আসিফ মহিউদ্দীনের কোরআন ব্যঙ্গ করার ধৃষ্টতা দেখুন

লিখেছেন লিখেছেন শাফিউর রহমান ফারাবী ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ১০:১৩:৪২ রাত



মগাচীপ আসিফ মহিউদ্দীন ফেব্রুয়ারি ১১ তারিখে তার একটি ফেইসবুক ছবিতে আল কোরআন কে চরম ভাবে ব্যঙ্গ করেছে। ২ জন অর্ধ উলঙ্গ নারী পুরুষ যৌণ ক্রিয়ায় লিপ্ত আর তাদের গাঁয়ে কোরআনের আয়াত খোদিত করা আছে আর তার পাশে আল কোরআন রয়েছে। ঐ ছবির মাঝে যৌণ ক্রিয়ায় লিপ্ত ২ জন অর্ধ উলঙ্গ নারী পুরুষের পাশে বড় করে লেখা The Holy Quran. আর ছবির নিচে যৌণ ক্রিয়ায় লিপ্ত ঐ ২ জন নারী পুরুষের পায়ের নিচে আল কোরআনের সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতটা নাস্তিকদের মনমত অনুবাদ করে লেখা হয়েছে। আপনারা এই লিংক

http://tinyurl.com/pss8gx3 এ যেয়ে মগাচীপের কোরআন কে নিয়ে ব্যঙ্গ করা সেই ছবিটা দেখতে পারবেন। আসিফ মহিউদ্দীনের সেই ছবিটার উপজীব্য হল আল কোরআনে নাকি ম্যাসাকিজম বা মর্ষকাম (Masochism) এর কথা বলা হয়েছে ! যৌণ ক্রিয়ায় লিপ্ত ২ জন নারী পুরুষ তাদের যৌণ ক্রিয়ার সময় একজন আরেকজন কে যদি শারিরীকভাবে আঘাত করে আনন্দ পায় তাইলেই এটাকে ম্যাসাকিজম বা মর্ষকাম বলা হয়। ম্যাসাকিজম বা মর্ষকাম হল একটি বিকৃত যৌনাচার। এখন আমার কথা হল আল কোরআনে কোথায় বলা আছে এই ম্যাসাকিজম বা মর্ষকামের কথা ? আল কোরআনে কি কোথাও লেখা আছে যে যৌণক্রিয়ার সময় স্বামী স্ত্রী মর্ষকাম করবে বা স্বামী স্ত্রী একজন আরেকজন কে শৃঙ্গার করবে ? তাইলে আসিফ মহিউদ্দীন এই ম্যাসাকিজম বা মর্ষকামের সাথে আল কোরআনের কি সম্পর্ক পেল ? আসিফ মহিউদ্দীন যতদিন বাংলাদেশে ছিল কই তখন তো তাকে কখনই যৌণ ক্রিয়ায় লিপ্ত ২ জন নারী পুরুষের ছবির মাঝে আল কোরআনের কোন ছবি দিয়ে তাকে কোন ফেইসবুক status দিতে আমি দেখি নাই। তাইলে কি শুধু মাত্র তার জার্মানীর প্রভুদের কে সন্তুষ্ট করতেই মগাচীপ আসিফ মহিউদ্দীন আল কোরআন কে ব্যঙ্গ করে এই ছবিটা পোস্ট করেছে ? হায়রে মগাচীপ ইউরোপে একটু ভাল থাকা খাওয়ার জন্য তুমি এখন তোমার চটিপোস্টে আল কোরআনের ছবিও দিতে পার ! তুমি আর কত নিচে নামবা ?

মগাচীপ তার ঐ ছবিতে আল কোরআনের সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের অনেক সমালোচনা করেছে। আসিফ মহিউদ্দীন বলতে চেয়েছ কোরআনে নাকি পুরুষদের কে বলছে তারা যেন ইচ্ছামত তাদের স্ত্রীদের গাঁয়ে হাত তুলে। আচ্ছা আসুন তো আমরা একটু দেখি সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আসলে কি বলেছেন ? ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত তাফসীরে মা আরেফুল কোরআনের যে বঙ্গানুবাদটা মাসিক মদীনা পত্রিকার সম্পাদক মাওলানা মহিউদ্দীন খান করেছেন সেখানে সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের বঙ্গানুবাদ টা হল- “ পুরুষেরা নারীদের উপর কর্তৃত্ত্বশীল এইজন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ। “ এই আয়াতের তাফসিরে বলা হয়েছে যে যেহেতু সংসারের অর্থ যোগান দিবে স্বামীরা তাই স্বাভাবিকভাবেই একটি সংসারের মাঝে স্বামীরাই কর্তৃত্ত্বশীল থাকবে। ব্যস সহজ একটা ব্যাপার এখানে কোন জটিলতা নাই। পৃথিবীর সব দেশেই একটা সংসার চালাতে স্ত্রী স্বামীর মতামত কে প্রাধান্য দেয়। তারপর এই আয়াতে বলা হয়েছে যে স্ত্রী যদি তোমার কথামত না চলে তাইলে প্রথমে তুমি তাকে সদুপদেশ দিবে এতেও যদি কোন কাজ না হয় তাইলে তুমি তোমার স্ত্রীর সাথে আলাদা শুবে অর্থাৎ স্ত্রীর শয্যা পৃথক করে দিবে আর এতেও যদি কাজ না হয় তাইলে তুমি তোমার স্ত্রীকে মৃদুভাবে মারধোর করতে পারবে তবে এতটা আঘাত তোমার স্ত্রীকে করতে পারবে না যাতে তোমার স্ত্রীর গাঁয়ে কোন জখম হয় বা কোন দাগ পরে।এই আয়াতটিতে আঘাত করার ব্যাপারে যে শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে তা দ্বারা মোটা লাঠির আঘাত বা সজোরে কিলঘুষির কথা বলা হয় নি বরং তাফসীর ও আরবী ব্যাকরণ অনুযায়ী এই আঘাত বলতে মেসওয়াক এর আঘাতের মত আঘাতকেই বুঝানো হয়েছে, বলা চলে বর্তমানের টুথব্রাসের আঘাতের মতই। আল কোরআনের এই আয়াতে কোন স্বামীকে স্ত্রীর গাঁয়ে আঘাত করতে বলা হয় নাই শুধু স্বামীর জন্য এটা জায়েজ করা হয়েছে যে স্ত্রী যদি একান্তই তোমার কথা না শুনে তাইলে তুমি তাকে প্রথমে সদুপদেশ দিবে তাতে কাজ না হলে স্ত্রীর বিছানা আলাদা করে দিবে আর এতেও কাজ না হলে তুমি তোমার স্ত্রীকে এতটুকু মারধোর করতে পারবে যেন তার গাঁয়ে কোন জখম না হয়।আদেশ করা এক জিনিস আর শুধু অনুমতি দিয়ে রাখা আরেক জিনিস। অর্থাৎ সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা স্ত্রীকে কোন মাইরধর করার নির্দেশ দেন নি স্ত্রী যদি কখনো স্বামীর চরম অবাধ্য হয়ে যায় তাইলে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা স্বামীকে শুধু স্ত্রীকে আঘাত করার অনুমতি দিয়েছেন তাও এতটুকু যেন স্ত্রীর গাঁয়ে যেন কোন আঘাতের জখম না পরে। আর স্ত্রীর গাঁয়ে এই আঘাত টা করার আগে প্রথমে স্বামী তার স্ত্রীকে বুঝাবে তাতে কাজ না হলে শয্যা আলাদা করে দিবে আর এতেও কাজ না হলে সর্বশেষ তখন স্ত্রীকে মৃদু মারধোর করা যাবে।

আর সূরা নিসার এই আয়াতের তাফসীরে তাফসীরে মা আরেফুল কোরআনে এই কথা লেখা আছে যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্ত্রীর গাঁয়ে স্বামীর হাত দেয়াটা পছন্দ করতেন না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই কথাও বলেছেন যে ভাল লোক কখনোই এমন করে না। আচ্ছা আপনারা কি কখনই কোন হাদিসে পেয়েছেন যে যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবীদের কে বলেছে যে তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের কে মাইরধর কর ? বা এমন কি কোন বর্ননা পেয়েছন যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখন উম্মুল মুমেনীনদের গাঁয়ে হাত তুলেছেন ? বা এমন কি কোন বর্ননা পাওয়া যায় যে কোন মহিলা সাহাবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসে অভিযোগ করেছে যে আমার স্বামী আমার গাঁয়ে হাত তুলেছে ? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ৪ কন্যা ছিল। হযরত যয়নব, হযরত রুকাইয়া, হযরত উমমে কুলসুম ও ফাতেমা রযিয়াল্লাহু আনহা। কই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ৪ কন্যাও তো কখনই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এমন কোন অভিযোগ করে নি যে উনাদের স্বামী কখনো উনাদের গায়ে হাত তুলেছে। ফিকাহ শাস্ত্রের কোথাও কি লেখা আছে যে ইসলামে বলেছে স্বামী যেন স্ত্রীর গাঁয়ে আঘাত করে ? তাইলে নাস্তিকদের এই স্ত্রীকে মাইরধর করার বিষয় টা নিয়ে এত আগ্রহ কেন ? আর আপনারা কখনই কি কোন নাস্তিককে দেখেছেন সূরা নিসার ১১,১২, ১৭৬ নং আয়াত নিয়ে আলোচনা করতে ? নাস্তিকরা কিন্তু কখনই সূরা নিসার ১১,১২, ১৭৬ নং আয়াতগুলি নিয়ে কোন আলোচনা করবে না কারন কোরআনের এইসব আয়াতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা মেয়েরা তার বাপ মা স্বামী পুত্রের কতটুকু সম্পত্তি পাবে তা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

মগাচীপ আসিফ মহিউদ্দীনের কোরআন কে বিকৃতি করা ঐ ছবিটা যারা শেয়ার করেছে তাদের মাঝে শতকরা ৯০ ভাগই হল হিন্দু। আচ্ছা আসুন তো আমরা একটু দেখি হিন্দু মেয়েদের কে এই হিন্দু ধর্ম কতটুকু সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। এখন তো ২০১৪ সাল কিন্তু এখনও হিন্দু মেয়েরা বাপ মার কোন সম্পত্তি পায় না। এই ২০১৪ সালেও হিন্দু মেয়েদের বিয়েতে কোন সাক্ষী থাকে না। অগ্নিকে সাক্ষী কে রেখে হিন্দু মেয়েদের বিয়ে হয়। হিন্দু ছেলেরা প্রায়ই হিন্দু মেয়েদের কে বলে যে আমি যে তোমাকে বিয়ে করেছি এর প্রমান কি ? হিন্দু মেয়েদের বিয়েতে কোন রেজিস্ট্রেশনও হয় না। হিন্দু মেয়েরা বিয়েতে কোন দেনমোহর পাওয়া তো দূরের কথা এমনকি হিন্দু মেয়েদের স্বামী কে তালাক দিবার ক্ষমতা পর্যন্ত নাই।

একটা মুসলমান মেয়ে বাপ মা স্বামী এই ৩ জনের সম্পত্তি পায়। আজ থেকে ১০০ বছর আগেও খৃস্টান, ইহুদী মেয়েরা বাপ মায়ের সম্পত্তিতে কোন ভাগ পেত না। কিন্তু আমাদের মুসলিম মেয়েরা সেই মাদানী যুগ থেকেই বাপ মা ও স্বামীর সম্পত্তিতে ভাগ পায়। আর ইউরোপ আমেরিকার মেয়েরা তাদের বাপ মার যে সম্পত্তি গুলি পায় তা তাদের রাষ্ট্রীয় আইনে পায়। বাইবেলে কোথাও লিখা নাই যে খৃস্টান ইহুদী মেয়েরা তাদের বাপ মার সম্পত্তি পাবে। ইসলাম কি অধিকার দিয়েছে মেয়েদের কে এটা এখন প্রত্যেকটা মুসলিম মেয়েই জানে। আল কোরআনের ৪র্থ সূরা সুরা নিসার মানেই হল স্ত্রীলোক। কই কখনো তো দেখলাম না বাংলাদেশের নাস্তিকরা কখনো নেটে লেখালেখি

করেছে যে হিন্দু মেয়েরাও যেন তাদের বাপ মার সম্পত্তি পায়। কিন্তু এই নাস্তিকদের সব আগ্রহ খালি সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াত জুড়ে। কিন্তু ভুলেও কখনো কোন নাস্তিক সূরা নিসার ১১,১২,১৭৬ নং আয়াত নিয়ে কোন আলোচনা করতে আসবে না। কারন এইসব আয়াত গুলাতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা স্পষ্ট ভাবে মেয়েরা যেন তাদের বাপ মা তাদের স্বামীর সম্পত্তি পায় সেই কথা বলে দিয়েছেন। আর নাস্তিকদের চোখে একমাত্র মুসলিম দেশ হল আফগানিস্তান। যেন আফগানিস্তান ছাড়া দুনিয়ায় আর কোন মুসলিম দেশ নাই। কেন কুয়েত কাতার সৌদিআরব এগুলি কি কোন মুসলিম দেশ না ? আর আফগানিস্তান দেশটাতে অনেক উপজাতি মুসলমান আছে। সেইসব উপজাতি মুসলমানরা কিছু নির্দিষ্ট সামাজিক প্রথাকে লালন পালন করে যার অনেক কিছুই ইসলামী শরীয়াহ support করে না। কই যখন তালেবানরা আফগানিস্তানের ক্ষমতায় ছিল তখন কি এমন কোন আইন আফগানিস্তানে পাশ হয়েছিল যে যে কোন স্বামী তার ইচ্ছামত তার স্ত্রীর গাঁয়ে আঘাত করতে পারবে ? আর এখন তো আফগানিস্তান দেশটা আমেরিকা চালায়। তাইলে আফগানিস্তানে যে এখন স্ত্রীকে পেটানোর যে আইনটা পাশ হয়েছে এর দায় অবশ্যই আমেরিকার। যেহেতু আফগানিস্তান দেশটা এখন আমরিকা চালায়। তাইলে আমরা মুসলমানরা কেন আফগানিস্তানের এই স্ত্রীকে পেটানো আইন পাশের দায় দায়িত্ব নিতে যাব ? আর আফগানিস্তানে যে প্রতিদিন মার্কিন সেনাবাহিনী আমাদের মা বোনদের কে ধর্ষন করছে কই এর প্রতিবাদ করে তো কখনই কোন নাস্তিককে কোন ব্লগ লিখতে দেখলাম না। কিন্তু আফগানিস্তানে আমেরিকার পুতুলমার্কা কারজাই সরকার কি না এক স্ত্রী কে পেটানোর আইন পাশ করেছে আর এই দোষ চেপেছে মুসলমানদের গাঁয়ে !

আসলে বাংলাদেশের অনলাইনের নাস্তিকগুলি হচ্ছে সব ভণ্ড। এই অনলাইনের নাস্তিকগুলি কে কি আপনি কখনই দেখেছেন যে হিন্দু মেয়েরা যে এখনও তাদের বাপ মা স্বামীর সম্পত্তি পায় না, হিন্দু মেয়েদের বিয়েতে যে রেজিস্ট্রেশন হয় না হিন্দু মেয়েরা যে তাদের স্বামীকে তালাক দিতে পারে না এই বিষয় গুলি নিয়ে কোন লেখালেখি করতে। এই অনলাইনের নাস্তিকগুলি সারাদিন খালি মুসলমান মেয়েদের কে নিয়ে পরে থাকে। আসলে এগুলি একটাও নাস্তিক না এগুলি হচ্ছে সব হিন্দু। এইজন্যই হাজার দোষ ত্রুটি থাকা সত্ত্বেও এরা কখনই হিন্দু ধর্মের কোন সমালোচনা করে না।

বিষয়: বিবিধ

২০৯৮ বার পঠিত, ২৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

180013
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:১৫
শাফিউর রহমান ফারাবী লিখেছেন : আপনারা একটু লক্ষ্য করেন যে সে জার্মানী যাবার পরেই আল কোরআন কে নিয়ে এই ব্যঙ্গাত্মক পোস্ট টা দিল। অর্থ্যাত্‍ এখন থেকে সে অনেক অশ্লীল অশ্লীল পোস্ট দিবে আল কোরআন কে নিয়ে। কারন তার মাঝে আর কোন ভয় নেই। কারন সে ভাল করেই জানে যে আমাদের পক্ষে তো আর সম্ভব না জার্মানীতে গিয়ে তাকে মারা।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২৫
133064
বিন হাদী লিখেছেন : ফারাবী শুনলাম আপনি নাকি জার্মান যাওয়ার জন্য নাস্তিক হতে প্রস্তুত?
আর কাটা কাটি মারামাড়ি ছাড়া কা ইসলামে কিচ্ছু নাই??
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২৫
133065
বিন হাদী লিখেছেন : ফারাবী শুনলাম আপনি নাকি জার্মান যাওয়ার জন্য নাস্তিক হতে প্রস্তুত?
আর কাটা কাটি মারামাড়ি ছাড়া কা ইসলামে কিচ্ছু নাই??
180017
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:২৯
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : যাহোক ভাইয়া এগুলো মনে হয় শেয়ার না করাই ভাল!
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৩৪
133017
বিন হারুন লিখেছেন : সহমত
180018
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৪১
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : সরকারী ভাবে এদের পোষা হচ্ছে আমাদের দুর্বাগ্য আমরা মুসলমানের দেশে থেকেই প্রতিবাদ করতে পারিনা
180021
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৪৬
নূর আল আমিন লিখেছেন : ফারাবি ভাই আমরা শুধু আল্লাহর কাছে ওদের বিচারই চাইতে পারবো এছাড়া আর কিছু করতে পারবোনা কারণ নাস্তিকদের সাথে আছে নাস্তিক মাতা হাছিনা তবে একদিন ওরা পতঙ্গের মতো ওরে যাবে
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:৩২
133067
বিন হাদী লিখেছেন : দরবার না পারলে আল্লাহর কাছে বিচার দেও,
কতোই ম্যাজিক তুমাদের ভিতরে.
হাছিনার পতন হলে নাস্তিকদের কি করবা তুমরা?
180023
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৫২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : খুবই দুঃখজনক।
180076
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:০৬
অজানা পথিক লিখেছেন : কি আর কমু!
180091
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : নিজেকে এভাবে প্রচার করলে সে জার্মারীর পীরদের নজরে ভালভাবে পড়বে। সম্ভবত ভাক কাপুড়ের জন্যে লোকটা নিজের শেষ বস্ত্রটুকুও বিত্রী করার নিয়ত করেছে।.....
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২৯
133066
বিন হাদী লিখেছেন : ভচ আপ্নে ইংলেন্ডে কি তাই করেন??
180093
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২৪
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : খবরটা শেয়ার করে ইসলামের/মুসলমানদের কি উপকার হলো বুঝলাম না।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩৫
133090
শিকারিমন লিখেছেন : সহমত
180094
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:২৭
বিন হাদী লিখেছেন : নাস্তিকদের সাথে সারাদিন চ্যাট করো
মাইয়াগোরে যৌন কাজের অফার করো
আবার ইসলাম ও প্রচার করো?
জাওয়ারী ভাতিজার অডিও টেপের প্রচারের অভিযোগে তুমারে চৌদ্দ বছর লটকানুর সাজা হওয়া দরকার
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৫৩
133182
বিডি রকার লিখেছেন : Tongue Rolling on the Floor
১০
180118
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:২২
ট্রাস্টেড থিফ লিখেছেন : ওই খানে যাইয়া দেখেন এসাইলাম মারছে। ওর মত নরকের কীটের কাছে ের চাইতে ভালো কি আশা করা যায়।
১১
180201
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
শাফিউর রহমান ফারাবী লিখেছেন : তাইলে কি আমরা নাস্তিকদের কথার কোন প্রতিবাদ করব না ?
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
133183
বিডি রকার লিখেছেন : ভাইজান আপনি নিজেই যদি বিতর্কিত হন , তবে সেই প্রতিবাদ তেমন কাজে আসবে না ।
এটাই হল ফ্যাক্ট !
১২
180204
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
১৩
180226
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
বিডি রকার লিখেছেন : ভাইজান আপনি নিজেই যদি বিতর্কিত হন , তবে সেই প্রতিবাদ তেমন কাজে আসবে না ।
এটাই হল ফ্যাক্ট !
Hypnotised
১৪
180235
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৪৭
নূর আল আমিন লিখেছেন : বিন হাদি@সাবধানে মন্তব্য করুন
১৫
182633
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:১৪
পরবাসী লিখেছেন : এই ধরনের বিষয়ে আলোচনা ঠিক আছে, কিন্তু ছবিটা না দেওয়াই ভাল ,

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File