আরশের আশ্রয়(ছন্দে ছন্দে আল হাদিস)

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ০২ জুলাই, ২০১৫, ১১:২৪:১৭ সকাল

নবী করীম ﷺ এর একটি হাদিস শোন,

আবু হুরাইরাহ (রা.) বর্ণনা করেছেন সত্যি এটা জেনো।

.

সাত প্রকার ব্যক্তি পাবে আরশের ছায়ায় আশ্রয়,

সেইদিন আল্লাহ্‌র ছায়া ছাড়া অন্য কোন ছায়া নয়।

.

১) ন্যায়পরায়ণ শাসক সেদিন থাকবে আরশের তলে,

প্রজাগণে যে রেখেছিলো সদা স্নেহ-শাসনের জালে।

.

২) আরও শোন সেই যুবক সেথা থাকবে,

আল্লাহ্‌র ইবাদাতে যে জীবন পার করবে।

.

৩) মসজিদ থেকে বের হয়ে গেলেও যে ব্যক্তির অন্তর,

সর্বদা পড়ে থাকে মসজিদেরই ভিতর।

.

৪) এমন দুজন লোক যারা ভালবাসে একে অন্যকে,

আল্লাহ্‌র জন্যই বিচ্ছিন্ন হয় এবং সম্পৃক্ত থাকে।

.

৫) সেই যুবক যাকে ধনীর দুলালী মেয়ে,

আহ্বান করে, 'এসো মোর কাছে, দ্যাখ আমায় চেয়ে।'

.

'ভয় করি আমি আল্লাহ্‌কে' বলে করে প্রত্যাখান,

রূপসী নারীর এই মোহনীয় আহ্বান।

.

৬) যে ব্যক্তি করে গোপনে দান তা কেউ দেখেনা,

ডানহাত দিলো কি জিনিস বামহাতও তা জানেনা।

.

৭) নিরজনে বসে আল্লাহ্‌কে যে করে স্মরণ,

আল্লাহ্‌র ভয়ে ক্রন্দন করে সিক্ত দুই নয়ন।

.

এই সাত প্রকার লোক রবে সেদিন নির্ভয়,

আল্লাহ্‌র আরশের ছায়াতলে পাবে আশ্রয়।

.

বুখারী ও মুসলিম যৌথভাবে করেছেন সংগ্রহ,

এই হাদিসকে অস্বীকার করতে কি পারে কেহ?

.

মূল হাদিসঃ

হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। নবী করীমﷺবলেছেন, সাত ব্যক্তিকে আল্লাহ (কিয়ামত দিবসে) তার (আরশের) ছায়াতলে আশ্রয় দিবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া অন্য কোন ছায়া থাকবে না।

(১) ন্যায় পরায়ন শাসক,

(২) ঐ যুবক যে আল্লাহর ইবাদতের মধ্যে বড় হয়েছে,

(৩) ঐ ব্যক্তি যার অন্তর মসজিদের সাথে লেগে আছে (জামায়াতের প্রতি যে উম্মুখ থাকে),

(৪) ঐ দু’ ব্যক্তি যারা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে একে অন্যকে ভালবেসেছে এবং তাতে অবিচল রয়েছে, কিংবা পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ( তাও আল্লাহর উদ্দেশ্যে),

(৫) ঐ ব্যক্তি যাকে কোন অভিজাত শ্রেনীর সুন্দরী মহিলা (ব্যাভিচারের দিকে) আহবান করে আর (তদুত্তরে) সে বলে, আমি আল্লাহকে ভয় করি,

(৬) ঐ ব্যক্তি যে কিছু দান করল এবং তা এতটা গোপনভাবে করল যে, তার বাম হাত জানতে পারল না তার ডান হাত কি দান করেছে,

(৭) ঐ ব্যক্তি যে একাকী বসে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং তার চোখ দু’টো (আল্লাহর ভয়ে) অশ্রুপাত করে।

[বুখারী ও মুসলিম ]

বিষয়: বিবিধ

২০৫৯ বার পঠিত, ৬১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

328271
০২ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
ছালসাবিল লিখেছেন : বাহাব! বাহবা! বাহবা! Applause Applause Applause
দাররররুন ছন্দ হয়েছে আপপপপি Thumbs Up Love Struck

Smug আপনার কাছে কয়েকদিন ক্লাস করতে হবে ছন্দ মেলানোর জন্য Smug
ফ্রিসময় কখন আছে Thinking Smug
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:২৫
270908
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ফাঁকে ফাঁকে ফ্রি সময় হয়! কখন ক্লাস শুরু করব? তার একটা খসড়া তৈরী করে ফেলেনSmug Worried
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:২৮
270909
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৩২
270911
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -যখন সূর্য গুটিয়ে নেয়া হবে।

- যখন তারকারা চারদিকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে।

- যখন পাহাড়গুলোকে চলমান করা হবে।

-যখন দশ মাসের গর্ভবতী উটনীগুলোকে তাদের অবস্থার ওপর ছেড়ে দেয়া হবে।

- যখন বন্য পশুদের চারদিক থেকে এনে একত্র করা হবে।

- যখন সমুদ্রগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হবে।

- যখন প্রাণসমূহকে (দেহের সাথে) জুড়ে দেয়া হবে।

- যখন জীবিত পুঁতে ফেলা মেয়েকে জিজ্ঞেস করা হবে,

- কোন অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছে?

[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১-৯]
০৫ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:০০
271000
ছালসাবিল লিখেছেন : রমাযান এর পর Smug
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
271075
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আচ্ছা....ঠিক আছ...ইনশাআল্লাহHappy
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৩৮
271088
ছালসাবিল লিখেছেন : ওকককককে হুরররররে Love Struck
২৩ আগস্ট ২০১৫ রাত ১২:২৮
279298
লজিকাল ভাইছা লিখেছেন : সূরা আত্ তাকভীর,একটি হৃদয়ে কাঁপুন ধরানো সুরা । যতবার পড়ি ততবার শিহরিত হই।
328280
০২ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০১:৩৯
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অঅমার মনে চায় আপনাকে গরুর গোস্ত পরোটা,শিং মাছের ঝোল,ইলিশ মাছের ডিম ভাজি এসব খাওয়াই। খুবই অসাধারণ লিখেছেন। জাজাকাল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে সকল কালে ও সময়ে শান্তিতে রাখুন।
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
270912
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনার দুয়ায় আমীন।
শিঙ মাছের ঝোলটা আপনার আর বাকী সবকিছু আমারTongue Smug
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
270913
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :
ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৩৮
270914
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -যখন আমলনামাসমূহ খুলে ধরা হবে।

-যখন আকাশের পরদা সরিয়ে ফেলা হবে।

- যখন জাহান্নামের আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হবে

- এবং জান্নাতকে নিকটে আনা হবে।

-সে সময় প্রত্যেক ব্যক্তি জানতে পারবে সে কি নিয়ে এসেছে।

-কাজেই, না,আমি কসম খাচ্ছি

-পেছনে ফিরে আসা ও অদৃশ্য হয়ে যাওয়া তারকারাজির এবং রাত্রির,

- যখন তা বিদায় নিয়েছে

-এবং প্রভাতের, যখন তা শ্বাস ফেলেছে।
[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১০-১৮]
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
270950
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ঠিক আছে,তবে আগে আমি খাব তারপর আপনি....এরপর আপনি মাছ খুজতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি তৈরী করবেন Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
270956
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : শিঙমাছ খুব একটা পছন্দ করিনা; তাই ওটা আপনার। বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠণ হবে না; তাই নিশ্চিন্তে খেতে পারেনSmug
০৫ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:০০
271022
দ্য স্লেভ লিখেছেন : যাক বাচা গেল...এবার আমার গেলার পালা...
০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
271076
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ঠিক আছে...খাইতে থাকেন



০৬ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৪০
271089
ছালসাবিল লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor কাঁচা শিং মাছ Rolling on the Floor Rolling on the Floor সেটিও আবার হাসছে Rolling on the Floor Tongue
০৭ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
271210
দ্য স্লেভ লিখেছেন : পুটির মাকে বলে আপনাকে দাওয়াত দেব...আলুভর্তা মাখাবো তেলাপোকা দিয়ে....Happy
০৭ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:২৫
271237
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : তেলাপোকা দিয়ে!???Surprised
০৭ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২১
271255
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জি, পুটির মা ওটা বেশ ভালো পারে। মজাও অনেক্ আমি বেশ কয়েকবার খেয়েছি....নিজের জন্যে যা পছন্দ,আপনার জন্যেও তাই...Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৮ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:৫৩
271294
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Crying Crying Crying
০৮ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০১:৫২
271423
দ্য স্লেভ লিখেছেন : কান্নাকাটিতে লাভ নাই,আপনার দাওয়াত করেছে পুটির মা। খেতেই হবে,,পালানোর রাস্তা নাই...তবে তেলাপোকাটা পাল্টে লাল মরিচ বানানোর অনুরোধ করব। সে আবার লোক ভালো,অনুরোধ শোনে
০৮ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:৫৯
271440
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : নাহ্‌! থাক। আপনি একাই ঐ তেলাপোকার ভর্তা মহা আনন্দে খেয়ে যানRolling on the Floor
০৮ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৩৯
271520
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ওরে এলাকার বোন, ওই জিনিস খেয়েই তো সর্বনাশ.....সে এখন ওভাবেই শাস্তি দিচ্ছে...ক্যান যে কইলাম-তেলাপোকাই আমার ভালো লাগে !!!Worried Worried
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:১৬
272137
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Rolling on the Floor Crying Rolling on the Floor Crying
328286
০২ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০৩:০৪
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ জাযাকিল্লাহ খাইর
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
270915
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়াআলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহPraying
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
270916
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৪৩
270917
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :
-এটি প্রকৃতপক্ষে একজন সম্মানিত বাণীবাহকের(আনিত) বাণী,

- যিনি বড়ই শক্তিধর, আরশের মালিকের কাছে উন্নত মর্যাদার অধিকারী,

- সেখানে তার হুকুম মেনে চলা হয়, তিনি আস্থাভাজন।

- আর (হে মক্কাবাসীরা!) তোমাদের সাথী পাগল নয়।

- সেই বাণীবাহককে দেখেছে উজ্জ্বল দিগন্তে।

- আর সে গায়েবের (এই জ্ঞান লোকদের কাছে পৌঁছানেরা) ব্যাপারে কৃপণ নয়।

-এটা কোন অভিশপ্ত শয়তানের বাক্য নয়।

-কাজেই তোমরা কোথায় চলে যাচ্ছো?

- এটা তো সারা জাহানের অধিবাসীদের জন্য একটা উপদেশ।

- তোমাদের মধ্য থেকে এমন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য, যে সত্য সরল পথে চলতে চায়।

-আর তোমাদের চাইলেই কিছু হয় না, যতক্ষণ না আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তা চান।

[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১৯-২৯]
328298
০২ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:০১
শারমিন হক লিখেছেন : দারুণ লিখেছেন। ধন্যবাদ
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
270919
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : অনেকদিন পরে ব্লগে আসলেন! কেমন আছেন আছেন?
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
270920
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
270921
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - যখন আকাশ ফেটে যাবে,

- যখন তারকারা চারদিকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে,

- যখন সমুদ্র ফাটিয়ে ফেলা হবে

- এবং যখন কবরগুলো খুলে ফেলা হবে,

- তখন প্রত্যেক ব্যক্তি তার সামনের ও পেছনের সবকিছু জেনে যাবে।

- হে মানুষ! কোন জিনিষ তোমাকে তোমার মহান রবের ব্যাপারে ধোঁকায় ফেলে রেখেছে,

- যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, তোমাকে সুঠাম ও সুসামঞ্জস্য করে গড়েছেন

- এবং যে আকৃতিতে চেয়েছেন তোমাকে গঠন করেছেন।

- কখ্খনো না,বরং (আসল কথা হচ্ছে এই যে), তোমরা শাস্তি ও পুরস্কারকে মিথ্যা মনে করছো।

- অথচ তোমাদের ওপর পরিদর্শক নিযুক্ত রয়েছে,

- এমন সম্মানিত লেখকবৃন্দ,

- যারা তোমাদের প্রত্যেকটি কাজ জানে।

[সূরা আল ইনফিতার আয়াত নং ১-১২]
328310
০২ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:৩৭
আবু আশফাক লিখেছেন : বরাবরের মতোই সুন্দর। অনেক ধন্যবাদ।
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৫১
270922
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৫২
270923
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : [সূরা আল ইনফিতার আয়াত নং ১৩-১৯]

ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)

০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৫২
270924
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - নিঃসন্দেহে নেক লোকেরা পরমানন্দে থাকবে

- আর পাপীরা অবশ্যি যাবে জাহান্নামে।

- কর্মফলের দিন তারা তার মধ্যে প্রবেশ করবে

- এবং সেখান থেকে কোনক্রমেই সরে পড়তে পারবে না।

- আর তোমরা কি জানো, ঐ কর্মফল দিনটি কি?

- হ্যাঁ, তোমরা কি জানো, ঐ কর্মফল দিনটি কি?

- এটি সেই দিন যখন কারোর জন্য কোন কিছু করার সাধ্য কারোর থাকবে না। ফায়সালা সেদিন একমাত্র আল্লাহর ইখতিয়ারে থাকবে।





[সূরা আল ইনফিতার আয়াত নং ১৩-১৯]
328324
০২ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:৫৬
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : অসাধারণ কবিতা। হে আল্লাহ কাল সেই কঠিন সময়ে আমাদের তুমি আরশের ছায়ায় আশ্রয় দাও। আমিন। অনেক ধন্যবাদ।
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
270931
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীন...ধন্যবাদ
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
270932
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
270933
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - যখন আকাশ ফেটে যাবে

- এবং নিজের রবের হুকুম পালন করবে। আর (নিজের রবের হুকুম মেনে চলা), এটিই তার জন্য সত্য।

- আর পৃথিবীকে যখন ছড়িয়ে দেয়া হবে।

-যা কিছু তার মধ্যে আছে তা বাইরে নিক্ষেপ করে সে খালি হয়ে যাবে

- এবং নিজের রবের হুকুম পালন করবে। আর (নিজের রবের হুকুম মেনে চলা), এটিই তার জন্য সত্য।

- হে মানুষ! তুমি কঠোর পরিশ্রম করতে করতে তোমার রবের দিকে এগিয়ে যাচ্ছো, পরে তাঁর সাথে সাক্ষাত করবে।

- তারপর যার আমলনামা তার ডান হাতে দেয়া হয়েছে,

- তার কাছ থেকে হালকা হিসেব নেয়া হবে

- এবং সে হাসিমুখে নিজের লোকজনের কাছে ফিরে যাবে।


[সূরা আল ইনশিক্বাক আয়াত নং ১-৯]
328332
০২ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:১৮
শেখের পোলা লিখেছেন : বরাবরের মতই সুন্দর হয়েছে৷ এগিয়ে চলুন৷ জাজাকাল্লাহু৷
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
270934
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
270940
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
270941
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - আর যার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেয়া হবে,

- সে মৃত্যুকে ডাকবে

- এবং জ্বলন্ত আগুনে গিয়ে পড়বে।

- সে নিজের পরিবারের লোকদের মধ্যে ডুবে ছিল।

- সে মনে করেছিল, তাকে কখনো ফিরতে হবে না।

-না ফিরে সে পারতো কেমন করে? তার রব তার কার্যকলাপ দেখছিলেন।

- কাজেই না আমি কসম খাচ্ছি,

- আকাশের লাল আভার ও রাতের

- এবং তাতে যা কিছুর সমাবেশ ঘটে তার, আর চাঁদের, যখন তা পূর্ণরূপ লাভ করে।

- তোমাদের অবশ্যি স্তরে স্তরে এক অবস্থা থেকে আর এক অবস্থার দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

- তাহলে এদের কি হয়েছে, এরা ঈমান আনে না

- এবং এদের সামনে কুরআন পড়া হলে এরা সিজদা করে না?

- বরং এ অস্বীকারকারীরা উল্টো মিথ্যা আরোপ করে।

-অথচ এরা নিজেদের আমলনামায় যা কিছু জমা করছে আল্লাহ‌ তা খুব ভালো করেই জানেন।

- কাজেই এদের যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও।

- তবে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তাদের জন্য রয়েছে অফুরন্ত পুরস্কার।

[সূরা আল ইনশিক্বাক আয়াত নং ১১-২৫]
328333
০২ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:১৯
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : সুবহানাল্লাহ! অসাধারণ প্রতিভা। আপনার মতো করে আমি চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহু আকবার! জাজাকিল্লাহ বোন।
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
270943
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনি লিখে ফেলুন। আমার ধারণা আপনি বেশ ভালো ভাবেই লিখতে পারবেন। শুরু করে দেন।
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
270945
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
270946
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : যখন সূর্য গুটিয়ে নেয়া হবে।

- যখন তারকারা চারদিকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে।

- যখন পাহাড়গুলোকে চলমান করা হবে।

-যখন দশ মাসের গর্ভবতী উটনীগুলোকে তাদের অবস্থার ওপর ছেড়ে দেয়া হবে।

- যখন বন্য পশুদের চারদিক থেকে এনে একত্র করা হবে।

- যখন সমুদ্রগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হবে।

- যখন প্রাণসমূহকে (দেহের সাথে) জুড়ে দেয়া হবে।

- যখন জীবিত পুঁতে ফেলা মেয়েকে জিজ্ঞেস করা হবে,

- কোন অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছে?

[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১-৯]
328336
০২ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩০
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : মাশা আল্লাহ ,, পিলাচ পিলাচ
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
270947
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
270948
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯
270949
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :
যখন আমলনামাসমূহ খুলে ধরা হবে।

-যখন আকাশের পরদা সরিয়ে ফেলা হবে।

- যখন জাহান্নামের আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হবে

- এবং জান্নাতকে নিকটে আনা হবে।

-সে সময় প্রত্যেক ব্যক্তি জানতে পারবে সে কি নিয়ে এসেছে।

-কাজেই, না,আমি কসম খাচ্ছি

-পেছনে ফিরে আসা ও অদৃশ্য হয়ে যাওয়া তারকারাজির এবং রাত্রির,

- যখন তা বিদায় নিয়েছে

-এবং প্রভাতের, যখন তা শ্বাস ফেলেছে।
[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১০-১৮]
১০
328481
০৩ জুলাই ২০১৫ রাত ১১:২৭
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : মাশাআল্লাহ! MOney Eyes অন্নেক অন্নেক অন্নেক সুন্দর ও চমৎকার করে লিখেছেন। Happy Bee Love Struck
আল্লাহ আরো তৌফিক দান করুক। Praying Praying Praying
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
270951
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
270952
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
০৫ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
270953
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : -এটি প্রকৃতপক্ষে একজন সম্মানিত বাণীবাহকের(আনিত) বাণী,

- যিনি বড়ই শক্তিধর, আরশের মালিকের কাছে উন্নত মর্যাদার অধিকারী,

- সেখানে তার হুকুম মেনে চলা হয়, তিনি আস্থাভাজন।

- আর (হে মক্কাবাসীরা!) তোমাদের সাথী পাগল নয়।

- সেই বাণীবাহককে দেখেছে উজ্জ্বল দিগন্তে।

- আর সে গায়েবের (এই জ্ঞান লোকদের কাছে পৌঁছানেরা) ব্যাপারে কৃপণ নয়।

-এটা কোন অভিশপ্ত শয়তানের বাক্য নয়।

-কাজেই তোমরা কোথায় চলে যাচ্ছো?

- এটা তো সারা জাহানের অধিবাসীদের জন্য একটা উপদেশ।

- তোমাদের মধ্য থেকে এমন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য, যে সত্য সরল পথে চলতে চায়।

-আর তোমাদের চাইলেই কিছু হয় না, যতক্ষণ না আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তা চান।

[সূরা আত্ তাকভীর; আয়াত নং ১৯-২৯]
১১
342504
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:০৯
খালেদ সাইফুদ্দিন লিখেছেন : বেশ ভাল লেগেছে। কবিতার ছন্দে হাদিস ।কবিতা পড়্তে গিয়ে হাদিস জানা হয়ে গেল। যাজাক আল্লাহ খায়ের।
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ০৮:৫০
284213
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ০৮:৫০
284214
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণীত, তিনি বলেন ,রাসূলে করীম ﷺ বলেছেন , "যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে যে সে যেন দিব্য চোখে ক্বিয়ামাত অবলোকন করবে, তবে সে পাঠ করুক সূরা আত তাকভীর, সূরা আল ইনফিতার ও সূরা আল ইনশিক্বাক।"

(তিরমিযী, আহমাদ, তাবারানী)
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ০৮:৫১
284215
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : - যখন আকাশ ফেটে যাবে,

- যখন তারকারা চারদিকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে,

- যখন সমুদ্র ফাটিয়ে ফেলা হবে

- এবং যখন কবরগুলো খুলে ফেলা হবে,

- তখন প্রত্যেক ব্যক্তি তার সামনের ও পেছনের সবকিছু জেনে যাবে।

- হে মানুষ! কোন জিনিষ তোমাকে তোমার মহান রবের ব্যাপারে ধোঁকায় ফেলে রেখেছে,

- যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, তোমাকে সুঠাম ও সুসামঞ্জস্য করে গড়েছেন

- এবং যে আকৃতিতে চেয়েছেন তোমাকে গঠন করেছেন।

- কখ্খনো না,বরং (আসল কথা হচ্ছে এই যে), তোমরা শাস্তি ও পুরস্কারকে মিথ্যা মনে করছো।

- অথচ তোমাদের ওপর পরিদর্শক নিযুক্ত রয়েছে,

- এমন সম্মানিত লেখকবৃন্দ,

- যারা তোমাদের প্রত্যেকটি কাজ জানে।

[সূরা আল ইনফিতার আয়াত নং ১-১২]

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File