"ছোট ছোট স্বপ্নীল সুখের মোড়ক উন্মোচন"
লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৬:০৫:২৬ সকাল
মনে মনে আনমনা হয়ে ভাবছিলাম, ভাবনার কেন্দ্রবিন্দু - আমি, আমার স্বজন- সুহ্রদগন! সুন্দর সম্পর্ক শুধু পাশাপাশি থেকেই গড়ে ওঠে না বরং বহু দূরে থেকেও না দেখেও সুন্দর সম্পর্ক গড়ে ওঠতে পারে। বিশ্বাস হলো না?
এই যে ধরুন, আমরা যারা ব্লগিং করছি, আমাদের বেশিরভাগের কিন্তু ব্যক্তিগত পূর্বপরিচিত নেই। আমরা হয়তো কেউ কারো লিখা পড়েছি, লিখা পড়ে কমেন্ট করেছি, কমেন্টে মজার মজার খুনসুটি করেছি এভাবে ভালোলাগার বিনি সুতোর মালায় বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আছি!
আমি নিজেকে দিয়েই বুঝতে পারি, পারিবারিকভাবে খুব রক্ষনশীল পরিবারে বেড়ে ওঠা হয়েছে আমাদের, তার মাঝে আবার ইসলামিক কড়া অনুশাষন তো ছিলোই! বন্ধুত্ব আর বই দুটোরই খুব আকাংখী থাকলেও ঠিক ভাবে সুযোগ পাইনি তা বিকশিত করার! যেহেতু কলোনিতে থাকতাম নানাধরনের মানুষ ছিল,আর আমাদের বাসার সবার নজর ছিলো আমার বান্ধবীরা কেমন ছিলো? ওরা কি হিজাব করে? নামাজ পড়ে? পড়াশোনায় কেমন ইত্যাদি! অবাধ মেলামেশা দূরে থাক বন্ধুত্বের স্বাভাবিক চাহিদাও ঠিকভাবে পূরন করা কষ্টসাধ্য ছিল!
আর বই? পারিবারিক ভাবে ভীশন কড়াকড়ি ছিল গল্পের বই পড়তে না দেয়ার ব্যাপারে! আমার মা আর বড় ভাই আমার ব্যাগ, তোষকের নিচ, আলমারি নিয়মিত চেক করতেন আমি কি কোন ভাবে কোন গল্পের বই এনেছি কি না, পড়ছি কি না তা বোঝার জন্য! যদিও লুকিয়ে লুকিয়ে পড়তাম কঠিন চুরিবিদ্যার সাহায্য নিয়ে! উনাদের কাছে গল্পের বই পড়া ফাহেশা কাজ , কঠিন গুনাহ আর সময় নষ্ট করা ছাড়া আর কিছু না!
যাই হোক সেই দিনগুলোকে ছুটি দিয়ে আজ নিজে যখন মা হয়েছি আমি সবসময় চাই আমার মেয়েটা একটু বান্ধবীপ্রিয় হোক, একটু গল্পের বই পড়ুয়া হোক! আমার এই আশায় গুঁড়েবালি! বাইরে যাওয়া তার যেমন অপছন্দ গল্পের বই ঠিক তেমন অপছন্দ!
নিজের সুপ্ত স্বপ্ন তাই আর সন্তানের মাঝে প্রতিফলিত হওয়ার মিছে আশা দূরে ঠেলে নিজেই নিজের স্বপ্ন পূরনের প্রয়াস চালালাম! আলহামদুলিল্লাহ পেয়েছি অসংখ্য শুভাকাংখী, কল্যানকামী বন্ধুত্ব একই সাথে মনের খোরাক যোগানে পেয়েছি গুচ্ছ গুচ্ছ বই তবে সব ইসলামিক বই! এইতো এভাবেই দিন চলছে, সময় যাচ্ছে!
আজকেই বিকেল বাইরে যাওয়ার একটু আগেই ক্ষনিকের জন্য ব্লগে বসেছিলাম, কিছু কমেন্ট আর তার জবাব পড়লাম এবং দিলাম। অনেক ক্ষন আপনমনে হাসলাম ঘটে যাওয়া খুনসুটি নিয়ে! ব্লগের কিছু ভাই- বোন আছেন যারা সত্যি সুন্দর লিখেন পাশাপাশি মজার মজার কমেন্ট আর দুষ্টামি দিয়ে সবার মন জয় করার ক্ষমতাও তারা রাখেন! তখন নিজেই নিজেকে বললাম সুন্দর লিখা, সুন্দর কমেন্ট করা,সুন্দর করে মজা আর দুষ্টামি করাও একটি শিল্প, একটি আর্ট! সবাই এটা পারে না! এই গুন সবার মাঝে নেই! যাদের মাঝে আছে তারা সকলের মধ্যমনি হয়ে থাকে !
তবে ব্লগিং করলেও যে ইসলামিক অনুশাষনে বড় হয়েছি সে শিক্ষা ভুলিনি বা মেনে চলার আপ্রান চেস্টা করি আলহামদুলিল্লাহ! ব্লগিং এর সময় চেষ্টা করি এমন কোন বিষয়, মন্তব্য, দুষ্টামি বা ছবি না দেয়া বা লিখা যা ইসলামী শরীয়তের সাথে সাংঘর্ষিক! কেননা যদিও এখানে কেউ কাউকে দেখা যায় না তবু লিখার মাধ্যমে, পড়া ও নিয়মিত মন্তব্যের মাধ্যমে দূরত্ব বেশ কমে আসে হয়ত দুষ্টামি করেই কেউ অসংলগ্ন কথা বলে ফেলতে পারে সেটা হয়ে যেতে পারে ইসলামের বিপরীত কাজ! তাই সাবধানে চলাই শ্রেয় বলে মনে করি!!
ব্লগিং জগতেই এসে বুঝতে পারলাম, কাউকে যখন মনের খুউব গভীর থেকে ভালো লাগে তখন তার বাহ্যিক অবয়ব, আভ্যন্তরিন গুনাগুন মুখ্য থাকে না। ভালো লাগে তাই নতুন ভালোবাসার অগ্রযাত্রা শুরু হয়! আসলে এমনি এমনি তো আর কাউকে ভালো লাগে না, অবশ্যই কোন মজবুত কারন থাকে এই ভালোলাগার পিছনে আর সেই কারনের ফলাফল ভালোলাগার জন্ম দেয় কিন্তু তখন আর এটা যাচাই করা হয় না কেন ভালো লাগলো? কি গুন আছে তার? কি নেই? এসব তখন নিতান্তই অবান্তর!
এরকম সুপ্ত ভালোলাগার মৌন নিরবতায় কাউকে যে প্রচন্ডরকম ভালো লেগেছিলো! ভীষন ভালো লাগে তাকে এখনো! এ ভালোলাগা কখনো ফুটফুটে দুরন্ত শিশুর মতো চন্চলাপনায় মাতিয়ে রাখে কখনো কিচির মিচির ফুল পাখির আসরের ভালো লাগায় ভরিয়ে রাখে কখনো রিমিঝিম বৃষ্টি হয়ে ভালোবাসার বারি বর্ষন করে কখনো বা জোনাক কখনো রংধনু কখনো পুষ্প হয়ে আনন্দধারা বইয়ে দিয়ে যায় ভুবনে !!!
মনে মনে আনমনা হয়ে আমি আরোও কিছুক্ষন ভাবলাম, অনেকের মাঝে সেই একজন আপুনিকে যে আমার অনেক ভালো একজন বন্ধু, একজন কল্যানকামী দ্বীনি বোন! যার সাথে বেঁধেছি ভালোবাসার বিনি সুতোর মুক্তোর মালা...
( আমাদের সবার সুপ্রিয় বোন আফরোজা হাসান, যার অসংখ্য লিখা আমাদের সুখপাঠ্য, আমাদের নির্মল আনন্দের ঝর্নাধারা, আমাদের হ্রদয়ের তন্ত্রীতে সুরের মূর্ছনা জাগায়...আমাদের এই সুপ্রিয় বোনের শিশু বিষয়ক লিখা প্রথম বই " আপনার সন্তান আপনার ভবিষ্যত" বইটির মোড়ক উন্মোচিত হবে আজ ইনশা আল্লাহ! আমার যে কি পরিমান আনন্দ লাগছে ভাষায় বোঝাতে পারবনা! যারা বইটি পড়বেন ও দিক নির্সদেশনাগুলো মেনে চলবেন সকলেই উপকৃত হোন, এর প্রভাবে একটি সুন্দর সমাজ ও আদর্শ জাতি গঠিত হোক ! দোআ করি বইটি আমার বোনের জন্য সাদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা কবুল করে নিন! আমীন! )
বিষয়: বিবিধ
১৯৭৩ বার পঠিত, ৬১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনাকে অসংখ্য শুকরিয়া পড়ার ও প্রথম মন্তব্যকারী হওয়ার জন্য!
সাথে সাথে অনুরোধ করছি সবাইকে - বইটি ক্রয় করে নিজেরা পড়ুন, ও প্রিয়জনদেরকে উপহার দিন। (আমিও তাই করবো ইনশাআল্লাহ্।) যদি আপনার দেয়া এই উপহারটুকু থেকে কেউ এমন কোন দিক নির্দেশনা পান, যেটার কারনে নিজের সন্তানকে একজন আদর্শ মুসলিম/মুসলিমাহ্ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হন, তাহলে সেই সৎ কাজের অংশীদার হয়ে আপনিও পাবেন আল্লাহ’র কাছে অফুরন্ত পুরস্কার।
পরিশেষে সুপ্রিয় ও শ্রদ্ধেয়া বোনের শিশু বিষয়ক লিখা প্রথম বই "আমাদের সন্তান আমাদের ভবিষ্যত" বইটির সফলতা কামনা করছি আল্লাহ্ রাব্বুল আলমীনের কাছে।
আফরোজার ব্লগের লিংকটা দিয়ে খুব ভালো করেছো, আমি লিংক সংযোজন করা শুখিনি এখনো!
আমাদের এখানে অনেক সকাল-
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো!
@সাদিয়া আপুনি, নাস্তার জন্য অন্নেক ধন্যাবাদ লিংক সংযোজন করাটা এখানে যেয়ে শিখে নিতে পারেন। এখানে ক্লিক করে ৫নং কমেন্ট এর জবাবগুলো দেখুন।
এখানেও কিছু আছে
হারিকাপুনি, আমার জন্য হলেও পিডিএফ করে দাওনা প্লিজ। আমি সফট কপি পড়তে খুব মজা পাই
খরচ তোমার বিয়েতে করবো ইনশাআল্লাহ। মার্কেটে গিয়ে কিকি কিনবো তার লিষ্টি দাও
ওহহহহ দেখলাম তোমার নাকি বিয়া হয়ে গেছে হারিকাপুনি..
তাহলে একবছর পুরন হউক তখন অনুষ্টান করলে সেখানে যাবো
ওহহ আবার ভুল...
তোমার নাকি বচ্চা সামলাতে হয় না
সব গোলমাল মনেহচ্ছে হারিকাপুনি ....
এটা আমাদের একমাত্র হারিকাপুমনিরজন্য তাই না
সত্যি হারিকাপুমনি খুব ভালো আপু
===========
আপনার উপদেশ মনেরাখবো ইনশাআল্লাহ। জাজাকাল্লাহু খায়রান।
আপনারা সবাই মিলেই ব্লগে নির্মল পরিবেশে আনন্দ বজায় রাখছেন, আপনাদের সবার জন্য শুভকামনা!
আমাদের সকাল একটু মিষ্টিমুখের জন্য-
বারাকাল্লাহু ফিক শ্রদ্ধেয় ভাই!
তার চেয়ে ভালোহয় রাইট ব্রাদার্স হয়ে যাও
তক্তাদিয়া প্লেন বানাও আমাকে ডেনমার্কে নামায় দিয়ো আফরার সাথে দেখা করবো তার পরে আবার নিয়া আইসো কেমন
কেন্দেদিলুম
যাক মিষ্টিটাই খাই এটা আমার ফেভরেট। হারিকেন আবার মরিচ পছন্দ করে। পরে আমার আগে না এসে সাবার ক্রে...
তবে আড্ডাতে যে সুবিধাটা পাওয়া যায় না সেটা ব্লগে খুব সহজেই পাওয়া যায় ।
আড্ডাতে অনেকজন থাকলেও কথা বলে কিন্তু হাতে গোনা ৫-৬ জন , বাকীরা শুনে বা বলতে চাইলেও ঐ ৫-৬ জনদের খ্যাতির দাপটে সেটা আর হয়ে ওঠে না । আর আড্ডাতে হাতাহাতি হবার উপক্রম প্রায়ই হয় । আবার সবার একই সময়ে একই দিনে নিয়মিত আড্ডায় যাওয়া হয় না ।
ব্লগ আসাতে এইসব আড্ডা বাজদের বা যারা আত্মকেন্দ্রিক ছিল তাদের বেশ উপকারই হয়েছে । যে ছেলে/মেয়েটি আড্ডাতে খুব একটা পার্টিসিপেট করতো না , একটু দূরে বসে থাকতো - দেখা যায় যে ব্লগে বলার সুযোগ পেয়ে সে ভালই বলতে পারে আড্ডার মধ্যমনিদের থেকেও । এখানে প্রত্যেকেই নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে যেটা আড্ডাতে হয় না । গালাগালি হলেও এখানে কিন্তু হাতাহাতির সুযোগ নেই । একেক জনের কথার জবাব সে আড্ডাতে না থাকলে ইনস্ট্যান্ট দিতে পারে না , তবে ব্লগে সে যতদিন পরে পারে দিতে পারে । ফলে বিষয়টাও সবসময়ই এলাইভ থাকে ।
কে কি কথা বলেছে তাও বেশ কয়েক মাস/বছরের জন্য সংরক্ষিত থাকে । কথার যুক্তি দেখাতে রেফারেন্সে তা খুব সহজ হয় ।
তবে ...
আড্ডাতে কথা না বললেও সশরীরে উপস্থিত থাকলে তা চোখে পড়ে ।
ব্লগে কমেন্ট না করলে তার উপস্থিতি বোঝা যায় না ।
আবার যেহেতু আড্ডার চেয়ে ব্লগেই সব ধরনের মানুষ কথা বলার সুযোগ পায় তাই এক একজনের মন্তব্যের সম্ভাব্য সঠিক জবাব সবাই কামনা করে । যেহেতু এখানে হাতাহাতির কোন সম্ভাবনাই নেই তাই এখানে কথার ধারা চালিয়ে যাওয়া খুব একটা কঠিন কিছু না । তবে ব্যতিক্রমী যারা তাদেরকে এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
টুডের একটা ভাল দিক হলো এখানে পোস্টে সামুর চেয়ে বেশী কমেন্ট আসে । ঠিক এই মুহূর্তে (১০:৪৫ সকাল) সামুর প্রথম দুই পাতার বেশীর ভাগ পোস্টেই কোন কমেন্ট নেই এবং থাকলেও তা ৫-৬ টার বেশী না পোস্ট প্রতি।
ব্লগে তাই পোস্টের চেয়ে পোস্টে কমেন্ট আসা বেশী জরুরি , এতে পোস্ট দাতাও উতসাহিত হয় এবং প্রতি মন্তব্যে কমেন্টকারীও উতসাহিত হয় ।
ব্লগ ও আড্ডা - দুইয়ের সুন্দর ও বাস্তব বিশ্লেষন করেছেন! আসলেই ব্লগ অনেক জীবন্ত আর প্রানবন্ত! অনেক মানুষের মননশীলতার সাথে পরিচিত হতে পারা যায়,সম্মিলিত কথোপকথনে আনন্দউপভোগ করা যায়!
ব্লগে কমেন্ট করা একদিকে যেমন লিখকের মনে আনন্দ জাগায় তেমনি মান বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে (যদিও আমি পেরে ওঠি না )
আপনার সুন্দর, আন্তরিক, যথার্থ ও গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!
( আমার মেয়ে বরাবর আপনার প্রোফাইল পিকের জনাব হিটলার কে ভয়াবহ পছন্দ করে )
আমাদের সকাল একটু -
হারিকাপুনি তোমারটা কি করবা পবিত্র আপুনির কাছে দিও তাহলেই হবে
বইপড়া যেমন ব্লগ পড়া তেমনই বলে মনে হয়। কিছু বই আপনাকে চিন্তার খোরাক দেয় কিছু বিনোদন এর খোরাক। দুইটাই কিন্তু প্রয়োজনিয় জিবনের জন্য।
শুধু দোআ করি বইটি আমার বোনের জন্য সাদাকায়ে জারিয়া হিসেবে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা কবুল করে নিন! আমীন!)
আমীন, সুম্মা আমীন!
ধন্যবাদ। ধন্যবাদ।
আপনার লিখাটায় অনেক কিছু্ উঠে এসেছে। ব্লগিং ভালবাসার স্মৃতি বিজড়িত অনুভুতি। সত্যিই কথাটা বলেছেন। মনের অজান্তেই কত ব্লগার ব্লগিনিকে সাহিত্যরস দিয়ে ভাল বেসেছি। আবার নিজে নিজে চ্যাকাও খেয়েছি। কারন যার একমাত্র ঠিকানা হল ব্লগবাড়ী, হিতি-হেতেরে কোথায় খুজে পাই। তাই মনে মনে চ্যাকা খাওয়ার অনুভুতিও অন্যরকম।
ধন্যবাদ।
ব্লগের মাধ্যমে যে ভালো বন্ধুত্বে পরিনত হওয়া যায় আমি আর আফরোজা তার প্রমান!
তবে ভাই চ্যাকা খাওয়ার অনুভুতি এখনো হয় নি! থাক তা যেন আর নাই হয় !
আপনি তাহলে এখন দেশে আছেন, আপনাদের সফর সুন্দর কাটুক! শুভকামনা রইলো
চমৎকার মন্তব্যটির জন্য অসংখ্য শুকরিয়া
বইয়ের জন্য শুভ কামনা রইল।!
দুঃখিত আপু! শুধু আপনার করা দোআটা কপি করেই ভুলে আর কিছু না লিখে চলে গিয়েছিলাম!
আপুনি কোন সমস্যা নেই, তুমি একদম মন খারাপ করো না এ জন্য! অনেক অনেক শুভকামনা রইলো
আমাদের প্রিয় আফরোজা আপুর জন্য অসংখ্য শুভেচ্ছা রইল দেশ থেকে বইটা এনে সংগ্রহে রাখব ইনশা আল্লাহ্। আপুকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানাবেন
আপুনি আশাকরি শুভেচ্ছা পেয়ে গেছে ! আপনাকেও অসংখ্য শুকরিয়া ও প্রানঢালা শুভকামনা
আপুনি আশাকরি শুভেচ্ছা পেয়ে গেছে ! আপনাকেও অসংখ্য শুকরিয়া ও প্রানঢালা শুভকামনা
আল্লাহ আপনার সর্বাংগীন কল্যান করুন দুনিয়া ও আখিরাতে
বই প্রকাশ নিয়ে আগ্রহ আগে যেমন ছিল না এখনো নেই। আপনি আর আরুই সবচেয়ে বেশি খুঁচিয়েছেন আমাকে এই ব্যাপারে। আপনাদের দু'জনের আনন্দ আমার মনের মাঝেও সংক্রামিত হতে শুধু করেছে এই লেখাটা পড়ার পর।
খুব অল্প যে কয়েকজন মানুষকে আমি ভালোবাসি নিজের মত করে, যারা আমাকে কিছুটা হলেও বোঝে আমার মত করে, যাদের ভালোবাসা আমার মনকে ছুঁয়ে যায়, যে মানুষগুলোকে আমি আগলে রাখতে চাই, কখনো হারাতে চাই না আপনি তাদের মধ্যে একজন।
আমাদের এই ভালোবাসা শুধু হোক আল্লাহর তরে, অক্ষুণ্ণ থাকুক দুনিয়া ও আখিরাতে........আমীন।
জাযাকিল্লাহ খাইরান আপুনি।
একটা বইতে আমাদের শখ মেটবে না বলে দিচ্ছি, তুমি রেডি হও পরবর্তি প্রকাশনার জন্য
আমি শুধু বারবার মন্তব্যের শেষের অংশটুকু পড়ছি, সত্যি আমার এমন কোন শব্দ ভান্ডার জানা নাই যা দিয়ে আমি এর যথার্থ জবাব দিব!আমাদের এই ভালোবাসা শুধু হোক আল্লাহর তরে, অক্ষুণ্ণ থাকুক দুনিয়া ও আখিরাতে........আমীন।
বারাকাল্লাহু ফিক!
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার নিকট আবারো শুকরিয়া এই বোনটিকে এমনতর ভালো বন্ধু হিসেবে পেয়েছি!
আপু নিজের দিকে সর্বোচ্চ খেয়াল রেখো! আল্লাহ তোমাকে ভালো ও নিরাপদ রাখুন!
অনেকদিন পর তোমাদের পেয়ে খুব খুব ভালো লাগছে
মন্তব্য করতে লগইন করুন