যাপিত জীবনের সাতকাহন ...

লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ২০ এপ্রিল, ২০১৫, ০৩:৩৫:৫৫ রাত



যতদিন নিজ পরিবারে আব্বা- আম্মার মায়ার আঁচলে ছিলাম জীবনের বৈচিত্রময় রুপটাকে এত স্বচ্ছতার সাথে দেখা হয় নি, বোঝাও যায় নি জীবনের নানা জটিলতা বা সমস্যাগুলো! মাথার উপর এক খন্ড শান্তি মেঘের ছায়া হিসেবে অভিভাবকগন ছিলেন ! সেই দিনগুলোর মতো নির্মল, চিন্তা ক্লেশ বিহীন সোনালী দিনগুলো যা আর কোন দিন ফিরে আসবে না!

নিজের সংসার জীবনে প্রবেশের পর ধীরে ধীরে বুঝতে লাগলাম জীবনের উথ্থান- পতন, জোয়ার- ভাটার স্রোতগুলো! সবচাইতে বেশি বুঝেছি আশেপাশের মানুষদের দেখে!

যেহেতু প্রবাসে থাকি এখানকার সব বাংলাদেশিদের মাঝে খুব সুন্দর আন্তরিকতা এবং ভ্রাতৃত্ব অনুভূতি কাজ করে। ছুটির দিন গুলোতে সবার খোঁজ নেয়া, টুকিটাকি দাওয়াত দেয়া ছোট একটা রুটিনের মতো পরিনত হয়েছে! আমরা সবাই সবার আপন, কারো বিপদে সবাই ঝাপিয়ে পড়ে, প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগিতার জন্য সবাই প্রস্তুত আলহামদুলিল্লাহ!

এর মাঝেও রয়েছে জীবনের বেসুরা দীর্ঘ নিঃশ্বাস! গভীর অশ্রু সজল টপ টপ বর্ষন! বুক ভেংগে যাওয়া করুন কাহিনী!

সময়ের সাথে সাথে পরিচিতির গন্ডি যখন বেড়ে চলেছে অনেক বোনদের সাথে সখ্যতা হয়েছে! সুখ দুঃখের আলাপনের সাথে অনেক সময় অনেকের জীবনের না বলা করুন কথাগুলো জানার ভাগীদারও হতে হয়েছে! আর্থিক অনটনের মতো কঠিন সময় পাড়ি দেয়ার কথা জেনেছি, কোনদিন ভালো হবে না এমন দুরারোগ্য অসুস্থতার কথা শুনেছি, ডাক্তার বলে দিয়েছেন কোন দিন সন্তানের মা হতে পারবেন না এমন বোনের চোখের জল টুকু মুছে দিয়েছি......................

জীবনে কিছু চড়াই -উৎড়াই, বাধা - বিপত্তি দিয়েই আল্লাহ আমাদের পরীক্ষা স্বরুপ পাঠিয়েছেন! সুতরাং ঈমান মজবুত করন আর সবরের উপদেশ দেয়া, দোআ করা ছাড়া এসব ক্ষেত্রে আর কি ই বা করা যেতে পারে? এমন ভেবে নিজেকেই সান্তনা দিয়েছি!

কিন্তু সবচাইতে বেশি কষ্ট লাগে যখন কাউকে দেখি ইসলাম থেকে দূরে থাকতে! যেসব বোনেরা ইউরোপে এসে নিজ দ্বীন কে ভুলে গিয়ে নামায, রোযা, পর্দা, হালালভাবে জীবন পরিচলানা ভুলে গিয়ে স্বেচ্ছাচারী জীবন শুরু করে দিয়েছেন তাদের জন্য কষ্ট হয়! এই ক্ষেত্রে কোনভাবেই শুধুই সান্তনার আশ্রয় নিতে পারিনি!

বোনদের সাথে পরিচয়ের পরিধি বেড়ে চলেছে করনীয় তীব্র অনুভূতি বোধটাও ঝুলিতে সাথী হয়েছে! যখনি কোন দাওয়াতে বা স্কুলে যাই মুসলিম বোনদের দেখি, তখন সবার সাথে আমি পরিচিত হই একটা বিশেষ উদ্দেশ্যে ! সেটা হলো দাওয়াতী কাজ করা! যেহেতু ইউরোপের উন্মুক্ত পরিবেশে বেশির ভাগ বোনেরা শুধু স্বামী সন্তান নিয়ে সংসার করেন এখানে মুরুব্বি মা -বাবা নেই আবার শ্বশুর শ্বশুড়ি ও নেই যারা সঠিক পথে থাকার পরামর্শ দিবেন, ভুল থেকে দূরে থাকার পারমর্শ দিবেন!

তাদের সবার সাথে দাওয়াতী কাজের লোভ জাগে! মনে হয় ইশ ! একটা বোনকে যদি পাঁচ ওয়াক্ত নিয়মিত নামাযী বানাতে পারি সারাজীবন আমার আমল নামায় সওয়াব যোগ হবে! একটা বোনকে বেপর্দার অভিশাপ থেকে বাঁচিয়ে সতর ঢাকায় অভ্যস্ত করতে পারলে সারাজীবন আমি সওয়াব পাব! যারা কোরআন পড়তে ভুলে গেছে তাদের একটু তাজউইদের নিয়মটা ধরিয়ে দিলেই তো সারাজীবন আমি সওয়াব পাব! একটি বিদায়াত থেকে বোনকে বাঁচিয়ে একটি সুন্নাহের অনুসরন করাতে পারলে সারাজীবন আমি সওয়াব পাব! সুবহানাল্লাহ! এই লোভ প্রচন্ড ভাবে আমাকে আক্রন্ত করে এবং আমি লোভের ডাকে সাড়া না দিয়ে পারি না!

স্বল্প সময়ের অভিজ্ঞতায় বুঝতে পেরেছি, আমাদের অনেক বোনরা ইসলামের মূল শিক্ষাটি পরিবার থেকে সঠিক ভাবে পাওয়া থেকে বন্চিত হয়েছেন! যেমন ধরি নামাযের শিক্ষাটাই! রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নির্দেশ সন্তানের সাত বছর হলেই নামাযের নির্দেশ দিতে! খুব কম সংখ্যক পরিবার সন্তানকে এই বয়স থেকে নামাযের নির্দেশ দেয়! তারপর বয়স বাড়তে থাকে পড়াশোনার চাপ ও থাকে সাথে ! বাব- মা সন্তানের ক্যারিয়ার নিয়ে যতটুকু উদ্বিগ্ন থাকেন দ্বীনদারী নিয়ে অতটুকু থাকেন না! ছোটবেলায় মসজিদে বা মক্তবে অথবা প্রাইভেট কোন হুজুর রেখে কোরান শিক্ষা দেয়া হয়, নির্দিষ্ট কিছু সূরা মুখস্থ করানো হয়! জীবনে একবার যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ছোট বেলায় কোরান খতম শেষ করলেই বাবা -মা মনে করেন উনাদের দায়িত্ব শেষ! কোরানের সাথে, মুখস্থ সূরার সাথে বাচ্চার কি সম্পর্ক, এটার সাথে কি শিক্ষা নিহিত রয়েছে তা বাচ্চা কোনদিন জানতে পারে না! যখন সে বড় হয় তাকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার আজন্ম বাসনায় উদগ্রীব করে রাখে! দুনিয়াকে সে অনেক ভালোভাবে চিনতে এবং বুঝতে শিখে কিন্তু দ্বীনকে ভুলে যায় বড়জোড় আবছা এইটুকু ধারনা রাখে নামায পড়া খুব ভালো কাজ আর কোরআন? সেটা মানুষ মারা গেলে তারপর পড়া হলে খুব সওয়াবের কাজ!

কি নারী কি পুরুষ এভাবেই সে বৈবাহিক জীবনে আবদ্ধ হয় ! কখনো দেখা হয়না জীবনসংগীর সব গুনগুলোর মধ্যে তাকওয়া আছে কিনা ? বরং দেখা হয় যুগের সাথে তাল মিলিয়ে মেয়েটা কতখানি চলতে পারবে আর ছেলেটা এই ব্যয়বহুল দুনিয়ায় সাচ্ছেন্দের সাথে ঘরে ভাত, কাপড় আর সম্পদ আনতে পারবে কিনা?

সংসার ভালোই চলে! ঘর আলোকিতো করে সন্তানেরা আসে! তারাও বড় হয়! ধীরে ধীরে বাবা- মা রোগাক্রান্ত হন, বয়সও বেড়ে চলে! কখনো আশে পাশের সমবয়সীদের পরাপারে চলে যাওয়ার সংবাদ পান! আয়নায় নিজের কালো চুলগুলোকে সাদা হয়ে যেতে দেখেন! এবার যখন শরীরের মসৃন চামড়াও বিবর্ন হয়ে শুটিয়ে যেতে শুরু করেছে বুঝতে পারেন জীবনের কোন একটা অংকে তারা ভুল করেছেন!

দুনিয়ার পরেও আরেকটি স্থান আছে যেটা ছোটবেলায় সুর করে ঈমানে মুজমালে পড়েছিলেন- তখন সেই আখিরাতের কথা মনে পড়ে!

কিন্তু ছেলে মেয়ে এখন বড় হয়ে গেছে তাদের নামায পড়তে বললে তারা বিরক্ত হয়! কোরআন পড়তে বললে তাদের সময়ের অভাব! পরকালের কথা শোনার মনোযোগ তাদের নেই! তখন শুধু আফসোস! ব্যাংকে অনেক ব্যালেন্স আছে, বাড়ি আছে, ব্যবসা আছে কিন্তু আখিরাতের কোন কারেন্সি নেই ! তারপরেও তো শেষ বয়সে হলেও ভুল বুঝতে পেরেছেন! প্রভুর দিকে ফিরে আসার সৌভাগ্য পেয়েছেন!

অনেক সময় স্ত্রী ফিরে আসেন ভুলের জীবন থেকে কিন্তু প্রিয় স্বামী সেই ভুল আঁকড়ে দম্ভ ভরে অন্ধকার জীবনেই পড়ে থাকেন! স্ত্রী নিরবে চোখের পানি ঝরান! হায় আফসোস! স্বামী কথা শোনে না! নামায পড়ে না! স্বামী নামায পড়ে না, সন্তানদেরো নামায পড়ানো যায় না! এ কেমন বেনামাযী স্বামীর সংসার করছে স্ত্রী ভাবতেই তার বুক ভেংগে যায়!

আবার অনেক স্বামী আছে তারা নিজেরা নামায পড়ে না, ইসলাম মেনে চলে না আবার স্ত্রীকে বাধাপ্রাপ্ত করে ইসলাম মেনে চলতে! পর্দা করতেই দিবে না! মাথায় সামান্য উড়না দিয়ে মাথা ঢেকে স্ত্রী ঘর থেকে বের হবে এটা স্বামী সহ্যই করতে পারে না! অকথ্য ভাষায় কথা শোনায় স্ত্রীকে!

আবার দেখা যায় স্বামী- স্ত্রী দুজনেই ভালো ইসলাম মনে চলেন কিন্তু সন্তানেরা মোটেই কথা শোনে না! তাদের নামায পড়ানো, সৎসংগে রাখা, হালাল ভাবে বড় করা এ যেন অবিরাম যুদ্ধ! মেয়ে কথা শোনে না,পর্দা করে না, নামায পড়ে না এরকম যেমন আছে আবার মেয়ে পর্দা করতে চায় বাবা - মা দেয় না এমনও আছে! ছেলে বাইরে থেকে সিগারেট খেয়ে এসেছে, নেশা করে এসেছে, সারাদিন কই ছিল কোন জবাব তার কাছে থাকে না !

এই সমস্যাগুলো দেখেছি, দেখছি! আমি শুধু ভাবি কাকে দোষ দিব? প্রকৃত দোষ কার বা ঘাপলাটা কোথায়?

ধরলাম কেনো উনারা বিয়ের সময় খোঁজ নিলেন না একে অপরের, বা বাবা-মা কি দেখে এমন জায়গায় সম্বন্ধ করলেন ? কিন্তু এখানেই কেমন যেনো উত্তর পাওয়া যায় না ! বিশাল একটা ধূম্রজাল কাজ করে এই অংকের জটিল সমাধান খুঁজতে গিয়ে!

আমার মনে হয় আমরা মানুষরা আমাদের নিজের জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান রাখি না বা পাই না ! পৃথিবীতে আমাদের আসার কারন কি? কেনো আমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে? আমাদের সৃষ্টিকর্তার সাথে আমাদের কি সম্পর্ক? আমাদের ধর্ম তথা ইসলাম আমাদের কাছে কি চায়? কিভাবে আমরা সেই উদ্দেশ্য সফল করতে পারব?

এই বিষয় গুলো যদি প্রতিটি শিশু জন্মের পর তার পরিবার থেকে, বেড়ে ওঠার পথে পেয়ে যায়, সে যদি জানে সে একজন মুসলিম এবং একজন মুসলিম হওয়ার জন্য শুধু মুখে কালিমা পড়া যথেস্ট নয় বরং বিশ্বাস করা, মুখে পড়া এবং সেটা নিজ জীবনের সব ক্ষেত্রে বাস্তবায়ন করা মূল কাজ আমার মনে হয় পৃথিবীতে আজকে আমরা মুসলিম হয়েও যে অজ্ঞতার মাঝে, অন্ধকারের মাঝে, ভুলের মাঝে বাস করছি তা থেকে অনেকটা রেহাই পেতে পারতাম!

এবার আসা যাক দাওয়াতী কাজে! মুসলিম জীবনের ভিশন হওয়া উচিত সঠিক জ্ঞান অর্জন করা এবং দাওয়াতী কাজ করা! একবারেই দাওয়াত ফলপ্রসু হবে এই গ্যারান্টি কোথাও নেই! হিদায়ত দানের মালিক তো আল্লাহ! আমার করনীয় দাওয়াত পৌঁছে দেয়ার কাজটুকু তো আমি করতে পারি! দাওয়াতে কোন পরিবর্তন আসছে না বলে হাল ছেড়ে দেয়া কি প্রকৃত সুবিবেচক মুসলিমের কাজ হতে পারে? একটা ছোট গল্প দিয়ে শেষ করি-

চীনে এক ধরণের বাঁশ গাছ পাওয়া যায় যা লাগানোর পর প্রথম চার বছর নিয়মিত পানি দিতে হয়। যদিও এই চার বছরে বাঁশ গাছটির বৃদ্ধি চোখে পড়ে না। কিন্তু পঞ্চম বছরে বাঁশ গাছটি হঠাৎ ছয় সপ্তাহে ৯০ ফুট লম্বা হয়ে যায়। মানে যদিও বাইরে থেকে কোন পরিবর্তনই পরিলক্ষিত হয়নি তথাপি বাঁশ গাছটি ঠিকই পাঁচ বছর ধরে একটু একটু করে শক্তি সঞ্চার করেছে বেড়ে উঠার জন্য। এখন যদি বাইরে থেকে বাড়তে না দেখার কারণে পানি দেয়া বন্ধ করে দেয়া হতো তাহলে ব্যাপারটা কি দাঁড়াতো? অবশ্যই গাছটি মারা যেত। কিন্তু দীর্ঘ চার বছর যাবত প্রয়োজনীয় যত্ন নেয়া হয়েছিল বলেই যথা সময়ে গাছটির বেড়ে উঠা সম্ভব হয়েছিল।

সুতরাং আমরাও যেনো আমাদের ভাই বোনদের সাথে দাওয়াতী কাজ করতে গিয়ে হতাশ না হই, মন খারাপ না করি, ফিরে না আসি! হতে পারে এক সময় উনারা উনাদের ভুল বুঝতে পারবেন! দীর্ধ সময় লাগলেও ফিরে আসবেন সঠিক পথে, আলোর পথে! আমাদের করনীয় কাজ- দাওয়াত টুকু শুধু আমরা করে যাই ! মূল হিদায়াত দানের প্রকৃত মালিক তো আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা!

( লিখাটি হুট করে লিখার মনস্থির করলাম, আমাদের সুপ্রিয় ব্লগার ঘুম ভাংগাতে চাই -স্মরনে!)

বিষয়: বিবিধ

১৫৪৯ বার পঠিত, ৭০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

315913
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৩:৫০
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : প্রিয়তে রাখলাম লেখাটি চোখে ঘুম পুরো পড়ে মন্তব্যে আসব!!!
২০ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:১৫
257000
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : শেষ পর্যন্ত স্টিকি পোস্ট!!!!
আন্দোলন সফল হলো!!

সম্পাদক মহদয়কে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা। লেখকের প্রতি আন্তরিক উল্লাস...Rolling on the Floor Rolling on the Floor ও ফুলেল শুভেচ্ছা।
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:২৩
257071
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম! জ্বি আপনাদের সম্মিলিত আ্ন্দোলন অবশেষে প্রান পেলো!

মডারেটর এবং আপনাদের সবাইকে শুকরিয়া! একটু নাস্তা-



এবং চা-




জাযাকাল্লাহু খাইর!Good Luck Praying
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৪০
257078
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন :



ব্লগার ভিজিটর ও লেখকের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে...... Yawn
315915
২০ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৫:২২
কাহাফ লিখেছেন :

'بلغوا عنى ولو أية'
'প্রচার কর,একটি আয়াত হলেও'
রাসুলে আরাবী সাঃ এর এই অমীয় বানীটুকুই যথেষ্ঠ দাওয়াতী কাজের গুরুত্ব বুঝাতে!
ইসলামের প্রচার-প্রসারে দাওয়াতী কাজের গুরুত্ব ও অবদান সীমাহীন!
'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন না করায় মুসলিমদের আজ এমন করুণ অবস্হা!

মহান আল্লাহ আমাদের কে সঠিক বুঝ দান করুন!আমিন!

দরদময়ী চমৎকার উপস্হাপনায় জাযাকুমুল্লাহু খাইরান হে শ্রদ্ধেয়া!!
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:২৭
257073
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম !

হাদীসটি স্মরনে এনে দিয়ে মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকেও যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী!

বারাকাল্লাহু ফিক! Good Luck Praying
315924
২০ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৬:৩৮
এবেলা ওবেলা লিখেছেন : চালিয়ে যান দাওয়াতী কাজ একটু সময় নিলেও সাফাল্য আসবে --- এটা আমি নিশ্চিত-- সাথে সাথে এইটুকু বলব পাশ্চাত্যে এসে এই নতুন পরিবেশের সংগ্রামে অনেকে অসহায়ে পড়ে এই অসহায় মানুষ গুলির পাশে গিয়ে দাঁড়াবেন তাদের জীবন চলার একটা গতি করে দেবেন--
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৩২
257074
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম !

অনুপ্রেরনামূলক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক শুকরিয়া শ্রদ্ধেয় ভাই! 'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকেও যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী!

জাযাকাল্লাহু খাইর!Good Luck
315934
২০ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৮:২১
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : পোষ্টটি প্রথমে আমি নিজে পড়লাম এবং প্রিয়দেরকেও পড়ার আমন্ত্রন জানালাম।
কিছু কথা লিখতে মন চাচ্ছে ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করি কলমে লেখা আসে কিনা?
জাজাকাল্লাহ।
২০ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৯:৪৮
256960
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : কোন লাভ নেই! Shame On You অলসের রাজারা "আমন্ত্রণ তালিকাতে" ভুল করেও ক্লিক করে না! Hot Hot @আওণ এর হাড্ডি
২০ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৯:৫৪
256961
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : বাব্বাহ্.... Chatterbox Day Dreaming "কলমে লেখা আসে কিনা?" Day Dreaming Chatterbox যে ভাব দেখাচ্ছো Surprised Surprised

মনে হচ্ছে বিরাট "বিশ্বসেরা" লেখক! Tongue Tongue তুমি শুধু বিরাট খাদক! Love Struck Love Struck Hot @আওণ এর হাড্ডি Hot
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৩৫
257076
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম !তোমার আন্তরিক মন্তব্য এবং অনুপ্রেরনার জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!

তোমার কলমের মূল্যবান মুক্তোঝরা কথাগুলোর অপেক্ষায় রইলাম!

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী!Praying

বারাকাল্লাহু ফিক!Good Luck
315941
২০ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৯:৫০
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আপু, আমি এমন অলস হয়েগেছি যে ব্লগে লগইন করতেও পারছি না! D'oh D'oh ইশ্ যদি কেউ লগইন করিয়ে দিতো আমাকে! Day Dreaming হয়তো এখন যে সময়টা লগইন করতে ব্যয় হচ্ছে, সেই সময়টুকু হলেও কিছু পড়তে পারতাম! I Don't Want To See I Don't Want To See
২০ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:১২
256976
আবু জান্নাত লিখেছেন : শুধুই দুষ্টামী না! দেখাচ্ছি মজা.

২০ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
256990
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ইহা কি iterative hammer-head running competition? Day Dreaming Chatterbox
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:৩৮
257077
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম!

সদা বেগবান সূর্য ভাইয়ের একি হালত! অলসতাকে তুড়ি বাজিয়ে উঠে বসার অনুরোধ রইলো!কম্পিউটারের সমস্যা কি সমাধান হয় নি এখনো? নাকি ব্লগের সমস্যা?
পরের পোস্টে আমি কম্পিটিশনের ফলাফল নিয়ে আসছি Happy

জাযাকাল্লাহু খাইর!Praying Good Luck
২১ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ১১:১৭
257203
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমি নাকি অলসের রাজা! Love Struck Love Struck তাই ওরকম হয়ে থাকি! Tongue Tongue phbbbbt phbbbbt Don't Tell Anyone Don't Tell Anyone
২২ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১০:২৮
257488
আবু জান্নাত লিখেছেন : yes sir
২৩ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০২:৪৭
257600
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : গন্তব্য কোথায়? Day Dreaming Day Dreaming শুধু যাচ্ছে আর যাচ্ছে! Chatterbox Chatterbox @আবু জান্নাত
315947
২০ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ১১:১৯
আব্দুল মান্নান মুন্সী লিখেছেন : বোন সাদিয়া আপনার লেখাটি পড়লাম অসাধারন অনুভুতি....!দাওয়াতি কাজের কথা সুনে একটা কথা শেয়ার না করে থাকতে পারছিনা...চাকুরি ও ব্যাবসার সুবাদে সৌদিতে ২২বছরের কর্ম জীবনের অবসান ঘটিয়ে আপাতত ফ্যামিলিকে সময় দিচ্ছি...এর ফাকে ফাকে দেশের বাহিরে বিশেষ প্রয়োজনে যাই যেমন কিছুদিন পূর্বে নেপাল গেলাম দুই দিনের ঝটিকা সফরে সর্টকাটে তেমন কিছু না বুঝলেও বুঝেছি ইসলাম বিহিন জীবন কতটা অনর্থক...তারপর মালেশিয়া গেলাম তিন দিনের সফরে মাহাথির মুহাম্মদ দেশকে উন্নত করেছেন বাট ইসলামের তেমন কোনই উপকার করতে পারেননি কোয়ালালামপুরের হোটেলে হোটেলে চলে পতিতাবৃত্তি...এবং ট্রিটেও এবয়লেবল...!যারপর নাই আশ্চর্য হলাম মুসলিম অদ্যেসিত দেশের অবস্থা দেখে...তবে কিছুটা খুশিই হলাম চিনের মুসলমানের অবস্থা দেখে...তবে বেদাতিদের দৌরাত্ব্য চিন্তার কারন...! আমি চিনের শহর গোয়াংজুর একটি পার্কে স্বভাবগত কারনে একা একাই বসে আছি কিছুটা দূর থেকে তিনজন চাইনিজ লোক এসে আমাকে সালাম দিলো আমি কিছুটা আশ্চার্যিত হয়েও স্বাভাবিক ভঙ্গিতেই কুশল বিনিময় করলাম তারপর যতটুকু বুঝতে পারলাম যে তাদের ধারনা আমরা বাংলাদেশের মুসলিমরা ইসলাম সম্পর্কে কিছু বেশিই জানি তাই কিছু প্রশ্নের উত্তর আমাকে দিতে হলো যেমন আমি কোন মাজহাবের এবং আল্লাহ কোথায় থাকেন আরশে নাকি সব যায়গায় ইত্যাদি ইত্যাদি...আমি বুঝনোর চেষ্টা করলাম যে ভাই আমরা মুসলিম আমরা উম্মতে মুহাম্মদ সাঃ মাজহাব দিয়ে আমাদের পরিচয় হবে না মাজহাব কোন বিতর্কের বিষয় নয় কোরআন হাদিসই অনুস্বরনের বিষয় এর বাহিয়ে কোন বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি মুসলিমদেরকে দিধাবিবক্ত করার সম্ভাবনাই থেকে যায় এসব ব্যাপারে সাবধান,আর আল্লাহ কোথায় আছেন বা থাকেন এসব বিষয় কোরআনে বর্ণিত আছে আর এসব ব্যাপারে ইসলামিক স্কলার ছারা বক্তব্য দেয়ার সুযোগ নেই তবে ঐ দিকে মনোনিবেস না করে নিজের জীবনকে কোরআন ও হাদিসের আলোকে পরিচালনা করেন এবং ইসলামের দাওয়াত অমুসলিমদের মাঝে সুন্দর ব্যাবহার উত্তম কৌশলের মাধ্যমে পৌছেন দিন ইনশাআল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে সফলকাম হবেন,আবারো ধন্যবাদ বোন সাদিয়াকে হৃদয় জাগানিয়া অনুভুতি সম্বলিত লেখাটির জন্য,আর আমি অনিয়মিত হলেও আমার ব্লগে নিয়মিত চাই......
২০ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:২৯
257002
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ..

আপনার ২২বছরের কর্মজীবনের দেশটিই "আল্লাহ কো্থায় আছেন" ধরণের প্রশ্নমালা নিয়ে ব্যস্ত রেখেছেন উলামাদের, এমনকি সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিয়েছেন এ কর্মসূচী!

কোন্‌ কারণে "মদীনা-ফেরত" উলামায়ে কিরাম এ কাজে এত আগ্রহী, তা নিয়ে নানান মন্তব্য প্রচলিত থাকলেও আমি তা বলতে চাইনা!

তবে এঁদের থেকে সাবধান থাকা জরুরী!

যেমন গতসপ্তাহে এক "শাইখ" বললেন-
কোন নাবী-রাসূল রাষ্ট্রক্ষমতার জন্য চেষ্টা করেননি! ওটা তাঁদের দায়িত্ব-ও ছিলনা!
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৯:৪১
257092
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ!

আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে ঘটনাগুলো জেনে ভালো লাগলো!
অন্যান্য দেশের কথা আর কি বলবো যেখানে আমাদের নিজেদের দেশে ইসলাম পালন আজ কষ্টসাধ্য! যারা দাওয়াতী কাজে আগ্রহী তাদের নানা ভাবে হেনস্তা করা হচ্ছে!
'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী!

চমৎকার মন্তব্য এবং অনুপ্রেরনার জন্য জাযাকাল্লাহু খাইর! Praying Good Luck
315954
২০ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:১০
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ শ্রদ্ধেয়া আপুমনি। সত্যিই আপনার লিখাটি আমার অন্তর আত্মা কাঁপিয়ে দিয়েছে, চোখেও মৃদু মৃদু জল, কষ্ট করে ধরে রাখছি। এসব লিখা পড়ে কি নিজেকে ধরে রাখা যায়!
ইশ ! একটা বোনকে যদি পাঁচ ওয়াক্ত নিয়মিত নামাযী বানাতে পারি সারাজীবন আমার আমল নামায় সওয়াব যোগ হবে! একটা বোনকে বেপর্দার অভিশাপ থেকে বাঁচিয়ে সতর ঢাকায় অভ্যস্ত করতে পারলে সারাজীবন আমি সওয়াব পাব! যারা কোরআন পড়তে ভুলে গেছে তাদের একটু তাজউইদের নিয়মটা ধরিয়ে দিলেই তো সারাজীবন আমি সওয়াব পাব! একটি বিদায়াত থেকে বোনকে বাঁচিয়ে একটি সুন্নাহের অনুসরন করাতে পারলে সারাজীবন আমি সওয়াব পাব! সুবহানাল্লাহ! এই লোভ প্রচন্ড ভাবে আমাকে আক্রন্ত করে এবং আমি লোভের ডাকে সাড়া না দিয়ে পারি না!

আপনার কথাগুলো আমাকে বার বার আঘাত করে চলছে, দুনিয়ার লোভী হয়ে আজ পরিবার ও দেশের মানুষ ছেড়ে দূর বহুদূর, জঠরজ্বালা মিটাতে আজ ২৪ঘন্টাই ব্যস্ত। মাঝে মাঝে নিজেকে মানুষ বলেও মনে হয় না। কেমন যেন দায়িত্বজ্ঞানহীন হয়ে গেছি আপু। আমার জন্য দোয়া করবেন; দ্বীনের দায়ী'দের দোয়া আল্লাহ তায়ালা কবুল করেন। কেননা আমি নবীওয়ালা কাজ থেকে অনেক দূরে চলে যাচ্ছি মনে হচ্ছে।
অথচ আমাদের প্রিয় নবী (সাঃ) এর আমরণ উদ্দেশ্য ছিল একজন মানুষও যেন ঈমান ছাড়া কবরে না যায়। তিনি যেন দ্বীনের কাজ করতে করতে নিজেকে ধ্বংস করে দেবেন এমন ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছিলেন। আল্লাহ তায়ালা শান্তনা দিলেনঃ আপনি কি নিজেকে ধ্বংস করে দেবেন? সুয়ারা-৩।
অথচ আপনি ইচ্ছা করলে তো কাউকে হেদায়েত দিতে পারবেন না, হেদায়েতের মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা, যাকে ইচ্ছা দিবেন; কাসাস-৫৬।
আল্লাহ তায়ালা চাইলে তো সব মানুষকে হেদায়েত দিতে পারেন; সাজদাহ-১৩।
আপনার মধ্যে উম্মতের ফিকির দেখে আমার অনেক অনেক আনন্দ লাগছে। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে দ্বীনের ব্যাপারে সাহায্য করুক, সকল বাধা বিপত্তি থেকে হেফাজত করুক; আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন।
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১১:৫৭
257128
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মাহর জন্য কতো কষ্ট করেগেছেন, কি পরিমান পেরেশান ছিলেন এবং কতো নির্যাতন সহ্য করেছেন শুধু দাওয়াত প্রদানের জন্য! ভাবলেই অজান্তে নয়ন অশ্রু সজল হয়! তারপরেও আমরা আজ কতো গাফিলতি করি নিজেরা ইসলাম মেনে চলতে অপরকে দাওয়াত দিতে! আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন!

শ্রদ্ধেয় ভাইয়ার মন ছোঁয়া মন্তব্য এবং কোরানের বানীর মধ্যমে শ্বাশত আয়াতগুলো দিয়ে স্মরনে এনে দিয়ে অনুপ্রেরনা যোগানোর জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!চমৎকার দোআয় আমীন!আপনার জন্যো অনুরুপ দোআ!

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী!Praying Good Luck
315959
২০ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
ছালসাবিল লিখেছেন : সাদিয়াপিপপপি, Day Dreaming আসসালামু আলাইকুম।
আপপপি আমারটিকে ৫ ওয়াক্ত নামাজী বানতে হবে আপনাকে Loser এটা আগে থেকে বোলে রাখলাম Wave Day Dreaming

Rose Rose Rose
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:০০
257132
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।

ব্যাকরনে ভুল করলে হবে না ভাইয়া! বেনামাযী মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাবই যেনো দেয়া না হয়!
তবে পতিকে তাহাজ্জুদে মিষ্টি কন্ঠে কিভাবে ডেকে দিতে হয় সেটার টিপস দেয়া হবে ইনশা আল্লাহ!

জাযাকাল্লাহু খাইর!Good Luck
২১ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:২০
257214
ছালসাবিল লিখেছেন : Angel Angel Angel
315960
২০ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
দ্য স্লেভ লিখেছেন : সন্তানকে লালন করতে হয় ছোট থেকেই এবং স্তরে স্তরে,তাহলে সমস্ত শিক্ষা তার মনে গেথে যায়। পরে দাওয়া করলেও কাজ হয় কিন্তু সাধারণত সেই আবেগ আসেনা বা দেরী হয়। আর বিয়ের সময় শুধু টাকা না দেখে ঈমান দেখলে এই সমস্যা অনেক কমে যায়। তবে দাওয়া বন্ধ করা যাবেনা। নিজেদের স্বার্থেই তা করতে হবে। অব্যাহতভাবে করতে হবে
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:০৬
257137
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ শ্রদ্ধেয় ভাই!

আপনি মূল বিষয়টি ধরতে পেরেছেন আলহামদুলিল্লাহ! আমাদের সমাজে ইসলাম চর্চা সঠিকভাবে শুরু করতে হলে প্রতিটি পরিবারের শিশুদের ছোটবেলা থেকেই দ্বীনের সাহচা্র্যে রেখে দ্বীনদার পরিবেশে বড় করে তুলতে হবে, মৌলিক ষহিক্ষা গুলো বুঝিয়ে পালন করানোর অনুশীলন করানো এবং তদারকি থাকতে হবে!যে শিশুটি একটি আদর্শ পুত্র, সে একজন আদর্শ স্বামী, আদর্শ বাবা, আদর্শ শ্বশুড় সর্বপরি ষে সবসময় আদর্শ মুসলিম! ইসলামের বিপরীত আচরন তার কাছ থেকে আসবে না আশা করা যায়!

চমৎকার বিশ্লেষন মূলক মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া!Praying

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী!Good Luck
১০
315965
২০ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০২:১৬
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ শ্রদ্ধেয়া আপুমনি! মহান আল্লাহ আমাদের কে সঠিক বুঝ দান করুন!আমিন!

দরদময়ী চমৎকার উপস্হাপনায় লেখাটির জন্য জাযাকুমুল্লাহু খাইরান হে শ্রদ্ধেয়া বোন!!
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:২৭
257140
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ! Love Struck
'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামার নিকট দোয়া প্রার্থী!Praying Angel Good Luck বারাকাল্লাহু ফিক!Love Struck
১১
315972
২০ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০২:৪৩
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:২৮
257141
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ Good Luck

অ নে ক দিন পর!

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামার নিকট দোয়া প্রার্থী!Good Luck Praying
১২
315981
২০ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০৩:৪৯
পললব লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, আল্লাহ আপনার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য যেন হেদায়েত দান করেন। ধন্যবাদ।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:২৯
257143
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী!Praying
১৩
315989
২০ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:২৩
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

হৃদয় ছোঁয়া অনুভূতি ও লেখা

জাযাকিল্লাহ...

ছড়িয়ে দিলাম
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৩৩
257144
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!

অনেক দিন পর আপনার সাক্ষাত মিললো ভাইয়া! অনেক অনেক অনেক অনুপ্রানিত হলাম!

আপার আমল নামায় আমার করা একটি আমলের পুন্যের যোগ হচ্ছে জানেন কি ভাইয়া?
ব্লগে আমি আগে মাঝে মাঝে কমেন্টে সালাম দিতাম, আবার অনেক সময় দেয়া হতো না! কিন্তু আপনাকে দেখতাম সবসময় সালাম দিতে! আমার লোভ হলো! আমি ও শুরু করলাম আলাহদুলিল্লাহ! সালাম দিচ্ছি আপনিও নেকি পাচ্ছেন! ইসলামের সৌন্দর্য আসলেই চমৎকার!
'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থীGood Luck Praying
২২ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১০:২৩
257487
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

সুবহানআল্লাহ ! আমার অজান্তেই আমার সওয়াব হচ্ছে, আপনার জন্য বেশী বশী দোয়া করা আমার জন্য ওয়াজিব হয়ে গেল- যদিও ব্লগ ও ফেবুর সবার জন্য সাধারণভাবে এবং অনেকের নাম ধরেই দোয়া করি!!

ব্যস্ততা ও সময়সংকট আমাকে ব্লগ-ফেবু থেকে দূরে ঠেলে দিয়েছে!
ফী আমানিল্লাহ..
১৪
315993
২০ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:৪৬
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু ছোট আপি। বেশ কয়েকদিন পর আজ প্রথম বাংলায় মন্তব্য করছি। ভীষণ ভালো লাগলো তোমার লিখাটি পড়ে যা সহজেই হৃদয়কে এবং বিবেককে নাড়িয়ে দেয়। মুসলমান হিসাবে আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য আসলেই কী আমরা যথাযথভাবে পালন করছি? না করলে কেন করছি না? ঘাটতি কোথায় তা নিবিড়ভাবে ক্ষতিয়ে দেখা এবং তার নিরিখেই সংশোধন হওয়া জরুরী। তোমার অনুপ্রেরণা, অনুশীলন এবং চিন্তাবোধ সবাইকে অনুপ্রাণিত করবে, ভাবতে শিখাবে এবং কিছুটা হলেও নিজেকে নিজেই মূল্যায়ন করতে সাহায্য করবে।

গুরুত্বপূর্ণ লিখাটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৩৯
257146
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ প্রিয় আপুনি!

ব্লগের জমিন আপুকে মিস করছিলো ভীশন! সফরে ছিলেন তাই আর বিরক্ত করি নি!ফিরে এসে আমাদের সাথে আবার একাত্ন হয়েছেন তাতেই আমরা অন্নেক খুশি!

নিজে মুসলিম হিসেবে টিকে থাকার জন্য দাওয়াতী কাজ করা জরুরি! না হলে একসময় সমাজ থেকে দ্বীন এমনভাবে বিদায় নিবে মুসলিমরা নিজেও টের পাবেন না!

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামার নিকট দোয়া প্রার্থী!Angel Love Struck Praying বারাকাল্লাহু ফিক!
১৫
315994
২০ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:৪৯
সন্ধাতারা লিখেছেন : ষ্টিকি পোষ্টে আন্তরিক অভিনন্দন.....


২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৪১
257147
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ঠুশ করে লিখলাম স্টিকি হয়ে গেলো! জানলে গুছিয়ে লিখা যেত! Straight Face

দোআ করেন আপু বেশিদিন যেনো ঝুলিয়ে না রাখে!Worried
১৬
315998
২০ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:৫৮
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আপি আমি বয়সে অনেক ছোট তাই হয়ত আবেগ বেশি, তোমার মত পরিণত হতে পারিনি আর আমি তোমার মত পরহেজগারও না। তাই তোমার মত এত সুন্দর করে ভাবতে পারিনা, বুঝতে পারিনা। তাই সহজেই ভেঙ্গে পরি, চোখের পানি ফেলি। আমাকে শান্তনা দিতে গিয়ে একটা লেখা লিখেছ আর সেটা স্টিকি হয়েছে দেখে খুব ভাল লাগছে। মানুষকে কিছু দেয়ার মত খুব বেশি সক্ষমতা আমার নেই তবে তোমার সেটা আছে। আল্লাহ তোমার সন্মান আরো বৃদ্ধি করুক।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৫০
257150
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ!

আমার সম্পর্কে সবকটি ধারনাই তোমার ভুল! আমি খুবি আবেগপ্রবন এবং পরহেজগার নই! আমিও পাটকাটির মতোই ভংগুর! হালকা বাতাসেই উড়ে যাই!

সবকিছুর পরেও আমাদের মতোন প্রতিটি দুর্বল মানুষের মাঝেও এক টুকরো সবুজ জমি আছে, এক বিন্দু আলো আছে, এক ফোঁটা বিশুদ্ধ অক্সিজেন আছে যা দিয়ে আমরা নিজেরা পথ চলতে পারি চেষ্টা করে গেলে আমাদের প্রিয় জনদের পথও আলোকিত করতে পারব ইনশা আল্লাহ!

হতাশ হওয়া মুমিনের শোভা পায় না! হতাশ করে দিয়ে দাওয়াহ থেকে দূরে রেখে শয়তান বিজয়ী হচ্ছে! আমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লামের দাওয়াতী জীবনের কথা গুলো পড়লে, ভাবলে আমরা কখনোই দাওয়াহ থেকে দূরে সরে যাব না , সরে যেতে পারি না! নিজেদের কষ্ট গুলোও তখন আপনা থেকেই মিলিয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ!

তোমার মন খারাপ দেখেই কিন্তু আমি লিখতে বসে গিয়েছিলাম ! তুমি পড়েছো এতেই আমি খুশি!

আল্লাহ তোমাকে সবদিক থেকে ভালো রাখুন!আমিন! আর হা - Happy "লা তাহজান"Happy


'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থীPraying Good Luck
১৭
316011
২০ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৮
আফরা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ আপু ।

অনেক দরদী মন নিয়ে আবেগ দিয়ে লেখাটা ভাল হয়েছে আপু ভাল লেগেছে অনেক ।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৫১
257151
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ প্রিয় আপুনিLove Struck

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামার নিকট দোয়া প্রার্থীPraying Good Luck
১৮
316024
২০ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৫
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমরা এখন দুনিয়া নিয়ে যতটা ব্যস্ত তার শতাংশ ও নৈতিকতা নিয়ে ব্যস্ত না।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৫৩
257152
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহGood Luck

ছোট অথচ সবচাইতে মূল্যবান কথাটি বললেন!
'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থীGood Luck Praying
১৯
316030
২০ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫৩
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ।
মুগ্ধতা ছড়ানো একটি পোস্ট! খুব ভাল লাগলো। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৫৪
257154
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!

শত ব্যস্ততার মাঝেও পড়ে এবং মন্তব্য করে অনুপ্রেরনা জানানোর জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থীGood Luck Praying

বারাকাল্লাহু ফিক!Praying
২০
316032
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৮:০৪
শেখের পোলা লিখেছেন : হুট করে লিখলেও অনেক প্রয়োজনীয় বিষয় উঠে এসেছে৷ আসলেই হেদায়েতের দায়িত্ব আল্লাহর, আমাদের দায়িত্ব দাওয়াতের৷ মা বাবা দাদা দাদীকে নবযাতক যে পরিবেশে দেখে সেও সেটাই প্রথমে শিখবে৷যেমন আমরা তাদের মুসলমান পেয়েছি, তাই আমরাও গরু খাই, শূয়োর খাইনা, বরং তাকে ঘৃণা করি৷ ধন্যবাদ৷ ভাল থাকেন৷
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১২:৫৯
257156
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ শ্রদ্ধেয় ভাইয়া ।

পোস্টে আপনার মন্তব্য পাওয়া সত্যি অনেক আনন্দের বিষয়!

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থীGood Luck Praying
২১
316055
২০ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১০:৩৪
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ইতিহাস থেকে আমরা দেখি যখন কোন পরিবারের বাবা, মা এবং সন্তান দ্বীনের জন্য কুরবানী করেন তখন মহান রব্বুল কারীম তার কুরবানীকে গালিব করে দেন।
যেমনঃ ইব্রাহীম (আলাইহিমুসসালাম) এর ঘটনাগুলো। ইব্রাহীম (আলাইহিমুসসালাম) এর নিজের কুরবানী, তার সন্তানের কুরবানী এবং তার আহলিয়ার কুরবানী কুরআনুল কারিমে বিদ্যমান।
এই যে আবে জামজাম এটাতো হাজেরা (রা.) এর কুরবানীর ফসল এই যে কুরবানীর আমাল এটাতো ইসমাইল (আলাইহিমুসসালাম) এবং ইব্রাহীম (আলাইহিমুসসালাম) এর কুরবানীর ফসল, এইযে বাইতুল্লাহ এটাতো ইব্রাহীম (আলাইহিমুসসালাম) এর হাতে গড়া। সাফা মারওয়া সাই হাজেরা (রা.) এর দৌড় এর অনুকরন।
আল্লাহ পাক সবার কুরবানীর কারনেইতো আমাদের পিতা হওয়ার মর্যাদা দিয়েছেন ইব্রাহীম (আলাইহিমুসসালাম) কে।
এবং হুজুর (সল্লাল্লহু আলাইহিওয়াসাল্লাম) ইব্রাহীম (আলাইহিমুসসালাম) এর বংশ থেকেই এসেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
আবার হুজুর (সল্লাল্লহু আলাইহিওয়াসাল্লাম) এর নিজের কুরবানী এবং তার সম্মানিত আহলে বাইতের কুরবানীর কারনেইতো দ্বীন আজ আমাদের মাঝে আল্লাহ দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।
কিন্তু যদি সবাই কুরবানী না করেন তবে দেখা যায় পরিবারের ঐ নির্দিষ্ট ব্যাক্তির ইন্তেকাল হওয়ার পর তার জানাজা যেমন বের হয় ঠিক তার দ্বীনদারির জানাজাও বের হয়।
দ্বীনের নিভু নিভু প্রদীপ আলোহীন হয়ে পরে।
দাওয়াতকে তুলনা করার একটি উদাহরন:
"যদি কেউ পুকুরে একটি ইট নিক্ষেপ করে, তো সেটা কোন না কোন যায়গায় আঘাত হানবেই যদিও সেটা আমার লক্ষ্যবেধ নাও করে ।"
কিছুদিন আগে আমরা বারবার এক ব্যাক্তির কাছে দাওয়াত নিয়ে যেতাম তিনি আমাদের সাথে দেখা করতেন না আমরা বাহিরে দাড়িয়ে থাকতাম তিনি আসতেন না আমাদের সাথে দেখা করার জন্য।
বাহিরে দাড়িয়ে অপেক্ষা করে চলে আসতাম কিন্তু সেই ব্যাক্তি কোনদিনও দেখা করতেন না।
এর কিছুদিন পর সেই ব্যাক্তি আলহামদুলিল্লাহ দাড়ি রাখা শুরু করলেন মসজিদে যাতায়াত বাড়লো দাড়িও আস্তে আস্তে বড় হয়ে গেলো।
এবং সবচেয়ে আশ্চর্য এটা যে, ঐ ব্যাক্তির ছোট ভাই এখন দ্বীন অনুযায়ী জীবন পরিচালনার চেষ্টা করছেন আলহামদুলিল্লাহ।
নিজের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম??আমার মনে হয় আমরা মানুষরা আমাদের নিজের জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান রাখি না বা পাই না ! পৃথিবীতে আমাদের আসার কারন কি? কেনো আমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে? আমাদের সৃষ্টিকর্তার সাথে আমাদের কি সম্পর্ক? আমাদের ধর্ম তথা ইসলাম আমাদের কাছে কি চায়? কিভাবে আমরা সেই উদ্দেশ্য সফল করতে পারব?

আপু অনেক কিছু লিখতে চেয়েছি কিন্তু পারছিনা দোয়া চাই জাজাকাল্লাহ
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০১:০৩
257157
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম অয়ারহমাতুল্লাহ!

পড়তে এতো ভালো লাগছে তোমার মন্তব্য কেনো যে শেষ হলো!
পরিবারের ঐ নির্দিষ্ট ব্যাক্তির ইন্তেকাল হওয়ার পর তার জানাজা যেমন বের হয় ঠিক তার দ্বীনদারির জানাজাও বের হয়। খুবই ভায়বহ কথাটি!

ঠিক যেনো মুক্তোঝরা কথাগুলো মন ছুঁয়ে গেলো!
'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী ! বারাকাল্লাহু ফিক!Good Luck Praying
২১ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
257215
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Crying Crying Crying Crying
২২
316112
২১ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ০১:৫৮
প্রবাসী আশরাফ লিখেছেন : সম্মানিত বোন, আপনার লেখনীর পুরোটাই পড়লাম...লগইন হতে বাধ্য হলাম...এতো ভালো করে বুঝালে তো একজন অমুসলিম ও তৈরি হয়ে যাবে ইসলামের ছায়া তলে আসতে...সেখানে মুসলমান ঘরে বেড়ে উঠা ভাই-বোনরা তাদের ভুল বুঝতে পেরে সঠিক পথে আসবে এটা সত্যিই প্রত্যাশিত।

আল্লাহ সুবাহুনুতায়ালা আপনাকে আরো জ্ঞান দান করুক যাতে বিপথগামীদের জন্য আলোকবর্তিকা হতে পারেন।
২১ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:২২
257245
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম অয়ারহমাতুল্লাহGood Luck

আপনার মন্তব্য এবং অনুপ্রেরনা চলার পথে অনেক উৎসাহিত করবে আমাকে! জাযাকাল্লাহু খাইর!

'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামের নিকট দোয়া প্রার্থী !Good Luck Praying
২৩
316178
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০৯:০২
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : বাঙ্গালীদের চেয়ে নও মুসলিমদের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা আমার বেশি। যেখানেই থাকি সব সময়ই মনে হয় মানুষ হিসেবে দায়িত্ব হল নিজে ভালো কিছু করা, অন্যকে খারাপ থেকে বিরত রাখা। সব ধর্মের মূল কথাই এটা। এটা মনে রাখলে বাকীগুলো এমনিতেই হয়ে যায়।
ভালো লাগলো আপনার পরামর্শগুলো। ঘুম ভাঙানিয়া ভাইকেও ধন্যবাদ আপনাকে জাগিয়ে রাখার জন্য। Happy Rose Good Luck Rose
২১ এপ্রিল ২০১৫ রাত ১০:১০
257291
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম আপু!

এই আমি আবার কবে ঘুমিয়ে ছিলাম?Tongue তবে আপনি যে বৃত্তের ভিতর থেকে বেরোলেন সেটার জন্য ধন্যবাদ পাওনা হতে পারেন! Love Struck
'সৎ কাজের নির্দেশনা আর অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা'র দায়িত্ব পালনের সাথে নিজেকে ও আহলকে যেনো সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পারি সেজন্য মুহতারামার নিকট দোয়া প্রার্থী !

আল্লাহ আপনাকেও কবুল করে নিন!আমিন!Good Luck
২৪
316253
২২ এপ্রিল ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
হতভাগা লিখেছেন : ইউরোপ আমেরিকায় বাংলাদেশ থেকে মানুষ বসবাস করতে যায় সে সব দেশের আধুনিকতা তাদের আকৃষ্ট করে বলে ।

এসব দেশে আরাম আয়েশের উপকরণ বেশী বলে সবাই এগুলোকে পেতে চায় ।

ইসলাম সঠিকভাবে পালন করতে গেলে এসব আরাম আয়েশকে পাশ কাটাতে হবে যেটা এসব দেশে একেবারেই সম্ভব না ।

কারণ দেশের রক্ষণশীল পরিবেশে নিজেরা মানুষ হওয়ার ফলে ধর্মের টাচ কিছুটা থাকলেও প্রবাসে মানুষ হওয়া নিজের সন্তানদেরকে কিন্তু সে দেশের আবহওয়া থেকে ঠেকিয়ে রাখা কঠিন । কোন কোন সময় নিজেকেও আর ধরে রাখা যায় না ।

ভাল হত যদি সেই প্রবাস থেকে আবার মাটির টানে এ দেশে চলে আসলে , কারণ এখানে তথাকথিত আধুনিকতার নোংরামী নেই । ফলে সন্তান যে কিছুটা হলেও ধর্মীয় ছোঁয়ায় আসবে এটা বলাই যায় ।

কিন্তু মন কি চায় পাশ্চাত্যের চাকচিক্য ছেড়ে মুসলিম অধ্যুষিত সেকেলে/ব্যাকডেটেড একটা দেশে ফিরে আসতে ?
২২ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:০৯
257383
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম ভাই!

বারো আউলিয়ার সোনার দেশটাকে এখন বারো মাসের তের পুজার দেশ বানানো হয়েছে! ছোট শিশু থেকে বুড়া পর্যন্ত রং মেখে সং সাজে! এই দেশে এসে বাচ্চাদের কি বলবো? কাফিরদের দেখিয়ে তো বলি এরা ক্রিস্চিয়ান তাই আমাদের আর ওদের পার্থক্য!
দেশের হিজাবী, টুপিধারী মানুষদের দেখিয়ে কি জবাব দিব?
আপনার কল্যানকামীতার জন্য শুকরিয়া ভাই! আসবো নিজের দেশ বলে কথা! আসতেই হবে!Good Luck
২৫
316410
২৩ এপ্রিল ২০১৫ সকাল ০৫:০৭
সাদাচোখে লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম।

মাশাআল্লাহ্‌। ব্রিলিয়ান্টলী সাবলীল অনুপ্রেরনামূলক এ্যাকশান ধর্মী একটা লিখা।

এমন এমন বিষয়ের অবতারনা করলেন - সবই চোখের সামনে অথচ দিনের পর দিন বিস্তৃত হয়ে আছি - সময়ের পালাক্রমে আজ আবর্জনার স্তুপে পরিনত হয়েছে - এই যা।

সময় হয়েছে সরানোর কাজে মনোনিবেশ করার - আর যে চমৎকার ভাবে পুরুষ্কারের টেম্পটেশান ফুটিয়ে তুললেন - আল্লাহ বিশ্বাসী কোন মানুষ পিছিয়ে থাকতে পারে?

আল্লাহ আপনার লিখার শক্তির পাশাপাশি সময়ের বরকত দান করুক - এটাই আমার প্রার্থনা।
২৪ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০১:৫৪
257719
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ!
আপনার চমৎকার অনুপ্রেরনামূলক মন্তব্যে এবং অতি উত্তম দোআয় আমি স্নেহাসিক্ত! আল্লাহ কবুল করে নিন আমাদের প্রচেষ্টা ! আমিন!

জাযাকাল্লাহু খাইর!Good Luck
২৬
316976
২৬ এপ্রিল ২০১৫ বিকাল ০৫:৫৪
আহসান সাদী লিখেছেন : মাশাআল্লাহ, খুব ধারালো একটা লেখা। চীনের ওই বাঁশগাছের ব্যাপারটা ছিলো বেস্ট পার্ট। আপনার লেখার হাত ভালো। আল্লাহ বারাকাহ বাড়িয়ে দিন।
২৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০১:০৫
258176
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম।

আপনি কি আগে এস,বি ব্লগে লিখতেন? এই নামে একজন ব্লগারের কথা মনে পড়ছে আমার!
আপনাকে আজ প্রথম আমার ব্লগ বাড়িতে দেখে আনন্দিত হলাম! পড়ার এবং অনুপ্রেরনামূলক মন্তব্য করারা জন্য শুকরিয়া!Good Luck
২৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০১:১৭
258177
আহসান সাদী লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আস্ সালাম।

এস.বি. ব্লগে লিখতাম মানে! আমি তো এস.বি. থেকে ছুটে আসা এক অতৃপ্ত আত্মা, টুডে তে এসেও এস.বি. পরিবারকে খুঁজে ফিরছি। তবে বিভ্রান্ত হবেন না। যতোটা তেজ নিয়ে কথাগুলো বললাম, অতোটা নিয়মিত আমি কখনোই ছিলাম না। আমি সবসময় আমার একাডেমিক পড়াশোনার মতোন, অগোছালো আর অনিয়মত।

আপনাকেও আমার পরিচিত মনে হয়েছে। ভালো লেখেন আপনি, মোবারকবাদ।
২৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৩৬
258205
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আপনার কোনো এক লিখায় বা মন্তব্যে আপনার এক ছোট বোনের কথা উল্লেখ করেছিলেন! আমার ভুল হতেও পারে!
২৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৫০
258207
আহসান সাদী লিখেছেন : টেন অন টেন। আমার ছোটবোনের কথা উল্লেখ করেছিলাম। ওই লেখাটা 'স্বপ্ন দিয়ে বোনা' বইতে ছাপা হয়েছে।
২৭ এপ্রিল ২০১৫ রাত ০২:৫২
258208
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : Happy Angel Good Luck Praying
২৭
353872
১৪ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০২:২৮
রফিক ফয়েজী লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File