বাংলাদেশী নাস্তিকদের সত্যবাদীতার মাপকাঠি জানুন
লিখেছেন লিখেছেন শাফিউর রহমান ফারাবী ২৪ এপ্রিল, ২০১৪, ১২:৪৪:৫৩ দুপুর
বাংলাদেশের নাস্তিকদের মত এত বড় মিথ্যাবাদি এই পৃথিবীতে আর কেউ নাই। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীদের কে নিয়ে আজেবাজে কথা বলার অপরাধে কাজী রায়হান রাহী নামে একটি ছেলেকে বেশ কিছু দিন আগে চট্রগ্রামের পুলিশ গ্রেফতার করেছে [তথ্যসূত্র] আর নাস্তিকরা বলছে যে কাজী রায়হান রাহীর নাকি কোন অপরাধ নেই। আমি এখানে আপনাদের কে আমার সেই status এ করা কাজী রায়হান রাহীর কমেন্টের সেই ৩ টা স্ক্রীনশট দিলাম।
সেই সাথে আপনারা এই লিংক https://www.facebook.com/shafiur2012/posts/830544923638960 এ ক্লিক করেই সরাসরি আমার সেই status এ যেয়ে উম্মুল মুমেনীনদের কে নিয়ে কাজী রায়হান রাহীর করা সেই অশ্লীল কমেন্ট গুলি পড়তে পারবেন। আমার এই status এ কাজী রায়হান রাহীর কমেন্ট দ্বারাই পুলিশ কাজী রায়হান রাহী কে গ্রেফতার করেছে। উম্মুল মুমেনীনদের কে নিয়ে কাজী রায়হান রাহী এত বাজে বাজে কমেন্ট করেছে যে তাকে কোন ভদ্র ঘরের ছেলে বলা যায় না। আসলে এটা শুধু কাজী রায়হান রাহী নয় অনলাইনের প্রত্যেকটা নাস্তিকই আসিফ মহিউদ্দীন, অভিজিৎ রায় এরা সব সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীদের কে নিয়ে মিথ্যাচার করে, অশ্লীল কথা বলে। যেমন সূরা আত তাহরীমের ১ম ১২ আয়াতের শানে নুযুলে উম্মুল মুমেনীন মারিয়া কিবতিয়ার নাম কোন তাফসীরকারক উল্লেখ না করলেও এই অভিজিৎ রায় উনার লেখা নোটে ও ব্লগে উম্মুল মুমেনীন মারিয়া কিবতিয়ার প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে এসে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ব্যক্তিগত চরিত্র সম্পর্কে চরম অশ্লীল কিছু কথা বলেছে তার লেখা নোটে ও ব্লগে। উম্মুল মুমেনীন মারিয়া কিবতিয়া সম্পর্কে অভিজিৎ রায়ের সকল প্রশ্নের জবাব এখানে দেয়া হয়েছে
আসলে বাংলাদেশের নাস্তিকরা আসলে সব সময় গনজাগরন মঞ্চ টাইপ একটা মোহের মাঝে থাকে। বাংলাদেশের নাস্তিকরা সব সময় ভাবে যে এখনও ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মার্চ মাস চলছে আর এখনও আমরা নাস্তিকরা যা বলব দেশে তাই হবে। আমাদের কথায় জাতীয় পতাকা উঠবে আর নামবে আর সারাদেশের মানুষ মোমবাতি জ্বালাবে ঠিক এরকম একটা প্রভুত্ব সুলভ ধ্যান ধারনা সব সময় বাংলাদেশের নাস্তিকদের মাঝে কাজ করে। কিন্তু তারা ভুলে যাচ্ছে যে আওয়ামী লীগের আর কোন আগ্রহ নেই এই নাস্তিকদের ব্যাপারে। তথাকথিত যুদ্ধপরাধীদের বিচারের দাবিতে যেই গনজাগরন মঞ্চ গঠিত হয়েছিল সেই গনজাগরন মঞ্চের আবেদন এখন আর নাই। এই গনজাগরন মঞ্চ ছাড়াই এখন আওয়ামী লীগ সরকার টিকে থাকতে পারবে। তাইলে কেনই বা এই আওয়ামী লীগ সরকার এখনও নাস্তিকদের কথায় উঠবে আর নামবে ? আর ক্ষমতায় তো আর কেউ সারাজীবন থাকতে পারে না। আজ হোক কাল হোক আওয়ামী লীগ দলটা অবশ্যই একদিন বিরোধী দলে পরিনত হবে। তখন কি জাতি কখনই তাকে ক্ষমা করবে যদি তারা এখনও সেই ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মার্চ মাসের মত নাস্তিকদের কথায় উঠে আর নামে। নাস্তিকরা বলতে চাইছে যে কাজী রায়হান রাহী আর উল্লাস কে নাকি জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য পুলিশরা গ্রেফতার করছে। দেখুন কি হাস্যকর একটা কথা। কোন পাগলও তো বিশ্বাস করবে না যে জামাতের বিরুদ্ধে লিখে এই আওয়ামীলীগ সরকারের সময় কেউ জেলে যাবে। কাজী রায়হান রাহী আর উল্লাস কে গ্রেফতার করা হইছে আমার সেই status এ আল্লাহর রাসূলের স্ত্রীদের কে নিয়ে আজেবাজে কথা বলার জন্য।
এমনকি চকবাজার থানা থেকে আমাকে ফোন ও করা হয়েছে। শুধু তাই নয় আমার এই status এ কাজী রায়হান রাহীদের কমেন্ট গুলি চকবাজার থানার ওসি, এস আই রা পড়ে তরপরেই তাদের নামে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা দিয়েছে। রাহীদের করা মামলার এজহারে আমার নাম ও আছে। তবে পুলিশ এখানে একটা ভুল করেছে যে আমার status এ রাহীদের কমেন্ট গুলিকে তারা chat বলেছে। আর রাহীদের কে মাইরধর যারা করছে তারা সব ছাত্রলীগের বড় বড় নেতা। এখানে জামাত শিবিরের কোন ভূমিকা নাই। আর ক্লাস ফাইভের একটা বাচ্চা ছেলেও জানে যে জামাত শিবিরের সব ছেলেরা এখন আছে দৌড়ের উপরে। আচ্ছা আপনারাই বলেন শিবিরের ছেলেদের কি এই সাহস আছে এখন থানায় যেয়ে কারো নামে মামলা দায়ের করতে ? বাংলাদেশের থানা গুলিতে এখন শুধু ছাত্রলীগ আর আওয়ামীলীগের নেতাদেরই প্রবেশাধিকার আছে।
কাজী রায়হান রাহী আর উল্লাসদের গ্রেফতার করা হয়েছে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীদের সম্পর্কে অশ্লীল কথা বলার জন্য।
বুখারী শরীফের হাদীস যারা পড়েছেন তারা সবাই জানেন যে একটানা ২ মাস উম্মুল মুমেনিনদের ঘরের চুলায় আগুন জ্বলত না। শুধু খেজুর আর পানি খেয়েই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আর উম্মুল মুমেনিনরা জীবন যাপন করতেন। আবার মুসলমানদের যখন স্বর্ণযোগ আসল সাহাবীরা ইরাক ইরান মিশর জর্ডান তুরস্ক এত বড় বড় দেশ জয় করা শুরু করল তখন প্রত্যেকটা যুদ্ধের পরেই যুদ্ধলব্ধ সম্পত্তির একটা অংশ সাহাবীরা প্রথমেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রী অর্থাৎ উম্মুল মুমেনীনগনদের কাছে পৌছিয়ে দিতেন। কিন্তু ইসলামের সেই স্বর্ণযোগেও যখন সারা পৃথিবীর ধন সম্পত্তি মুসলমানদের পায়ের কাছে এসে আছড়ে পড়েছে তখনও উম্মুল মুমেনীনগন খুব সাধারন জীবন যাপন করে গেছেন। আহলে বায়েত অধ্যায়ে এরকম ঘটনাও বর্নিত আছে যে হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা একদিনেই ১ লাখ স্বর্ণমুদ্রা দান করেছেন কিন্তু ইফতার করার সময় হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার কাছে একটাও স্বর্ণমুদ্রা ছিল না যা দিয়ে উনি কোন মাংস বা খেজুর কিনে ইফতার করতে পারতেন। সুবহানাল্লাহ! এই ছিল আমাদের উম্মুল মুমেনীনগনের জীবন যাপন। হাদীসে বলা আছে যেই লোক তার স্ত্রীর কাছে ভাল সে আল্লাহ্র কাছেও ভাল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি ভণ্ডই হতেন নাউযুবিল্লাহ তাইলে তো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর উম্মুল মুমেনীনগন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সকল ভন্ডামি সাহাবীদের কাছে প্রকাশ করে দিতেন। কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর আমরা কি দেখি ? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর উম্মুল মুমেনীনগন শুধুমাত্র সাহাবী ও তাবেইনগণের মাঝে হাদীস প্রচার করার মাঝেই নিজেদের কে আবদ্ধ করে রেখেছেন। সারা দুনিয়ার ধন সম্পদ উম্মুল মুমেনীনগনের পায়ের কাছে এসে আছড়ে পড়লেও উম্মুল মুমেনীনগন একদম সাধাসাধি জীবন যাপন করে গেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগন অর্থ্যাৎ উম্মুল মুমেনীন গন হলেন মুমিনদের মাতা।
আচ্ছা দ্বীন ইসলাম বুঝার ক্ষেত্রে উম্মুল মুমেনীন গনের সাথে সাহাবী ও তাবেঈনদের কি রকম সম্পর্ক ছিল ? একটা ঘটনা বলি আপনাদের কে- আবু মুসা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতঃ এক দল মুহাজির এবং এক দল আনসারের মধ্যে একবার মতবিরোধ দেখা দেয়। জনৈক আনসার বলেছিলেন- গোসল ফরজ হবে কেবলমাত্র তখনই যদি বীর্য বেরিয়ে আসে। কিন্তু মুহাজিরগণ বলেন যে, মেয়ে লোকের সাথে সঙ্গমে মিলিত হলেই গোসল ফরজ হয়ে যায় । আবু মুসা রাযিয়াল্লাহু আনহু বললেন- ঠিক আছে, আমি তোমাদেরকে এ বিষয়ে সঠিক নিয়ম বাৎলে দেব। তিনি আবু মুসা রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ আমি সেখান থেকে উঠে হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার নিকট গেলাম এবং তাঁর সাথে সাক্ষাতের অনুমতি প্রার্থনা করলাম। অনুমতি মিলল এবং আমি তাকে প্রশ্ন করলামঃ উম্মুল মোমেনীন, আমি আপনাকে এমন একটি বিষয়ে প্রশ্ন করতে চাই যা বলতে আমার নিজেরই খুব লজ্জা লাগছে। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা তখন বললেন, যে কথা তুমি তোমার গর্ভধারিনী মাকে জিজ্ঞেস করতে লজ্জা পেতে না, আমাকেও তুমি তা জিজ্ঞেস করতে পার। আমি তোমার মায়ের মতোই। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার এ কথা বলার পর আমি তাকে জিজ্ঞাস করলাম- "একজন পুরুষের উপর গোসল ফরজ হয় কখন? উত্তরে তিনি বললেন- তুমি ঠিক জায়গায় এসেছ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- যখন কোন পুরুষ স্ত্রীর চার হাত-পায়ের মাঝখানে বসবে এবং একের লজ্জাস্হান অপরের লজ্জাস্হানের সাথে স্পর্শ করবে তখনই তাদের গোসল ফরয হয়ে হবে। [সহিহ মুসলিম, তৃতীয় অধ্যায়, হায়েয, হাদিস নং-৬৭৬]
তাইলে আপনারা দেখতে পারছেন যে ইলমে হাদীস প্রচার করার ক্ষেত্রে উম্মুল মুমেনীনগন সাহাবী ও তাবেঈন গনদের কে নিজেদের ছেলের মতই দেখতেন। আর যখন এই উম্মুল মুমেনীনদের নামে মিথ্যাচার করা হয়, অশ্লীল কথা বলা হয় আর আমরা মুসলমানরা যখন নাস্তিকদের এইসব কথার প্রতিবাদ করি তখন আমরা মুসলমানরাই হয়ে যাই ছাগু !
এই যে ইলমে হাদীস, ফিকাহ শাস্ত্র নিয়ে মুসলমানদের এত গৌরব কিন্তু কয়জন মুসলমান জানে যে ইসলামের এই ইলমে হাদীস, ফিকাহ শাস্ত্রের বিশাল ভাণ্ডার গড়ে উঠার পিছনে অর্ধেক অবদান হল উম্মুল মুমেনীনগনদের অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীদের। আচ্ছা স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয় জন ছাত্র জানে যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সর্ব কনিষ্ঠা স্ত্রী হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লহু আনহা ২২১০ টি হাদীস বর্ণনা করেছেন যার মধ্যে মুত্তাফিকুন আলাইহি হচ্ছে ১৭৪ টি । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আরেক স্ত্রী উম্মে সালমা রাযিয়াল্লাহু আনহা ৩৭৮ টি হাদীস বর্ননা করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা প্রায় ৫০ বছর বেচে ছিলেন। ইলমে হাদিস প্রচারে হযরত আবু হুরাইয়াহ রাযিয়াল্লাহু আনহুর পরেই হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার স্থান। হাদিস বিশারদগণ বলে থাকেন- " হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা না থাকলে ইলমে হাদিসের অর্ধেকই বিস্মৃতির অন্তরালে হারিয়ে যেত"। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার মাধ্যমেই ইলমে হাদিস ও ফিকাহ শাস্ত্রের ব্যাপক প্রচার হয়। ইলমে হাদীস ও ফিকাহ শাস্ত্রে উম্মুল মুমেনীনগনের এই অবদান গুলি না জানার কারনে নাস্তিকরা খুব সহজেই শার্টপ্যান্ট পরা মুসলমানদের কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বহু বিবাহ প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে এসে বিভ্রান্ত করে ফেলছে। তাই আমি আপনাদের সবাই কে অনুরোধ করছি please আপনারা সবাই সীরাত নিয়ে পড়াশুনা করুন আর তা না হলে ঘরে ঘরে এই আসিফ মহিউদ্দীন নব্য থাবা বাবার উৎপত্তি ঘটবে।
এখন সময় এসেছে যেইসব নাস্তিক আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে নিয়ে অশ্লীল কথা বলবে তাদের কে থাবা বাবার ন্যায় তিলতিল মৃত্যু যন্ত্রণা দিয়ে প্রকাশ্যে হত্যা করা। বাংলাদেশে হয় আমরা মুসলমানরা বেঁচে থাকব নয় নাস্তিকরা বেঁচে থাকবে।
ইসলামী আক্বীদা সংশোধনের জন্য আরো পড়তে পারেন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বহু বিবাহ প্রসঙ্গে ইসলাম বিদ্বেষীদের সমালোচনার জবাব
আল্লাহ সুবহানাতায়ালার অস্তিত্ত্বের একটি বুদ্ধিবৃত্তিক প্রমান
আল কোরআনের ব্যাকরণগত সৌন্দর্য্যের কিছু অসাধারন দিক
বনী কুরায়জা গোত্রের সকল পুরুষ ইহুদি হত্যা করা প্রসঙ্গে একটি পর্যালোচনা
ইসলামি শরীয়াহ কি কখনই দাস দাসী প্রথাকে সমর্থন করেছিল
আমাদের মুসলমানদের কেন একটি কেন্দ্রীয় খিলাফত রাষ্ট্র প্রয়োজন ?
হাতের কাছে রাখার মত কয়েকটি চমৎকার ইসলামী বই
পুরুষ জাতির বহু বিবাহ প্রথা কে ইসলামী শরীয়াহ আসলে কতটুকু সমর্থন করে
হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম ২য় পর্ব
মেসওয়াক করার ফযীলত
আমার উম্মতের মাঝে ৭৩ টি দল হবে এদের মাঝে মাত্র একটি দল জান্নাতে যাবে" এই হাদীস টির মূল ব্যাখ্যা টি কি ?
সিজদায়ে সাহু সংক্রান্ত মাসলা-মাসায়েল
সহিহ শুদ্ধ ভাবে নামায পড়ার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় মাসলা
মার্ক জুকারবার্গ তো একজন নাস্তিক তাইলে তার আবিস্কৃত ফেইসবুক ব্যবহার করা কি আমাদের জন্য ঠিক হচ্ছে
সন্ত্রাসবাদী হিন্দুদের ধর্ম বিশ্বাস রাম লক্ষন রাবন কিংবা রাম মন্দির যে ঠাকুরমার ঝুলি ছাড়া আর কিছুই না
বিষয়: বিবিধ
১৩৮৪ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
শয়তানের আস্তানা এখনই ঝালিয়ে দেয়া হোক
(১)ভগবান কৃষ্ণ তাহার মামী রাধা সহ ১৬১০৮ জনরে সাথে পরকিয়া করত।
২)ভগবান মহারাজ দশরথ ৫০স্ত্রী ৭০০ রক্ষিতা ছিল।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বহু বিবাহ প্রসঙ্গে ইসলাম বিদ্বেষীদের সমালোচনার জবাব
আসলে নাস্তিকতা দাড়িয়েই আছেন মিথ্যের উপর। বিজ্ঞান বা যুক্তির দোহাই দিয়ে নাস্তিকরা তাদের মতবাদ প্রচার করতে চান কিন্তু তারা যে মুক্ত মনের কথা বলেন তাদের মনই সব চেয়ে বদ্ধ।
আমার রুচিতে এই রকম বাজে লেখা পড়ার মোটেই ইচ্ছা হয় না।
ভাই
এগুলোর জন্মের সাথে কোন সমস্যা হতে পারে।
আল্লাহ আপনাকে তৌফিক দিক...
আপনার মত হাজার হাজার সৈনিক তৈরি করতে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন