ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা থেকে শিক্ষা

লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ০৮ মে, ২০১৫, ১১:০৩:০২ রাত



পুত্রের বয়স তখন ৪ মাস! সবেমাত্র উপুড় হয়ে সামনে পিছনে যাওয়া শুরু করেছে! পুত্রকে তাঁর পিতার তত্বাবধানে রেখে আমি রান্নার কাজে ব্যস্ত ছিলাম! হঠাৎ শুনি কোন কিছু পড়ে যাওয়ার শব্দ এবং সাথে শিশু পুত্রের চিৎকার! আমি ইন্নালিল্লাহ বলে ভোঁ দৌড় । এসে দেখি পুত্র খাট থেকে নিচে পড়ে গেছে, তাঁর পিতা কোলে নিয়ে কান্না থামানোর ব্যর্থ প্রচেস্টায় লিপ্ত! ছোঁ মেরে পুত্র কোলে নিয়ে আমারো শুরু হলো অঝোর বর্ষন! তাড়াতাড়ি হসপিটালে নিয়ে গেলাম! ডক্তর চেকাপ করে বললেন কোন সমস্যা নেই। আলহামদুলিল্লাহ বলে হাফ ছেড়ে বাঁচলাম! আমার নার্ভাসনেস দেখে ডক্তর বলছিলো- ওর মাথাকে কি তুমি ডিমের খোসা মনে করেছে? পড়ে গেলো আর ফেটে যাবে ? যদিও এটা বলে আমাকে সান্ত্বনা দেয়া হয়েছিলো কিন্তু আমি জানি এতো ছোট বয়সের বাচ্চাদের পড়ে যাওয়া থেকে অনেক ভয়াবহ ঘটনা ঘটে থাকে! তারপর থেকে সবসময় চোখে চোখে রেখেছি যেনো আর এভাবে পড়ে না যায়! কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস ঠুস ঠাস ব্যথা পেতে পেতেই পুত্রের মাথা শক্ত হয়ে বড় হওয়ার পথ ধরলো!

শিক্ষা- এই বয়সটাতে বাচ্চারা পড়ে যায় খুব বেশি। তাই কখনোই বাচ্চাকে খাটে রেখে অন্য কোন কাজ এমনকি বই পর্যন্ত না পড়া! প্রয়োজনে নিচে ম্যাট্রেস বিছিয়ে ঘুমানোর অভ্যাস করা যতদিন বাচ্চার পড়ে যাওয়ার ভয় এর সময় শেষ না হয়!



পুত্রের বয়স এখন ৯ মাস। ভালোভাবে বসতে শিখেছে। কোন কিছু ধরে দাঁড়িয়ে যেতে পারে। এক পা দুই পা করে হাঁটি হাঁটি পা পা করে বাসার সবখানে বিচরন করে । পুত্রের একমাত্র সমস্যা হলো খাওয়া! তাঁকে খাওয়ানো ছিলো সবচাইতে কঠিন কাজ! ঘন্টার পর ঘন্টা পার হতো কিন্তু পুত্রের বাটির খাবার শেষ হতো না। মুখে খাবার নিয়ে গাল ফুলিয়ে ওপ করে বসে থাকতো! যাই হোক পুত্রকে খাবার খাইয়ে আমি ঘর মুছায় ব্যস্ত! হঠাৎ শুনি পুত্র ওর আধো আধো বুলিতে পাক খি পাক খি করছে! পাশের রুমে গিয়ে আমি হতভম্ব! রুমের জানালা খোলা ছিলো,ঠিক জানালা বরাবর একটা সিংগেল সোফা রাখা ছিলো! সে সোফায় উঠে বেয়ে বেয়ে জানালার কার্নিসে উঠে বসে হাত দিয়ে পাখি পাখি বলে ডাকছে! প্রানপনে চিৎকার দেয়া থেকে বিরত থাকলাম, সামান্য শব্দ করলেই ও ঘুরে আমাকে দেখবে আর পড়ে যাবে! আমি পা টিপে টিপে কাছ গিয়ে খপ করে ওকে ধরে শুরু করলাম কান্না! আমার চোখে শুধু ভাসছিলো ও যদি পড়ে যেতো! কল্পনাও করতে পারছিলাম না দোতলা থেকে পড়ে গেলে কি হতো! কতো বড় বিপদ থেকে আল্লাহ রক্ষা করেছেন! আলাহামদুলিল্লাহ!

শিক্ষা- জানালার বরাবর বা আশে পাশে চেয়ার বা সোফা না রাখা! বাচ্চার রুমে খোলা জানালা রেখে অন্য রুমে অবস্থান না করা!



পরের দুর্ঘটনাটা ঘটেছিলো যখন পুত্রের বয়স ১৭ মাস! আমার এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন হয়েছিলো! তিনদিন পর যখন আমি হাসপাতাল থেকে বাসা ফিরলাম সেদিন দুপুরে কন্যার দুপুরের খাবার হিসেবে স্প্যাগেটি রান্না করছিলাম। ১৭ মাস বয়সী পুত্র তখন পুরোদমে দাপটের সাথেই বাসায় হাঁটাহাঁটি ঘুরোঘুরি করে! চুলোর পাশে রাখা টেবিলে স্প্যগেটির প্যাকেট ছিলো! কখন যে সে একটা স্প্যগেটি নিয়েছে তা খেয়াল করা হয়নি!কিছু পরেই শুনি কান্নার শব্দ! তাঁর বাবাতো কোলে নিয়ে থামানোর চেস্টা করছে, বাইরে নিয়ে গেলো,খেলনা দিলো কোনভাবেই কান্না থামে না! সে বার বার তার কানে হাত দিচ্ছিলো এবং একিভাবে কান্না করতে লাগলো! আমরা বুঝতে পেরে আ্যম্বুলেন্স কল করলাম! হাসপাতালে নিয়ে ডক্তররা খুব চেস্টা করলেন কিন্তু পুত্রের প্রচন্ড কান্না আর নড়াচড়ার জন্য কানে হাত দিতে পারছিলেন না! অবশেষে পুত্রকে বিশাল এক বিছানার চাদর দিয়ে পুরোটা শরীর প্যাচিয়ে ফেলে বহু কষ্টে স্প্যাগেটির অংশবিশেষ উদ্ধার করা হলো! কথাটা আমি এখনো যতবার ভাবি ততবার আমার সারা শরীরে কাঁপন আসে, চোখ ফেটে কান্না আসে! আল্লাহ আমাদের অশেষ সাহায্য করেছেন বিপদ থেকে উদ্ধার করে!

শিক্ষা- যে জিনিষ গুলো সহজেই কানে বা মুখে পুরে দেয়া যায় সেই জিনিষগুলো যথাসম্ভব দূরে রাখতে হবে!



পুত্রের বয়স ৭ বছর। সাড়ে চারটায় স্কুল ছুটি হবে। আমি আনতে গিয়েছি। পুত্র ছুটে এসে আমাকে সালাম দিয়ে জড়িয়ে ধরে বললো- আম্মু টিচার তোমার সাথে কথা বলতে চায়! আমি কিছুটা ঘাবড়ে গেলাম। শংকিত কন্ঠে পুত্রকে জিজ্ঞাসা করলাম তুমি কি অন্যায় কিছু করেছো আজকে ক্লাসে? সে না বাচক মাথা নাড়িয়ে বিশাল হা করে আমাকে রক্তাক্ত দাঁত দেখালো! পুত্রের মাঝে কোন কষ্টের লক্ষন নাই বরং যা ঘটেছে তাতে সে বেজায় খুশি! আমি ভালোভাবে খেয়াল করে দেখালাম ওর নিচের পাটির দাঁতের ঠিক সামনের দুই দাঁতের একটি দাঁতের অর্ধাংশ নাই! ঠোঁট কেটে গেছে- ফুলে আছে! আমার কান্না আসতে লাগলো কারন ওর এই দাঁতগুলো পার্মানেন্ট দাঁত! সারাজীবন ছেলে হাসবে সেই হাসিতে ওর ভাংগা দাঁত দেখা যাবে ভাবতেই আমার কান্না আরো বেড়ে যেতে লাগলো! শুধু তাই না আর দুদিন পরেই আমাদের স্পেনে বেড়াতে যাওয়ার কথা( গাজী শাহীদ-আফরোজা হাসানের বাসায়)। কোনরকম টিচারের কাছে গেলাম! এবার আর কন্ট্রোল করতে পারলাম না ! কেঁদেই ফেললাম! টিচার আমাকে বললেন সারাজীবন ভাংগা দাঁত নি্যে কাটাতে হবে না বিশেষ গামের মাধ্যমে দাঁত জোড়া দেয়ার ব্যবস্থা আছে জেনে কিছুটা আশ্বস্থ হলাম!

শিক্ষা- বাচ্চারা খেলতে গিয়ে পড়ে গেলে দাঁত যদি ভেংগে যায় তাহলে ভংগুর অংশটুকু নিয়েই ডেন্টিস্ট এর কাছে যাবেন। তাহলে জোড়া দিতে সহজ হবে। সাথে সাথে ডেন্টিষ্ট এর কাছে যাবেন এতে বোঝা যাবে আঘাত কি শুধু দাঁতে নাকি মাড়িতেও পেয়েছে !

শিশু লালন পালন করতে গিয়ে জীবনের কাটিয়ে যাওয়া দিনগুলোতে অনেক বাধা বিপত্তি অতিক্রম করেছি আমরা সবাই। দুর্ঘটনাগুলো কারোই কাম্য নয়। তবু ঘটে যায়। এই ঘটনাগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে পরবর্তীতে নিরাপদ থাকার চেষ্টা করার মাঝেই রয়েছে সার্থকতা!

বিষয়: বিবিধ

১৮৭৭ বার পঠিত, ৬০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

318913
০৮ মে ২০১৫ রাত ১১:১৬
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আপু, ফাষ্টু।
০৮ মে ২০১৫ রাত ১১:৪৫
260101
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ! জাযাকাল্লাহু খাইর!Praying
318914
০৮ মে ২০১৫ রাত ১১:৩২
আবু জান্নাত লিখেছেন : সত্যিই ঘটনাগুলো অনেক কষ্টের। আমি একবার ফেনী থেকে সি.এন.জি করে বাড়ি যাচ্ছিলাম, পিছনের সিটের এক মহিলা আরেকজনকে বলছেঃ মশায় যখন আমার বাচ্ছাকে কামড় দেয় আমি মশা মেয়ে বাচ্ছার দিকে তাকিয়ে কেঁদে ফেলি। আমার বাচ্চাটি মশার কামড়ের কষ্ট কিভাবে সহ্য করেছে।
বাবাহ! সন্তাদের প্রতি কি অগাদ ভালোবাসা, আশ্চর্য হলা।
'১২ সালে আমারও এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন হয়েছিলো, আলহামদু লিল্লাহ এখন সুস্থ আছি।
স্প্যাগেটি কি? ব্যখ্যা করে জানাবেন।
আপনার উপদেশগুলো সত্যিই অবর্ণনীয়। এক কথায় মা'লা বুদ্দা মিনহু অর্থাৎ যার কোন বিকল্প নেই। জাযাকিল্লাহ খাইরান শ্রদ্ধেয়া আপু মনি।
০৮ মে ২০১৫ রাত ১১:৫৩
260105
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : স্প্যাগেটি হলো এক ধরনের পাসতা!
রান্নার আগে-


এবং রান্নার পরে-




যারা পাস্তা খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য মজাদার খাবার!

অভিজ্ঞতা শেয়ারের মাধ্যমে চমৎকার বর্ননা এবং সাথে থেকে অনুপ্রেরনা দেয়ার জন্য আন্তরিক শুকরিয়া! বারাকাল্লাহু ফিক!Praying Good Luck
318916
০৮ মে ২০১৫ রাত ১১:৩৯
নিমু মাহবুব লিখেছেন : অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। ভালো লাগল,ধন্যবাদ Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Rose Rose Rose Rose Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Rose Rose Rose Rose
০৮ মে ২০১৫ রাত ১১:৫৫
260106
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম । আমি ভেবেছিলাম অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর পিরিয়ডে আছেনHappy

আপনার মূল্যবান উপস্থিতি অনেক বড় পাওয়া- আনন্দের কারন! শুকরিয়া অনুপ্রেরনা দেয়ার জন্য!Praying Good Luck
318919
০৮ মে ২০১৫ রাত ১১:৪৬
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : বাচ্চাদের মানুষ করা আসলেই অনেক কষ্টের কাজ। আমার ৪ বছরের ভাতিজাটাকে আমরা সবাই বিশেষত আমি খুব চোখে চোখে রাখতাম তাও একটার পর একটা এমন ঘটনা ঘটেছে। কদিন আগে দুষ্টুমি করতে গিয়ে ওর চোখের নীচের গাল কেটে গেছে বেশ কিছুটা জায়গা গর্তের মত হয়ে গিয়েছে, গতকালও জানালার গ্রীল ধরে উপরে উঠতে গিয়ে পরে গেছে। আগে বুঝতামনা কিন্তু এখন বুঝি বাবা-মা কত কষ্ট করে আমাকেউ বড় করেছেন। যদিও আমার মা বলেন, আমি খুব শান্ত ছিলাম আমাকে বড় করতে তেমন কষ্ট হয়নি তবুও কষ্টের পরিমাণ কমও না।
০৮ মে ২০১৫ রাত ১১:৫২
260104
আবু জান্নাত লিখেছেন : এতদিনে বুঝলাম, আপনি তাহলে আপু। ধন্যবাদ।
০৯ মে ২০১৫ রাত ১২:০২
260107
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ।

আমি তো শুধু বিশেষ ঘটনা গুলো উল্লেখ করেছি , আরো খুটি নাটি তো রয়েই গেছে!Crying

আসলেই আমি নিজেও মা হয়েও বুঝতে, অনুধাবন করতে পারছি আমাদের মায়েরা কতো বেশি কষ্ট করেছেন আমাদের বড় করতে গিয়ে! এখনকার যুগে তো কত সুবিধা! আমাদের মায়েদের সময় এতো সুবিধা ছিলো না , আমরা সবাই পিঠাপিঠি ভাইবোন ছিলাম তারপরেও আমার আম্মা অনেক আমলদার মহিলা ছিলেন! কিভাবে সামলাতেন ভেবে অবাক লাগে!

তোমাদের বাসার সোনাপাখিগুলোর জন্য অনেক দোআ ও আদর রইলো! আল্লাহ ওদের উত্তম ভাবে হিফাজত করুন!

ভালোলাগলো তোমার কমেন্ট পেয়ে! শুকরিয়া!Good Luck
318929
০৯ মে ২০১৫ রাত ১২:৩১
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ।
অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। ভালো লাগল,ধন্যবাদ ।
০৯ মে ২০১৫ রাত ০২:২৯
260114
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ! জাযাকাল্লাহু খাইর । দুর্ঘটনা ঘটে এ ধরনের বিষয় থেকে যথাসম্ভব এড়িয়ে থাকার মাধ্যমে অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো যাবে।

জাযাকাল্লাহু খাইর! অনেক শুভকামনা রইলোGood Luck
318933
০৯ মে ২০১৫ রাত ১২:৫৮
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : আপনার পোলাটা তো দারুন্স সুইট আপা Tongue Tongue Don't Tell Anyone Don't Tell Anyone I Don't Want To See I Don't Want To See I Don't Want To See
০৯ মে ২০১৫ রাত ০১:৫৮
260111
আফরা লিখেছেন : ভাল লাগল ধন্যবাদ কই গেল ?Crying Crying
০৯ মে ২০১৫ রাত ০২:৩১
260115
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম । আমার পুত্রকে না দেখেই এতো গুনগান! দেখলে তো আপনার হাত থেকে কলম পড়ে যেতো, চোখ ঐ পাশের মেয়ের থেকে ও ঘুরে যেত!Don't Tell Anyone

শুকরিয়া জনাব আপনার কী বোর্ড থেকে শব্ফ বের হলো অবশেষে!Good Luck
318941
০৯ মে ২০১৫ রাত ০১:৫৮
আফরা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু আপু ।
অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। ভালো লাগল,ধন্যবাদ আপু ।
০৯ মে ২০১৫ রাত ০২:৩২
260116
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!

অনেক অনেক দোআ, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো!Good Luck Praying Love Struck
318946
০৯ মে ২০১৫ রাত ০২:৪৫
খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৯ মে ২০১৫ রাত ০৩:০১
260117
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম । আপনাকে নিয়মিত হতে দেখে অনেক ভালো লাগছে! আশাকরি নিয়মিত লিখা শুরু করবেন! শুকরিয়া!Praying
318950
০৯ মে ২০১৫ রাত ০৩:২৯
দীপ জ্বেলে যাই লিখেছেন : শিশুরা চোখের পলকে আড়াল হয়ে যায় এবং অনেক সময় এটা দুর্ঘটনার জন্ম দেয়। সবাইকে সাবধানে থাকা উচিত!
১১ মে ২০১৫ রাত ১২:২৪
260438
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : শুকরিয়া সাথে থাকার জন্য! শুভকামনা জানবেন।
১০
318956
০৯ মে ২০১৫ রাত ০৪:৪১
শেখের পোলা লিখেছেন : জীবনের খুটিনাটি বিষয়ে অনেক শিক্ষনীয় জিনিষ আছে তারই কিছু নির্দেশণা৷ অনেকের উপকারে আসবে৷ ভেবে অবাক হচ্ছি, জানালাতো তার খোলার সাধ্যের বাইরে হবার কথা৷ কি ভাবে খুলল৷ আমাদের যে টুকু খোলাযায় তা নেট দেওয়া৷ সহযেই খোলার কথা নয়৷ যাই হোক সকলেই যেন সাবধানতা অবলম্বন করে ৷ধন্যবাদ৷
১১ মে ২০১৫ রাত ১২:২৭
260439
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ঘর মুছার সময় আমি জানালা খুলে দিয়েছিলাম! শুকিয়ে যাওয়ার পর বন্ধ করা হয়নি! সেই সুযোগে পুত্র সোফা বেয়ে উপরে উঠে গিয়েছিলো!আগে কোনদিন একা সোফায় উঠেনি। সেবারি প্রথম সোফা বেয় এউঠে একবারে জানালায় বসে ছিলো। আমাদের নেট নেই জানালায়! আল্লাহ অনেক বড় বিপদ থেকে বাঁচিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ!
শুকরিয় আপনাকে!
১১
318959
০৯ মে ২০১৫ সকাল ০৬:০১
রাইয়ান লিখেছেন : বাপরে ! শ্বাস নিতেও যেন ভুলে গিয়েছিলাম লেখাটি পড়ার সময় ! বাচ্চার মায়েদের জীবন তো এ জাতীয় অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ণ ! মা'শা আল্লাহ , এখন ওরা কিছুটা বড় হয়েছে , তারপরও টেনশন আর দূর হলো কই ! Sad
১১ মে ২০১৫ রাত ১২:২৯
260440
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আপু অনেকদিন দিন পর যেCrying ! মিস করি আপনাকে!জ্বি পাউ কিভাব এসময়গুলো পার হয়ে গেলো এখন তা শুধুই স্মৃতি! যদিও এখন ভিন্ন ধরনের ভয় কাজ করে! পুত্র প্রায় একা একা রন্ধনের জন্য রান্না ঘরে একা একা চুলা জ্বালাতে যায়Crying

শুকরিয়া আপু!
০৩ জুন ২০১৫ দুপুর ০১:১৬
266032
অবাক মুসাফীর লিখেছেন : এনাদার ব্লগার ফাউন্ড, যে আপনার পোস্ট পড়তে গিয়ে 'নিঃশ্বাস কমপ্লেক্সে' ভোগে... Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৩ জুন ২০১৫ দুপুর ০২:০৬
266035
রাইয়ান লিখেছেন : @ অবাক মুসাফির
আর যে মুসাফির ঘটনা ঘটে যাবার একমাস পরে অবাক হয় অথবা অট্টহাস্যে ধূলি ধুসরিত হয় , তার বেলা ????Surprised Surprised Surprised Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৪ জুন ২০১৫ সকাল ০৫:৩২
266298
অবাক মুসাফীর লিখেছেন : না... মানে... কোথায় যেন অবাক হয়ে স্ট্‌যাচু বনে গিয়েছিলুম...! তাই আরকি টের পাইনি কিছুই... Big Hug
০৪ জুন ২০১৫ বিকাল ০৫:৩৪
266417
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor

বিনোদনের ভান্ডার উন্মুক্ত এখানে Applause
১২
318974
০৯ মে ২০১৫ সকাল ০৯:১৭
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সাবধান থাকা অবশ্যই ভাল তবে বাংলাদেশি মায়েদের বেশি সাবধান থাকার অভ্যাস আছে। শিশুকে ঝাল কিছু না খাওয়ানো,ঠান্ডা লাগার ভয়ে নিয়মিত গোসল না করান ইত্যাদি। সামান্য সর্দিকাশিতে বাচ্চার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে এন্টিবায়োটিক খাওয়ান!!
এই অবস্থায় কিন্তু শিশুরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং সমাজে মিলিয়ে চলার অভ্যাস নষ্ট হয়ে যায়্
১১ মে ২০১৫ রাত ১২:৩২
260443
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : মোটামোটি ঝাল খাওয়াই,এখানকার ডক্টর বলেন প্রতিদি গোসল করাতে, আর মাথা খুটে ভেংগে ফেললেও এন্টিবায়োটিক ডক্টরের প্রেসক্রিপশন ছাড়া কেনার ক্ষমতা জনগনের নেই তাই বুঝতে পারছেন! আমাদের দেশের সমাজিক প্রেক্ষপটই দায়ী এ ভুল অভ্যাস গড়ে উঠার পিছনে!

শুকরিয়া ভাই!
১৩
318979
০৯ মে ২০১৫ সকাল ০৯:২৪
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : দারুন লাগলো। বাট একনম্বরটা নিয়ে একটু কথা আছে আচ্ছা আপু বাবুরা যদি খাট থেকে একটু না পড়লে মাথা শক্ত হয় কেমনে?
Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
যখন পরে যেয়ে ব্যাথা পায় আমি সান্তনা দেই ওলেলে মাথা শক্ত হচ্ছেরে ..... Happy Happy Happy Happy
১২ মে ২০১৫ রাত ০৩:০৮
260602
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : এটা কি বললে তুমি? Crying

জানালার সূচালো কোনায় তিনটা খোঁচা তোমার জন্য উপহার! মাথা শক্ত হবেStraight Face
১৪
319017
০৯ মে ২০১৫ দুপুর ০৩:০২
তাসনুভা লিখেছেন : আমার ভাইটা এখনও সুস্থ আছে ,আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ্‌ ওকে সব বিপদ থেকে সামলে রাখো ।
১২ মে ২০১৫ রাত ০৩:১২
260604
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুমHappy । আলহামদুলিল্লাহAngel ! দোআ রেখো তোমার ভাইয়ার জন্য! অনেক অনেক শুকরিয়া তোমাকে!Good Luck Love Struck
১৫
319031
০৯ মে ২০১৫ বিকাল ০৪:০৯
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : পড়লাম, ভালো লাগল! যাদের বাচ্চা রয়েছে তাদের জন্য শিক্ষা রয়েছে, আমাদের জন্যও রয়েছে, যদি হয়তো.।.।.।

লেখার ঢংটা অনেক সুন্দর চুম্বকের আকর্ষণের মত লেখায় পাঠককে ধরে রাখবেই! এতো কিছুর পরেও আপনার সন্তান এখন ভালভাবেই বেঁচে আছেন, আল্লাহর দরবারে শোক্রিয়া।

একটু সমালোচনা, আমি ঠোঁটকাটা, ভালো না লাগ্লেও কখনো কখনো গঠনমূলক সমালোচনা আমায় করতেই হয়! লেখায় বৈচিত্র আনবেন! এটা খুব করে কামনা করছি! ইদানীং ব্লগ জুড়ে ব্যক্তিকেন্দ্রিক লেখা বেশি পোস্ট হচ্ছে, যদিও তাতে সুন্দর কিছু মেসেজ থাকে তবুও বৈচিত্র আনা খুব দরকার।

কেন বলছি এই কথা? কারণ আমি আপনি আর সবাই, বেশি বেশি ব্যক্তিকেন্দ্রিক লেখা বেশি লিখলে নিজের মধ্যে আত্মম্ভরিতা, নিজেকে জাহির করার চেষ্টা ইত্যাদি রোগে পেয়ে বসে, যা আমাকে দিয়ে প্রমাণিত, এটা আমার আত্মউপলব্দি। আপনার ক্ষেত্রে নাও হতে পারে এমন, সবাই এক রকম হয় না, তবে পরস্পরের মাঝে আকাশ পাতাল ব্যবধান ও হয় না।

ধন্যবাদ নেবেন। ঘন ঘন পোস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকবেন, সপ্তাহে অন্তত একটা করে হলেও ভালো। মন্তব্যে সরব থাকতে পারেন। আগে রিয়েল লাইফ, তারপর ভার্চুয়াল জগৎ।

আপনি আমার অনেক বড়, ছোট মুখে বড় বড় কথা বিরক্তির কারণও হতে পারি! তবুও বোনকেতো বলাই যায় নাকি!
১২ মে ২০১৫ রাত ০৩:১৮
260607
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম শ্রদ্ধেয় ভাই! আপনার অনুপ্রেরনামূলক মন্তব্য এবং সু- পরামর্শের জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানবেন!Good Luck Praying
১৬
319603
১২ মে ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৪০
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : মায়েরা বুঝি এমনিই হয়! খুব ভাল লাগলো আপনার লিখাটা,আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।


"মা জননী"

দিল মোহাম্মাদ মামুন

মাগো, তুমি কেমন আছো?

জীবন বাজী রেখে আমায় ভুমিষ্ট করেছো!

অনেক কষ্ট দিয়েছি তোমায়

নোংরা হয়ে যেতাম বার বার,

শত কাজ ও কষ্টের মাঝেও

পরিষ্কার করতে যে আবার!

লালনপালন করেছো তুমি,দিয়েছ সেবাযত্ন,

পৃথিবীতে আছে যে আমার, মা নামের এক রত্ন।

আমার অসুস্থতায় তোমার হাসিমাখা মুখ, হয়ে যেত ম্লান

তুমিই মা সবার সেরা, আমার প্রথম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

অনেক কষ্ট দিয়েছি মাগো, তবুও আমি তোমারি সন্তান

রোজহাশরে কিভাবে হবো, মহান প্রভুর সামনে দন্ডায়মান।

অভিশাপ দিওনা মাগো, তুমিই আমার গর্ব

রাসূল বলেছেন, তোমারি পদতলে আমার স্বর্গ।

শিখিয়েছিলে আদবকায়দা, দিয়েছিলে আমায় জ্ঞান

জীবন দিয়ে রক্ষা করবো, মাগো তোমার সন্মান।
১৩ মে ২০১৫ রাত ০১:০৮
260775
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম । প্রিয় মাকে নিয়ে কবিতাটি সত্যি অসাধারন লাগলো! পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!Good Luck Praying
১৭
319673
১৩ মে ২০১৫ রাত ০১:০৪
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আসালামু আলাইকুম। শুনেই তো ভয় লাগছে আপু! অনেক বড় বড় বিপদ গেছে বাবুটার উপর দিয়ে। আসলেই মায়েদের কত কষ্ট করতে হয়। আদর রইলো ছোট্ট মনিটার জন্য Love Struck Star Good Luck
১৩ মে ২০১৫ রাত ০১:১১
260776
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুমাসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ! আপু সেই দিন গুলোর কথা মনে পড়লে এখনো ভয়ে কুঁকড়ে উঠি!আপু দোআ করবেন আমার এই চঞ্চল পুত্রটির জন্য!| শুকরিয়া আপু!Love Struck Praying Good Luck
১৮
319695
১৩ মে ২০১৫ রাত ০৩:৫১
ধ্রুব নীল লিখেছেন : আসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন আপু?
আমি ভাল আছি।
মায়েরা বুঝি এমনই। সন্তান হবার পর মায়েরা যেন নিজের সুখকে সন্তানের সুখের দামে বেঁচে দেয়। সন্তান একটুকরো কষ্ট পেলে মা যেন তার চেয়েও তিনগুন ব্যাথা অনুভব করে। কই থেকে আসে এমন ভালবাসা? মহান প্রভূ কত যত্ন করেইনা ভালবাসার রং তুলি দিয়ে সন্তানদের জন্য মমতার আলপনা এঁকেছেন মায়েদের মনে। আলহামদুলিল্লাহ্‌।
আপনার সন্তান বড় হয়ে যখন এই লেখাটি দেখবে, আমার খুব ইচ্ছে করছে সেই সময়ে তার অনুভূতি দেখার। তার চোখের মনিতে টলমল করা জল দেখার, গাল বেয়ে পরা দু'ফোঁটা অশ্রু দেখার। সুখের মুহূর্তের স্বাক্ষী হয়ে থাকতে পারাতেও যে বড় সুখ।
১৩ মে ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:২৪
260906
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহHappy !

কতো দিন পর ভাই তোমার আগমন!Angel

তুমি দারুন একটা কথা স্মরনে এনে দিয়েছো! পুত্র বড় হলে ওকে পড়ানো হবে ইনশা আল্লাহ । আল্লাহ আমাদের সে পর্যন্ত হায়াত দিনPraying !

অনেক দিন পর তোমার উপস্থিতি এবং আন্তরিকতাময় মন্তব্য অনেক ভালোলাগা এবং কল্যানকামিতার পরশ বুলিয়ে দিয়ে গেলো! তোমার ছোট বোনটি ভালো আছে তো?

অনেক অনেক দোআ ও শুভেচ্ছা রইলো! অবসরে উঁকি দেয়ার আহবান রইলো!
Praying Angel
লিখালিখি একেবারে ছেড়ে দিয়েছোStraight Face Good Luck ?

১৯
320116
১৫ মে ২০১৫ রাত ১২:০৩
সরোজ মেহেদী লিখেছেন : ভাল লাগল।কোনো একদিন হয়তো আমিও বাবা হবো! এরপর "বাবাজ্ঞিতা" লেখব নে।অবশ্য বাবারা এসব প্রকাশে বড় কনজারভেটিভ।আমার বাবাকে দেখে যতটুকু বুঝি আর কি।শুভকামনা।
১৫ মে ২০১৫ রাত ১০:৫৩
261310
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আপনাকে অনেক অনেক শুভকামনা ও শুভেচ্ছা !"বাবাভিজ্ঞতা" পড়ার অপেক্ষায় সেদিন সুন্দর অনুভূতি নিয়ে আসুন আমাদের কাছে!Good Luck

ভালো থাকবেন! জাযাকাল্লাহু খাইর!
২০
320401
১৬ মে ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩৬
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু!পরামর্শ মূলক পোস্টের জন্যে আপনাকে জাযাকিল্লাহ খাইরান!
১৭ মে ২০১৫ রাত ০১:৫৫
261514
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ । আপুকে অনেক শুকরিয়া সময় করে মন্তব্য করা ও পড়ার জন্য ।জাযাকিল্লাহু খাইরLove Struck Praying
২১
321111
২০ মে ২০১৫ রাত ১২:৪৮
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। কেমন আছেন? আপনার অনুপস্থিতি.....!!!
২০ মে ২০১৫ রাত ১২:৫৮
262241
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ! পতিজ্বির ছুটি চলছে তাই একটু ব্যস্ত আছি! জাযাকাল্লাহু খাইর ভাইয়া বোনটিকে স্মরনে আনার জন্য! শুকরিয়া জানবেনGood Luck Good Luck Praying Happy Angel
২০ মে ২০১৫ রাত ০১:০৭
262242
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : অবশ্যই সংসার আগে..... ব্লগ অবসরে! ধন্যবাদ।
২২
321287
২০ মে ২০১৫ বিকাল ০৫:২৬
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
খুবই শিক্ষনীয় পোস্ট। বাচ্চা লালন-পালন সহ প্রতিটি কাজে সচেতন থাকলে বিপদ ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।
২১ মে ২০১৫ রাত ০২:৩৬
262535
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ!
দুর্ঘটনা কারোই কাম্য নয় তবে সতর্ক থাকা জরুরি প্রতিটি মুহূর্তেই! আপনাকে অসংখ্য শুকরিয়া সময় করে এসে পোস্টটি পড়ার ও মন্তব্য করার জন্য!জাযাকাল্লাহু খাইর!Good Luck
২৩
321459
২১ মে ২০১৫ রাত ০১:২৭
আহসান সাদী লিখেছেন : এই পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে আমার (এখন পর্যন্ত) কোনো সম্পর্ক নেই, তবে উপকারী নিঃসন্দেহে।

বাচ্চাদের দাঁত জোড়া দেয়া যায় এটা জানতাম না আমি।

আপনাকে ধন্যবাদ।
২১ মে ২০১৫ রাত ০২:৩৯
262538
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ।

যখন উপযুক্ত সময় আসবে তখন আরেকবার উঁকি দিয়েন তাহলে!Happy

শুধু বাচ্চাদের না বড়দেরো যদি দাত ভেংগে যায় সেই দাত জোড়া দেয়া যায়! খুব নিঁখুত ডেন্টিস্টের হাতে করলে বোঝার উপায় থাকে না সহজে! দোআ করি কারো যেনো দাত না ভাংগে!

শুকরিয়া আপনাকে! সময় করে পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য আন্তরিক শুভকামনা জানবেন!
জাযাকাল্লাহু খাইর!Good Luck
২৪
322092
২৪ মে ২০১৫ রাত ১২:৩২
মাটিরলাঠি লিখেছেন : ১। শিক্ষা- এই বয়সটাতে বাচ্চারা পড়ে যায় খুব বেশি। তাই কখনোই বাচ্চাকে খাটে রেখে অন্য কোন কাজ এমনকি বই পর্যন্ত না পড়া! প্রয়োজনে নিচে ম্যাট্রেস বিছিয়ে ঘুমানোর অভ্যাস করা যতদিন বাচ্চার পড়ে যাওয়ার ভয় এর সময় শেষ না হয়।

২। শিক্ষা- জানালার বরাবর বা আশে পাশে চেয়ার বা সোফা না রাখা! বাচ্চার রুমে খোলা জানালা রেখে অন্য রুমে অবস্থান না করা।

৩। শিক্ষা- বাচ্চারা খেলতে গিয়ে পড়ে গেলে দাঁত যদি ভেংগে যায় তাহলে ভংগুর অংশটুকু নিয়েই ডেন্টিস্ট এর কাছে যাবেন। তাহলে জোড়া দিতে সহজ হবে। সাথে সাথে ডেন্টিষ্ট এর কাছে যাবেন এতে বোঝা যাবে আঘাত কি শুধু দাঁতে নাকি মাড়িতেও পেয়েছে।

জাজাকাল্লাহু খাইরান। Rose Rose

২৬ মে ২০১৫ রাত ০১:৩৩
263668
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম!

শ্রদ্ধেয় ভাই, আপনাকে আন্তরিকভাবে অসংখ্য শুকরিয়া জানাই সময় করে পোস্টটি পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য!
জাযাকাল্লাহু খাইর!Good Luck
২৫
324342
০৩ জুন ২০১৫ দুপুর ০১:১৭
অবাক মুসাফীর লিখেছেন : [alas! Imotion] আপনার পূত্রের নয় মাসের ঘটনা পড়ে আমার আত্মা খাঁচাছাড়া হয়ে গেছে...
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০২:২৪
266270
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুলাইকুম! আত্নাকে আবার যত্নের সহিত খাঁচার মাঝে আবদ্ধ করার অনুরোধ করা হইলো! Happy

নজর বুলানোর জন্য শুকরিয়া ! আল্লাহ আপনাকে হেফাজতে রাখুন! Praying
২৬
324350
০৩ জুন ২০১৫ দুপুর ০২:১৫
ছালসাবিল লিখেছেন : আপপু, এই পোস্ট কবে পাবলিশ করেছেন Smug আমার কমেন্টস কই? Time Out
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০২:২৬
266272
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুলাইকুম!
এই যে কমেন্ট ব্লগের পাতায় জ্বজ্বল করছেRolling Eyes ! আগে না করলে কোথা থেকে আসবে :Thinking ?

শুকরিয়া ভাই!
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০২:৩৩
266274
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : Rolling on the Floor

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File