সম্মানিত রজনী(ছন্দে ছন্দে আল কুরআন)

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ০৮ জুলাই, ২০১৫, ০৩:৫৩:৫৩ দুপুর

ক্বদরের রাতে নাযিল হয়েছে

মহান গ্রন্থ আল কুরআন,

ক্বদরের রাত কি? জানো কি তুমি?

(জানো কি এ রাতের সম্মান?)

.

হাজার মাসের চাইতেও উত্তম

ক্বদরের এই রাত,

( এই রাত অতিবাহিত করো

করে প্রভুর ইবাদাত)।

.

ফেরেশতাগণ এবং 'রূহ'

আসেন ধরায় এই রাতে,

প্রত্যেকটি কাজের হুকুম নিয়ে

তাদের রবের অনুমতিতে।

.

কল্যাণে পরিপূর্ণ এই রাতটি শান্তিময়,

যতক্ষণ পর্যন্ত না ফজরের হয় উদয়।

সুরার অর্থঃ

১.) আমি এ (কুরআন) নাযিল করেছি কদরের রাতে।

২.) তুমি কি জানো, কদরের রাত কি?

৩.) কদরের রাত হাজার মাসের চাইতেও বেশী ভালো।

৪.) ফেরেশতারা ও রূহ এই রাতে তাদের রবের অনুমতিক্রমে প্রত্যেকটি হুকুম নিয়ে নাযিল হয়।

৫.) এ রাতটি পুরোপুরি শান্তিময় ফজরের উদয় পর্যন্ত।



[আল ক্বদর]

বিষয়: বিবিধ

১৮২০ বার পঠিত, ৫৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

329149
০৮ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:০৩
অনেক পথ বাকি লিখেছেন : ভালো সুন্দর । অনেক ধন্যবাদ
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৩৫
272146
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৩৯
272148
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৪৩
272149
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানের শেষ দশ দিন ই’তিকাফ করতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৪৩
272150
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ নবী করীম ﷺ কে ওফাত দান করার আগে পর্যন্ত তিনি রমযানের শেষ দশদিন ই’তিকাফ করতেন। তারপর তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর পবিত্র স্ত্রীগণ ই’তিকাফ করতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
329157
০৮ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:৩২
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : জাযাক্কাল্লাহু খায়েরান।
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৪৪
272151
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৪৫
272152
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৪৮
272153
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম ﷺ প্রতি রমযান মাসে শেষ ১০ দিন ই’তিকাফ করতেন। তারপর যখন সেই বছরটি এলো যে বছর তিনি ইন্তিকাল করেন, সে বছর তিনি ২০ দিন ইতিকাফ করেন। (বুখারী )
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৪৯
272154
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রমযানের শেষ দশ দিনের আগমনে রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজে (সারা) রাত জাগতেন, নিজের পরিবারের লোকদেরকেও জাগাতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে খুব বেশি নিমগ্ন হয়ে যেতেন। (বুখারী ও মুসলিম)


329163
০৮ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:০০
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : বরাবরের মতই আপন বৈশিষ্টে অনন্য এ লেখাটি । ধন্যবাদ।
সূরা আল্ ক্বদর

শুরু করছি পরম করুণাময় নামে আল্লাহর
মহান দয়ালু যিনি অসীম-অনন্ত অপার।

নিশ্চয়ই কদর রাতে অবতীর্ণ হয়েছে আল্ কুরআন
আপনি কি জানেন কদরের রাত কত বড় মহান?
সেই সৌভাগ্যবান রাত, যা হাজার মাস থেকে উত্তম
প্রভুর নির্দেশে ধরায় অবতীর্ণ হন ফেরেশতাগণ!
সকলি পূণ্য আমলসহ জিবরাঈল আমিন,
ফজর না হওয়া পর্যন্ত শান্তি করে আহ্বান।

১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৫৬
272156
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বেশ সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ।
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৫৭
272157
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৫৭
272158
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺ থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসেও সাওয়াব হাসিলের আশায় কাদরের রাতে কিয়াম করে তার অতীতের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৫৮
272159
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :
হযরত আবদুল্লাহ ইবন উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। নবী করীম ﷺ -এর সাহাবীগণের মধ্যে থেকে কয়েকজনকে রমযানের শেষ (দশকের) সাত রাতে স্বপ্নের মাধ্যমে শবে-কাদর দেখানো হয়। ফলে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ তোমাদের স্বপ্নের শেষ দশকের সাত রাতের ব্যাপারে ঐকমত্য সাধিত হয়েছে। অতএব যে ব্যক্তি শবে-কাদর খুঁজতে চায় তার এই শেষ (দশকের) সাত রাতের মধ্যে খোঁজা উচিত। (বুখারী ও মুসলিম)
329168
০৮ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩১
ছালসাবিল লিখেছেন : আজকে রাত জাগতে হবে Day Dreaming ইনশা আল্লাহ আমি জাগবো Love Struck আজ ২১ রমযানের রাত Love Struck
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৫৯
272161
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Praying Praying Praying
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৫৯
272162
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৫৯
272164
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :
হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহﷺ রমযানের শেষ দশ দিন ইতিকাফ করতেন এবং বলতেনঃ রমযানের শেষ দশকে শবে-কাদরের তালাশ কর। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০০
272166
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে আরো বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ রমযানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোতে শবে-কাদরের তালাশ কর। (বুখারী)
329174
০৮ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৩
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। দারুণ লাগলো....

ছন্দের তালে শিক্ষার আলো, ধন্যবাদ।
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০০
272167
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়াআলাইকুম আসসালাম
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০১
272168
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০১
272169
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে আরো বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রমযানের শেষ দশক দিন শুরু হলে রাসূলুল্লাহ ﷺ সারারাত জাগ্রত থাকতেন, নিজের পরিবারবর্গকেও জাগাতেন এবং (আল্লাহর ইবাদাতে) খুব বেশি সাধনা ও পরিশ্রম করতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০২
272170
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে আরো বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে (আল্লাহর ইবাদাতের ক্ষেত্রে) এমন প্রচেষ্টা ও সাধনা করতেন যা অন্য কোন মাসে করতেন না। আর তার শেষ দশকে দিনে এমন চেষ্টা ও সাধনা করতেন যা অন্য কোন সময় করতেন না। (মুসলিম)

329227
০৮ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৪২
আফরা লিখেছেন : জাজাকিল্লাহ খাইরান ।
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০২
272171
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Praying Praying Praying
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০২
272172
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৩
272173
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি বললাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমি যদি জানতে পারি, কোন্ রাতটি কাদরের রাত, তবে আমি তাতে কি বলবো? তিনি বললেনঃ তুমি বলবে “আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন আফওয়া ফা’ফু আননী” -হে আল্লাহ! আপনি অবশ্যই ক্ষমাশীল, আপনি ক্ষমা করাকে পছন্দ করেন। অতএব আমাকে ক্ষমা করুন। (তিরমিযী)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৬
272177
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানের শেষ দশ দিন ই’তিকাফ করতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
329244
০৮ জুলাই ২০১৫ রাত ১১:৪০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমিন। অনেক ধন্যবাদ
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৪
272174
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৪
272175
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : 'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৬
272178
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ নবী করীম ﷺ কে ওফাত দান করার আগে পর্যন্ত তিনি রমযানের শেষ দশদিন ই’তিকাফ করতেন। তারপর তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর পবিত্র স্ত্রীগণ ই’তিকাফ করতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৭
272179
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম ﷺ প্রতি রমযান মাসে শেষ ১০ দিন ই’তিকাফ করতেন। তারপর যখন সেই বছরটি এলো যে বছর তিনি ইন্তিকাল করেন, সে বছর তিনি ২০ দিন ইতিকাফ করেন। (বুখারী )
329276
০৯ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৭:৩৬
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : মাশাআল্লাহ! জাজাকিল্লাহ! সুন্দর হয়েছে আপনার ছন্দ।
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৭
272180
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ। আপনার গুলো কই?
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৮
272181
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : 'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৮
272182
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রমযানের শেষ দশ দিনের আগমনে রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজে (সারা) রাত জাগতেন, নিজের পরিবারের লোকদেরকেও জাগাতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে খুব বেশি নিমগ্ন হয়ে যেতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৯
272183
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺ থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসেও সাওয়াব হাসিলের আশায় কাদরের রাতে কিয়াম করে তার অতীতের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৩৭
272188
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : আমার গুলো সুন্দর হয় না তাই দিচ্ছি না আপাতত। আপনি চালিয়ে যান।

দুআ করি আল্লাহ আপনার হাতে আরো বরকত দিন আমীন।
২৪ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৩
273653
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনিও লিখতে শুরু করে দেনHappy
329496
১১ জুলাই ২০১৫ রাত ০২:৪০
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ আপু Praying Rose Good Luck
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০৯
272184
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Praying Praying Praying
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:১০
272185
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : 'আমি এটি এক বরকত ও কল্যাণময় রাতে নাযিল করেছি। কারণ, আমি মানুষকে সতর্ক করতে চেয়েছিলাম।
- এটা ছিল সেই রাত যে রাতে আমার নির্দেশে প্রতিটি বিষয়ের বিজ্ঞোচিত ফায়সালা দেয়া হয়ে থাকে'
[আদ দুখান ; আয়াত নং ৩ ও ৪]
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:১১
272186
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবদুল্লাহ ইবন উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। নবী করীম ﷺ -এর সাহাবীগণের মধ্যে থেকে কয়েকজনকে রমযানের শেষ (দশকের) সাত রাতে স্বপ্নের মাধ্যমে শবে-কাদর দেখানো হয়। ফলে রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ তোমাদের স্বপ্নের শেষ দশকের সাত রাতের ব্যাপারে ঐকমত্য সাধিত হয়েছে। অতএব যে ব্যক্তি শবে-কাদর খুঁজতে চায় তার এই শেষ (দশকের) সাত রাতের মধ্যে খোঁজা উচিত। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:১১
272187
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহﷺ রমযানের শেষ দশ দিন ইতিকাফ করতেন এবং বলতেনঃ রমযানের শেষ দশকে শবে-কাদরের তালাশ কর। (বুখারী ও মুসলিম)
১০
330025
১৫ জুলাই ২০১৫ রাত ০১:৫৯
লজিকাল ভাইছা লিখেছেন : আপু , ধন্যবাদ আপনাকে । আপু আমার একটি ছোট কনফিউশন আছেঃ আমরা জানি শবে কদর হল রমজানের শেষ দশদিনের বিযোড় রাত্রি গুলোর একটি। আমার প্রশ্ন হলঃ যখন সৌদিতে বিযোড় রাত্রি তখন আমাদের বাংলাদেশে যোড় রাত্রি, আবার আমেরিকায় কিংবা অস্ট্রেলিয়া তখন দিনের বেলা। তাহলে আমি কিভাবে এই রাতকে সন্ধান করব।
২৪ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৬
273654
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : সময়ের অনেক পরেই আপনার এই প্রশ্নের জবাব দেয়া হচ্ছে। আমার ধারণা এই ব্যাপারে আপনি যা জানেন আমি তার চেয়ে বেশি কিছু জানি না।

কবি গোলাম মোহাম্মদ কে নিয়ে আপনি একটা পোস্ট লিখে ফেলেন। ধন্যবাদ ভাইছা।
২২ আগস্ট ২০১৫ রাত ১১:৪৫
279289
লজিকাল ভাইছা লিখেছেন : আমার ধারণা ছিল আপনার কাছে উত্তর পাব। সবাইকে তো আর সব বিষয়ে প্রশ্ন করা যায় না । তবুও ধন্যবাদ ।
আর হ্যা একটু দেরিতে হলেও আজ প্রিয় কবি গোলাম মোহাম্মদ কে নিয়ে একটি পোস্ট দিলাম । আশা করি পড়বেন ।
১১
331486
২৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:২০
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : মাশাআল্লাহ্! বরাবরের মতো চমৎকার রচনা।
জাযাকিল্লাহ্ খাইরান।
২৭ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৪৬
274199
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাইHappy
১২
331599
২৬ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:৪০
মোঃ আবু তাহের লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ দারুন হয়েছে, একেবারে নজরুল কাব্য আমপারার মতো।
২৭ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৪৬
274200
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদHappy
১৩
332371
২৯ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৭:২০
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : মাশ আল্লাহ, খুব সুন্দর হয়েছে। জাজাকুমুল্লাহ খাইরান।
০৪ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৯:২৭
275594
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদPraying
১৪
334589
০৯ আগস্ট ২০১৫ রাত ১২:৪৩
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু । ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১২ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৯:০০
277257
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম।
১২ আগস্ট ২০১৫ সকাল ০৯:০০
277258
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File