রমজান আলোচনা: সূরা মূলক
লিখেছেন লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ১৭ জুলাই, ২০১৪, ০৬:২০:১১ সন্ধ্যা
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ! সমস্ত প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলার জন্য, দরূদ ও সালাম মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর!
বিতাড়িত শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি, দয়াময় পরম করুণাময় আল্লাহ্র নামে আরম্ভ করছি।
১) বরকতময় তিনি ,যার হাতে রয়েছে সর্বময় কর্তৃত্ব সকল বিষয়ের উপরে তিনি সর্বশক্তিমান ;
২)তিনিই সৃষ্টি করেছেন মরণ এবং জীবন যেনো তিনি পরীক্ষা করতে পারেন তোমাদের মধ্যে কর্মে কে উত্তম এবং তিনি ক্ষমতায় পরাক্রমাশালী ও ক্ষমাশীল।
৩)তিনিই স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন সপ্ত আকাশ ,তুমি পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে কোন ত্রুটি দেখতে পাবে না। সুতারাং পুণরায় তোমার দৃষ্টিকে ফেরাও, [ দেখ ] কোন ত্রুটি দেখতে পাও কি?
৪)পুণরায় বারে বারে তুমি দৃষ্টি ফেরাও, সেই দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে ।
৫। আর নিশ্চয় আমি [ দুনিয়ার ] নিকটতম আসমানকে সুশোভিত করেছি প্রদীপমালা দ্বারা এবং এই সব [ প্রদীপকে ] করেছি শয়তানকে বিতাড়ণের ক্ষেপনাস্ত্র এবং তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি।
৬। যারা তাদের প্রভু [ ও প্রতিপালককে ] প্রত্যাখান করে, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। উহা অতি মন্দ গন্তব্যস্থল।
৭। তাদের যখন সেখানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা তার ভয়ানক গর্জনের শব্দ শুনতে পাবে
৮)যেনো ক্রোধে ফেটে পড়বে। যখনই কোন দলকে উহাতে নিক্ষেপ করা হবে, ইহার রক্ষীরা জিজ্ঞাসা করবে, " তোমাদের নিকট কি কোন সর্তককারী আসে নাই ? "
৯। তারা বলবে, " হ্যাঁ, অবশ্যই আমাদের নিকট একজন সর্তককারী এসেছিলো, কিন্তু আমরা তাকে প্রত্যাখান করেছিলাম এবং বলেছিলাম, আল্লাহ্ কোন [ প্রত্যাদেশ ] প্রেরণ করেন নাই। তোমরা তো মহা বিভ্রান্তিতে রয়েছ।
১০)তারা আরও বলবে, " যদি আমরা শুনতাম অথবা আমাদের বিবেক বুদ্ধি প্রয়োগ করতাম তাহলে আমরা এখন জ্বলন্ত অগ্নিবাসীদের দলভূক্ত হতাম না।"
১১। অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে এ দোযখবাসীদের ওপর আল্লাহর লানত৷
১২। যারা আল্লাহকে না দেখেও ভয় করে তাদের জন্য আছে ক্ষমা এবং মহাপুরষ্কার।
সূরা পরিচিতি: সূরা মূলক অর্থ রাজত্ব, প্রভুত্ব, সার্বভৌমত্ব। আয়াত সংখ্যা : ৩০। এটি মাক্কী সূরা।
বিষয় বস্তু: মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে মানুষের আধ্যাত্মিক জীবন।পরলোকের অনন্ত জীবনের তুলনায় ইহলোকের অস্তিত্ব ছায়ার মতোন। বাইরের চাকচিক্যময় পার্থিব জীবন ও গভীর আধ্যাত্মিক জীবনের তুলনার মাধ্যমে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। একই সাথে মানুষের বেপরোয়া মনোভাব ও অমনোযোগিতা দূর করা, ভেবে চিন্তে দেখতে বাধ্য করা এবং ঘুমন্ত বিবেককে জাগিয়ে তোলার প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে এ সূরাটিতে।
পবিত্র কোরআন আল্লাহ তা‘আলার সুদৃঢ রজ্জু। আল্লাহ তা‘আলার প্রজ্ঞাময় আলোচনা। আমাদের কর্তব্য এ কুরআন শিক্ষা করা, নিয়মিত এর তিলাওয়াত করা, কুরআন নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আামাদের সবাইকে আহলুল কোরানের অধিকারী হওয়ার তৌফিক দান করুন! আমীন।
সূরা মূলক ২৯ পারার প্রথম সূরা। আমরা প্রত্যেক মুসলিম সূরাটির সাথে পরিচিত আছি আলহামদুলিল্লাহ! আজ আবার একটু অধ্যয়নে মনোনিবেশ করি সবাই মিলে ইনশা আল্লাহ!
সূরার ১-৫ নং আয়াতে আমাদের এ অনুভূতিকে জাগানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে, আমরা যে বিশ্বলোকে বাস করছি তা এক চমৎকার সুশৃংখল ও সুদৃঢ় সাম্রাজ্য। হাজারো তালাশ করেও কোন রকম দোষ-ত্রুটি , অসম্পূর্ণতা, কিংবা বিশৃংখলার সন্ধান এখানে পাওয়া যায় না। মহান আল্লাহ এর অস্তিত্ব দান করেছেন , এর পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা ও শাসনকার্যের সমস্ত ইখতিয়ার নিরংকুশভঅবে তারই হাতে। তিনি অসীম কুদরতের অধিকারী। মানুষকে উদ্দেশ্যহীনভাবে সৃষ্টি করা হয়নি। বরং পৃথিবীতে পরীক্ষা করার জন্য পাঠানো হয়েছে। শুধু আমলে সালেহ বা সৎকর্ম দ্বারাই এ পরীক্ষায় সফলতা লাভ করা সক্ষম।
সূরার ৬-১১ নং আয়াতে মানুষকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে, মহান আল্লাহ তাঁর নবী রাসুলদের পাঠিয়ে এ দুনিয়াতেই আখিরাতের ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে সামাধান করে দিয়েছেন। তারপরেও পৃথিবীতে নিজেদের আচরণ ও চাল-চলন সংশোধন না করা হয় তাহলে আখেরাতে নিজেদের কৃতকর্মের খারাপ ফল ভোগ করতে হবে।
তাফসীর:
১)বরকতময় তিনি, যার হাতে রয়েছে সর্বময় কর্তৃত্ব সকল বিষয়ের উপরে তিনি সর্বশক্তিমান ; এই আয়াতে আল্লাহ নিজের প্রশংসা করছেন "তাবারকা" শব্দ দিয়ে। তাবারকা এসেছে বারাকাত শব্দ থেকে। যার শাব্দিক অর্থ কল্যান , মংগল। ইংরেজীতে বলতে পারি Blessing, Benefit, plentitude.
অভিধানিক অর্থ হচ্ছে- কল্যান, কল্যানের স্থায়িত্ব,কল্যানের প্রাচুর্য, যথেস্ট হওয়া। কোরানে অনেক আয়াত আছে যেখানে আল্লাহ নিজকে তাবারাকা বা বরকত ময় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আমরা যখন বলি আল্লাহ তাবারকা ওয়া তায়ালা এর অর্থ আল্লাহ বরকতময় বা পূন্যময় সুমহান, সর্বোচ্চ ও মহান প্রাচুর্যের মালিক ।
যার হাতে রয়েছে সর্বময় কর্তৃত্ব , সকল বিষয়ের উপরে তিনি সর্বশক্তিমান
যার হাতে সর্বময় কর্তৃত্ব -- আল্লাহ্ যিনি মহাবিশ্বের একমাত্র প্রভু এবং নিখিল বিশ্বের সকল ক্ষমতার একমাত্র অধিকারী।আল্লাহর হাতেই রয়েছে সর্বময় রাজত্বের একচ্ছত্র অধিপতি! এই পৃথিবীর রাজত্ব আল্লাহ তায়ালার!এ গোটা বিশ্ব-জাহান তাঁরই সাম্রাজ্য ৷ তিনি একে সৃষ্টি করে দিয়েই ক্ষান্ত হননি, বরং তিনিই এর শাসনকার্য পরিচালনা করেছেন ৷ এই শাসন ও কর্তৃত্বে অন্য কারো আদৌ কোন অংশ বা অধিকার নেই ৷ এই বিশ্ব-জাহানের কোন জায়গায় কেউ যদি সাময়িকভাবে সীমিত পর্যায়ে ক্ষমতা কিংবা মালিকানা অথবা শাসন কর্তৃত্ব লাভ করে থাকে তাহলে তা তার নিজের শক্তিতে অর্জিত ক্ষমতা ও ইখতিয়ার নয় বরং আল্লাহর দেয়া ক্ষমতা ও ইখতিয়ার ৷ আল্লাহ যতদিন চান ততদিন তা তার অধিকারে থাকে এবং যখনই চান তা তার নিকট থেকে ছিনিয়ে নিতে পারেন ৷আল্লাহ মানুষকেও একটি দায়িত্ব দিয়ে এ পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আমরা আল্লাহর রাজত্বে আল্লাহর পাঠানো বিধান অনুযায়ী রাজ্য পরিচালনা করব!
"সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান " - বাক্যটি দ্বারা বুঝাতে চাওয়া হয়েছে যে, আল্লাহ্ তাঁর ইচ্ছাকে বাস্তবায়িত করার ক্ষমতা রাখেন ; পৃথিবীর কোনও শক্তিই তাঁকে বাধা দান করতে সক্ষম নয় ।
আসুন এই সূরার প্রথম আয়াতটির প্রথমাংশ নিয়ে একটু আলোচনা করি! একটু চিন্তা করি, আমাদের চিন্তা চেতনা ও জীবনাদর্শের সাথে মিলিয়ে দেখি!
تَبَارَكَ الَّذِي বরকতময় তিনি-
আমরা প্রত্যেকেই আমাদের জীবনে বারাকাহ'র অনুসন্ধানী! কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ যে সব স্থান বা উৎস থেকে বারাকাহ সন্ধান করে তা জেনে হো বা না জেনে হোক অনেক ক্ষেত্রেই তা শিরকের দিকে ধাবিত করে মানুষকে!
বরকত হাসিলের জন্য বায়োজিদ বোস্তামীর মাজারে গিয়ে পুকুরের পানি মাথায় দেয় বা পান করে যার ফলে তারা আশাকরে এটা তাদের মেধা শানিত করবে বা জীবনে সোভাগ্য নিয়ে আসবে!
অনেকে বাড়িতে মানি প্লান্ট গাছ লাগায় এই গাছ বাড়িতে থাকলে নাকি তা টাকা আনয়ন করে!
অনেকে বিভিন্ন পাথর, জড়বস্তুর সাহায্য বা কোন পূন্যবান ব্যক্তির স্পর্শ , কোন খাবার( অনেক মাহফিল শেষে যে খাবার দেয়া হয় তাকে বলে তবারক - যা খেলে কল্যানের কারন হবে) অনেক দোকানে কোন লোহা ঝুলিয়ে রাখে, পরিবহন বাসএ কিছু বেঁধে রাখে এ ধারনায় যে এটা তাকে বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করবে! এরকম অসংখ্য বিষয় আমরা দেখি মানুষ ভুল উৎস থেকে বারাকাহ'র অনুসন্ধান করে!
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের জন্য বারাকাহ রেখেছেন এরকম শরীয়ত সমর্থিত কিছু প্রমান বা উপায় রয়ছে যেমন-
জমজমের পানি! হাদীস থেকে জানা যায় এ পানি বরকতময় পানি! সাহাবীগনএ পানি পান করে দোআ করতেন ।
কিছু স্থান যেমন মসজিদুল হারাম। মক্কায় অবস্থিত ঘর বরকতময় স্থান! এছাড়া মসজিদে নববী, মসজিদে মাকদিস এগুলো বরকতময় স্থান এর অর্থ এ স্থানে ইবাদাহ করলে আল্লাহ অনেক বেশি সওয়াব দেন! কিন্তু এ স্থানের মাটি,পাথর, গাছ এগুলো ব্যবহার করে, গায়ে মেখে এ থেকে বারাকাহ নেয়া যাবে না!
কিছু সময় যেমন রমাদান এবং রমাদানের লাইলাতুল কদর। আমরা জানি এ রাতের ইবাদাহ হাজারমাসের চেয়ে উত্তম। সাহরী খাওয়াও বারাকাহ লাভের উপায়।
কোরআন ও হাদীস থেকে জানতে পারি জিলহজ্বের প্রথম দশ দিন,জুমার দিন, প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ বরকত ময় অর্থাৎ এ সময়গুলোতে করা ইবাদাতের মাধ্যমে ক্ষমা লাভ, দোআ কবুল হওয়া, আল্লাহর নৈকট্য লাভের উপায় হয়।
আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে বারাকাহ অনুসন্ধান করতে হবে আল্লাহ তাবারক ওয়া তায়ালার নিকট! এটা একধরনের ইবাদত। আমাদের এমন উপায় অবলম্বন করতে হবে যার ভিত্তি কোরআন ও সুন্নাহ সমর্থিত! তাই সব ক্ষেত্রেই কোরআন ও সুন্নাহর দলীল থাকতে হবে। মনগড়া বা ভিত্তিহীন কোন পন্থা দিয়ে নয়, বিদায়াত অনুসরন করে নয় বরং আমরা শরীয়ত অনুমোদিত পন্থায় আমাদের জ্ঞান, আমাদের সময়, আমাদের আমল দিয়ে বারাকাহ অনুসন্ধান করব ইনশা আল্লাহ!
আমরা প্রত্যেকেই নিজ জীবনের দিকে লক্ষ্য করলে সহজেই বুঝতে পারি আমাদের জীবনে সব সময় একটা হাহাকার -নাই নাই ভাব লেগেই আছে! এর একমাত্র কারন আমাদের জীবনে বারাকাহ'র অভাব। কিভাবে আমরা বারাকাহ লাভ করব?
দোআ - মুমিনের শক্তিশালী অস্ত্র। আমরা রাসুল সা: এর জীবনে দেখতে পাই উনার করা অসংখ্য আমল যা বারাকাহ প্রত্যক্ষ করা যায়।
মুসলিম ভাই বোন যখন পরষ্পর সাক্ষাত করে তখন যে সালাম দেয় "
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ" _-আপনার উপর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে সালাম, রহমাহ ও বারাকাহ বর্ষিত হোক।
যখন কারো দ্বারা উপকার লাভ হয় তখন আমরা যে বলি " বারাকাল্লাহু ফিক" - তোমার জন্যও অনুরুপ বারাকাহ"
পাঁচ ওয়াক্ত সালাত শেষে এবং সকাল সন্ধায় অনেক তাসবীহ আমরা পড়ি যা থেকেও বারাকাহর দোআ করা হয়!
اللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ“হে আল্লাহ! আপনি শান্তিময়। আপনার নিকট থেকেই শান্তি বর্ষিত হয়। আপনি বরকতময়, হে মহিমাময় ও সম্মানের অধিকারী!( মুসলিম)
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ عِلْماً نافِعاً، وَرِزْقاً طَيِّباً، وَعَمَلاً مُتَقَبَّلاً “হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমল প্রার্থনা করি।”( তিরমিযী আহমাদ)
আল্লাহ তাবারক ওয়া তায়ালার নিকটি আমাদের জীবনের যাবতীয় বারাকাহ অনুসন্ধান করতে হবে, যার হাতে সকল কতৃত্ব, যিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান! জীবনে অসংখ্যবার এই আয়াত আমরা তিলাওয়াত করেছি , একবার যদি প্রকৃত অর্থে আয়াতের গভীরে প্রবেশ করে মনোনিবেশ করি, চিন্তা করি এই একটি আয়াত পারে আমাদের জীবনকে বরকতময় করে তুলতে, আয়াতের মহিমা বুঝতে এবং বাস্তব জীবনে তা সঠিক অর্থে প্রয়োগ করতে ইনশা আল্লাহ!
( কোরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা করার বা আলোচনা করার জন্য যে জ্ঞান, মেধা , যোগ্যতা প্রয়োজন তার কোনটাই আমার নেই! বিভিন্ন তাফসীর ও লেকচারের সহায়তা নিয়ে এ পথ চলার প্রয়াস! ভুল ত্রুটির জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমাপ্রার্থী! একটি আয়াত পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকছি, পরবর্তী তে বাকি আয়াতগুলো নিয়ে লিখব ইনশা আল্লাহ! কষ্ট করে পড়ার জন্য আন্তরিক শুকরিয়া ! আল্লাহ আমাদের সবাইকে উত্তম প্রতিদান ও বারাকাহ দান করুন)
বিষয়: বিবিধ
১৬৭৯ বার পঠিত, ৩৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জাযাকাল্লাহু খইর।
বার বার পড়া যায় এমন একটি লেখা। জাজাকাল্লাহু খাইরান।
"যদি আমরা শুনতাম অথবা আমাদের বিবেক বুদ্ধি প্রয়োগ করতাম তাহলে আমরা এখন জ্বলন্ত অগ্নিবাসীদের দলভূক্ত হতাম না।" (৬৭:১০)
"আল্লহুম্মা আদখিলনিল জান্নাতা ওয়া আঊযুবিকা মিনান্নার"
অনেক অনেক শুকরিয়া
SUBHAN Allah!!
Alhumdulillah!! MASHA Allah apuni ! The precious "baraqah" that we are missing every day! Jazakillah khoir apu for once again pointing out where the REAL BARAQAH can be found!
May Allah put baraqah in your writing, in your dawah & in every effort that you make to get closer to Allah apuni!
Fee amanillah!
আমীন! ইয়া রব্ব! নিশ্চয় মালাইকাগন বলছেন শারিন মনির জন্য ও অনুরুপ!!
শুকরান আপুনি!
আপুণির টা পড়ে তো মন আরো ভরে গেলো! ফী আমানিল্লাহ্ আপু
এখন মনে পড়লো আমার সাথে আপনিও নেকির ভাগি হবেন ইনশাআল্লাহ।
আমি এই পোষ্টটির জন্য মূলক তিলাওয়াত করতে যাচ্ছি।
মন্তব্য করতে লগইন করুন