আলোকের ঝর্ণাধারা-২

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ২৫ জুন, ২০১৫, ১১:২৭:৪৪ সকাল



Praying

(৩)

জান্নাতে দরজা আছে আটটি,

রাইয়ান হল এর মধ্যে একটি।

একমাত্র রোজাদার

অন্য কেউ নয় আর

প্রবেশ করবে দিয়ে এই দরজাটি।



[বুখারী ও মুসলিম]


Praying

(৪)

রমযান মাসে পাও যদি কোন রোজাদার,

তৃপ্তি সহকারে তাকে করাও পানাহার।

পান করাবেন আল্লাহ্‌ তোমাকে

হাউজে কাউসার থেকে।

জান্নাতে প্রবেশ পর্যন্ত তুমি তৃষ্ণার্ত হবেনা আর।

[বায়হাক্বী]

Praying

(৫)

যখন আসে রমযান মাস একটি বছর পরে,

জান্নাতের দরজা সমূহ খুলে দেয়া হয় রহমতের তরে।

জাহান্নামের দরজাগুলি,

বন্ধ হয় সবগুলি।

আর শয়তানকে রাখা হয় শিকল বন্দি করে।

[বুখারি মুসলিম ]

Praying

(৬)

যখন তোমাদের কেউ রোযা পালন করে,

অশ্লীল কথা কিংবা ঝগড়া যেন না করে।

যদি কেউ তার প্রতি

দেয় গালি বা করে ঝগড়া ঝাটি।

'আমি রোজাদার' বলে যায় যেন সে সরে।

[বুখারি মুসলিম ]

বিষয়: বিবিধ

১৩৬১ বার পঠিত, ৬৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

327425
২৫ জুন ২০১৫ সকাল ১১:৩৮
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : মাশাআল্লাহ। অসাধারণ হয়েছে বোন। আল্লাহ আপনার কলমকে আরো শাণিত এবং বেগবান করুন। আপনার এলম-কালাম আরো বেশি দ্বীনের কাজে ব্যবহার করে আমাদের ধন্য করুন। আমিন।
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:২৬
269681
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইHappy
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
269682
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
327435
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
ছালসাবিল লিখেছেন :



الصِّيَامُ جُنَّةٌ فَلاَ يَرْفُثْ وَلاَ يَجْهَلْ، وَإِنِ امْرُؤٌ قَاتَلَهُ أَوْ شَاتَمَهُ فَلْيَقُلْ: إِنِّي صَائِمٌ مَرَّتَيْنِ
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
269683
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বাংলা অর্থটা দিয়ে দিলে আমার মত যারা বুঝে না তাদের জন্য সহজ হতHappy
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
269684
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
269698
ছালসাবিল লিখেছেন : সাওম ঢালস্বরূপ। সুতরাং অশ্লীলতা করবে না এবং মুর্খের মতো কাজ করবে না। যদি কেউ তাঁর সাথে ঝগড়া করতে চায়, তাঁকে গালি দেয়, তবে সে যেন দুই বার বলে, আমি সাওম পালন করছি।

Smug Smug Smug
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
269704
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদPraying
327438
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:২১
ছালসাবিল লিখেছেন :


একদিন সিয়াম করো,
আল্লাহর রাস্তাতে,
সত্তর বছরের রাস্তা দূরে থাকো,
জাহান্নামের আগুন থেকে।

[মুত্তাফাকুন আলাইহ]

Praying Praying Praying
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:২৬
269680
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : জ্বি...হ্যাঁ, এই হাদিসের লিমেরিক অনুবাদও করেছি। সময়মত প্রকাশ পাবে ইনশা আল্লাহ।
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:২৯
269685
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেছেন, বনী আদমের প্রত্যেকটি আমল তার নিজের জন্য, রোযা ব্যতীত। কারণ তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান। আর রোযা হচ্ছে (গুনাহ থেকে) ঢাল স্বরূপ। অতএব তোমাদের কেউ যখন রোযা রাখে সে যেন বাজে কথা না বলে, চেঁচামেচি না করে, যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা তার সাথে ঝগড়া করে তাহলে তার বলা উচিত, আমি রোযাদার। যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ তাঁর কসম, রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশক অপেক্ষাও অধিক সুগন্ধ। রোযাদারের দু’টি খুশি যা সে লাভ করবে। একটি হচ্ছে, সে ইফতারের সময় খুশি হয়। আর দ্বিতীয় আনন্দটি সে লাভ করবে যখন সে তাঁর রবের সাথে সাক্ষাত করবে, তখন সে তার রোযার কারণে আনন্দিত হবে।' (বুখারী ও মুসলিম)
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
269694
ছালসাবিল লিখেছেন : কেন আমারটি ভালো হয়নি Worried
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
269697
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমারটা আগেই লেখা আছেWorried
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
269706
ছালসাবিল লিখেছেন : Frustrated আমারটি আপনার লেখার সাথে দিবেন কিন্তু আপপপপি Frustrated phbbbbt Smug Tongue
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
269708
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমি কপি পেস্ট করিনাTongue Waiting
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
269711
ছালসাবিল লিখেছেন : Crying Crying Crying Smug Crying Crying Crying
327441
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
ছালসাবিল লিখেছেন :



জদি না করো কবিরা গোনাহ,
এক বছরে,
এক রমজান থেকে অপর রমজান,
মাফ পাবে যে।

[মুত্তাফাকুন আলাইহ]

Rose Rose Rose
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
269687
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : এইটা লিখি নাই। পুরো হাদিসটা লাগবে ছোটভাইHappy
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
269691
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি জোড়া (কোন বস্তু) দান করবে তাকে জান্নাতের দরজা থেকে এই বলে ডাকা হবেঃ হে আল্লাহর বান্দা! এই যে এই দরজাটি তোমার জন্য ভালো! কাজেই নামাযীদেরকে নামাযের দরজা থেকে ডাকা হবে। মুজাহিদদেরকে ডাকা হবে জিহাদের দরজা থেকে। রোযাদারদেরকে ডাকা হবে ‘রাইয়ান’ দরজা থেকে। সাদকা দাতাদেরকে সাদাকার দরজা থেকে। (রাসূলুল্লাহ ﷺএর মুবারক মুখ একথা শুনে) হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার বাপ-মা আপনার ওপর কুরবান হোক, কোন ব্যক্তি কে সবগুলো দরজা থেকে ডাকার যদিও কোন প্রয়োজন নেই তবুও কাউকে কি ঐ সবগুলো দরজা থেকে ডাকার হবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, আর আমি আশা করি তুমি তাদের মধ্যে একজন হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
269702
ছালসাবিল লিখেছেন :


আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন,
«الصَّلَوَاتُ الْخَمْسُ، وَالْجُمْعَةُ إِلَى الْجُمْعَةِ، وَرَمَضَانُ إِلَى رَمَضَانَ، مُكَفِّرَاتٌ مَا بَيْنَهُنَّ إِذَا اجْتَنَبَ الْكَبَائِرَ»
“পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, এক জুমু‘আ থেকে আরেক জুমু‘আ পর্যন্ত এবং এক রমযান থেকে অপর রমযান পর্যন্ত এসব তাদের মধ্যবর্তী সময়ের জন্য কাফফারা হয়ে যাবে, যদি সে কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।”

সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৩৩। Love Struck
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
269705
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আবারও ধন্যবাদPraying
327442
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
ছালসাবিল লিখেছেন :



দেরি করে সাহরী,
তরা করে ইফতারি,
এরখম করে যে,
সুন্নাহ পালন করে সে।

[বুখার]

Love Struck Love Struck Love Struck
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
269692
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বাহ্‌!বাহ!! চমৎকারApplause
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
269693
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত সাহল ইবনে সা’দ রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺ থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেনঃ জান্নাতের একটি দরজা আছে। তাকে বলা হয় ‘রাইয়ান’। কিয়ামতের দিন এই দরজা দিয়ে একমাত্র রোযাদাররা প্রবেশ করবেন। তাঁরা ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। যখন তারা সবাই ভিতরে প্রবেশ করবেন তখন এ দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে। তারপর এই দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারী ও মুসলিম)
327443
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
ছালসাবিল লিখেছেন :



আপপপপি, Eat Eat ইফতারির Eat Eat দাওয়াত পেলাম না Eat Eat কবে আসবেন Eat Eat ডেট দিন Eat Eat
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
269695
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : খাদ্যযুক্ত মন্তব্য কাম্য নয়!phbbbbt
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮
269696
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


কোন রোজাদারকে যে করায় ইফতার,
সাওয়াব পাবে সে যেমন পাবে ঐ রোজাদার।

আল্লাহ হবেন খুশী,
দেবেন আরও বেশি,
একটুও কমবেনা ঐ রোজাদারের পুরস্কার।

[বায়হাক্বী]
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
269709
ছালসাবিল লিখেছেন : যেসকল কারনে রোজা নষ্ট হয় না পড়ার প্রেসক্রিপশন রইলো Tongue
২৭ জুন ২০১৫ সকাল ১০:২০
269874
ঝিঙেফুল লিখেছেন : ২ থেকে ৬ নং মন্তব্য আপনি একাই দখল করেছেন? Frustrated
২৭ জুন ২০১৫ সকাল ১০:২১
269875
ঝিঙেফুল লিখেছেন : ১২ নং এ দেখেন আপনাকে বকা দেয়া হয়েছে!Tongue Smug
২৭ জুন ২০১৫ সকাল ১১:১০
269881
ছালসাবিল লিখেছেন : Frustrated Worried Smug
327444
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আপনার অসাধারন কবিতাটা অনেক অনেক ভাল লাগলো। দোয়া রইলো। রামাদান কারিম
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
269699
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : রামাদান কারীম। ধন্যবাদ।
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
269700
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আব সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি রোযা রাখবে, তার এই একটি দিনের বদৌলতে আল্লাহ তার চেহারাকে (জাহান্নামের) আগুন থেকে সত্তর বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন। (বুখারী ও মুসলিম)
327457
২৫ জুন ২০১৫ দুপুর ০৩:২৬
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ জাযাকিল্লাহ খাইর
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৫২
270032
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহPraying
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৫৩
270033
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺথেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ যে ব্যক্তি পূর্ণ বিশ্বাস সহকারে ও সাওয়াব লাভের আশায় রমযানের রোযা রাখে তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
327460
২৫ জুন ২০১৫ বিকাল ০৪:১৬
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : মাশাআল্লাহ! আপু অন্নেক সুন্দর ও চমৎকার লিখেছেন। জাযাকিল্লাহু খাইরান। Love Struck Rose Rose Rose
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৫৪
270034
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৫৪
270035
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যখন রমযান মাস আসে, তখন জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানের আবদ্ধ করে দেয়া হয়। (বুখারী ও মুসলিম)
১০
327463
২৫ জুন ২০১৫ বিকাল ০৫:৩৬
চাটিগাঁ থেকে বাহার লিখেছেন : ছন্দে ছেন্দে হাদিস ভাল লেগেছে ।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৫৫
270036
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৫৫
270037
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাসরাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহﷺ ছিলেন লোকদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অধিক দানশীল। আর বিশেষ করে রমযান মাসে তাঁর দানশীলতা আরো বেশি বেড়ে যেতো যখন হযরত জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন। হযরত জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে রমযানের প্রতি রাতে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাঁকে কুরআন শেখাতেন। তবে জিবরাঈল (আ) যখন রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর সাথে সাক্ষাৎ করতেন তখন তাঁর দানশীলতা বৃষ্টি বর্ষণকারী বাতাস অপেক্ষা অধিক কল্যাণকামী হয়ে যেতো। (বুখারী ও মুসলিম)
১১
327468
২৫ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:২৩
শেখের পোলা লিখেছেন : আলোর ঝর্ণাধারা অপ্রতিহত গতিতে বয়ে চলুক৷ ধন্যবাদ৷
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৫৭
270039
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : অনেক বেশি উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৫৭
270040
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রমযানের শেষ দশ দিনের আগমনে রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজে (সারা) রাত জাগতেন, নিজের পরিবারের লোকদেরকেও জাগাতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে খুব বেশি নিমগ্ন হয়ে যেতেন। (বুখারী ও মুসলিম)
১২
327479
২৫ জুন ২০১৫ রাত ১০:৫৮
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এক সালসাবিলই কমেন্টের ১৫ গুষ্টি উদ্ধার করে দিল,তারপরও আমি বলছি-আপনার এই ছন্দে ছন্দে কুরআন সুন্নাহ উপস্থাপনটি অসাধারণ। এটি উপভোগ্য । আর সকল কমেন্টের নীচে হাদিস বর্ণনা করেছেন,এটা আমি হলে সম্ভব ছিলনা। আপনি অনেক গুনি লোক। দাড়িয়ে স্যালুট মারলাম। আল্লাহ যেন আপনাকে এমনভাবে কবুল করেন যাতে সবগুলি দরজা থেকে আপনাকে ডাকা হয়। দরজার প্রহরীরা বলবে-হে প্রশান্ত আত্মার অধিকারী...এদিক দিয়ে প্রবেশ করুণ !!
২৭ জুন ২০১৫ সকাল ১১:১০
269880
ছালসাবিল লিখেছেন : দেরি কোরলে কি প্রথম হওয়া যাবে ভাইয়া পুটির বাপ Tongue
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০২
270041
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনার চমৎকার দুয়ার সাথে আমীন বলছি এবং আপনার জন্যও একই দু্য়া রইল। যদিও আমি জানি আমি সঠিক আমল করতে পারিনা, তবুও আপনাকে ধন্যবাদ।

আর হাদিসগুলিতো একবার সেট করে রেখেছি;এখন সব পোস্টএ শুধু কপিপেস্ট করি। অতএব এটাও আমার কোন গুণ না!

ধন্যবাদHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০২
270042
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
২৮ জুন ২০১৫ রাত ১১:২৮
270183
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আপনি আমার এলাকার লোক হয়ে ভালই লাগচে। এতে কিছু সওয়াবের ভাগও বোধহয় পাওয়া যাবে। তাও আবার কপোতাক্ষের এপাশে(আপনার অংশে) বাড়ি আমার....
১৩
327502
২৬ জুন ২০১৫ রাত ১২:০১
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমিন. ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৩
270043
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৩
270044
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)
১৪
327552
২৬ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩৭
আব্দুল মান্নান মুন্সী লিখেছেন : এক কথায় অসাধারন...!
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৪
270045
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৪
270046
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)
১৫
327663
২৭ জুন ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৭
মোঃ আবদুর রহিম লিখেছেন : ভাল লেগেছে
ধন্যবাদ।
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৪
270047
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
২৮ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৪
270048
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেছেন, বনী আদমের প্রত্যেকটি আমল তার নিজের জন্য, রোযা ব্যতীত। কারণ তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান। আর রোযা হচ্ছে (গুনাহ থেকে) ঢাল স্বরূপ। অতএব তোমাদের কেউ যখন রোযা রাখে সে যেন বাজে কথা না বলে, চেঁচামেচি না করে, যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা তার সাথে ঝগড়া করে তাহলে তার বলা উচিত, আমি রোযাদার। যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ তাঁর কসম, রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশক অপেক্ষাও অধিক সুগন্ধ। রোযাদারের দু’টি খুশি যা সে লাভ করবে। একটি হচ্ছে, সে ইফতারের সময় খুশি হয়। আর দ্বিতীয় আনন্দটি সে লাভ করবে যখন সে তাঁর রবের সাথে সাক্ষাত করবে, তখন সে তার রোযার কারণে আনন্দিত হবে।' (বুখারী ও মুসলিম)
১৬
328110
০১ জুলাই ২০১৫ রাত ০৩:০৭
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : জাযাক্কাল্লাহু খায়েরান
০১ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৯
270482
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ।
০১ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৪:৪১
270483
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি জোড়া (কোন বস্তু) দান করবে তাকে জান্নাতের দরজা থেকে এই বলে ডাকা হবেঃ হে আল্লাহর বান্দা! এই যে এই দরজাটি তোমার জন্য ভালো! কাজেই নামাযীদেরকে নামাযের দরজা থেকে ডাকা হবে। মুজাহিদদেরকে ডাকা হবে জিহাদের দরজা থেকে। রোযাদারদেরকে ডাকা হবে ‘রাইয়ান’ দরজা থেকে। সাদকা দাতাদেরকে সাদাকার দরজা থেকে। (রাসূলুল্লাহ ﷺএর মুবারক মুখ একথা শুনে) হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার বাপ-মা আপনার ওপর কুরবান হোক, কোন ব্যক্তি কে সবগুলো দরজা থেকে ডাকার যদিও কোন প্রয়োজন নেই তবুও কাউকে কি ঐ সবগুলো দরজা থেকে ডাকার হবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, আর আমি আশা করি তুমি তাদের মধ্যে একজন হবে। (বুখারী ও মুসলিম)

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File