আমরা কি মুনাফেকী হতে মুক্ত?
লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ৩১ মার্চ, ২০১৫, ০৩:৩০:৩৮ রাত
মনির সাহেব ব্যবসা করেন! নিজের ঢাকায় বাড়ি আছে! খেয়ে পরে ভালো দিনকাল যাচ্ছে পরিবারের সবাইকে নিয়ে!
ভীশন দুর্দশাগ্রস্থ অবস্থায় থাকা গ্রামের মানুষদের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত সাহায্যের আব্দার -আবেদন আসতেই থাকে! এবারো মনির সাহেবের কাছে গ্রামের এক দুঃস্থ লোক সাহায্য চেয়ে পাঠালো!
তিনি বেশ বিরক্ত হলেন! এতো কষ্টের ইনকাম গ্রামের মানুষগুলি কি বুঝে? আমি কি ওমুকের মতো ধনী যে চাইলেই দিতে থাকবো! আল্লাহ আমাকে আরো স্বচ্ছল বানালে না হয় দেয়া যেতো প্রান খুলে! যত মানুষ আসতো সবাইকে সাহায্যে করা যেত! মনে মনে অনেক বিরক্ত হন মনির সাহেব!
এই ধরনের মনির সাহেব এর মতোন অসংখ্য লোক আজ আমাদের সমাজে আছেন! যারা নিজের আর্থিক সংগতির উপর সন্তুষ্ট নন! কেউ সাহায্য চাইলে উনারা ফিরিয়ে দেন! উনারা আরো সম্পদ কামনা করেন প্রতিনিয়ত! উনারা মনে করেন আরো বড়লোক হলে দান সাদাকা করবেন!
আমাদের মাঝে কেউ নেই তো মনির সাহেবের মতোন? কোরআনে ভয়বহ কিছু আয়াতের তফসীর পড়লাম! এ রকম কপটতা মূলক চরিত্রকে ঘিরে কিছু মূল্যবান আয়াত! আল্লাহ আমাদের এই আয়াত থেকে হিদায়াত ও শিক্ষা নিয়ার তৌফিক দান করুন!
৭৫) তাদের মাঝে কিছু লোক আছে যারা আল্লাহ্র নিকট অংগীকার করেছিলো যে, আল্লাহ্ যদি আমাদেরকে নিজ অনুগ্রহে (প্রচুর সম্পদ) দান করেন, তবে আমরা [বহু পরিমাণে] দান করবো এবংভালো ভালো কাজ করবো!
৭৬) কার্যত আল্লাহ্ যখন নিজ অনুগ্রহে প্রচুর সম্পদ দান করলেন, তারা তাতে কার্পন্য করতে লাগলো ,মুখ ফিরিয়ে নিল,তারা তো মুখ ফিরিয়ে নিতেই অভ্যস্থ!
৭৭) অনন্তর আল্লাহ তাদের শাস্তি স্বরুপ তাদের অন্তরে মুনাফেকী স্থাপন করে দিলেন যা আল্লাহর সামনে হাযির হওয়া পর্যন্ত থাকবে , এই কারনে যে তারা আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদার খিলাফ করেছে, এই কারনে যে তারা মিথ্যে বলছিলো!
( সুরা তওবা -৭৫-৭৭)
আল্লাহ তায়ালা বলেন, এই মুনাফিকদের মধ্যে এমন লোকও আছে যারা আল্লাহর সাথে অংগীকার করেছে যে,যদি তিনি তাদেরকে সম্পদশালী করে দেন তবে তারা খুবই দান খয়রাত করবে এবং সৎ লোক হয়ে যাবে! তারপর আল্লাহ যখন তাদের ধনী বানিয়ে দিলেন এবং তাদের অবস্থা সচ্ছল হয়ে গেলো তখন সে অংগীকার ভংগ করে দিলো এবংকৃপনতা করতে শুরু করলো! এর শাস্তি স্বরুপ আল্লাহ আটদের অন্তরে চিরদিনের জন্য নিফাক সৃষ্টি করে দিলেন!
এ আয়াতটি সা'লাবা ইবন হাতিব আনসারীর ব্যাপারে নাযিল হয়! সে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলে, "হে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহর নিকট দোআ করুন তিনি যেনো আমাকে ধনসম্পদ দান করেন" ! তখন রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাকে বললেন,"যে অল্প মালের শুকরিয়া তুমি আদায় করবে তা ঐ অধিক মাল হতে উত্তম যার তুমি শুকরিয়া আদায় করতে সক্ষম হবে না" ।
সে দ্বিতীয়বার এই প্রার্থনাই করতে লাগলো ! রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাকে বলেন, "তুমি কি নিজের অবস্থা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মত রাখা পছন্দ করো না? যার হাতে আমার প্রান তাঁর শপথ, আমি যদি ইচ্ছা করি পাহাড়গুলো সোনা ও রুপা হয়ে আমার সাথে চলতে থাকুক তবে সেগুলো সেভাবেই আমার সাথে চলতে থাকবে "!
সে বললো, যিনি আপনাকে সত্য সহ প্রেরন করেছেন তাঁর শপথ , যদি আপনি আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করেন অতপর তিনি আমাকে ধনসম্পদ দান করেন আমি অবশ্যই প্রত্যেক হকদারকে তার হক প্রদান করবো! তখন রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, "হে আল্লাহ, আপনি সা'লাবাকে ধনসম্পদ দান করুন" !
ফলে তার বকরীগুলো এমনভাবে বৃদ্ধি পায়, যেমনভাবে পোকামাকড়গুলো বৃদ্ধি পেয়ে থাকে! এমনকি মদীনা শরীফ তার পশুগুলোর জন্য সংকীর্ন হয়ে গেলো! সে মদীনা থেকে দূরে চলে গেলো! যোহর ও আসরের সালাত সে জামাতে আদায় করতো কিন্তু অন্যান্য সালাত জামাতে আদায় করতো না! পরে পশুগুলো আরো বৃদ্ধি পেলো সে আরো দূরবর্তী স্থানে চলে গেলো! এখন শুধু জুমুআ ছাড়া সব সালাত জামাত হতে ছুটে যায়! আরো সম্পদ বাড়ে জুমুআ ও ছেড়ে দেয়!
خُذْ مِنْ أَمْوَالِهِمْ صَدَقَةً تُطَهِّرُهُمْ وَتُزَكِّيهِم তাদের ধন -সম্পদ থেকে সদকা(যাকাত) নিয়ে তাদেরকে পাক পবিত্র করো ( ৯:১০৩) এই আয়াত নাযিল হলে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দুজন সাহাবীকে যাকাত আদায় করার জন্য মুসলিমদের নিকট পাঠালেন। কিভাবে যাকাত আদায় করতে হবে তা তিনি দুজনেকে লিখে দিলেন এবং বললেন, তোমরা দুজন সা'লাবার নিকট এবং বনু সুলাইমের অমুক ব্যক্তির নিকট থেকে যাকাত আদায় করে নিয়ে আসো!
দুজন সাহাবী যখন সা'লাবার কাছে এসে নির্দেশনামা দেখিয়ে যাকাত চাইলেন, সা'লাবা তখন বললো- আমি এটার কিছুই বুঝছি না তোমরা পরে ফিরবার পথে আবার এসো!
সাহাবী দুজন সেখান থেকে চলে আসলেন! উনারা বনু সুলাইম গোত্রের অন্য ব্যক্তির নিকট আসলেন এবং এই ব্যক্তি খুব সুন্দর ভাবে যাকাত আদায় করে দিলো!
ফিরবার পথে সাহাবী দুজন আবার সা'লাবার কাছে আসলেন! এবার সা"লাবা বললো- তোমরা চলে যাও আমি একটু চিন্তা ভাবনা করে দেখি!
রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সমস্ত কিছু শুনলেন! সুলাইম গোত্রের লোকটির উপর বারাকাহর দোআ করলেন!
তখন আল্লাহ সুবহানাহুতায়ালা এই আয়াত নাযিল করলেন! সা'লাবার নিকটাত্নীয় আয়াতটি শুনে সা'লাবার নিকট গিয়ে বলে দিলেন! সা'লাবা তখন রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর কাছে এসে যাকাত কবুল করে বেয়ার জন্য আবেদন এবং প্রার্থনা জানালো!
রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, এটা তো তোমারই কর্মের ফল! আমি তোমাকে আদেশ করেছিলাম কিন্তু তুমি তো আমার আদেশ অমান্য করেছো! রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মৃত্যু পর্যন্ত সা'লাবার কোন কিছু গ্রহন করেননি!
পরবর্তীতে আবুবকর রাদিয়াল্লাহু আনহু , উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু, উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু কেউ সা'লাবার কোন কিছু গ্রহন করেন নি!
এই আয়াত থেকে আমরা শিক্ষা পাই-
প্রথমে সে শপথ করেছিলো সঠিকভাবে সাদাকা ও দানখায়রাত করবে পরে সে দানখায়রাতের বদলে কার্পন্য করা শুরু করে এবং অংগীকার ভংগ করে।
এই অংগীকার ভংগের প্রতিফল হিসেবে তার অন্তর মুনাফেকী বাসা বাঁধে যা ঐ সময় থেকেপূর্ন জীবন পর্যন্ত তার সাথে থেকেই গেলো! (তাফসীর- ইবনে কাসীর হতে)
----------------------------------------------
আল্লাহ সুবহানাহুতায়ালা আমাদের জন্য সুন্দর নয়ন জুড়ানো এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন! আমাদের জীবন ধারনের জন্য সকল ধরনের উপকরন ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিয়েছেন! আমাদের তৈরি করেছেন সুন্দর অবয়বে, দিয়েছেন মেধা, বুদ্ধি, ভালো ও মন্দ পার্থক্যকারী জ্ঞান! যদিও সব মানুষের জ্ঞান ও মেধা এক রকম নয় আবার সবার কর্মদক্ষতাও সমান নয়! কেউ অনেক জ্ঞানী আবার কেউ অনেক ধনী! সমাজের বৈষম্যগুলো দূর করতে ইসলামের মধ্যেই আছে কার্যকরী পদক্ষেপ সমূহ!
আমাদের প্রত্যেকের কাছেই কোন না কোন ভাবে গরীব বা অভাবগ্রস্থদের জন্য সহযোগিতার সংবাদ আসে। হতে পারেন তিনি আমাদের আত্নীয়, খুব কাছের প্রতিবেশী বা গ্রামের কোন স্বজন অথবা আমাদেরই মুসলিম কোন ভাই বা বোন! কেউ মেয়ে বিয়ে দিবেন, কেউ ছেলে মেয়ে পড়াবেন, কেউ চিকিৎসা করবেন কেউ বা সংসার চালাবেন! অথবা এমন কোন পরিবার যারা পূর্বে সচ্ছল ছিলো কিন্তু কোন এক দুর্ঘটনায় তারা এখন খুবই অসহায়! হতে পারে তাঁরা কেউ নির্যাতিত মজলুম আমাদের মুসলিম সমাজের ভাই বোন ! আমাদের কাছে যখনি কোন সাহায্যের ডাক আসবে আমরা চেষ্টা করবো সাধ্যমতো সাহায্য করতে! কেউ যেনো আমাদের দুয়ার হতে খালি হাতে না যায়!
সম্পদের প্রতি মায়া থাকাটা খুব স্বাভাবিক কারন সম্পদ কষ্ট করেই উপার্জন করতে হয়! আজ কষ্ট করে আমি যে সম্পদ উপার্জন করতে পারছি এটাইতো পরম সৌভাগ্যের বিষয়! শুকরিয়ার বিষয়! আজ যে সম্পদ আমি অন্যকে দিয়ে সাহায্য করছি এমনও হতে পারতো আজ সেই দাতার স্থানে আমি না হয়ে আমি অভাবীর স্থানেও থাকতে পারতাম!
দান তো গুনাহ মিটায়! দাতাকে আল্লাহ নিজে ভালোবাসেন, উনার ফেরেশতাগন ভালোবাসেন এবং সমস্ত মানুষ ভালোবাসে! দাতা জান্নাতের কাছাকছি থাকে তাঁর দানের উপকারিতার ফলে! আমাদের কাছ থেকে কেউ যেনো ফিরে না যায় সজাগ দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন!
আল্লাহর কাছে আমরা প্রতিনিয়ত কতো কিছু চাই, কতো অংগীকার করি! আমরা যেনো নিজেরা নিজের ক্ষতি ডেকে না আনি! ওয়াদা ভংগ না করি! মিথ্যা না বলি! আমরা যেনো মুনাফেকী সমস্ত আচরন থেকে নিজেদের দূরে রাখতে পারি! মিথ্যার সাথে মুনাফেকীর নিবিড় সম্পর্ক। মুনাফেকীর উৎস হচ্ছে মিথ্যা কথা। এই মিথ্যা কথা ও কাজ থেকে যেনো দূরে থাকতে পারি! ইয়া আল্লাহ সমস্ত মুনাফেকী কথা ও কাজ থেকে আমাদের হিফাজত করুন এবং প্রকৃত মুমিন হিসেবে পথ চলতে সাহায্য করুন! সা'লাবার মতোন করুন পরিনতি আমাদের কারো না হোক! আমিন !
আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যার মধ্যে চারটি অভ্যাস আছে সে পাক্কা মুনাফিক। আর যার মধ্যে উক্ত অভ্যাসগুলির কোন একটি থাকবে,তা ত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফেকীর একটি অভ্যাস আছে বলে বিবেচিত হবে। অভ্যাসগুলো হলোঃ (১) তার কাছে কোন আমানত রাখলে তা খিয়ানত করে। (২) যখন কথাবর্তা বলে মিথ্যা বলে। (৩) ওয়াদা করলে ভঙ্গ করে। (৪) আর যখন কারো সাথে ঝগড়া করে,গালি-গালাজ করে।
– বুখারী, মুসলিম
إِنَّ الْمُنَافِقِينَ فِي الدَّرْكِ الْأَسْفَلِ مِنَ النَّارِ وَلَن تَجِدَ لَهُمْ نَصِيرًا﴾
নিশ্চিত জেনো, মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে চলে যাবে এবং তোমরা কাউকে তাদের সাহায্যকারী হিসেবে পাবে না । (নিসা -১৪৫)
নিজের অন্তরটা আরেকটি বার চেক করি! আমরা কি মুনাফেকী হতে মুক্ত?
বিষয়: বিবিধ
১২৬২ বার পঠিত, ৩৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জাজাকল্লিাহ আপপু
বহুদিন পর আপনার আগমন, উপস্থিতি এবং প্রথম মন্তব্য - আলহামদুলিল্লাহ অভিভূত হলাম!
মুনাফেকী চরিত্রের লক্ষনগুলো থেকে নিজেদের পবিত্র এবং মুক্ত রাখার জন্যই এই পোস্ট লিখা! সাহাবী রাদিয়ালা্লাহু আনহুমগন উত্তম আখলাকে এবং আমলে সালেহে পরিপূর্ন হওয়ার পরেও, দুনিয়াতেই জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েও মুনাফিকী আচরনের ভয় পেতেন, তটস্থ থাকতেন! আর আমাদের কতো দুর্বল চরিত্র, দুর্বল আমল তারপরেও আমরা কেমন উদাসীনতার পরিচয় দেই!
তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছে ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর!
আপনাকে আজ প্রথম আমার ব্লগ আংগিনায় পেয়ে সত্যি আমি আনন্দিত আলহামদুলিল্লাহ!
চমৎকার একটি কথা বলেছেন মানুষ তিন প্রকার!গঠনমূলক এবং অন্তর্চক্ষু উন্মোচনকারী মন্তব্যটির জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর
মনে থেকে অনেক শ্রদ্ধা করি আপনাকে, আজ আপনার উপস্থিতি আমার পোস্টে - আমি অনেক অনেক আনন্দিত আলহামদুলিল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ!
আমিও বিশ্বাস করি দান করার সাথে ধনী হওয়ার বিষয়টা প্রয়োজন নেই! আল্লাহর সন্তুষ্টির নিমিত্তে কৃপনতা না করে সমার্থ্য অনুযায়ী দান কারটাই মুখ্য! সম্পদের আকর্ষন এতো বেশি আমাদের যার ফলে দুনিয়াপ্রীতির মোহে কবর পর্যন্ত চলে যেতে হয় তবু হুশ ফিরে না!
এই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর!
জীবনে চলতে গেলে আমাদের সহায় সম্পদ লাগবে এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই! লক্ষ্য রাখতে হবে আমরা যেনো আল্লাহর রাস্তায় অর্থব্যয়ের জন্য কৃপনতা না করি! সম্পদের উপর অন্যান্যদের যে হক আছে তা যথাযথভাবে আদায় করি! আমারতো মনে হয় আজকের মুসলিম বিশ্বে মুসলিমদেরই আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকা উচিত সবচাইতে বেশি!
এই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি! শুধু আর্থিক অবস্থা নয় এ আয়াতের আরো একটি মূল শিক্ষা কিন্তু মোনাফেকী আচরন ! আমরা মুসলিমরা আজ কথায়, কাজে আর আচরনে ইসলাম থেকে অনেক দূরে সরে গেছি!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর!
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু !
আপু অনেকদিন পর আপনার দেখা পেলাম আলহামদুলিল্লাহ! সবাই ভালো আছেন তো?
আপু , আমি নিজেও তাফসীরটি গত পরশু পড়েছিলাম ! স্তব্ধ হয়ে বসে ছিলাম কিছুক্ষন! অনুশোচনার তপ্ত আগুনে দগ্ধ হয়ে আল্লাহর কাছে শুধু মাফ চাইলাম মোনাফেকী আচরন থেকে!
এই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি! যদিও পুরোটা লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে কারন বারবার তাফসীর দেখে লিখতে গিয়ে সময় বেশি লেগে গিয়েছিলো! তবু কষ্ট সার্থক হবে আমি, আমার মুসলিম ভাই বোন কেউ যদি একটু নিজের সাথে এই আয়াতটা মিলিয়ে দেখেন, কটু উপকৃত হন! সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই , আশ্রয় চাই মুনাফেকী হতে! আমীন!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকিল্লাহু খাইর আপু!
ইয়া আল্লাহ সমস্ত মুনাফেকী কথা ও কাজ থেকে আমাদের হিফাজত করুন এবং প্রকৃত মুমিন হিসেবে পথ চলতে সাহায্য করুন! সা'লাবার মতোন করুন পরিনতি আমাদের কারো না হোক! আমিন !
এই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি! শুধু আর্থিক অবস্থা নয় এ আয়াতের আরো একটি মূল শিক্ষা কিন্তু মোনাফেকী আচরন ! আমরা মুসলিমরা আজ কথায়, কাজে আর আচরনে ইসলাম থেকে অনেক দূরে সরে গেছি!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন !
জাযাকিল্লাহু খাইর আপুনি!
আমরা দুনিয়ার চিন্তায় এখন সম্পদ কেই একমাত্র প্রার্থিত বস্তু বানিয়ে নিয়েছি।
এক লাইনে চমৎকার ভাবে সারমর্ম তুলে এনে মন্তব্য করার অসাধারন ক্ষমতা আপনার আছে আলাহামদুলিল্লাহ!
ই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর!
অনেক ধন্যবাদ আপু, জাযাকিল্লাহ খাইর।
আপনার মন্তব্যগুলো সবসময় গোছালো এবং তথ্যসমৃদ্ধ হয় যা পড়ে সহজেই শিক্ষাটুকু গ্রহন করা যায় আলাহামদুলিল্লাহ!
আমাদের প্রত্যেকের আত্নশুদ্ধি প্রয়োজন প্রতিনিয়ত প্রতিদিন প্রতিমুহূর্ত! আল কোরানের আয়াতগুলো এবং রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসগুলো পারবে শুদ্ধিতা প্রদান করতে! সাহাবীদের জীবনে রয়েছে চমৎকার আদর্শ ও শিক্ষা যা আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন!
ঔষধ আমাদের কাছে ভাই আমরাই সঠিক ঔষধ গ্রহন করা থেকে দূরে আছি!
এই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি! যদিও পুরোটা লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে কারন বারবার তাফসীর দেখে লিখতে গিয়ে সময় বেশি লেগে গিয়েছিলো! তবু কষ্ট সার্থক হবে আমি, আমার মুসলিম ভাই বোন কেউ যদি একটু নিজের সাথে এই আয়াতটা মিলিয়ে দেখেন, কটু উপকৃত হন! সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই , আশ্রয় চাই মুনাফেকী হতে! আমীন!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর
বোন আআমার, আপনার লিখার মান অনেক উঁচু, তাই একটা পরামর্শ, আপনার লিখাগুলো সকালে নয়, দুপুরেও নয়, পোস্ট করবেন সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে, তখন ব্লগা এবং ভিজিটর অনেক বেশি থাকে, আর বেশি লোক পড়লে বেশি মানুষের মাঝে কথাগুলো ছড়িয়ে পড়বে।
চেক করে নিলাম, মন মানুসিকতা অসংখ্য মুনাফেকিতে ভরে আছে, আপনি আবারো স্মরণ করিয়ে দিলেন। লিখাকে যে মানুষের মন, অভ্যাস, ভাবনার রাজ্যে চরম নাড়া সৃষ্টি করতে পারে, তা আপনাদের মত গুনীদের লেখা পড়লে তা খুব করে টের পাওয়া যায়। এইরকম লিখা হাজার হাজার লিখা হয়য়, কিন্তু পড়ায় মনোযোগ আসে না, শ্রোতার কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে না বলে, আপনি সে কাজটি অত্যন্ত নিপুণভাবেই করতে পারেন, দোয়া রইল আপনার লিখার হাতে আল্লাহ্ আরো বেশি নিপুনতা দান করুন।
আপনার লিখা এড়িয়ে যাবার সাহস আমার নেই, পর্যাপ্ত সময়ের অভাবেই এতো দেরি করে পড়া।
শ্রদ্ধেয় শুভাকাংখী ছোট ভাই, আপনার পরামর্শ ও দিক নির্দেশনাগুলো সত্যি খুব উপযোগী! আলহামদুলিল্লাহ এই হিতাকাংখী ভাইটিকে পেয়েছি সেজন্য! তবে আপনি যেভাবে প্রশংসা করছেন আমি আসলে সেই উঁচু মানের যোগ্য নই!
এই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি! যদিও পুরোটা লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে কারন বারবার তাফসীর দেখে লিখতে গিয়ে সময় বেশি লেগে গিয়েছিলো! তবু কষ্ট সার্থক হবে আমি, আমার মুসলিম ভাই বোন কেউ যদি একটু নিজের সাথে এই আয়াতটা মিলিয়ে দেখেন, কটু উপকৃত হন! সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই , আশ্রয় চাই মুনাফেকী হতে! আমীন!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর ভাই!
আত্মশুদ্ধির জন্য এরকম লেখা জরুরী।
ই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি! যদিও পুরোটা লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে কারন বারবার তাফসীর দেখে লিখতে গিয়ে সময় বেশি লেগে গিয়েছিলো! তবু কষ্ট সার্থক হবে আমি, আমার মুসলিম ভাই বোন কেউ যদি একটু নিজের সাথে এই আয়াতটা মিলিয়ে দেখেন, কটু উপকৃত হন! সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই , আশ্রয় চাই মুনাফেকী হতে! আমীন!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইরান ভাই
১ম জন সাদাকা করার ইচ্ছা থাকলেও দ্বায়িত্ব পালনের চাপে সেটা তার করা হয়ে উঠে না আদৈ, ২য় জনের কোন দ্বায়িত্ব নেই বলে সাদাকা করা তার জন্য কঠিন কিছু নয় ।
এখানে ১ম জনের সওয়াব কি ২য় জনের সওয়াবের চেয়ে কম হবে ?
সওয়াব নির্ধারনের মালিক আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা! তিনি আল হাকিম- সুবিজ্ঞ ন্যায়বিচারক , যিনি আল আ'লীম- সবকিছু জানেন- সর্বজ্ঞানী! তিনি কোরআনে বলেছেন-
নিশ্চয়ই আমি ব্যর্থ করি না কোনো আমলকারীর কর্ম, হোক সে পুরুষ বা নারী। (সূরা আলে ইমরান : ১৯৫)
উবায়দুল্লাহ ইবন মুআয আনবার(র...আবু মাসউদ বাদরী (র) থেকে বর্ণিত নবী (সা) বলেন, কোন মুসলিম যদি সাওয়াবের আশায় স্বীয় পরিবার-পরিজনের জন্য কিছু ব্যয় করে, তবে তার জন্য সাদাকা হবে । - পরিবারের ভরন পোষনের জন্য যিনি কর্মরত আছেন, যিনি অন্নসরবরাহে ব্যস্ত আছেন তিনি ও সাদাকার সওয়াব পাচ্ছন! সুবহানাল্লাহ!
পোস্টটিতে মূলত মুনাফেকী আচরন এর বিবরন এসেছে! মনের কপটতা হচ্ছে মুনাফেকী!আমাদের সম্পদের প্রকৃত অবস্থা এবং মনের অবস্থা দুটোই আল্লাহ ভালোভাবে অবগত আছেন । সুতরাং কতটুকু পারছি , কোন নিয়তে করছি সবকিছুই আল্লাহ জানেন! সে অনুযায়ী তিনি আমাদের ফলাফল দিবেন!
দান সাদাকা দু প্রকারে হয়- যেটা বাধ্যতামূলক বা ফরজ- যাকাত! নির্দিষ্ট পরিমান সম্পদ থাকলেই ব্যক্তিকে যাকাত দিতে হয়। গড়িমসি বা অযুহাতের সুযোগ নেই এখানে!
নফল দানসাদাকা যেটার প্রতি মুমিনদের খুব বেশি উদ্ধুগ্ধ করা হয়েছে! আবার খুব সহজ ও করা হয়েছে! অনেক হাদীস থেকে আমরা জানতে পারি একটুকরা খেজুর পরিমান হলেও সাদাকার নির্দেশ দিয়েছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! -
হযরত আদী বিন হাতিম (র) বলেন, নবী (স) কে একথা বলতে শুনেছি হে লোকেরা! জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচ, খেজুরের এক টুকরা দিয়ে হলেও। (বুখারী)
আল্লাহ আমাদের প্রতিটি সৎকর্মের উত্তম প্রতিদান দান করুন! আমীন!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর ভাই
মহান দয়ালু আমাদের সকলের হৃদয়কে লোভ লালসা মুক্ত ও মোনাফেকী জীবন থেকে দূরে রাখুন। আমীন।
এই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি! যদিও পুরোটা লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে কারন বারবার তাফসীর দেখে লিখতে গিয়ে সময় বেশি লেগে গিয়েছিলো! তবু কষ্ট সার্থক হবে আমি, আমার মুসলিম ভাই বোন কেউ যদি একটু নিজের সাথে এই আয়াতটা মিলিয়ে দেখেন, কটু উপকৃত হন! সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই , আশ্রয় চাই মুনাফেকী হতে! আমীন!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকিল্লাহু খাইরান আপুমনি!
সারাদিন আপনাকে ব্লগাকাশে জ্বলজ্বল করতে না দেখে কিছুটা ভাবনায় ছিলাম! আলহামদুলিল্লাহ যথাসময়ে চলে এসেছেন আপনি!
আমি এমন এক আজব শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছিলাম যে - কোনদিন কেউ আমাকে বুঝিয়ে দিলনা - ধন সম্পদ এর এ্যাবসুলুট মালিক আল্লাহ এবং তিনি যাকে চান তাকে তা দেন এবং যে সে সম্পদ পায় - তা দান করায় আনন্দ, ভোগ করায় না।
অথচ কঠিন ও জটিল সব তত্ত্ব বোঝালো, এ বি সি দিয়ে অন্ক বোঝালো, মনোবিজ্ঞান বোঝালো, ইতিহাস যেমন বোঝালো, এ্যানালাইসিস ও তেমন বোঝালো। কিন্তু অতি প্রয়োজনীয় এই ধন ও সম্পদ ম্যানেজমেন্ট টাই বোঝালো না।
ফলাফল স্বরূপ আমরা এক একজন অনিচ্ছা স্বত্তেও বুঝিবা ছোটখাটো সা'লাবা তে পরিনত হয়েছি।
আল্লাহ আমাদেরকে বোঝার শক্তি দিন, যথার্থ শিক্ষার দিকে ধাবিত করুন আর সে শিক্ষানুযায়ী আমল করার শক্তি বাড়িয়ে দিন। আমিন।
ধন্যবাদ এমন একটি প্রয়োজনীয় বিষয়ে লিখার জন্য।
ভাইয়া আপনাকে অনেক শ্রদ্ধা ও সন্মান করি! আপনার সীরাত সিরিজটা আমি শুনি আলাহামদুলিল্লাহ! আল্লাহ আপনাকে দুনিয়াবী জ্ঞান দিয়েছেন আখিরাতের জ্ঞান ও দান করেছেন আলাহামদুলিল্লাহ! আপনার অনেক ব্যস্ততা তারপরেও যদি আমাদের সাথে কিছু পোস্টাকারে শেয়ার করেন আমরা খুবই উপকৃত হই!
আপনার মন্তব্যটি অত্যন্ত চমৎকার ও গঠনমূলক যা পড়ে আমি নিজেও আারেকবার নিজের আত্নসমালোচনা করলাম! শুকরিয়া!
আপনার উপস্থিতি কতোটা আনন্দের বোঝানো সম্ভব নয়! আশাকরি আপনার সুপরামর্শ এবং সংশোধনী হতে আমাকে মাহরুম করবেন না!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর!
এই আয়াতের তাফসীর পড়ে নিজের জন্য রিমাইন্ডার হিসেব নিয়েছি ! এতো সুন্দর বক্তব্য যে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারিনি! যদিও পুরোটা লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে কারন বারবার তাফসীর দেখে লিখতে গিয়ে সময় বেশি লেগে গিয়েছিলো! তবু কষ্ট সার্থক হবে আমি, আমার মুসলিম ভাই বোন কেউ যদি একটু নিজের সাথে এই আয়াতটা মিলিয়ে দেখেন, কটু উপকৃত হন! সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই , আশ্রয় চাই মুনাফেকী হতে! আমীন!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর
আপনার উপস্থিতি সত্যি অনেক আনন্দদায়ক!শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় করে পড়ার এবং তাৎপর্যময় মন্তব্যের জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!
একটা কোরআনের আয়াত, একটা হাদীস যথেস্ট আমাদের জীবনের ভুলগুলোকে ফুলে পরিনত করতে! সঠিক পথে পরিচালিত করতে! আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর!
বহুদিন পরে হলেও আপনি পড়েছেন এবং অনুপ্রেরামূলক মন্তব্য দিয়ে উৎসাহিত করেছেন এজন্য আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরুষ্কার দান করুন!
আল্লাহ আমাদের এই ভয়ংকর মুনাফেকী থেকে পানাহ দিন! আমিন!
জাযাকাল্লাহু খাইর
বয়সটা কমে আসলে পড়ার ইচ্ছে রইলো।
মন্তব্য করতে লগইন করুন