্রাসার লোকরা ভারতের মুসলিমদের গলার কাটা ছাড়া কিছু নয় । তারা শাসক দল কংগ্রেস আর বর্তমানে বিজেপি-র নেতাদের দালালী আর তাদের জাগতিক স্বার্থ হাসিলে ব্যস্ত । আজব হলও সত্যি দেওবন্দ মাদ্রাসার এক আকাবিরের নাতনী পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের বড় কর্মকর্তা । তার প্রধান কাজ হলো মুসলিম দেশগুলোর কাছে ভারতের মুসলিমরা সুখে আছে তা তুলে ধরা । তার কথা প্রায়ই মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসউদ বলে থাকেন ।


আপনি আপনার লেখাটা পরিবর্তন করে বাংলাদেশের মুসলিম জনগণকে উদ্দেশ্য করে লেখাটা লিখুন ।

আপনাকে মনে রাখতে হবে : জনগণই সব কিছু । জনগণের উপর কিছু নেই । আর সেনাবাহিনী জনগনের টাকায় চলে । আর দেশ রক্ষা করে জনগণ । তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে সেনাবাহিনী কখনোই দেশ রক্ষার জন্য সহায়ক হয় না । অনেক ক্ষেত্রে সেনাবাহিনী প্যারাসাইটের ভুমিকা পালন করে । আপনি পাকিস্তান আর মিশরের দিকে দেখুন ।


আপনার লেখার মূল ফোকাস হওয়া উচিত জনগণ । হুজুরদের কথা বাদ দিন । বাংলাদেশের কোন হুজুরই নবীদের ওয়ারিশ নয় । আর যদি তারা তা-ই হত তা হলে বাংলাদেশের মুসলিম কেন দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিমদের এই দশা হত না ।

আর হুজুররাই চলে ভিক্ষুকরের মতো যা সুস্পষ্ট হাদিসবিরোধী । কারণ রাসুল সা বলেছেন - "গ্রহীতার হাত সব সময় নিচে থাকে । দাতার হাত সব সময় উপরে থাকে । "

আশা করি আমি কি বলতে চাচ্ছি, তা আপনি বুঝতে পারছেন ।


267718
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:১৬
কাজী লোকমান হোসেন লিখেছেন : ভাইয়া আসলে দেশে ইসলামের কথা বলে মৌলবাদী হওয়ার চেয়ে মনে হয় ইউরোপের মত ল্যাংটা হয়ে ঘুরে বেড়ালে সমাজ বাহ!বাহ! দিবে , দুঃখিত অশ্নিল বাক্য ব্যাবহারের জন্য , বুকের ভিতর জমে থাকা ক্ষোভ গুলো আপনা আপনি বেরিয়ে আসছে Star Rose অনেক ভালো লাগলো Rose , এই রকম লেখা আরও চাই , ধন্যবাদ Thumbs Up Thumbs Up
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০২:২৮
211483

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 8870

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> লিটুয়ারা লিখেছেন : ইউরোপের বহুদেশ ভ্রমন করেছি, কিন্তু কোথাও আদম-হাওয়া'র মত লেংডা মানুষ চোখে পরেনি। তবে ৪০ডিগ্রী তাপমাত্রায় কালো বস্তায় আবৃত "চোখ নাক মুখ" ঢাকা হতভাগা বস্তু চোখে পরেছে। ধন্যবাদ।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৩৮
211484
কাজী লোকমান হোসেন লিখেছেন : //*[@id="267718"]/table/tbody/tr[2]/td/span
-------------------------------
নিজে ল্যাংটা হলে ল্যাংটা চোখে না পড়াই স্বাভাবিক আর ৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রায় কি উলঙ্গ হয়ে আপনার আশ্রমে ঠাই নিবে ?:Thinking :Thinking
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৪৬
211485
কাজী লোকমান হোসেন লিখেছেন : হিজাব বিরোধী কারা তার প্রমান লিটুয়ারা নামক গাদা টাইপের বলৎকারদের দেখলে বুজা যায় , একরকম চুলকানি নিয়েই এরা ব্লগে লেদায় , নাস্তিকদের ধর্ম মানবতা কিন্তু সমকামী বৈধ , নারীর উলঙ্গ হয়ে ঘুরে বেড়ানো , অবাধ যৌনাচার বৈধ , মানুষের রক্ত নিয়ে খেলা করা বৈধ , যা বাংলাদেশের নাস্তিকদের দেখলে বুজা যায় , আফসোস তেনারা আসেন আমাদের পথ দেখাতে ,
নাস্তিক হবো সেইদিন যেইদিন পৃথিবীতে অমর হয়ে থাকবো Love Struck Love Struck Love Struck
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:২৮
211540

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 8870

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> লিটুয়ারা লিখেছেন : ভাইজান, একটি উন্মুক্ত ব্লগ কিন্তু তেঁতুল সফির মাদ্রাসা না যে আপনি যা বলবেন, আর তাতেই সবাই কুলফুআল্লা সূরা পড়বে!!

অবাধ যৌনতা বিষয়ে আপনি খামাখাই পেরেশান হচ্ছেন। নবী মোহাম্মদ এবং তার সাঙ্গপাঙ্গ'রা নিজ বাড়ীতে স্ত্রী'দের পাশাপাশি দাসী, বাদী, চাকরাণী, কাজের বুয়াদের সাথে ফ্রীসেক্স/ফ্রী লিভটুগেদার করতেন। শুধু তাই না, যুদ্ধবন্ধী নারী ধর্ষনের ওস্তাদ ছিলেন নবী মোহাম্মদ স্বয়ং।

আপনি তা অস্বীকার করতে পারবেন? যার প্রমান রয়েছে কোরাণ-হাদীসের পাতায় পাতায়। (Quran 23:5-7, 70:29-30 Malik’s Muwatta hadis 2:23:90, 28:14:33, 28:14:38), (Sahih Bukhari 9:89:321), Quran 4:24, 33:50 Sahih Bukhari 5:59:637, 5:59:459, 7:62:137 Abu-Dawud 11:2150 Sahih Muslim 8:3432)
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
211560
মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী লিখেছেন : ব্লগার "গ্রামের পথে পথে" হামাসের হাতে ইজরাঈলের মাইর খাওয়ার পর 'লিটুয়ারা' নাম ধারণ করেছে। ল্যাংটা দেখতে ইউরোপ নয় ইন্ডিয়া ভ্রমন করতে হবে।
267729
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:৩০
শেখের পোলা লিখেছেন : মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হচ্ছে৷ অপেক্ষা করুন৷
267732
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০২:০৫
এম_আহমদ লিখেছেন : লজ্জার বিষয়!
267765
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:২৫
মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী লিখেছেন : Armed Forces Medical College
এ হিজাব নিষিদ্ধ: আমাদের করণীয়
------------
আমি Bangladesh University of Professionals (BUP)ছাত্র http://www.bup.edu.bd/ । NDC, BMA, MIST, এর মত 'আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ' বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস এর অধীভুক্ত একটি কলেজ। বিইউপি একাডেমিক কমিটি ড্রেস কোড সহ অন্যান্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। বাংলাদেশের বেশ কিছু ইসলাম বিদ্বেষী শিক্ষাবিদ একাডেমিক কমিটির সদস্য। সম্ভবত তারাই এসব করেছে। বিইউপি কর্তৃপক্ষ ছাত্রদের কথার ব্যাপক মুল্যায়ন করে। যদি AFMC এর ছাত্রীরা প্রতিবাদ করে তাহলে আমার দৃঢ বিশ্বাস কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে বাধ্য হবে। এছাড়া BUP ফেসবুক পেজ ও ওয়েবপেজেও প্রতিবাদ করতে পারে। উল্লেখ্য, আমার ক্লাসমেট ক্যাপ্টেন সাবরিনাও ক্লাসে হিজাব পড়ত।
267789
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী লিখেছেন : ব্লগার 'লিটুয়ারা' এর জন্য উপহার


267807
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:০২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এরা তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেনি। করেছে কিছু বিশেষ নারি তৈরির প্রতিষ্ঠান!! সেখানে হিজাব না থাকাই ভাল!
তথাকথিত ড্রেস কোড জিনিসটা যেন অপরিবর্তনিয়।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File