আলোকের ঝর্ণাধারা-৩

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ২৭ জুন, ২০১৫, ০৬:১৭:২৫ সন্ধ্যা



Praying

(সাত)

যে ব্যক্তি রামাদ্বান মাসে পূর্ণ ঈমান সহকারে,

সাওয়াবের আশায় রোযা পালন করে।

করেছে সে যত পাপ,

পেয়ে যাবে সব মাফ।

আগের সব গুনাহ দেয়া হবে ক্ষমা করে।

[বুখারি মুসলিম ]

Praying

(আট)

যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র রাস্তায় একটি রোযা রাখে,

এই একটি দিনের বিনীময় দেন আল্লাহ্‌পাক তাকে।

এই দিনের পুরস্কার,

দিবেন আল্লাহ্‌ তার।

সত্তর বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন জাহান্নামের আগুনকে।

[বুখারি মুসলিম ]

Praying

(নয়)

কেউ যদি ঈমান ও আত্ম-সমালোচনার সাথে,

রামাদান মাসের সবগুলো রোযা রাখে।

আল্লাহপাক

করবেন মাফ

পূর্ব জীবনের সমস্ত গুনাহ রাশি থেকে।

[বুখারী ও মুসলিম]

Praying

(দশ)

কোন ব্যক্তি যদি এই রামাদান মাসে,

অধীনস্থদের উপর থেকে কাজ কমায় সাওয়াবের আশে।

নিশ্চয়ই আল্লাহপাক,

তাকে দেবেন সাওয়াব।

জাহান্নামের আযাব থেকে নিস্তার পাবে সে।

[বায়হাক্বী]

বিষয়: বিবিধ

১৫০০ বার পঠিত, ৪৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

327677
২৭ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:২৬
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : অপি আসসালামু আলাইকুম. জাহান্নামে পরতে প্রায় ৭০ বছর লাগবে তাই ৭০ বছরের দুরত্ব মানে তা থেকে মুক্তি পাওয়া. আমি খুব অসুস্থ আমার জন্য় দোয়া করবে.
২৭ জুন ২০১৫ রাত ০৮:৪৫
269976
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমিও দোআ করছি আপনার জন্য।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৬
270049
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : অনেক দুয়া রইল তোমার জন্য। তোমাকে যেন মহান আল্লাহ দ্রুত সুস্থতা দান করেন।আমীন।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৭
270050
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
327680
২৭ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৪৫
ছালসাবিল লিখেছেন : আমার দেয়া ছন্দটি কই Sad
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৭
270051
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনারতো বেশ কয়েকটি হাদিসের ছন্দ লেখা হয়ে গেল। আপনি নিজেই একটা পোস্ট করে ফেলুনHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৮
270052
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১১:৩২
270081
ছালসাবিল লিখেছেন : না না না না Worried আপনি এই ব্যাপারে স্পেশ্যাল আপনি আমারটি আপনার সাথে কপি করে দিয়ে দিলেই হতো। Crying কেউ জানতো না আমি ছাড়া Crying Worried

মাইনাস Worried Smug
৩০ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১৬
270349
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনি দিনWorried
৩০ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৪৬
270358
ছালসাবিল লিখেছেন : নাহ্ দিবো নাহ Worried
০১ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৬
270479
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : কদিন সিয়াম করো,
আল্লাহর রাস্তাতে,
সত্তর বছরের রাস্তা দূরে থাকো,
জাহান্নামের আগুন থেকে।

[মুত্তাফাকুন আলাইহ]
০১ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৬
270480
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : জদি না করো কবিরা গোনাহ,
এক বছরে,
এক রমজান থেকে অপর রমজান,
মাফ পাবে যে।

[মুত্তাফাকুন আলাইহ]

০১ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৬
270481
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : দেরি করে সাহরী,
তরা করে ইফতারি,
এরখম করে যে,
সুন্নাহ পালন করে সে।

[বুখার]

০১ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৪৪
270493
ছালসাবিল লিখেছেন : থ্যাংকইউ আপপি জাজাকিল্লাহ Love Struck
327683
২৭ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩৮
ডক্টর সালেহ মতীন লিখেছেন : চমৎকার ও অনন্য পোস্ট। ধন্যবাদ
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৮
270053
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ স্যারHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৯
270054
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেছেন, বনী আদমের প্রত্যেকটি আমল তার নিজের জন্য, রোযা ব্যতীত। কারণ তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান। আর রোযা হচ্ছে (গুনাহ থেকে) ঢাল স্বরূপ। অতএব তোমাদের কেউ যখন রোযা রাখে সে যেন বাজে কথা না বলে, চেঁচামেচি না করে, যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা তার সাথে ঝগড়া করে তাহলে তার বলা উচিত, আমি রোযাদার। যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ তাঁর কসম, রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশক অপেক্ষাও অধিক সুগন্ধ। রোযাদারের দু’টি খুশি যা সে লাভ করবে। একটি হচ্ছে, সে ইফতারের সময় খুশি হয়। আর দ্বিতীয় আনন্দটি সে লাভ করবে যখন সে তাঁর রবের সাথে সাক্ষাত করবে, তখন সে তার রোযার কারণে আনন্দিত হবে।' (বুখারী ও মুসলিম)
327686
২৭ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৫
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনার আলোর ঝর্ণা চলুক অব্যাহত গতিতে৷ আমিন৷
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৯
270055
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনার দুয়াও সমান গতিতে চলতে থাকুক ভাইHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১০
270056
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি জোড়া (কোন বস্তু) দান করবে তাকে জান্নাতের দরজা থেকে এই বলে ডাকা হবেঃ হে আল্লাহর বান্দা! এই যে এই দরজাটি তোমার জন্য ভালো! কাজেই নামাযীদেরকে নামাযের দরজা থেকে ডাকা হবে। মুজাহিদদেরকে ডাকা হবে জিহাদের দরজা থেকে। রোযাদারদেরকে ডাকা হবে ‘রাইয়ান’ দরজা থেকে। সাদকা দাতাদেরকে সাদাকার দরজা থেকে। (রাসূলুল্লাহ ﷺএর মুবারক মুখ একথা শুনে) হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার বাপ-মা আপনার ওপর কুরবান হোক, কোন ব্যক্তি কে সবগুলো দরজা থেকে ডাকার যদিও কোন প্রয়োজন নেই তবুও কাউকে কি ঐ সবগুলো দরজা থেকে ডাকার হবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, আর আমি আশা করি তুমি তাদের মধ্যে একজন হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১১
270057
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনার দ্বিতীয় মেইলটি পেয়েছি। ধন্যবাদ। মহান আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরস্কারে ভূষিত করুন। আমীন।
327696
২৭ জুন ২০১৫ রাত ০৮:৪৪
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : thank you very much . ভালো লাগল, ধন্যবাদ।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১১
270058
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আচ্ছা।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১২
270059
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত সাহল ইবনে সা’দ রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺ থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেনঃ জান্নাতের একটি দরজা আছে। তাকে বলা হয় ‘রাইয়ান’। কিয়ামতের দিন এই দরজা দিয়ে একমাত্র রোযাদাররা প্রবেশ করবেন। তাঁরা ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। যখন তারা সবাই ভিতরে প্রবেশ করবেন তখন এ দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে। তারপর এই দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারী ও মুসলিম)
327702
২৭ জুন ২০১৫ রাত ১০:১৩
আবু জান্নাত লিখেছেন : সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : thank you very much . ভালো লাগল, ধন্যবাদ।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১২
270060
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আবু জান্নাত লিখেছেন : সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : thank you very much . ভালো লাগল, ধন্যবাদ।
******

ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আচ্ছা।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৩
270061
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আব সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি রোযা রাখবে, তার এই একটি দিনের বদৌলতে আল্লাহ তার চেহারাকে (জাহান্নামের) আগুন থেকে সত্তর বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন। (বুখারী ও মুসলিম)
327705
২৭ জুন ২০১৫ রাত ১১:১৯
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : শেখের পোলা লিখেছেন : আপনার আলোর ঝর্ণা চলুক অব্যাহত গতিতে৷ আমিন৷ Praying Praying Praying
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৫
270062
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : শেখের পোলা লিখেছেন : আপনার আলোর ঝর্ণা চলুক অব্যাহত গতিতে৷ আমিন৷
********************
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনার দুয়াও সমান গতিতে চলতে থাকুক ভাইHappy (এখানে বোন পড়তে হবেSmug )

[কপিপেস্ট মন্তব্যকে না বলুনCrying ]
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৫
270063
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺথেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ যে ব্যক্তি পূর্ণ বিশ্বাস সহকারে ও সাওয়াব লাভের আশায় রমযানের রোযা রাখে তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
২৮ জুন ২০১৫ বিকাল ০৪:০৭
270108
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : উনি একটা দোআ করেছে দেখে আমিও সে দোআটিতে শামিল হলাম। কপিপেস্ট মন্তব্যের ইচ্ছে মোটেও ছিলোনা। Worried Crying
২৮ জুন ২০১৫ রাত ০৮:০৬
270155
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Crying Crying Crying Surprised Surprised
৩০ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১৬
270350
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আচ্ছা ঠিক আছেHappy
327734
২৮ জুন ২০১৫ রাত ০২:২৮
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : বরাবরের মতই অনন্য। ধন্যবাদ..
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৬
270064
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : সবসময় উৎসাহ দেয়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৬
270065
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যখন রমযান মাস আসে, তখন জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানের আবদ্ধ করে দেয়া হয়। (বুখারী ও মুসলিম)
327762
২৮ জুন ২০১৫ রাত ০৩:৫৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৬
270066
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৬
270067
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাসরাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহﷺ ছিলেন লোকদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অধিক দানশীল। আর বিশেষ করে রমযান মাসে তাঁর দানশীলতা আরো বেশি বেড়ে যেতো যখন হযরত জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন। হযরত জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে রমযানের প্রতি রাতে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাঁকে কুরআন শেখাতেন। তবে জিবরাঈল (আ) যখন রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর সাথে সাক্ষাৎ করতেন তখন তাঁর দানশীলতা বৃষ্টি বর্ষণকারী বাতাস অপেক্ষা অধিক কল্যাণকামী হয়ে যেতো। (বুখারী ও মুসলিম)
১০
327773
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৭:০৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : হাদিসগুলো কাব্যে পড়ে ভাল লাগলো।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৭
270068
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:১৭
270069
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রমযানের শেষ দশ দিনের আগমনে রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজে (সারা) রাত জাগতেন, নিজের পরিবারের লোকদেরকেও জাগাতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে খুব বেশি নিমগ্ন হয়ে যেতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
১১
328090
০১ জুলাই ২০১৫ রাত ০১:৪৪
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আপু আপনার আর প্রশংসা করবো না Tongue Tongue Tongue
এখন হতে শুধু দোয়া করবো।

জাযাক্কালাহ খায়েরান
০১ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৪৫
270485
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হুম..... ঠিক আছে। প্রতিদিনের দুয়ায় স্মরণ রাখা চাই কিন্তুHappy Praying
০১ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৪৮
270486
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
১২
328517
০৪ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:১২
নতুন মস লিখেছেন : মাফ করে দাও, প্রভু।

সংগ্রহ করে রাখি।
কেমন আছেন আপু?
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:১৫
270904
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ! ভালো আছি। তুমি কেমন আছ? আসনি কেন?
০৫ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:১৬
270905
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File