উম্মুল মুমেনীনদের প্রতি আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি
লিখেছেন লিখেছেন শাফিউর রহমান ফারাবী ২৫ মার্চ, ২০১৪, ০৯:০৭:২৭ রাত
নাস্তিকরা সব সময় মুসলমানদের কম জানার সুযোগ নেয়। এই যে ইলমে হাদীস, ফিকাহ শাস্ত্র নিয়ে মুসলমানদের এত গৌরব কিন্তু কয়জন মুসলমান জানে যে ইসলামের এই ইলমে হাদীস, ফিকাহ শাস্ত্রের বিশাল ভাণ্ডার গড়ে উঠার পিছনে অর্ধেক অবদান হল উম্মুল মুমেনীনগনদের অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীদের। আচ্ছা স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয় জন ছাত্র জানে যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সর্ব কনিষ্ঠা স্ত্রী হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লহু আনহা ২২১০ টি হাদীস বর্ণনা করেছেন যার মধ্যে মুত্তাফিকুন আলাইহি হচ্ছে ১৭৪ টি । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আরেক স্ত্রী উম্মে সালমা রাযিয়াল্লাহু আনহা ৩৭৮ টি হাদীস বর্ননা করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা প্রায় ৫০ বছর বেচে ছিলেন। ইলমে হাদিস প্রচারে হযরত আবু হুরাইয়াহ রাযিয়াল্লাহু আনহুর পরেই হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার স্থান। হাদিস বিশারদগণ বলে থাকেন- " হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা না থাকলে ইলমে হাদিসের অর্ধেকই বিস্মৃতির অন্তরালে হারিয়ে যেত"। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার মাধ্যমেই ইলমে হাদিস ও ফিকাহ শাস্ত্রের ব্যাপক প্রচার হয়। ইলমে হাদীস ও ফিকাহ শাস্ত্রে উম্মুল মুমেনীনগনের এই অবদান গুলি না জানার কারনে নাস্তিকরা খুব সহজেই শার্টপ্যান্ট পরা মুসলমানদের কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বহু বিবাহ প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে এসে বিভ্রান্ত করে ফেলছে। বুখারী মুসলিম শরীফে অনেক হাদীসে বর্ণিত আছে একটানা ২ মাস উম্মুল মুমেনিনদের ঘরে চুলায় আগুন জ্বলত না। শুধু খেজুর আর পানি খেয়েই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আর উম্মুল মুমেনিনরা জীবন যাপন করতেন। আবার মুসলমানদের যখন স্বর্ণযোগ আসল সাহাবীরা ইরাক ইরান মিশর তুরস্ক এত বড় বড় দেশ জয় করা শুরু করল তখন প্রত্যেকটা যুদ্ধের পরেই যুদ্ধলব্ধ সম্পত্তির একটা অংশ সাহাবীরা প্রথমেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রী অর্থাৎ উম্মুল মুমেনীনগনদের কাছে পৌছিয়ে দিতেন। কিন্তু ইসলামের সেই স্বর্ণযোগেও যখন সারা পৃথিবীর ধন সম্পত্তি মুসলমানদের পায়ের কাছে এসে আছড়ে পড়েছে তখনও উম্মুল মুমেনীনগন খুব সাধরন জীবন যাপন করে গেছেন।
আহলে বায়েত অধ্যায়ে এরকম ঘটনাও বর্নিত আছে যে হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা একদিনেই ১ লাখ স্বর্ণমুদ্রা দান করেছেন কিন্তু ইফতার করার সময় হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার কাছে একটাও স্বর্ণমুদ্রা ছিল না যা দিয়ে উনি কোন মাংস বা খেজুর কিনে ইফতার করতে পারতেন। সুবহানাল্লাহ! এই ছিল আমাদের উম্মুল মুমেনীনগনের জীবন যাপন। হাদীসে বলা আছে যেই লোক তার স্ত্রীর কাছে ভাল সে আল্লাহ্র কাছেও ভাল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি ভণ্ডই হতেন নাউযুবিল্লাহ তাইলে তো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর উম্মুল মুমেনীনগন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সকল ভন্ডামি সাহাবীদের কাছে প্রকাশ করে দিতেন নাউযুবিল্লাহ। কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর আমরা কি দেখি ? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পর উম্মুল মুমেনীনগন শুধুমাত্র সাহাবী ও তাবেইনগণের মাঝে হাদীস প্রচার করার মাঝেই নিজেদের কে আবদ্ধ করে রেখেছেন। সারা দুনিয়ার ধন সম্পদ উম্মুল মুমেনীনগনের পায়ের কাছে এসে আছড়ে পড়লেও উম্মুল মুমেনীনগন একদম সাধাসাধি জীবন যাপন করে গেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগন অর্থ্যাৎ উম্মুল মুমেনীন গন হলেন মুমিনদের মাতা। আচ্ছা দ্বীন ইসলাম বুঝার ক্ষেত্রে উম্মুল মুমেনীন গনের সাথে সাহাবী ও তাবেঈনদের কি রকম সম্পর্ক ছিল ? একটা ঘটনা বলি আপনাদের কে- আবু মুসা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিতঃ এক দল মুহাজির এবং এক দল আনসারের মধ্যে একবার মতবিরোধ দেখা দেয়। জনৈক আনসার বলেছিলেন- গোসল ফরজ হবে কেবলমাত্র তখনই যদি বীর্য বেরিয়ে আসে। কিন্তু মুহাজিরগণ বলেন যে, মেয়ে লোকের সাথে সঙ্গমে মিলিত হলেই গোসল ফরজ হয়ে যায় । আবু মুসা রাযিয়াল্লাহু আনহু বললেন- ঠিক আছে, আমি তোমাদেরকে এ বিষয়ে সঠিক নিয়ম বাৎলে দেব। তিনি আবু মুসা রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ আমি সেখান থেকে উঠে হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার নিকট গেলাম এবং তাঁর সাথে সাক্ষাতের অনুমতি প্রার্থনা করলাম। অনুমতি মিলল এবং আমি তাকে প্রশ্ন করলামঃ উম্মুল মোমেনীন, আমি আপনাকে এমন একটি বিষয়ে প্রশ্ন করতে চাই যা বলতে আমার নিজেরই খুব লজ্জা লাগছে। তিনি বললেন, যে কথা তুমি তোমার গর্ভধারিনী মাকে জিজ্ঞেস করতে লজ্জা পেতে না, আমাকেও তুমি তা জিজ্ঞেস করতে পার। আমি তোমার মায়ের মতোই। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার এ কথা বলার পর আমি তাকে জিজ্ঞাস করলাম- "একজন পুরুষের উপর গোসল ফরজ হয় কখন? উত্তরে তিনি বললেন- তুমি ঠিক জায়গায়ই এসেছ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- যখন কোন পুরুষ স্ত্রীর চার হাত-পায়ের মাঝখানে বসবে এবং একের লজ্জাস্হান অপরের লজ্জাস্হানের সাথে স্পর্শ করবে তখনই তাদের গোসল ফরয হয়ে হবে। [সহিহ মুসলিম, তৃতীয় অধ্যায়, হায়েয, হাদিস নং-৬৭৬]
সুবহানাল্লাহ ইলমে হাদীস প্রচার করার ক্ষেত্রে উম্মুল মুমেনীনগন সাহাবী ও তাবেঈন গনদের কে নিজেদের ছেলের মতই দেখতেন।
আর একমাত্র ইসলামেই হস্তমৈথুন বা স্ত্রী সহবাসের পর গোসল করা ফরজ করেছে। কিন্তু অন্য ধর্মের লোকেরা স্ত্রী সহবাস বা হস্তমৈথুন করার পর গোসল না করেই তাদের অন্যান্য কাজকর্ম শুরু করে দেয়। আর ইসলামের এই পবিত্র বিধানগুলির জন্যই সারা দুনিয়ার বিধর্মী লোকেরা দ্বীন ইসলাম কে হিংসা করে।
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় হাদীস শাস্ত্রে মহিলা সাহাবীদের কি অবদান আছে তা পাঠ্যসূচী ভুক্ত করার জোর দাবী জানাচ্ছি আমি। উম্মুল মুমেনীনদের জীবনী বুঝা মানে অর্ধেক দ্বীন ইসলাম শিক্ষা করা। ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে একটা বই বের হয়েছে " হাদীস চর্চায় মহিলা সাহাবীদের অবদান" এই বইটাতে উম্মুল মুমেনীনদের জীবনী খুব চমত্কার ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
আর আমি একটা জিনিস বুঝি না হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা তো কখনই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি কোন অভিযোগ করে নাই। তাইলে নাস্তিকদের কেন এত মাথাব্যাথা হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা ২২০০ হাদীস বর্ণনা করেছেন। কই কোনদিনও তো হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি কোন অভিযোগ করে নি। তাইলে নাস্তিকদের এত আগ্রহ কেন হযরত আয়েশার ব্যাপারে ? মার চেয়ে যেন মাসীর দরদ বেশী। এক আয়েশা ছাড়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সকল স্ত্রীই ছিল বিধবা তালাকপ্রাপ্তা ও ২ বাচ্চার মা। এক আয়েশা ছাড়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রায় প্রত্যেক স্ত্রীর বয়সই ছিল ৩৫ এর উপরে। তাইলে কি ইসলামে বিধবা মেয়ে বিয়ে করা সুন্নত ? আপনারা আমাকে এমন একটা আয়াত বা হাদীস দেখাতে পারবেন যেখানে বলা হয়েছে তোমরা বাল্য বিবাহ কর। রবীন্দ্রণাথ ঠাকুরের সাথে যখন মৃণালিনী দেবীর বিয়ে হয় তখন মৃণালিনী দেবীর বয়স ছিল ১০ বছর। আমি এখানে রবীন্দ্রণাথ ঠাকুরের সাথে আল্লাহর রাসূলের তুলনা করেনি। আমি বলতে চাচ্ছি আজ থেকে ১০০ বছর আগে যদি একটা মেয়ের ১০ বছর বয়সে বিয়ে হওয়াটা স্বাভাবিক হয় তাইলে ১৪০০ বছর আগে হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার ১০ বছর বয়সে সংসার করাটা কি অস্বাভাবিক হবে ? আর আয়েশার বিয়ে ৬ বছর বয়সে হলেও উনি সংসার করতে গিয়েছিলেন ১০ বছর বয়সে। আচ্ছা উটের পিঠে চড়া কি সুন্নত ? না সুন্নত না। সুন্নত হল সেটাই যেটা আল্লাহর রাসূল উম্মতকে করতে নির্দেশ দিয়েছেন। আর বাল্যবিবাহ করার কোন নির্দেশ আল্লাহর রাসূল তার উম্মতদের কে দেন নি। তাই বাল্যবিবাহ করা সুন্নত নয়। আর দেখেন হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার সাথে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিয়েটা হয়েছে ওহীর নির্দেশে। বুখারী শরীফের একটি হাদীস আছে যে আল্লাহ সুবহানাতায়ালাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে নির্দেশ দিয়েছিলেন হযরত আয়েশা কে বিয়ে করতে। আল্লাহর রাসূলের সব কাজই কিন্তু আমাদের অনুসরণীও নয়। যেমন একই সাথে ৪ এর অধিক স্ত্রী রাখা তারপর সাওমে বিসাল। সাওমে বিসাল মানে একটানা কয়েকদিন সেহরী ও ইফতার না খেয়ে রোযা রাখা। আর হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিয়ে করেছিলেন আল্লাহ সুবহানাতায়ালার নির্দেশে। তাই গতানুগতিক বিয়ের সাথে হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহার সাথে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিয়ে টা মিলানো ঠিক না।
আবার সুরা নিসার ৬ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে যে - “যে পর্যন্ত না তারা বিয়ের বয়সে পৌছে। ’’ অর্থ্যাত মেয়েরা যে প্রাপ্ত বয়স্ক হলেই শুধু তাদের বিয়ে দেওয়া যাবে এই কথাটাই সূরা নিসার ৬ নং আয়াতে বলা হয়েছে। আর বিয়ে হচ্ছে একটা চুক্তি। আর অপ্রাপ্তবয়স্ক কোন মেয়ের সাথে কখন কারো চুক্তি হতে পারে না। আশাকরি সবাই বুঝতে পেরেছেন যে ইসলাম বলেছে একটা মেয়ে শুধু প্রাপ্ত বয়স্ক হলেই তাকে বিয়ে দেওয়া যাবে।
বুখারী মুসলিম তিরমিযী সকল হাদীস গ্রন্থেই হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত প্রচুর সংখ্যক হাদীস আছে। আপনারা সেগুলি পড়েন। তাইলেই আশা করি হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা নিয়ে এইসব আজেবাজে কথা বলা আপনাদের বন্ধ হবে। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা না থাকলে ইলমে হাদীসের অর্ধেকেই খালি থেকে যেত।
ইসলামী আক্বীদা সংশোধনের জন্য আরো পড়তে পারেন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বহু বিবাহ প্রসঙ্গে ইসলাম বিদ্বেষীদের সমালোচনার জবাব
আল্লাহ সুবহানাতায়ালার অস্তিত্ত্বের একটি বুদ্ধিবৃত্তিক প্রমান
আল কোরআনের ব্যাকরণগত সৌন্দর্য্যের কিছু অসাধারন দিক
বনী কুরায়জা গোত্রের সকল পুরুষ ইহুদি হত্যা করা প্রসঙ্গে একটি পর্যালোচনা
ইসলামি শরীয়াহ কি কখনই দাস দাসী প্রথাকে সমর্থন করেছিল
আমাদের মুসলমানদের কেন একটি কেন্দ্রীয় খিলাফত রাষ্ট্র প্রয়োজন ?
হাতের কাছে রাখার মত কয়েকটি চমৎকার ইসলামী বই
পুরুষ জাতির বহু বিবাহ প্রথা কে ইসলামী শরীয়াহ আসলে কতটুকু সমর্থন করে
হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লাম ২য় পর্ব
মেসওয়াক করার ফযীলত
আমার উম্মতের মাঝে ৭৩ টি দল হবে এদের মাঝে মাত্র একটি দল জান্নাতে যাবে" এই হাদীস টির মূল ব্যাখ্যা টি কি ?
সিজদায়ে সাহু সংক্রান্ত মাসলা-মাসায়েল
সহিহ শুদ্ধ ভাবে নামায পড়ার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় মাসলা
মার্ক জুকারবার্গ তো একজন নাস্তিক তাইলে তার আবিস্কৃত ফেইসবুক ব্যবহার করা কি আমাদের জন্য ঠিক হচ্ছে
সন্ত্রাসবাদী হিন্দুদের ধর্ম বিশ্বাস রাম লক্ষন রাবন কিংবা রাম মন্দির যে ঠাকুরমার ঝুলি ছাড়া আর কিছুই না
বিষয়: বিবিধ
১৫৪৬ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
হাহা, হাহা, সহিহ হাদিস কি বলে দেখুন-
মুয়াত্তা, বুক নং-২, হাদিস নং-২.২৩.৯০:
নাফি’র বরাতে মালিক কর্তৃক বর্ণিতঃ আব্দুল্লাহ ইবনে উমরের যৌনদাসীগণ তার পা ধুইয়ে দিত এবং তার জন্যে তালপাতার চাটাই এনে দিত, যখন তাদের মাসিক হচ্ছিল।
মালিককে জিজ্ঞেস করা হয় যে, যদি কোন ব্যক্তির স্ত্রী এবং কয়েকজন যৌনদাসী থাকে, তবে সে গোসল না করেই সবার সাথে সহবাস করতে পারে কি না। তিনি বলেন, গোসল না করেও দু’জন যৌনদাসীর সাথে সহবাস করায় দোষের কিছু নেই। তবে স্বাধীন নারীদের ক্ষেত্রে একজনের বরাদ্দের দিন অন্যের কাছে যাওয়ার অনুমতি নাই। প্রথমে একজন যৌনদাসীর সাথে যৌনকর্ম করে অতঃপর দ্বিতীয় জনের কাছে যাওয়ায় দোষের কিছু নাই, যদি সে জুনুব অবস্থায়ও থাকে।
জাজাকাল্লাহ অতি উত্তম লিখেছেন
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> রায়হান রহমান লিখেছেন : আসমান-জমিন-গ্যালাক্সির এত্তবড় মালিক য়াল্লা তাহলে ছাপোষা মানুষের বিয়ের ঘটকালিও করে থাকেন? ইয়াল্লা!মন্তব্য করতে লগইন করুন