জ্ঞানতৃষ্ণায় উজ্জীবিত হোক প্রান
লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ১৩ মার্চ, ২০১৫, ০৯:৫৬:৫৪ রাত
কবি জসিমউদ্দীন বই সম্পর্কে বলেছেন- "বই জ্ঞানের প্রতীক, বই আনন্দের প্রতীক"।
ওমর খৈয়াম বলেছেন- "সূর্যের আলোতে যে রুপ পৃথিবীর সকল কিছু ভাস্বর হয়ে ওঠে,তেমনি জ্ঞানের আলোতে জীবেনর সকল অন্ধকার দিক আলোতে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে”
রবীন্দ্রনাথের সোনালি বচন : ‘মানুষ বই দিয়ে অতীতও ভবিষ্যতের মধ্যে সাঁকো বেঁধে দিয়েছে।’
আমাদের জীবনে অতিবাহিত করা প্রতিটি দিনে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেই আছে। দ্রুত পরিবর্তনশীল এই জীবনে বই পড়া প্রতিটি মানুষের জন্য মৌলিক একটি বিষয়।আধুনিক প্রযুক্তি তথা টেলিভিশন, কম্পিউটার,ইন্টারনেট, গেইম, উই, ইক্স বক্স এর কল্যানে (?) বই পড়ার চাহিদা ধীরে ধীরে সীমিত হয়ে আসছে! এভাবে চলতে থাকলে জ্ঞানার্জনের জন্য বই পড়া একসময় বিলুপ্তির পথে মোড় নিবে! একটি বই শুধু কিছু পৃ্ষ্ঠার সমস্টি নয় বরং একটি জাতীর জন্য সাংস্কৃতিক, সামাজিক , আধ্যাতিক , বুদ্ধিবৃত্তিক এবং নৈতিক সমৃদ্ধির শক্তিশালী উৎস!
আমরা যখন কোন কিছু উপহার পাই তখন আনন্দে উদ্বেলিত হই! সুন্দর স্মৃতি বিজড়িত এই উপহার কে আমারা আামদের মনের বাগানে আজন্ম লালিত করি , পুলকিত হই সেই স্মৃতিচারনে!
আমাদের পঠিত প্রতিটি বই একটি অনুপম উপহার এর মতোন, যে উপহার মনকে ছুঁয়ে দিয়ে যায় পরিতৃপ্তির ভালোবাসায়। প্রতিটি পৃষ্ঠা, প্রতিটি লাইন, প্রতিটি অক্ষর এর ভিতর লুকায়িত থাকা আদর্শ এবং শিক্ষা থেকে আহরন করা জীবন সঞ্জীবনী মধু আমাদের মনোজগতকে করে তুলে সমৃদ্ধ ,পরিপূর্ন!
আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রতিদিন হরেক রকম খাবার খেতে হয়। শরীরের যথাযথ গঠন, বর্ধন, পুষ্টি এবং নিরাময়ের জন্য আমাদের সুষম খাদ্য গ্রহন করা যেমন প্রয়োজন তেমনি মানসিক সুস্থতা, বিকাশ ও বৃদ্ধির জন্য আমাদের বই পড়া প্রয়োজন। একটি ভালো বই আমাদের মনের অন্তর্চক্ষুকে উন্মোচন করে দিতে পারে, জীবনের গলিপথে আঁকাবাঁকা পথগুলোর মাঝে ওৎ পেতে থাকা জঞ্জাল, চোরাবালি সম্পর্কে সাবধান করে দিতে পারে। সুবাসিত করে তুলতে পারে মনের পংকিল পরিবেশকে। যে আদর্শ ও দিকনির্দশনাকে ঘিরে সুন্দর জীবনের স্বপ্ন আমরা দেখি আমাদের সেই নির্ধারিত গন্তব্যে অনায়াসে পৌঁছিয়ে দিতে পারে একটি সঠিক বই!
আমাদের বন্ধু বান্ধব কদাচিৎ আমাদের সাথে প্রতারনা করতে পারে কিন্তু বই কখনোই আমাদের সাথে প্রতারনা করেনা! বরং সম্পর্কের দুর্যোগের ভয়াবহতায় মনাকাশ যখন অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে তখন এই বই পরম বন্ধু হয়ে সকল হতাশা, অমানিশার কালো মেঘ দূর করে আশার আলোয় উদ্ভাসিত করে তোলে!
ক্রমাগত চলমান এই জীবনে কিছু সময় আসে যখন মানুষ বড় একা হয়ে পড়ে! আমাদের একাকীত্ব কাটিয়ে প্রফুল্লতাময় ক্ষণ এনে দিতে পারে একগুচ্ছ বই। এই বই মানুষের সার্বক্ষণিক এবং শ্রেষ্ঠ সঙ্গী হতে পারে যদি নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস করা যায়!
অজানাক জানার আগ্রহ মানুষের স্বভাব জাত। একটি সুন্দর বই ঘুরিয়ে আনতে পারে সাত সমুদ্রের পাড় হতে, তেপান্তরে রথে চড়ে পাহাড় ছুটে আকাশ ছুঁয়ে, ভ্রমন করিয়ে আনতে পারে সেই অতিত থেকে যেখানে আমরা কখনো ছিলাম না! অতীত এবং ভবিষ্যতের মাঝে বন্ধন জুড়ে দিতে পারে বই!
এডভেঞ্চার আর ফ্যান্টাসির সর্বচ্চ চূড়া থেকে উপভোগ করিয়ে দিতে পারে পরমানন্দের!
সুন্দরের প্রতি মানুষের আকর্ষন চিরাচরিত। সুন্দর মানুষকে মুগ্ধ করে। বাহ্যিক সৌন্দর্যের চাইতে আভ্যন্তরীন সৌন্দর্যের মূল্য সবচাইতে বেশি। আমাদের অন্তরকে সৌন্দর্যমন্ডিত করতে, উৎকর্ষিত করতে, মন এবং মননকে বিকশিত করতে বই পড়ার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
সাত দিনে এক সপ্তাহ, ত্রিশ দিনে মাস, তিনশো পঁয়ষট্টি দিনে এক বছর। একটি বছর অতিবাহিত হয়ে আমরা নতুন বর্ষে পদচারনা শুরু করে দিয়েছি ইতিমধ্যে আলহামদুলিল্লাহ। গত বছরে বায়ান্নটি সপ্তাহ ছিলো! সু্প্রিয়,আপু ও ভাইয়াগন, বায়ান্নটি সপ্তাহে আপনি কয়টি বই পড়ে শেষ করেছেন? একশো? পন্চাশ? দশ? একটি? একটি ও না??? আরো বেশী?
আসুন প্রতিদিন বই পড়ি, মনোজগতকে উৎকর্ষিত করি, আলোকিত করি! জ্ঞানতৃষ্ণা জাগিয়ে তুলি হৃদয় থেকে হৃদয়ে! বই পড়ি, জ্ঞান আহরন করি! একটি সুন্দর, সাফল্যমন্ডিত, স্বপ্নীল পৃথিবী গড়ে তুলি সবাই মিলে!
বিষয়: বিবিধ
১৩০৩ বার পঠিত, ৩৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনার জন্য স্পেশাল মাফিন-
আপনার মন ছোঁয়া মন্তব্যের অপেক্ষায়...
১২৫০ সালে স্পেনের টলেডোতে আজকের সভ্য ইউরোপের শিক্ষক মুসলমানেরা প্রথম শিক্ষাকেন্দ্র school of Orientation Studies স্থাপন করেন। কর্ডোভাতে পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় মুসলমানরা স্থাপন করেন। যেখানে সব সময়ে ইউরোপ, এশিয়া, আফ্রিকা মহাদেশের প্রায় দশ হাজার ছাত্র অধ্যয়ন করতো। যার ব্যাপারে যোশেফহেলের মন্তব্য হলো :Cordova Shone like lighthouse on the the darkness of Europe.
ইউরোপে খ্রিস্টানদের সবচেয়ে বড় লাইব্রেরিটি ছিল রানী ইসাবেলার যাতে বইয়ের সংখ্যা ছিল মাত্র ২০১ টি। অপরদিকে তৎকালীন ফাতেমীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী কায়রোতে মুসলমানদের পাঠাগারে জমা ছিল ১০ লক্ষ বই।
ঠিক সেই সময় অসভ্য ইউরোপে মুসলমানদের আবিষ্কার পৃথিবী গোল বলার অপরাধে মিঃ ব্রুনোকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়, গ্যালিলিওকে বিজ্ঞানের প্রচারের জন্যে কারাগারে আটক করা হয় অবশেষে অন্ধ, বধির হয়ে তিনি সেখানেই মারা যান। কাগজ, ঘড়ি, বারুদ, মানচিত্র, ইউরোপ থেকে ভারতের রাস্তা এমনকি আমেরিকার আবিষ্কর্তা মুসলমানেরা। দুর্ভাগ্য-আজকে তারাই বিশ্বে সবচেযে পশ্চাদপদ জাতি। কারণ এক সময় পৃথিবীর শিক্ষক হলেও এখন তারাই সবচেয়ে কম লেখাপড়া করে।
বারবার নিজের কাছে প্রশ্ন হয় সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থের প্রথম বাণী "পড়" কেন হল? এমন কি নির্দেশনা রয়েছে এই শব্দের মাঝে।।
সবচেয়ে বড় কথা হল জ্ঞানকে টপকিয়ে কেউ কোন দিন বড় হতে পারেননি।।
ভাল লেগেছে আপনার লিখা।। অনেক ধন্যবাদ।।
আসলেই আমাদের মুসলিম জাতির জন্য দুঃখজনক ইতিহাস এই যে আমরা আামাদের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে পারিনি আর!
একটি স্মরনীয় ঘটনা দিয়ে গঠনমূলক, তথ্যভিত্তিক চমৎকার মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য শুকরিয়া! জাযাকাল্লাহু খাইর!
সোনালী দিনগুলিতে ফিরে যেত হলে আবারো আমাদর অধ্যয়ন আর জ্ঞান সাধনায় চর্চা আরো বাড়াতে হবে। আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক দান করুন!
অনেক অনেক শুকরিয়া এবং শুভকামনা রইলো!
ঢাকাতে আমার বিশাল বড় এক আলমারি বই ছিল। আলমারীটা ঘরের মধ্যেই বানানো হয়েছিল স্থায়ীভাবে। একেবারে প্রায় ছাদ পর্যন্ত। কিন্তু অনেকদিন হল সে স্বাদ আম্বাদন করতে পারিনা। আপনি দারুন করে লিখেন।
উল্লেখ্য ওমর খৈয়াম নামটার মধ্যে আমি দুটো খাবারের নাম পাই= খৈ এবং আম। ভবিষতে কোনো কবির নাম ওমর হলে তিনি যেন খাবারে বৈচিত্র আনার জন্যে নামের শেষে মুড়ি এবং কাঠাল যুক্ত করে ওমর মুড়িকাঠাল নাম ধারন করেন। এটিই অলংকার
ঘুড়ি ওড়ানো ছেলের কানের নীচে দিয়ে ঘুরে এলাম, আপনাকে দেখতে পাইনি মনে হয় মাঠে তাজা স্বজি দেখত এপেয়ে ওদিকে দৌড় দিয়েছেন !
সৈয়দ মুজতবা আলীর এই উক্তি “বই কিনে কেউ কখনও দেউলিয়া হয় না” এর কথা বলেছেন মনে হয়!
হাতে নিয়ে বই পড়তেই বেশি তৃপ্তি লাগে!বইয়ের পৃষ্ঠার ভিতরের কাগুজে গন্ধ আমার কাছে অসাধারন লাগে!
আপনার বইয়ের আলমারিটি অক্ষত থাকুক, বারবার বই পড়ে নতুন স্বাদ আস্বাদন করুন - এই দোআ এবং শুভকামনা রইলো!
আপনার বংশধরদের কেউ কবি হোক সেই জন্য ওমর মুড়িকাঠাল নামটা আপনাদের উপহার দেয়া হলো!
বারাকাল্লাহু ফিক!
বই পড়তে আমার ভাল লাগে না তবে নেট এ আমি অনেক পড়াশুনা করি ।
ধন্যবাদ আপু ।
আমার মেয়েটারো বই পড়ার নেশা নেই কিন্তু প্রতিদিন কোরআন, হাদীস, ইসলামিক সাহিত্য পড়তে হবে এটা ওর রুটিন করে দিয়েছি!
আশাকরি নেট থেকেই তুমি পর্যাপ্ত পড়াশোনার চাহিদা মিটাতে পারো! অনেক অনেক শুকরিয়া ও শুভকামনা রইলো আপুনি
এখানে বাসে, ট্রেনে, বারে, বাগানে, পার্কে সবজায়গায় মানুষদের দেখি হাতে বই নিয়ে পড়ছে! এমনকি বাসে সিট না পেলেও দাঁড়িয়ে যেতে যেতেো পড়ে!এটা ওদের অত্যন্ত ভালো গুন!
আপনাকেও দেখেছি বিভিন্ন পোস্টে রেফারেন্স হিসেবে বিভিন্ন বই বা লিখকের উক্তি দিতে এটাও প্রশংসনীয় গুন! যথেস্ট পরিমান দক্ষতা না থাকলে এটা সম্ভব না!আল্লাহ আপনার জ্ঞান কে আরো বাড়িয়ে দিন!
অনেক অনেক দোআ, শুকরিয়া এবং শুভকামনা রইলো!
ধন্যবাদ।
ডিজিটাল সিস্টেম সু অভ্যাস গুলোকে অনেকাংশেই হত্যা করতে সক্ষম হয়েছে। বেশি বেশি লাইক দিন এবং সমপরিমানে বই পড়ুন এই দোআ ও শুভকামনা রইলো! অসংখ্য শুকরিয়া শ্রদ্ধেয় আবু জারীর ভাইয়াকে!
গতকাল আমি এ বিষয়ে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। Click this link
খুব সুন্দর লিখেছেন। ভাল লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ। জাযাকিল্লাহু খাইরান ফিদ্দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ।
কোরআনের শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারনি আজ আমাদের এতো অধঃপতন!
সুন্দর এবং গঠনমূলক মন্তব্যটির জন্য আন্তরিক শুকরিয়া! অনেক অনেক দোআ ও শুভকামনা রইলো! বারাকাল্লাহু ফিক!
বেশি বেশি বই পড়ুন, জ্ঞান এবং আনন্দ উপভোগ করুন- এই দোআ এবং শুভকামনা রইলো!
বই হতাশ, দুর্দশাগ্রস্ত মানুষদের মনে আশাবাদ এবং প্রফুল্লতাদানে দারুণ ভূমিকা পালন করে। শুনে খুশি হবেন, এইবার বাড়ি গিয়ে ছোট বোন এবং ভাগিনা ভাগিনীকে কিছু বই গিপ্ট করে এসেছি, অন্যান্য বোনদের মাঝেও পড়ার আগ্রহ দেখেছি প্রবল, ইনশাআল্লাহ তাদেরকেও ভাল কিছু বই গিপ্ট করার চেষ্টা করব।
বই পড়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করে আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর হয়েছে। একটা লিখা দিয়ে কেমন করে অনেকগুলো সওয়াব কামাই করে নিচ্ছেন!
আমি নিজেও চেষ্টা করি গিফট হিসেবে বই দিতে! বই গিফট পেতেও ভালো লাগে!
ব্যস্ততার মাঝেও সময় করে পড়ার এবং চমৎকার মন্তব্য করার জন্য অনেক শুকরিয়া!
জাযাকাল্লাহু খাইর!
অসাধারণ আলোভরা লেখাটির জন্য অনেক শুভেচ্ছা আপু !
আমিও একটি বই পেলে না শেষ করা পর্যন্ত শান্তি পাই না ! রান্না ঘরে, বালিশের নিচে খুঁজলে বই পাবেন ই ! আমার উনি এখন বুঝে গেছেন আমাকে তাই শুধু বলে এবার বাচ্চাদের অভ্যাস করাতে!
আপনার চমৎকার প্রানোচ্ছল মন্তব্যটি অনেক ভালোলাগা দিয়ে গেলো ! শুকরিয়া ! জাযাকিল্লাহু খাইর !
শুরু করে দিন ভাইয়া আবার বই পড়া! একটু একটু করে শুরু করতে পারেন! বেশি না প্রতিদিন ৫ মিনিট নেট এ কম বসবেন ৫ মিনিট বই পড়বেন ইনশা আল্লাহ !
নেট থেকেও অনেক বই পড়া যায় এখন কিন্তু হাতে বই নিয়ে পড়ার মজা আলাদা!
জাযাকাল্লাহু খাইর!
মামারা অনন্য পোষ্টটিকে স্টিকি করা হোক।
স্টিকির দাবী রইলো মটু মামা-মামীদের কাছে।
দোয়ার দরখাস্ত।
পরে এসে কমেন্টস করবো ইনশাআল্লাহ।
এমন পোষ্টে একটা কমেন্টস না করলে কি হয়?
নিজের উপর জুলুম হবেনা?!
কি কি বই ঝুলিতে নিয়েছো সেটা জানার বিশেষ অপেক্ষায় রইলাম!
এই পোস্ট লিখার সময় তোমার কথা মনে পড়েছিলো, ভাবছিলাম তোমাকে উৎসর্গ করব কিন্তু নিজের কাছেই খুঁতখুঁত লাগছিলো পোস্টটি যথাযথ সুন্দর নয় উৎসর্গ করার মতোন!
জাযাকাল্লাহু খাইর !সাবধানে পথচলার অনুরোধ রইলো
না আসলে এই হাতুড়ি ওনাদেরকে দেবো?
আগামী কাল সুন্দর করে লিস্ট দেবো ইনশাআল্লাহ।
সত্যিই আপু সুন্দর বইয়ের চেয়ে উত্তম বন্ধু পৃথিবীতে পাওয়া অনেক সময়ই দুষ্কর। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বেশ উপলব্ধিতে এসেছে। উপজীব্য ও উদ্দীপ্ত করা অসাধারণ লিখাটির জন্য অনেক অনেক দোয়া, ভালোবাসা আর শুভকামনা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন