কবি গোলাম মোস্তফাঃ ইসলামী রেনেসাঁর কবি

লিখেছেন লিখেছেন মোঃ ওহিদুল ইসলাম ২৬ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৪:৪১:১০ বিকাল

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান প্রবর্তিত বিটিভির অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’র সূচনা সঙ্গীত মনে পড়ে কি?



আমরা নূতন, আমরা কুঁড়ি, নিখিল বন-নন্দনে,

ওষ্ঠে রাঙা হাসির রেখা, জীবন জাগে স্পন্দনে।


‘কিশোর’ নামের এই কবিতায় কবি আরো লিখেছেনঃ

‘ভবিষ্যতের লক্ষ আশা মোদের মাঝে সন্তরে,

ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে।’

শিশুদের খুবই ভালোবাসতেন কবি। শিশু কিশোরদের জন্য সুখপাঠ্য অসংখ্য ছড়া কবিতা লিখেছেন কবি যেগুলি বড়দের হৃদয়েও দারুণ দোলা দিয়ে যায়।

‘ এই করিনু পণ মোরা এই করিনু পণ

ফুলের মতো গড়ব মোরা মোদের এই জীবন।

হাসব মোরা সহজ সুখে গন্ধ রবে লুকিয়ে বুকে

মোদের কাছে এলে সবার জুড়িয়ে যাবে মন। ’

কবির ‘বনভোজন’ কবিতার সুর ও ছন্দ ছোট বড় সকলকে বিমোহিত করেছে।

‘নুরু, পুশি, আয়েশা, শফি সবাই এসেছে

আম বাগিচার তলায় যেন তারা হেসেছে।

রাঁধুনিদের শখের রাঁধার পড়ে গেছ ধুম,

বোশেখ মাসের এই দুপুরে নাইকো কারো ঘুম।


.................................................

................................................

ধূলোবালির কোর্মা-পোলাও আর সে কাদার পিঠে,

মিছিমিছি খেয়া সবাই, বলে- বেজায় মিঠে।

এমন সময় হঠাৎ আমি যেই পড়েছি এসে,

পালিয়ে গেল দুষ্টুরা সব খিলখিলিয়ে হেসে।’

সূরা ফাতিহার কাব্যানুবাদ করে কবি সাড়া জাগিয়েছেন।

‘অনন্ত অসীম প্রেমময় তুমি

বিচার দিনের স্বামী।

যত গুণগান হে চির মহান

তোমারি অন্তর্যামী

..............’


তাছাড়া তাঁর লেখা হামদ, নাত আমাদের দেশের ছেলে বুড়ো সকলের প্রিয়।

কে এই কবি?



এতক্ষণ যার কথা বলছি, তিনি ইসলামী রেনেসাঁর কবি, জাগরণের কবি, প্রেরণার কবি, কবি গোলাম মোস্তফা।




জন্ম ও বংশ পরিচয়ঃ

তিনি বৃহত্তর যশোর জেলার ঝিনাইদহ মহকুমার (বর্তমান জেলা) শৈলকুপা থানার মনোহরপুর গ্রামের সম্ভ্রান্ত কাজী পরিবারে ১৮৯৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন কাজী গোলাম রব্বানী। মাতার মোসাম্মাৎ শরীফা খাতুন। তাঁর দাদা কাজী গোলাম সারওয়ার।

“আমার জীবন স্মৃতি” তে কবি লিখেছেন: ১৮৯৭ খৃস্টাব্দে আমার জন্ম। কিন্তু আমার মনে আছে শৈলকুপা হাইস্কুলে ভর্তি হবার সময় আমার আব্বা আমার বয়স প্রায় দুই বছর কমিয়ে দিয়েছিলেন। কাজেই প্রকৃত জন্ম হয়েছিলো সম্ভবত ১৮৯৫ খৃস্টাব্দে। তবে এটা ঠিক যে, বাংলা তারিখ ছিলো ১৩০৪ সালের ৭ ই পৌষ রবিবার।কবির স্মৃতিকথা থেকেই আমরা কবির সঠিক জন্ম সন, বাংলা মাসের হিসেব এবং দিনের নাম রবিবার পাই। কিন্তু ইংরেজি মাসের হিসেবটা উহ্য থেকে যায়। তাঁর সঠিক জন্ম তারিখটা পরিবার থেকে সংরক্ষণ করা হয়নি। কবির পিতার দুই স্ত্রীর মধ্যে প্রথম স্ত্রীর গর্ভে বড়– নামে এক কন্যা এবং কাজী গোলাম মোস্তফা ও কাজী গোলাম কাওসার নামে দুই পুত্রের জন্ম হয়। দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভে তিনটি সন্তান তাঁরা যথাক্রমে কাজী গোলাম কুদ্দুস, মাজু এবং খুকি। কাজী গোলাম মোস্তফাই আমাদের প্রিয় কবি গোলাম মোস্তফা। এই পরিবারের আদি নিবাস ছিল ফরিদপুর জেলার পাংশা থানার নিবেকৃষ্ণ পুর গ্রামে। কবির মাতা ছিলেন একজন স্বভাব কবি। স্বভাব কবিত্ব ব্যক্তি মায়ের সাথে থেকে কবির মধ্যেও কবিত্ব ভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। দেশ ও জাতির ভবিষ্যতের আশা আকাঙ্খা ও স্বপ্নের পথিকৃত শিশুদের নিয়ে এমন শাশ্বত ও চিরন্তন বাণী সিঞ্জিত লেখা যার কলমের ডগায় বেরিয়ে আসে, তিনিই ইসলামী রেনেসাঁর এক বলিষ্ঠ কণ্ঠ স্বর কবি গোলাম মোস্তফা।

কর্মজীবনঃ

কলকাতার রিপন কলেজ হতে বি.এ পাস করার পর কবি ১৯২০ সালে ব্যারাকপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এই স্কুলে থাকা অবস্থায় তিনি ডেভিড হেয়ার ট্রেনিং কলেজ থেকে বিটি ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯২৪ সালে তিনি ব্যারাকপুর স্কুল থেকে কলকাতার হেয়ার স্কুলে বদলি হন। সেখানে তিনি একটানা নয় বছর শিক্ষকতা করার পর কলিকাতা মাদ্রাসায় বদলী হন এবং এক সময় তিনি প্রধান শিক্ষকের পদ অলংকৃত করেন। উল্লেখ্য যে, আজ পর্যন্ত একমাত্র কবি গোলাম মোস্তফা ছাড়া অন্য কোন মুসলমান শিক্ষক বালিগঞ্জ স্কুলের উক্ত পদে আসীন হননি। তিনি ছিলেন মুসলমানদের মধ্যে একজন উচ্চ শিক্ষিত শিক্ষক।তৎকালে কলিকাতার কোন হাই স্কুলে গোলাম মোস্তফাই ছিলেন প্রথম মুসলমান হেডমাস্টার। তখনকার দিনে এই সম্মান খুব কম মুসলমানই পেয়েছেন। সেখান থেকে কবিকে বদলী করা হয় হুগলী কলেজিয়েট স্কুলে। এরপর ১৯৪০ সালে তাঁকে বাকুড়া জেলা স্কুলে বদলী করা হয়। এ সম্পর্কে কবি কন্যা ফিরোজা খাতুন লিখেছেন: এরপর আব্বা বাঁকুরায় জেলা স্কুলে বদলি হলেন। কলকাতা মানুষের সমুদ্রের মাঝে যেমন জ্ঞানের মুক্তা কুড়াবার আনন্দ পেয়েছেন, তেমনি হুগলীতে নদীর স্রোত বইয়েছেন বিশ্বনবীর প্রবাহে। দেশের বাড়িতে পেতেন সমতার মমতার বিস্তার। বাঁকুড়ার পাহাড় পর্বত ও প্রকৃতির সৌন্দর্যে মুগ্ধ করে কবিকে। সুষনিয়া পাহাড়ে পিকনিকে গিয়ে চূড়ায় বসে কবিতা লেখেন, গান করেন। সেখান থেকে ফরিদপুর বদলি হয়ে যান।

১৯৪৬ সালে তাকে সর্বশেষ ফরিদপুর জেলা স্কুলে বদলী করা হয়।ফরিদপুর জেলা স্কুল থেকেই তিনি ১৯৫০ সালে দীর্ঘ ত্রিশ বছর একটানা শিক্ষকতার মত মহান পেশার দায়িত্ব পালন করার পর স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেন।তিনি পাকিস্তান আমলে পূর্ববাংলা ভাষা কমিটির সচিবরূপে কাজ করেন। ১৯৫০ সালে কবি গোলাম মোস্তফা অবসর গ্রহণ করেন এবং নিজের খরিদ করা বাড়ি ঢাকার শান্তিনগরে ১১৮, মোস্তফা মঞ্জিলে স্থায়ী ভাবে বসবাস করতে থাকেন।

একান্ত নিবিড়ভাবে সাহিত্য সাধনায় মনোনিবেশ করার জন্যই তিনি নির্ধারিত সময়ের তিন বছর আগেই শিক্ষকতার মহান পেশা থেকে অবসর নেন।

কবি গোলাম মোস্তফা শুধু একজন কবিই ছিলেন না, সাহিত্যের নানা শাখায় ছিলো তাঁর স্বতস্ফূর্ত বিচরণ। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন একজন চৌকষ লেখক। তাঁর অবদান সাহিত্যের নানা শাখায় পল্লবিত হয়ে আছে। উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ, সাহিত্য, জীবনী, গবেষণা, পাঠ্যপুস্তক, চিন্তাধারাসহ সাহিত্যের সকল বিভাগে তাঁর অবদানঅপরিসীম। তিনি তাঁর কাব্যের বিরাট একটা অংশ, গদ্যের বেশির ভাগ জুড়ে ইসলাম প্রচারের জন্য ব্যয় করে গেছেন। ইসলামী ঐতিহ্য চেতনায় নিজেকে ব্যপ্ত রেখেছেন। কবি গোলাম মোস্তফার প্রতিভা শুধু লেখনি মুখেই প্রকাশ পায়নি, তাঁর সাহিত্য রচনায় তাঁর অবদান অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁর শেষ অবদান হযরত আবু বকর সিদ্দিক [রা.] এর জীবনী। একজন কবি, একজন সাহিত্যিক, একজন প্রবন্ধকার, একজন জীবনীকার, একজন উপন্যাসিক, একজন গীতিকার, সর্বোপরি একজন লেখক হিসেবেএখানেই তিনি সার্থক।

তাঁর প্রকাশিত বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলি হচ্ছে রক্তরাগ, হাস্নাহেনা, খোশরোজ, সাহারা, কাব্যকাহিনী, এবং অনুবাদগ্রন্থ মুসাদ্দাসই হালী, তারানা ই পাকিস্তান, বনি আদম, অনুবাদ কাব্য-আল কুরআন, কালামে ইকবাল ও শিকওয়াও জবাব ই শিকওয়া এবং কবিতা সংকলন বুলবুলিস্তান। এছাড়া লিখেছেন ‘বিশ্বনবী’র মত পাঠক নন্দিত বিশালাকার গদ্য গ্রন্থ। তিনি কবি আল্লামা ইকবালের গোঁড়া ভক্ত ছিলেন। কবি কাজী নজরুল ইসলামের সাথেও তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।

জগত ও জীবনের প্রতিটি সত্য সম্পর্কে তাঁর ধারণা প্রগাঢ় ইসলামী ভাবধারায় সম্পৃক্ত।

গোলাম মোস্তফার সর্বশ্রেষ্ট অবদান বিশ্বনবী (১৯৪২ খৃ.) বহুল সমাদৃত। এটি কবির কালজয়ী অমর সৃষ্টি।

তাঁর লেখনীর একটি সংক্ষিপ্তরূপ নিম্নে বিধৃত হলোঃ

দুইটি উপন্যাস ঃ

১. রূপের নেশা (উপন্যাস, ১৩২৬ খৃ.), ২. ভাঙ্গা বুক (উপন্যাস, ১৯২১ খৃ.)।

আটটি মৌলিক কাব্যঃ

১. রক্ত রাগ (কবিতা, ১৯২৪ খৃ.), ২. খোশরোজ (কবিতা, ১৯২৯ খৃ.), ৩. সাহারা (কবিতা, ১৯৩৫ খৃ.), ৪. হাস্না হেনা (কবিতা, ১৯২৮খৃ.), ৫. কাব্যকাহিনী (কবিতা, ১৯৩৮ খৃ.), ৬. তারানা ই পাকিস্তান (কবিতা, ১৯৫৬ খৃ.), ৭. বনি আদম, প্রথম খণ্ড (কবিতা, ১৯৫৮ খৃ.), ৮. আমরা নতুন আমরা কুঁড়ি (কিশোর কবিতা, ১৯৮০ খৃ.)।

৫ টি কাব্যানুবাদ ও ১টি গল্প সংকলনঃ

১. মোসাদ্দস ই হালী (অনুবাদ কবিতা, ১৯৪১ খৃ.), ২. কালাম ই ইকবাল (কবিতা, ইকবাল কাব্যের অনুবাদ, ১৯৫৭ খৃ.), ৩. শিকওয়া (অনুবাদ কবিতা, ১৯৬০ খৃ.), ৪. জবাব ই শিকওয়া (অনুবাদ কবিতা, ১৯৬০ খৃ.), ৫. আল কুরআন (বাংলা কাব্য অনুবাদ, ১৯৫৭ খৃ.), জয় পরাজয় (গল্প, ‘রাসাইলু ইখওয়ানুস্ সাফা ১৯৬৯ খৃ. ১৩৭৬ বঙ্গাব্দ)।

৩টি কাব্য সংকলন ঃ

১.বুলবুলিস্তান (কাব্য সংকলন, ১৯৪৯ খৃ.), ২. কাব্য গ্রন্থাবলী, ১ম খণ্ড (কবিতা আবদুল কাদির সম্পাদিত, ১৯৭১ খৃ.), ৩. কাব্য সংকলন (কবিতা সৈয়দ আলী আশরাফ সম্পাদিত, ১৯৬০ খৃ.)।

৪টি জীবনী গ্রন্থঃ

১.বিশ্বনবী (জীবনী, ১৯৪২ খৃ.), ২. মরু দুলাল (জীবনী, ১৯৪৮ খৃ.), ৩. বিশ্ব নবীর

বৈশিষ্ট্য (জীবনী, ১৯৬০ খৃ.), ৪. হযরত আবুবকর (জীবনী, ১৯৬৫ খৃ.)।

২টি ধর্ম বিষয়ক গ্রন্থঃ

১. ইসলাম ও জিহাদ ( ১৯৪৭ খৃ.), ২. ইসলাম ও কমিউনিজম (ধর্ম, ১৯৪৯ খৃ.)।

৩টি রাজনীতি ও ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ:

১. ইতিহাস পরিচয় (রাজনীতি, পাঠ্য, ১৯৪৭ খৃ.); ২. পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা (রাজনীতি, তা: বিHappy। ৩.অবিস্মরণীয় বই, (ইতিহাস সম্পাদনা, ১৯৬০ খৃ.);

১টি প্রবন্ধ সংকলন:

আমার চিন্তাধারা (প্রবন্ধ সংকলন, ১৯৬২ খৃ.), ও

১টি গানের সংকলন:

গীতি সঞ্চয়ন (গান, ফিরোজা খাতুন সম্পাদিত: ১৯৬৫ খৃ., ১৯৬৮ খৃ. )।

পাঠ্য পুস্তক :

আলোক মঞ্জরী, (১৯৫৩ খৃ.), পথের আলো (১৯৫৩ খৃ.), নতুন আলো (১৯৫৪খৃ.), ইসলামী নীতিকথা (১৯৫৩ খৃ.), মনিমুকুর, ইতিহাস পরিচয় (১৯৪৭ খৃ.), ইতিকাহিনী, নতুন বাংলা ব্যকরণ, নতুন ব্যকরণ, মঞ্জু লেখা ইত্যাদি।

তিনি বাংলা একাডেমী, টেক্সট বুক বোর্ড, করাচীর বুলবুল একাডেমী, কেন্দ্রীয় বাংলা উন্নয়ন বোর্ড, পূর্ব বাংলা ভাষা কমিটি(১৯৪৯), পাকিস্তান জাতীয় গ্রন্থাগারের গভর্নিং বডি এবং পাকিস্তান লেখক সংঘের সদস্য ছিলেন।

১৯৬০ সালে তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে সিতারা-ই-ইমতিয়াজ খেতাব, প্রেসিডেন্ট পদক লাভ করেন। ঐ ১৯৬০ সালে দিল্লীতে অনুষ্ঠিত ইন্দো-পাক সাংস্কৃতিক সম্মেলনে এবং ১৯৬১ সালে কলম্বোতে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর অধিবেশনে তিনি পাকিস্তানী লেখকবৃন্দের প্রতিনিধিত্ব করেন।

১৩ অক্টোবর ১৯৬৪ সালে সেরিব্রাল থ্রম্বসিস রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আমাদের প্রাণপ্রিয় এই মহান কবি ইন্তেকাল করেন। আল্লাহ তাঁর রূহের মাগফিরাত দিন।

বিষয়: সাহিত্য

১৮২১ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

301828
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ বিকাল ০৫:০৮
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
301831
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ বিকাল ০৫:১৭
বাকপ্রবাস লিখেছেন : খুবই সুন্দর পোষ্ট
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১৩
244278
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান।
301837
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:০০
sarkar লিখেছেন : আবার প্রিয় কবিকে স্বরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১৩
244279
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান।
301847
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৪৯
হককথা লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে হারিয়ে যাওয়া এ মহান কবিকে পূনরায় স্মরণে আনার জন্য। আমাদের বর্তমা প্রজন্মের অনেকে তো তার নামটা্ও জানে না , তাকে চেনো তো দূরের কথা।
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১৪
244280
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : ঠিক বলেছেন। অপপ্রচার আর অপসাহিত্যের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া এই সকল কবি সাহিত্যিকদের জীবন ও সাহিত্য কর্ম আমাদের তুলে ধরা উচিত।
301851
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০৮
মোঃজুলফিকার আলী লিখেছেন : আমার একজন প্রিয় কবির কথাই লিখেছেন। ওনাকে জানার অভিপ্রায় ছিল অনেক জানতে পারলাম। ধন্যবাদ এবং ধন্যবাদ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১৫
244282
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান। অপপ্রচার আর অপসাহিত্যের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া এই সকল কবি সাহিত্যিকদের জীবন ও সাহিত্য কর্ম আমাদের তুলে ধরা উচিত।
301856
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৮
সালাম আজাদী লিখেছেন : অনেক জানা হলো, অসংখ্য ধন্যবাদ
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১৪
244281
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান। অপপ্রচার আর অপসাহিত্যের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া এই সকল কবি সাহিত্যিকদের জীবন ও সাহিত্য কর্ম আমাদের তুলে ধরা উচিত।
301876
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১০:১০

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : ১৯৬০ সালে তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে সিতারা-ই-ইমতিয়াজ খেতাব, প্রেসিডেন্ট পদক লাভ করেন।


বুঝা গেল, ঝুনা মাল...........
301877
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১০:১৫
এ এম ডি লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ Applause
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১৫
244283
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান। অপপ্রচার আর অপসাহিত্যের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া এই সকল কবি সাহিত্যিকদের জীবন ও সাহিত্য কর্ম আমাদের তুলে ধরা উচিত।
301884
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১১:০৩
আফরা লিখেছেন : কবি গোলাম মোস্তফা সম্পর্কে আনেক কিছু জানা হল অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১৩
244277
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান।
১০
301895
২৬ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১১:৩০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
কবি গোলাম মোস্তফা কবি হিসেবে বেশি পরিচিত হলেও তার উপন্যাস "রুপের নেশা" ও একসময় আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। তিনি একজন ভাল সঙ্গিত শিল্পি ও ছিলেন এবং তার গাওয়া গানের রেকর্ড ও বের হয়েছিল। শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান ছিলেন। তার কয়েকজন উল্লেখযোগ্য ছাত্র ছিলেন কবি ফররুখ আহমদ, চলচ্চিত্রকার ও সাহিত্যিক সত্যজিত রায় এবং ইতিহাসবিদ তপন রায় চেীধুরি।
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১২
244274
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : বরাবরের মত নতুন তথ্য যোগ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহ খাইরান।
১১
301915
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০৩:২১
লজিকাল ভাইছা লিখেছেন : চমৎকার একটি পোষ্টের জন্য আপনাকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১৩
244276
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান।
১২
301937
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৭:৪৭
শেখের পোলা লিখেছেন : ইসলামী ভাবধায় সম্পৃক্ত থাকার কারণেই তাঁরা আজ গত৷ আর ইসলামী ভাবধারা না থাকার জন্যই জাতীয় সংগীত বিদেশীদের কাছে ধার করতে হয়েছে৷ ধিক বাংলার মুসলমানকে৷
২৭ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ১০:১২
244275
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : চরম সত্যি কথাটি বলেছেন। জাযাকাল্লাহ খাইরান।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File