ছোট ছোট আলাপণ
লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ২২ অক্টোবর, ২০১৫, ০২:৪১:৪৪ রাত
বেসিনে ডিশ ওয়াশ করার ফঁকে শুনতে পাচ্ছিলেন পুত্র-কন্যাদের ছোট ছোট আলাপণ। ক্লাসে ম্যাডাম আজকে কাকে পানিশমেন্ট দিয়েছেন, কে দেরী করে ক্লাসে এসেছে, কে আগে খাওয়া শেষ করেছে, কার ইরেজার হারিয়ে যাওয়ার পর কান্না শুরু হয়েছিলো ছোটো ভাই উমার বেশ রসিয়ে আর উপভোগ্য করে বড় বোন রাইশাকে বলছিলো! খাওয়া শেষে টেবিল গুছিয়ে অবশিষ্ট খাবরগুলো প্যাক করে ফ্রিজে আর ডিশ গুলো বেসিনে রাখছিলো রাইশা। ওদের মা সাবিহা সেই ডিশগুলো ধুয়ে রাখছেন আর পুত্র -কন্যার আলাপ শুনছেন। রাতের এই অংশটা খুব পছন্দের সাবিহার কারণ সারাদিন সবাই সবার স্কুল-কলেজ- অফিস-সংসার নিয়ে ব্যস্ততার পর খাবার সময় সারাদিনের গল্পের ঝুলি নিয়ে হাজির হওয়া হয় , এই সময়টিতে একসাথে সবাই জেনে নেয় দিনটি কার কেমন কাটলো!
উমার এর হঠাৎ কি মনে হতেই এক লাফে উঠে পাশের রুমে চলে গেলো, পরক্ষণেই ফিরলো একটা সাদা কাগজ ও কলম হাতে নিয়ে।
আপি আজকে মজার একটা গেম শিখেছি স্কুল থেকে, এখন সেটা আমি তোমার উপর এপ্লাই করবো। তোমাকে শুধু কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে! সবকটি দন্ত বিকশিত করে উমার বোন রাইশা কে বললো।
রাইশা কাজের ফাঁকে গম্ভীর সুরে ওকে....বলে সায় দিলো ভাইকে-
প্রথম প্রশ্ন- স্বপ্নের তিনটি শহরের নাম বলো যেখানে তুমি বাস্তবে সবসময়ের জন্য বসবাস করতে চাও ?
নগদে উত্তর- ১) দুবাই ২) সিউল ৩) সিংগাপুর
উমার সাদা কাগজে দ্রুত হস্তে লিখে নেয়। এবার
দ্বিতীয় প্রশ্ন- তিনজন ছেলের নাম বলো যাদের তোমার ভালো লাগে ?
বোমা বিষ্ফোরণের মতো ভয়াবহ কিছু ঘটেছে এমন ভাবে সাবিহা তাকালেন পুত্র- কন্যার দিকে। রাইশা চোখ বড় বড় করে দুই কাঁধ উঁচু করে মাথা এদিক ওদিক নাড়িয়ে বলে আই ডোন্ট নো!
উমার বিন্দুমাত্র বিচলিত নয়, সে বোনকে অভয় দিয়ে বলে সমস্যা নাই তুমি তোমার চাইতে ছোটো কারো নামও বলতে পারো !
মুহূর্তেই চোখা চোখি হয় মা -মেয়ের , রাইশা চোখের ভাষায় নিরবে মাকে উত্তর দেয় আমার কি দোষ?
উমার বেচারার গেম কমপ্লিট করার জন্য উত্তর চাই, সে বোনকে তাগাদা দেয় প্লিজ বলোওও-
১) নারুতো ২) গারা ৩) সাসুকি
আবারো সাবিহা মেয়ের দিকে তাকান, মেয়ে এবার মায়ের দিকে তাকিয়ে চোখ পিটপিট করে বলে এগুলো সব কার্টুনের পর্তাগোনিস্ট! তোমার ভয়ের কোনো কারণ নেই!
ছোটো ভাই এবারো পরম আগ্রহে তথ্য লিখে নেয় কাগজে।
তৃতীয় প্রশ্ন -কয়টা বাবু ভালো লাগে তোমার?
একটাও না -ঝটপট উত্তর
না বলতেই হবে প্লিজ এমনিতেই বলো জাস্ট ফান
ওকে তিনটা m/। মিনমিন স্বরে জবাব দেয় রাইশা।
আচ্ছা আর প্রশ্ন নাই, কিছু ক্ষন পরেই তোমার উত্তর দিচ্ছি - বলেই ১,২,৩,৪ গণনা শুরু করলো, কাটাকাটি-গণনা-কাটাকটি- চলতে থাকলো কিছুক্ষণ-
হুম, উত্তর রেডি।
দুঃখিত আপি, নারুতোর সাথে তোমার বিয়ে হচ্ছে না, হচ্ছে সাসুকির সাথে -
রাইশার হাসি শুরু হয় সাথে সাথেই হি হি হি Rolling on the Floor
তুমি বাস করবে দুবাইতে -
ইয়েস রাইশা
তোমার জীবনে চারটা বাবু হবে
এহেম এহেম
আর হ্যা তুমি শুধু ধনী না বরং তুমি হবে মিলিয়নার!
ইয়েস ইয়েস ইয়েস রাইশার হাসির মাত্রা বাড়তে থাকে!
সাবিহার ডিশ ওয়াশ অনেক আগেই শেষ হয়েছিলো উনি শুধু অপেক্ষায় ছিলেন পুত্র- কন্যার এই আজব গেম এর শেষ পরিণতি শোনার আশায়। হাত মুছে এগিয়ে এসে পুত্রের পাশে এসে বসলেন এবং বললেন -
এই গেম কে শিখিয়েছে তোমাদের?
বললাম তো ক্লাসে শিখেছি আজকে। আম্মু মজার না গেম টা?
কিছুটা তো মজার কিন্তু একটা জিনিষ ভেবে দেখেছো এখানে কিন্তু তোমাকে তোমার অজান্তেই গণকের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে?
রাইশা পাশ থেকে বললো - আম্মু এটা জাস্ট গেম এন্ড ফান । তুমি কি মনে করো আমি এটা বিশ্বাস করি? উমার নিজেও করে না। ও নিজেও জানে এটার কোনো ভিত্তি নেই। তুমি আবার অযথা ভয় পেও না তোমার ছেলে -মেয়ে গণক বিশ্বাস শুরু করেছে!
ফান করতে করতে একসময় বিষয়টাকে তোমরা তুচ্ছ ভাববে এবং অবচেতন ভাবেই শয়তান তোমাদের ভিতর এই বোধ জাগ্রত করবে এটা সঠিক। কখনো বা পত্রিকায় বা ম্যাগাজিনে রাশিচক্রে চোখ পড়ে যাবে। কেমন যাবে দিনটি এই নামে পত্রিকায় অনেক জ্যতিষীরা অনেক কিছু লিখেন এছাড়া বড় হয়ে কি হবেন এরকম নামেও অনেক প্রোগ্রাম আছে। মনের ভুলে বা কিছু মনে না করে খুব হালকাভাবেই তোমরা সেগুলোতে পা ফসকে পড়ে যেতে পারো!
এ ধরণের কুফরী কাজে তোমরা কোনোভবাএই অংশগ্রহন করবে না এটাই আমি নিশ্চিত হতে চাইছি!
আম্মু আমরা খুব ভালো করেই জানি তাকদীর আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট। কেউ ভবিষ্যৎ আগে থেকে বলে দিতে পারে না। আর যারা এ কাজ যারা করে তারা যেমন কুফরী করে আর যারা বিশ্বাস করে তারাও কুফরী করে। তুমি নিশ্চিন্তে থাকতে পারো আমাদের দিয়ে একাজ হবে না ইনশা আল্লাহ!
পুত্র উমার এর দিকে তাকিয়ে বললেন , এই গেম ছাড়াও তো কতো গেম আছে তুমি বরং সেই গুলো খেলো কেমন?
একটা মজার খেলার মধ্যে আম্মু এমন ভাবে বাগড়া দিবেন কল্পনাতীত ছিলো উমারের নিকট। কিন্তু বোনকে মায়ে রপক্ষে দেখে সেও নিরব রইলো!
শফিক সাহেবের ফোন এসেছিলো তাই তিনি লাগোয়া বারান্দায় দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন এতোক্ষণ ধরে, এপাশেও উনার মনোযোগ ছিলো তাই পূর্ণ ঘটনা না বুঝলেও কিছুটা উনি আঁচ করেছেন! তবে উনার স্ত্রী যে তিল পরিমান বিষয় নিয়ে সিরিয়াস তালীম শুরু করেছেন এটা তিনি পুরোপুরি বুঝে গেছেন। ফোনটা রেখে সবার মাঝখানে এসে বসলেন তিনি।
উমার তো আজ ফাটাফাটি কারবার করলো,যদিও আমি বারান্দায় ছিলাম তবু কিন্তু ফলাফল শুনেছি। এই বিষয়ে মজার একটা ঘটনা মনে পড়ে গেলো। ঘটনাটি আমার স্টুডেন্ট লাইফের শেষের দিকে ঘটেছিলো । তখন আমি পাশ করে নতুন চাকরি খুঁজছিলাম। ঘটনাটি এক গণককে কেন্দ্র করে ।
ঢাকায় থাকতে আমার এক রুমমেটের বন্ধু আসতো আমাদের মেসে। সে নাকি নামকরা জ্যোতিষ। যা বলে তাই নাকি সত্য হয়। সবাই খুব ভীড় করে তার কাছে। আমাদের রুমে যখন আসতো পুরো ফ্লাটের সবাই আসতো তার কাছে নানান সমস্যার সমাধান নিতে। আমি কখনো কথা বলতাম না উনি এলে। কারণ আমি জানতাম জ্যোতিষ বা গণক বিশ্বাস মারাত্নক কুফরী। এমনকি কেউ বিশ্বাস করলো না শুধু জানার উদ্দেশ্যেই গেলো তবু তার চল্লিশদিন নামায কবুল হবে না! এগুলো জানার পর থেকে জ্যোতিষ বা গণক বলে প্রমানিত এবং পেশাজীবি এমন কাউকে আমার ভালো লাগতো না। আমি নিজেই দূরে দূরে থাকতাম উনার কাছ থেকে।
আমি যে উনাকে এড়িয়ে চলি এটা উনি বুঝেছিলেন তাই একদিন উনি এসে আমাকে ভয় দেখানোর জন্যই হয়তো বললো-চাকরী এবং বিয়ের বাজারে আমার কপাল নাকি খুব খারাপ। আমার নাকি চাকরী হবে আর যাবে আর বিয়ে সেটারো নাকি সম্মন্ধ আসবে আর যাবে জীবনেও বিয়ে হবে না! চাকরীও হবে না বিয়েও হবে না!
তারপর দেখেছো? এক চাকরী দিয়েই জীবন চলে যাচ্ছে আর বিয়ে বলতেই সবাই একযোগে হেসে উঠলো!
পুত্র-কন্যার ঘুমের সময় হয়ে এসেছিলো তাই তারা যার যার রুমে চলে গেলো। শফিক সাহবে এবার স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে বললেন -
যে কোনো বিষয়ে কথা বলার আগে খুব সিরিয়াসলি না বলে বরং সময় নিয়ে ধীরে ধীরে বলা ভালো আর সেটা যদি হয় শরীয়ত কে কেন্দ্র করে তাহলে তো খুব সাবধানতার সাথে করা উচিত। তা না হলে হিতে বিপরীত হতে পারে, শরীয়ত সহজ ভাবে না বুঝে ভুল বুঝতে পারে, কঠিন হিসেবে দেখতে পারে!
আমি আবার কি করলাম ? ভ্রু কুঁচকে প্রশ্ন করলেন সাবিহা-
-যেমন দেখো ওরা কিছু আগে দুজনই খুব এন্জয় করছিলো। ওরা দুজনেই জানে ওটা ছিলো স্রেফ একটি গেম। শরীয়তের উপর দুজনেরই আস্থা আছে বিশ্বাস আছে। কিন্তু ঘটমান প্রতিটা কাজের সাথে হুট করে শরীয়তের সম্পর্ক টেনে এনে ওদের বারবার ভুল ধরলে একধরণের হীনমন্নতায় ভুগবে ওরা । তাই হুট করে টেনে না এনে বরং ওদেরকে আগর্হী করে তোলা দরকার ওরা নিজেরাই যেনো জীবন থেকে শরীয়ত বিরোধী- ভুল বিষয়টাকে আলাদা করে ফেলতে পারে, তবেই ওরা আনন্দের সাথে শরীয়ত মুখী জীবনযাপন করবে! বলে বলে বা শুধু জ্ঞান দান করে নয় বরং আনন্দময়ীতার সাথে ওদেরকে শিখাতে হবে শরীয়ত ও আমাদের জীবনব্যবস্থা সম্পর্কে!
সাবিহা মনোযোগের সাথেই শুনছিলেন স্বামী শফিকের কথাগুলো। এভাবে উনি কখনো ভেবে দেখেন নি । সাবিহার কাছে সব সময় মনে হতো কোনো ভুল দেখলে সাথে সাথে সংশোধনের ছড়ি ঘোরানোর কথা কিন্তু এখন মনে হচ্ছে একই পেটেন্টে ওষুধ না দিয়ে বরং ধীরে ধীরে অবস্থা ও অবস্থান অনুযায়ী ওষুধ দেয়া অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে!
বাচ্চারা ঘুমিয়ে পড়েছে, দুজন সামনা সামনি কথা বলছিলেন, দুজনেই সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্গ্রীব , দুজনের চোখে রয়েছে একই দ্যুতি যা ছোট ছোট আলাপণ হয়ে নয়ন থেকে নয়নে আরো আলো ছড়িয়ে, অনেক সম্ভাবণার প্রতিফলনের বিচ্ছুড়ণ ঘটায়...........................
( পর পর দুই পেইজে লিখাটা দেখতে পেয়ে ভাবলাম একটা মুছে দেই কিনতু দুটাই মুছে গিয়েছিলো কিভাবে জানি! কতো গুলো কমেন্ট হারালাম ! সরি
বিষয়: বিবিধ
১৪৫১ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভালো লাগল,ধন্যবাদ ।
সময় করে পড়া ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক শুকরিয়া!
আশাকরি নিয়মিত ব্লগিং পাড়াতে দেখা যাবে আপনাকে!
গতকাল রাতে বসে বসে সবার পোস্ট দেখছিলাম, হঠাৎ দেখি আমার পোস্ট পর পর দুই পেজে প্রকাশ দেখাচ্ছে! ১ম পেইজে আবার ২য় পেইজে! অবাক লাগলো! ভাবলাম ভুলে হয়েছে!একটা ডিলিট করি আরেকটা থাকুক এই ভেবে যেই ডিলিট করেছি দেখি আমার একটা পোস্ট ও নাই!
এতো কষ্ট লেগেছে, মন্তব্য সহ উত্তর গুলো গায়েব!
মনে হচ্ছে প্যারিস থেকে আমি - ভাইয়ের পোস্টের জ্বিন- পরীগুলো বিডিব্লগে আসর করেছে!
শুকরিয়া ভাই তোমাকে দ্বিতীয়বা রকষ্ট করে কমেন্ট করার জন্য! আন্তরিক ভাবে ক্ষমাপ্রার্থী আমি
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
এডিট না করে পুরোটা ডিলেট কেন আপু!
আমার মন্তব্যটা খোয়া গেল।
তবে আর যাই বলেন, ঐ সময় পর্যন্ত ডুবাইতে যদি থাকি, তবে দাওয়াত মিস হবে না কিন্তু।
সত্যিই ছোটদেরকে আদর ও নমর ভাষার দ্বারা অনেক কঠিন ও সহজ করে শিখানো যায়।
ভাইয়ার আইডিয়াটা কিন্তু দারুন। শুকরিয়া।
গতকাল রাতে বসে বসে সবার পোস্ট দেখছিলাম, হঠাৎ দেখি আমার পোস্ট পর পর দুই পেজে প্রকাশ দেখাচ্ছে! ১ম পেইজে আবার ২য় পেইজে! অবাক লাগলো! ভাবলাম ভুলে হয়েছে!একটা ডিলিট করি আরেকটা থাকুক এই ভেবে যেই ডিলিট করেছি দেখি আমার একটা পোস্ট ও নাই!
এতো কষ্ট লেগেছে, মন্তব্য সহ উত্তর গুলো গায়েব!
মনে হচ্ছে প্যারিস থেকে আমি - ভাইয়ের পোস্টের জ্বিন- পরীগুলো বিডিব্লগে আসর করেছে!
শুকরিয়া ভাই আপনাকে দ্বিতীয়বার কষ্ট করে কমেন্ট করার জন্য! আন্তরিক ভাবে ক্ষমাপ্রার্থী আমি
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আবারো শুকরিয়া!
হারানো মন্তব্যগুলো কিন্তু সম্মানিত ফেরেস্তাদের কাছে সংরক্ষিত আছে- আবেদন করে দেখতে পারেন তাঁদের মালিকের কাছে!
চমৎকার সান্তনার জন্য আন্তরিক শুকরিয়া! আপনার মন্তব্যটি পড়ে অনেক হালকা লাগছে! আলহামদুলিল্লাহ! জাযাকাল্লাহু খাইর!
তাড়াহুড়ো করে শিক্ষা দেয়ার ফলাফল বিরক্তি ও অনীহা ছাড়া কিছু হয় না । তারচেয়ে সময়ানুযায়ী , বুঝিয়ে বললে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়!
শুকরিয়া চমৎকার মন্তব্যের জন্য!
আপনার মন্তব্যে অনেক আনন্দিতো হলাম! শুকরিয়া আপনাকে!
আপনার চমৎকার মন্তব্যটির মাঝেও অসাধারণ শিক্ষা লুকায়িত আছে! উপকৃত হলাম আলহামদুলিল্লাহ!
এত্তোগুলো শুকরিয়া আপু! অনেকদিন আপনার লিখা পড়ি না, একটু কিছু লিখুন
জাযাকিল্লাহ আপু
অনেক সময় অভিভাবকগণ ভবিষ্যতের চিন্তায় সন্তানদের কল্যাণার্থেই ভালো মনে করেই ভুল পদ্ধতি প্রয়োগ করে, এতে ভালোর চাইতে খারাপ হয় বেশি!
খুব খুব ভালোলাগলো কথাটি - ধৈর্য ধরে কাজ করতেও যে ধৈর্য লাগে।
জাযাকিল্লাহু আপু!
শুকরিয়া আপু ব্যস্তার মাঝেও উঁকি দেয়ার জন্য!
মন্তব্য করতে লগইন করুন