আলোকের ঝর্ণাধারা-৫
লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ০৭ জুলাই, ২০১৫, ০৪:২০:৫৯ বিকাল
(১৪)
সোনা যদি থাকে কারো ভর্তি এক উপত্যাকা,
দুইটির জন্য তবে সে করবে আকাঙ্ক্ষা।
মাটি ছাড়া মুখ তার,
ভরেনা কিছুতে আর,
কবুল করেন আল্লাহ করলে তাওবা।
[বুখারী ও মুসলিম]
(১৫)
মুমীনের ব্যাপারটা বড়ই আশ্চর্যজনক হয়,
মুমীন ছাড়া আর কারো ব্যাপারেই এইরূপ নয়।
সব কাজই কল্যাণকর,
যখন করে আল্লাহ্র শোকর।
দুঃখ কিংবা শোকে সবরের পুরস্কার দেন প্রভু দয়াময়।
[ মুসলিম]
(১৬)
কেউ যদি আল্লাহ্র কাছে শাহাদাত চায়,
মারা যায় যদিও সে নিজ বিছানায়,
মর্যাদা শহীদের সমান,
দিয়ে দেন রহমান।
হাসিমুখে দুনিয়া থেকে নেয় সে বিদায়।
[ মুসলিম]
(১৭)
মৃত ব্যক্তিকে তিনটি জিনিস করে অনুসরণ,
পরিবার, আমল ও তার মাল-ধন।
ফিরে আসে দুটি হায়
একটাই রয়ে যায়।
শুধুমাত্র আমল থাকে হয়ে তার স্বজন।
[বুখারী ও মুসলিম]
বিষয়: বিবিধ
১৮৯৭ বার পঠিত, ৫৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বরাবরের মতই সুন্দর এবং অনন্য। ধন্যবাদ..
রোজা রেখেও যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলে,
অথবা অন্যায় বা মন্দ পথে চলে।
খারাপ কাজ হতে
বিরত থাকেনা যে,
তার পানাহার ত্যাগে আল্লাহর কোন দরকার নেই আসলে।
[বুখারী ও মুসলিম]
তোমাদের কেউ যখন রোযা পালন করে,
রোযার কথা ভুলে কিছু খায় বা পান করে।
তবে পূর্ণ করবে সে,
সম্পূর্ণ দিনের রোযাকে।
আল্লাহই তাকে খাইয়েছেন এই কথাই যেন সে মনে করে।
[বুখারী ও মুসলিম]
রমযানের শেষ দশকে জেগে সারারাত,
রাসুলﷺ করতেন ইবাদাত।
পরিবারের সকলকে
জাগিয়ে একসাথে
কোমর বেঁধে ইবাদাতে পার করতেন রাত।
[বুখারী ও মুসলিম]
যে ব্যক্তি রামাদ্বান মাসে পূর্ণ ঈমান সহকারে,
সাওয়াবের আশায় রোযা পালন করে।
করেছে সে যত পাপ,
পেয়ে যাবে সব মাফ।
আগের সব গুনাহ দেয়া হবে ক্ষমা করে।
[বুখারি মুসলিম ]
যে ব্যক্তি আল্লাহ্র রাস্তায় একটি রোযা রাখে,
এই একটি দিনের বিনীময় দেন আল্লাহ্পাক তাকে।
এই দিনের পুরস্কার,
দিবেন আল্লাহ্ তার।
সত্তর বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন জাহান্নামের আগুনকে।
[বুখারি মুসলিম ]
কেউ যদি ঈমান ও আত্ম-সমালোচনার সাথে,
রামাদান মাসের সবগুলো রোযা রাখে।
আল্লাহপাক
করবেন মাফ
পূর্ব জীবনের সমস্ত গুনাহ রাশি থেকে।
[বুখারী ও মুসলিম]
কোন ব্যক্তি যদি এই রামাদান মাসে,
অধীনস্থদের উপর থেকে কাজ কমায় সাওয়াবের আশে।
নিশ্চয়ই আল্লাহপাক,
তাকে দেবেন সাওয়াব।
জাহান্নামের আযাব থেকে নিস্তার পাবে সে।
[বায়হাক্বী]
জান্নাতে দরজা আছে আটটি,
রাইয়ান হল এর মধ্যে একটি।
একমাত্র রোজাদার
অন্য কেউ নয় আর
প্রবেশ করবে দিয়ে এই দরজাটি।
[বুখারী ও মুসলিম]
রমযান মাসে পাও যদি কোন রোজাদার,
তৃপ্তি সহকারে তাকে করাও পানাহার।
পান করাবেন আল্লাহ্ তোমাকে
হাউজে কাউসার থেকে।
জান্নাতে প্রবেশ পর্যন্ত তুমি তৃষ্ণার্ত হবেনা আর।
[বায়হাক্বী]
যখন আসে রমযান মাস একটি বছর পরে,
জান্নাতের দরজা সমূহ খুলে দেয়া হয় রহমতের তরে।
জাহান্নামের দরজাগুলি,
বন্ধ হয় সবগুলি।
আর শয়তানকে রাখা হয় শিকল বন্দি করে।
[বুখারি মুসলিম ]
যখন তোমাদের কেউ রোযা পালন করে,
অশ্লীল কথা কিংবা ঝগড়া যেন না করে।
যদি কেউ তার প্রতি
দেয় গালি বা করে ঝগড়া ঝাটি।
'আমি রোজাদার' বলে যায় যেন সে সরে।
[বুখারি মুসলিম ]
কোন রোজাদারকে যে করায় ইফতার,
সাওয়াব পাবে সে যেমন পাবে ঐ রোজাদার।
আল্লাহ হবেন খুশী,
দেবেন আরও বেশি,
একটুও কমবেনা ঐ রোজাদারের পুরস্কার।
[বায়হাক্বী]
যদি কোন ব্যক্তি এই রমজান মাসে,
আল্লাহ্র আরও নৈকট্য লাভের আশে,
একটি নফল কাজ
করে নেয় সে আজ।
ফরজের সমান সাওয়াব পাবে সে।
[বায়হাক্বী]
রোজা রেখেও যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলে,
অথবা অন্যায় বা মন্দ পথে চলে।
খারাপ কাজ হতে
বিরত থাকেনা যে,
তার পানাহার ত্যাগে আল্লাহর কোন দরকার নেই আসলে।
[বুখারী ও মুসলিম]
তোমাদের কেউ যখন রোযা পালন করে,
রোযার কথা ভুলে কিছু খায় বা পান করে।
তবে পূর্ণ করবে সে,
সম্পূর্ণ দিনের রোযাকে।
আল্লাহই তাকে খাইয়েছেন এই কথাই যেন সে মনে করে।
[বুখারী ও মুসলিম]
রমযানের শেষ দশকে জেগে সারারাত,
রাসুলﷺ করতেন ইবাদাত।
পরিবারের সকলকে
জাগিয়ে একসাথে
কোমর বেঁধে ইবাদাতে পার করতেন রাত।
[বুখারী ও মুসলিম]
আমি লিখেছি: অননেনেনেনেক দারুন হয়েছে। আমিও নিয়ত করে রয়েছি। আল্লাহ যেন আমাকে শহীদ হবার তাওফিক দেন আপপপি। ইনশা আল্লাহ তা কবুল হবেই। জদিও আমি সাধারণ ভাবে মৃত্যু বরণ করি
পরের অংশে আমীন
যে ব্যক্তি রামাদ্বান মাসে পূর্ণ ঈমান সহকারে,
সাওয়াবের আশায় রোযা পালন করে।
করেছে সে যত পাপ,
পেয়ে যাবে সব মাফ।
আগের সব গুনাহ দেয়া হবে ক্ষমা করে।
[বুখারি মুসলিম ]
যে ব্যক্তি আল্লাহ্র রাস্তায় একটি রোযা রাখে,
এই একটি দিনের বিনীময় দেন আল্লাহ্পাক তাকে।
এই দিনের পুরস্কার,
দিবেন আল্লাহ্ তার।
সত্তর বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন জাহান্নামের আগুনকে।
[বুখারি মুসলিম ]
মারা যায় যদিও সে নিজ বিছানায়,
মর্যাদা শহীদের সমান,
দিয়ে দেন রহমান।
হাসিমুখে দুনিয়া থেকে নেয় সে বিদায়
ইয়া আল্লাহ কবুল করুন ! আর এই বোনকেও...
আপনাকে গতকাল রান্না করা চিংড়ী মাছ ভুনার শুভেচ্ছা.....
কেউ যদি ঈমান ও আত্ম-সমালোচনার সাথে,
রামাদান মাসের সবগুলো রোযা রাখে।
আল্লাহপাক
করবেন মাফ
পূর্ব জীবনের সমস্ত গুনাহ রাশি থেকে।
[বুখারী ও মুসলিম]
কোন ব্যক্তি যদি এই রামাদান মাসে,
অধীনস্থদের উপর থেকে কাজ কমায় সাওয়াবের আশে।
নিশ্চয়ই আল্লাহপাক,
তাকে দেবেন সাওয়াব।
জাহান্নামের আযাব থেকে নিস্তার পাবে সে।
[বায়হাক্বী]
জান্নাতে দরজা আছে আটটি,
রাইয়ান হল এর মধ্যে একটি।
একমাত্র রোজাদার
অন্য কেউ নয় আর
প্রবেশ করবে দিয়ে এই দরজাটি।
[বুখারী ও মুসলিম]
রমযান মাসে পাও যদি কোন রোজাদার,
তৃপ্তি সহকারে তাকে করাও পানাহার।
পান করাবেন আল্লাহ্ তোমাকে
হাউজে কাউসার থেকে।
জান্নাতে প্রবেশ পর্যন্ত তুমি তৃষ্ণার্ত হবেনা আর।
[বায়হাক্বী]
রুপার পাত্রে যে করবে পান
তার উদর ভরবে জাহান্নাম।
(বুখারী মুসলিম)
স্বর্ণ হলো নারির জন্য,
হারাম হলো পুরুষের জন্য,
(বুখারী মুসলিম)
লোকের মুখে শোনা যায়,
সফরে বের হলে স্বর্ণ পড়া যায়,
মরে গেলে সফরে,
কাফনের টাকা মেলে।
আসলে কিন্তু তা ঠিক নয়,
রসুল (সা) এর আদেশ অমান্য হয়,
মরে যাবে যেখানে,
মুসলিমরা মাটি দিবে সেখানে।
মরার ভয়ে স্বর্ণ দরকার নাই,
রসুল (সা) এর আদেশ মানাই উচিত ভাই।
(সামাজিক ব্যাধির কাব্য)
যখন আসে রমযান মাস একটি বছর পরে,
জান্নাতের দরজা সমূহ খুলে দেয়া হয় রহমতের তরে।
জাহান্নামের দরজাগুলি,
বন্ধ হয় সবগুলি।
আর শয়তানকে রাখা হয় শিকল বন্দি করে।
[বুখারি মুসলিম
যখন তোমাদের কেউ রোযা পালন করে,
অশ্লীল কথা কিংবা ঝগড়া যেন না করে।
যদি কেউ তার প্রতি
দেয় গালি বা করে ঝগড়া ঝাটি।
'আমি রোজাদার' বলে যায় যেন সে সরে।
[বুখারি মুসলিম ]
মন্তব্য করতে লগইন করুন